Tweet
দাজ্জালের আগমনের চূড়ান্ত প্রস্তুতিঃ আমরা প্রস্তুত তো?
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
ইন্নাল হামদা লিল্লাহ,
আসসালাতু ওয়াসসালামু আলা মাল্লা নাবীই ইবাদা।
সম্মানিত ভাই প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীসে ইরশাদ করেন" দ্বীন হচ্ছে কল্যাণকামিতা "।
আর একজন মুসলিম ভাই যখন তার অন্যান্য মুসলিম ভাইদের প্রতি কল্যাণকামী হবে শুধুমাত্র তখনই সে প্রকৃত দ্বীনদারীতার ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে।
প্রিয় ভাই আজকে আমি আপনাদের সামনে এমন একটা বিষয় আলোচনা করতে যাচ্ছি যা মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত ভয়াবহ কিন্তু অপরদিকে আমরা মুসলিমরা এ ব্যাপারে সব থেকে বেশি গাফেল।
সম্মানিত ভাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন দাজ্জাল এমন একটা সময় আত্মপ্রকাশ করবে যখন মসজিদের মেম্বার থেকে দাজ্জালের আলোচনা উঠে যাবে৷
বড় আফসোসের বিষয় বর্তমানে আমরা এমন একটা সময়ে বাস করছি এখন না কোন মসজিদে, না কোন ওয়াজ মাহফিলে,,না কোন দ্বীনি ভাইদের আলোচনা সভায় দাজ্জালের বিষয়ে আলোচনা হয় অথচ সাম্প্রতিক বিশ্বে ঘটে যাওয়া কিছু বিষয় আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব যা থেকে অনুধাবন হয় যে দাজ্জাল হয়তো আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে।
প্রিয় ভাই, আমরা যারা দাজ্জালের বিষয়ে আলোচনা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছি সেইসব ভাইদের বলছি একটু গাঝারা দিন৷ নিজেকে নতুন করে আবার গুছানোর, প্রস্তুতি নেবার সময় এসে গেছে৷ আর নয় অপেক্ষা ৷ হবে এবার ইনশাআল্লাই সেই মালহামা৷
প্রিয় ভাই, আপনারা দাজ্জাল সম্পর্কে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের হাদিসটি জানেন৷ তা হলো নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম বলেছেন দাজ্জাল এ পৃথিবীতে ৪০ দিন থাকবে আর প্রথম দিন হবে এক বছরের সমান৷ চিন্তা করুন একদিন হবে এক বছরের সমান!! সুবহানাল্লাহ!! আজ এ হাদিসের বাস্তবায়ন দেখতে পাচ্ছি৷ এখন প্রশ্ন হলো সংবাদটি কি? হ্যা ভাই সংবাদটি আমাদের দেশের প্রায় সব পত্রিকাই ছেঁপেছে৷ আপনারা হয়তো দেখেছেন চীন কৃত্রিম চাঁদ তৈরী করার শেষ পর্যায়ে রয়েছে৷ এই কৃত্রিম চাদের মাধ্যমে রাতের বেলাতেও প্রকৃত চাঁদের চেয়ে ১০ গুন বেশি আলো দেয়া যাবে৷ নিচে সংবাদটির লিংক দিলাম:
m.dailyinqilab.com/article/160226/চীনে-কৃত্রিম-চাঁদের-আলো-২০-সালেই
প্রিয় ভাই এবার রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের হাদিসটি একটু মেলানো যাক৷
হাদিসটি একটু বরো বিধায় প্রাসঙ্গিক অংশটুকু দিলাম(বাকিটা মিলিয়ে দেখতে পারেন)
"আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! সে পৃথিবীতে কত দিন অবস্থান করবে? উত্তরে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, চল্লিশ দিন পর্যন্ত। এর প্রথম দিনটি এক বছরের সমান, দ্বিতীয় দিন এক মাসের সমান এবং তৃতীয় দিন এক সপ্তাহের সমান হবে। অবশিষ্ট দিনগুলো তোমাদের দিনসমূহের মতই হবে।
আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! যেদিন এক বছরের সমান হবে, উহাতে এক দিনের সালাতই কি আমাদের জন্য যথেষ্ট হবে? জবাবে তিনি বললেন, না, বরং তোমরা এদিন হিসাবে ঐ দিনের পরিমাণ নির্ধারণ করে নিবে। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! দাজ্জাল পৃথিবীতে তার গতির দ্রুততা কেমন হবে? তিনি বললেন, বাতাসে পরিচালিত মেঘের ন্যায়। সে এক সম্প্রদায়ের নিকট এসে তাদেরকে কুফরীর দিকে আহবান করবে। তারা তার উপর ঈমান আনয়ন করবে এবং তার ডাকে সাড়া দিবে। অতঃপর সে আকাশকে হুকুম করবে। আকাশ বৃষ্টি বর্ষণ করবে এবং ভূমিকে নির্দেশ দিরে, ভূমি গাছ-পালা ও শষ্য উদগত করবে।"
গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة)
হাদিস নম্বরঃ ৭১০৬
হে ভাই, অন্তরকে সজাগ করুন৷ কি ভাবছেন? কুফফাররা তাদের সকল প্রস্তুতি নিয়ে নিচ্ছে৷ চিন্তা করে দেখুন, তারা যদি আজ রাতের বেলাতে কৃত্রিম চাঁদ বানানো শেষ করে তাহলে দাজ্জাল সম্পর্কে হাদিস কি মিলে গেল না? রান্না করার পর কি কেউ খেতে দেরি করে?
আপনি একটি ঘর বানালেন অনেক দিন ধরে৷ রং করলেন৷ প্লাস্টার করলেন৷ এখন কি করবেন? শয়তান দাজ্জালকে কি বসিয়ে রাখবে? মানুষকে ইমানহারা করতে সে তো সর্বদা ওৎ পেতে আছে৷ আজ মানুষ দাজ্জালি মিডিয়ার বশ্যতা স্বীকার করে নিয়েছে৷
প্রিয় ভাই হাদিসটির নিচের অংশ খেয়াল করুন, রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম কি বলছেন? দাজ্জাল মেঘ নিয়ন্ত্রণ করবে৷ দেখুন ভাই আজ দাজ্জালী প্রযুক্তি সেটাও করে ফেলেছে৷ আর সেটি করেছে ওই দাজ্জালী শক্তির হোতা ইহুদীবাদী দেশ ইজরাইল৷ আপনি হয়তো পত্রিকায় দেখেছেন ইরানের জেনারেল তাদের দেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য ইসরাইলকে দোষারোপ করেছে৷ সংবাদটির লিংক নিচে দিলাম:
m.dailyinqilab.com/article/139578/ইসরাইলের-বিরুদ্ধে-মেঘ-ও-তুষার-চুরির-অভিযোগ
হে ভাই, আপনি বলতে পারেন এটা তো একটা অভিযোগ৷ না ভাই এটা শুধু স্রেফ অভিযোগ নয়৷ কারণ নাবী সল্লল্লাহু আলাইহিস সালাম আমাদের যে হাদিস শুনিয়েছেন তা থেকে এটার বাস্তবতা প্রমাণ করে৷ কারণ এমন অভিযোগ কেউ কখনো করেনি৷ আর একটা পয়েন্ট হলো যেহেতু ইরান প্রযুক্তির দিক থেকে উন্নত, তাই তাদের এ অভিযোগটি আমাদের গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা দরকার৷ কারণ ইরান এমন কোন অভিযোগ করবে না যা বিশ্বকুফরি মিডিয়া ইরানকে নিয়ে হাসাহাসি করবে৷ আপনি খেয়াল করেছেন এ অভিযোগের বিষয়ে কেউ এটাকে অবাস্তব বা ফালতু কোন অভিযোগ বলেনি৷ এর মানেই হলো বর্তমানে আবহাওয়া পরিবর্তন করার মতো প্রযুক্তি বিদ্যমান৷ আর আমরা অন্যান্যভাবেও জানি যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক খেলাধুলার সময় যাতে খেলার সময় উক্ত স্টেডিয়াম বা গ্রাউন্ড এ বৃষ্টি না পরে সেজন্য একপ্রকার রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করছে৷ এমনকি মেঘকেও নিয়ন্ত্রণ করছে৷ সুবহানাল্লাহ! আল্লাহ ও তার রসুল সল্লল্লাহু আলাইহিস সালাম কত সত্য কথাই না বলেছেন!!!
হে ভাই, কি ভাবছেন? আর দেরি নয়! অন্তরকে জাগ্রত করুন৷ নিশানা ঠিক করে নিন৷ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন৷ পরিবারের সকলকে সুরা কাহাফের শিক্ষা বর্নণা করুন৷
আল্লাহর কাছে দোয়া, হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা করো৷ আমিন
ইন্নাল হামদা লিল্লাহ,
আসসালাতু ওয়াসসালামু আলা মাল্লা নাবীই ইবাদা।
সম্মানিত ভাই প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীসে ইরশাদ করেন" দ্বীন হচ্ছে কল্যাণকামিতা "।
আর একজন মুসলিম ভাই যখন তার অন্যান্য মুসলিম ভাইদের প্রতি কল্যাণকামী হবে শুধুমাত্র তখনই সে প্রকৃত দ্বীনদারীতার ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে।
প্রিয় ভাই আজকে আমি আপনাদের সামনে এমন একটা বিষয় আলোচনা করতে যাচ্ছি যা মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত ভয়াবহ কিন্তু অপরদিকে আমরা মুসলিমরা এ ব্যাপারে সব থেকে বেশি গাফেল।
সম্মানিত ভাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন দাজ্জাল এমন একটা সময় আত্মপ্রকাশ করবে যখন মসজিদের মেম্বার থেকে দাজ্জালের আলোচনা উঠে যাবে৷
বড় আফসোসের বিষয় বর্তমানে আমরা এমন একটা সময়ে বাস করছি এখন না কোন মসজিদে, না কোন ওয়াজ মাহফিলে,,না কোন দ্বীনি ভাইদের আলোচনা সভায় দাজ্জালের বিষয়ে আলোচনা হয় অথচ সাম্প্রতিক বিশ্বে ঘটে যাওয়া কিছু বিষয় আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব যা থেকে অনুধাবন হয় যে দাজ্জাল হয়তো আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে।
প্রিয় ভাই, আমরা যারা দাজ্জালের বিষয়ে আলোচনা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছি সেইসব ভাইদের বলছি একটু গাঝারা দিন৷ নিজেকে নতুন করে আবার গুছানোর, প্রস্তুতি নেবার সময় এসে গেছে৷ আর নয় অপেক্ষা ৷ হবে এবার ইনশাআল্লাই সেই মালহামা৷
প্রিয় ভাই, আপনারা দাজ্জাল সম্পর্কে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের হাদিসটি জানেন৷ তা হলো নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম বলেছেন দাজ্জাল এ পৃথিবীতে ৪০ দিন থাকবে আর প্রথম দিন হবে এক বছরের সমান৷ চিন্তা করুন একদিন হবে এক বছরের সমান!! সুবহানাল্লাহ!! আজ এ হাদিসের বাস্তবায়ন দেখতে পাচ্ছি৷ এখন প্রশ্ন হলো সংবাদটি কি? হ্যা ভাই সংবাদটি আমাদের দেশের প্রায় সব পত্রিকাই ছেঁপেছে৷ আপনারা হয়তো দেখেছেন চীন কৃত্রিম চাঁদ তৈরী করার শেষ পর্যায়ে রয়েছে৷ এই কৃত্রিম চাদের মাধ্যমে রাতের বেলাতেও প্রকৃত চাঁদের চেয়ে ১০ গুন বেশি আলো দেয়া যাবে৷ নিচে সংবাদটির লিংক দিলাম:
m.dailyinqilab.com/article/160226/চীনে-কৃত্রিম-চাঁদের-আলো-২০-সালেই
প্রিয় ভাই এবার রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের হাদিসটি একটু মেলানো যাক৷
হাদিসটি একটু বরো বিধায় প্রাসঙ্গিক অংশটুকু দিলাম(বাকিটা মিলিয়ে দেখতে পারেন)
"আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! সে পৃথিবীতে কত দিন অবস্থান করবে? উত্তরে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, চল্লিশ দিন পর্যন্ত। এর প্রথম দিনটি এক বছরের সমান, দ্বিতীয় দিন এক মাসের সমান এবং তৃতীয় দিন এক সপ্তাহের সমান হবে। অবশিষ্ট দিনগুলো তোমাদের দিনসমূহের মতই হবে।
আমরা জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! যেদিন এক বছরের সমান হবে, উহাতে এক দিনের সালাতই কি আমাদের জন্য যথেষ্ট হবে? জবাবে তিনি বললেন, না, বরং তোমরা এদিন হিসাবে ঐ দিনের পরিমাণ নির্ধারণ করে নিবে। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! দাজ্জাল পৃথিবীতে তার গতির দ্রুততা কেমন হবে? তিনি বললেন, বাতাসে পরিচালিত মেঘের ন্যায়। সে এক সম্প্রদায়ের নিকট এসে তাদেরকে কুফরীর দিকে আহবান করবে। তারা তার উপর ঈমান আনয়ন করবে এবং তার ডাকে সাড়া দিবে। অতঃপর সে আকাশকে হুকুম করবে। আকাশ বৃষ্টি বর্ষণ করবে এবং ভূমিকে নির্দেশ দিরে, ভূমি গাছ-পালা ও শষ্য উদগত করবে।"
গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৫৫/ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী (كتاب الفتن وأشراط الساعة)
হাদিস নম্বরঃ ৭১০৬
হে ভাই, অন্তরকে সজাগ করুন৷ কি ভাবছেন? কুফফাররা তাদের সকল প্রস্তুতি নিয়ে নিচ্ছে৷ চিন্তা করে দেখুন, তারা যদি আজ রাতের বেলাতে কৃত্রিম চাঁদ বানানো শেষ করে তাহলে দাজ্জাল সম্পর্কে হাদিস কি মিলে গেল না? রান্না করার পর কি কেউ খেতে দেরি করে?
আপনি একটি ঘর বানালেন অনেক দিন ধরে৷ রং করলেন৷ প্লাস্টার করলেন৷ এখন কি করবেন? শয়তান দাজ্জালকে কি বসিয়ে রাখবে? মানুষকে ইমানহারা করতে সে তো সর্বদা ওৎ পেতে আছে৷ আজ মানুষ দাজ্জালি মিডিয়ার বশ্যতা স্বীকার করে নিয়েছে৷
প্রিয় ভাই হাদিসটির নিচের অংশ খেয়াল করুন, রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম কি বলছেন? দাজ্জাল মেঘ নিয়ন্ত্রণ করবে৷ দেখুন ভাই আজ দাজ্জালী প্রযুক্তি সেটাও করে ফেলেছে৷ আর সেটি করেছে ওই দাজ্জালী শক্তির হোতা ইহুদীবাদী দেশ ইজরাইল৷ আপনি হয়তো পত্রিকায় দেখেছেন ইরানের জেনারেল তাদের দেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য ইসরাইলকে দোষারোপ করেছে৷ সংবাদটির লিংক নিচে দিলাম:
m.dailyinqilab.com/article/139578/ইসরাইলের-বিরুদ্ধে-মেঘ-ও-তুষার-চুরির-অভিযোগ
হে ভাই, আপনি বলতে পারেন এটা তো একটা অভিযোগ৷ না ভাই এটা শুধু স্রেফ অভিযোগ নয়৷ কারণ নাবী সল্লল্লাহু আলাইহিস সালাম আমাদের যে হাদিস শুনিয়েছেন তা থেকে এটার বাস্তবতা প্রমাণ করে৷ কারণ এমন অভিযোগ কেউ কখনো করেনি৷ আর একটা পয়েন্ট হলো যেহেতু ইরান প্রযুক্তির দিক থেকে উন্নত, তাই তাদের এ অভিযোগটি আমাদের গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা দরকার৷ কারণ ইরান এমন কোন অভিযোগ করবে না যা বিশ্বকুফরি মিডিয়া ইরানকে নিয়ে হাসাহাসি করবে৷ আপনি খেয়াল করেছেন এ অভিযোগের বিষয়ে কেউ এটাকে অবাস্তব বা ফালতু কোন অভিযোগ বলেনি৷ এর মানেই হলো বর্তমানে আবহাওয়া পরিবর্তন করার মতো প্রযুক্তি বিদ্যমান৷ আর আমরা অন্যান্যভাবেও জানি যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক খেলাধুলার সময় যাতে খেলার সময় উক্ত স্টেডিয়াম বা গ্রাউন্ড এ বৃষ্টি না পরে সেজন্য একপ্রকার রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করছে৷ এমনকি মেঘকেও নিয়ন্ত্রণ করছে৷ সুবহানাল্লাহ! আল্লাহ ও তার রসুল সল্লল্লাহু আলাইহিস সালাম কত সত্য কথাই না বলেছেন!!!
হে ভাই, কি ভাবছেন? আর দেরি নয়! অন্তরকে জাগ্রত করুন৷ নিশানা ঠিক করে নিন৷ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন৷ পরিবারের সকলকে সুরা কাহাফের শিক্ষা বর্নণা করুন৷
আল্লাহর কাছে দোয়া, হে আল্লাহ, তুমি আমাদেরকে দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা করো৷ আমিন
Comment