মঙ্গল শোভাযাত্রাকে হারাম বলায় খতিব কে কমিটির বরখাস্ত, মুসল্লিদের বিক্ষোভে ৩জন গুলিবিদ্ধসহ আহত ১৩ !
নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে পহেলা বৈশাখ জারি রাখতে ব্যবহার করা হলো বন্দুকের নল, রক্তাক্ত করা হলো সাধারণ মানুষকে।
ইসলামে পহেলা বৈশাখ ও মঙ্গল শোভাযাত্রা হারাম !
নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জের ৭নং এখলাশপুর ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দাড়িয়ে গত ৩রা মে শুক্রবার জুমআ’র পূর্ব বক্তব্য রাখেন মসজিদের সম্মানীত খতিব সাহেব। বয়ানে খতিব সাহেবের আলোচ্য বিষয় ছিল ‘ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পহেলা বৈশাখ ও মঙ্গল শোভাযাত্রা হারাম’, আর এই বিষয়বস্তু নিয়েই শুক্রবার মসজিদে আলোচনা করেন উক্ত মসজিদের সম্মানীত খতিব সাহেব।
সম্মানীত খতিব সাহেবের এই আলোচনা হজম করতে পরেনি মসজিদ কমিটিতে ঢুকে থাকা বৈশাখপ্রেমী জামাল উদ্দিনসহ কয়েকজন। তারা কোনো পরামর্শ ছাড়াই বরখাস্ত করে মসজিদের উক্ত সম্মানীত খতীব ও ইমাম সাহেবকে।
এতে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন সাধারণ মুসল্লীরা। তারা ৩টি বিষয়কে সামনে নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন।
তাদের দাবিগুলো ছিলঃ-
* সম্মানীত খতিব সাহেবের পূণর্বহাল।
* বর্তমান এই কমিটি বাতিল করে নতুন কমিটি গঠন।
* ব্যক্তির নামের অর্থায়নে মসজিদ গেইট প্রত্যাহার।
তারা যখন গতকাল এবিষয়গুলো নিয়ে জুমাআ’র নামাজের পর প্রতিবাদ করতে নামেন, তখন পৈশাচিকভাবে তাদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় বাংলাদেশ সরকারের সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী। এসময় এই সন্ত্রাসী বাহিনীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ৩ জন সাধারণ মুসল্লী, এছাড়াও আহত হন আরো ১০ জন নিরাপরাধ সাধারণ মুসল্লী।
সূত্র- http://gazwah.net/?p=21791
নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে পহেলা বৈশাখ জারি রাখতে ব্যবহার করা হলো বন্দুকের নল, রক্তাক্ত করা হলো সাধারণ মানুষকে।
ইসলামে পহেলা বৈশাখ ও মঙ্গল শোভাযাত্রা হারাম !
নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জের ৭নং এখলাশপুর ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দাড়িয়ে গত ৩রা মে শুক্রবার জুমআ’র পূর্ব বক্তব্য রাখেন মসজিদের সম্মানীত খতিব সাহেব। বয়ানে খতিব সাহেবের আলোচ্য বিষয় ছিল ‘ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পহেলা বৈশাখ ও মঙ্গল শোভাযাত্রা হারাম’, আর এই বিষয়বস্তু নিয়েই শুক্রবার মসজিদে আলোচনা করেন উক্ত মসজিদের সম্মানীত খতিব সাহেব।
সম্মানীত খতিব সাহেবের এই আলোচনা হজম করতে পরেনি মসজিদ কমিটিতে ঢুকে থাকা বৈশাখপ্রেমী জামাল উদ্দিনসহ কয়েকজন। তারা কোনো পরামর্শ ছাড়াই বরখাস্ত করে মসজিদের উক্ত সম্মানীত খতীব ও ইমাম সাহেবকে।
এতে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন সাধারণ মুসল্লীরা। তারা ৩টি বিষয়কে সামনে নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন।
তাদের দাবিগুলো ছিলঃ-
* সম্মানীত খতিব সাহেবের পূণর্বহাল।
* বর্তমান এই কমিটি বাতিল করে নতুন কমিটি গঠন।
* ব্যক্তির নামের অর্থায়নে মসজিদ গেইট প্রত্যাহার।
তারা যখন গতকাল এবিষয়গুলো নিয়ে জুমাআ’র নামাজের পর প্রতিবাদ করতে নামেন, তখন পৈশাচিকভাবে তাদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় বাংলাদেশ সরকারের সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী। এসময় এই সন্ত্রাসী বাহিনীর গুলিতে গুরুতর আহত হন ৩ জন সাধারণ মুসল্লী, এছাড়াও আহত হন আরো ১০ জন নিরাপরাধ সাধারণ মুসল্লী।
সূত্র- http://gazwah.net/?p=21791
Comment