মাদারীপুরে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ, চিকিৎসা ও মামলায় পুলিশের লাঞ্ছনার শিকার পরিবার !
প্রতীকী ছবি
গভীর রাতে বাড়ি থেকে ডেকে পাশের পাটক্ষেতে নিয়ে মাদারীপুর জেলার অন্তর্গত কালকিনিতে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত ৯ই জুন ২০১৯ ঈসায়ী রোজ রবিবার দিবাগত গভীর রাতে কালকিনি উপজেলাধীন লক্ষ্মীপুর নামক গ্রামে ধর্ষণের এ ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনার পর স্থানীয় থানা পুলিশ প্রথমে মামলা না নিয়ে ধর্ষিতা ঐ কিশোরী ও তার স্বজনদের লাঞ্ছিত করেছে বলে বিএন- ‘বিএস’ বার্তা সংস্থাকে এমন অভিযোগ জানিয়েছে কিশোরীর পরিবার।
বার্তা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, এ ঘটনায় গত সোমবার সকালে কালকিনি থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ মামলা না নিয়ে মীমাংসার কথা বলে ধর্ষিতা স্কুলছাত্রী ও তার স্বজনদের সারাদিন থানায় আটকে রেখে রাতে মামলা নেয়।
এদিকে, সোমবার রাতে ঐ স্কুলছাত্রীকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পুলিশের হুমকিতে রাতেই তাকে হাসপাতাল থেকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলেও দাবি করে ধর্ষিতা ছাত্রীর পরিবার।
পুলিশের এহেন মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ড ও আইনের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ আচরণের প্রেক্ষিতে আইন বিশেষজ্ঞ ও সমাজ বিশ্লেষকগণ বলেন, জনগণের কথিত বন্ধু নামের মানবতার চরম শত্রু এই সকল পুলিশের কর্মকাণ্ডই তাদের আসল চেহারা সমাজ ও রাষ্ট্রের মানুষের সামনে সূর্যের আলোকরশির ন্যায় পরিষ্কার করে দিচ্ছে। সমাজের মানুষ যেন তাদের বন্ধুকে কর্ম ও তার দ্বীন-দারিতার ভিত্তিতেই চিহ্নিত করে নেন সেই আহবানও করেছেন সমাজ বিশ্লেষকগণ।
বার্তা সংস্থা সূত্রে আরো জানা গেছে, ধর্ষিতা ছাত্রীর পরিবারের দাবি, এ ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিকে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এছাড়া অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধেও কোনো আইনী ব্যবস্থা নেয়নি রাষ্ট্রীয় আইনযন্ত্র।
তবে বরাবরের ন্যায় জনগণের কথিত বন্ধু বলে বুলির ধারক-বাহক পুলিশ বাহিনীর সদস্য মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বদরুল আলম মোল্লা আসামিকে গ্রেফতারের অভিযোগের বিষয়ে কোন মন্তব্য না করলেও স্কুলছাত্রী ও তার স্বজনদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবি করেছে।
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/12/23643/
প্রতীকী ছবি
গভীর রাতে বাড়ি থেকে ডেকে পাশের পাটক্ষেতে নিয়ে মাদারীপুর জেলার অন্তর্গত কালকিনিতে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গত ৯ই জুন ২০১৯ ঈসায়ী রোজ রবিবার দিবাগত গভীর রাতে কালকিনি উপজেলাধীন লক্ষ্মীপুর নামক গ্রামে ধর্ষণের এ ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনার পর স্থানীয় থানা পুলিশ প্রথমে মামলা না নিয়ে ধর্ষিতা ঐ কিশোরী ও তার স্বজনদের লাঞ্ছিত করেছে বলে বিএন- ‘বিএস’ বার্তা সংস্থাকে এমন অভিযোগ জানিয়েছে কিশোরীর পরিবার।
বার্তা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, এ ঘটনায় গত সোমবার সকালে কালকিনি থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ মামলা না নিয়ে মীমাংসার কথা বলে ধর্ষিতা স্কুলছাত্রী ও তার স্বজনদের সারাদিন থানায় আটকে রেখে রাতে মামলা নেয়।
এদিকে, সোমবার রাতে ঐ স্কুলছাত্রীকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পুলিশের হুমকিতে রাতেই তাকে হাসপাতাল থেকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলেও দাবি করে ধর্ষিতা ছাত্রীর পরিবার।
পুলিশের এহেন মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ড ও আইনের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ আচরণের প্রেক্ষিতে আইন বিশেষজ্ঞ ও সমাজ বিশ্লেষকগণ বলেন, জনগণের কথিত বন্ধু নামের মানবতার চরম শত্রু এই সকল পুলিশের কর্মকাণ্ডই তাদের আসল চেহারা সমাজ ও রাষ্ট্রের মানুষের সামনে সূর্যের আলোকরশির ন্যায় পরিষ্কার করে দিচ্ছে। সমাজের মানুষ যেন তাদের বন্ধুকে কর্ম ও তার দ্বীন-দারিতার ভিত্তিতেই চিহ্নিত করে নেন সেই আহবানও করেছেন সমাজ বিশ্লেষকগণ।
বার্তা সংস্থা সূত্রে আরো জানা গেছে, ধর্ষিতা ছাত্রীর পরিবারের দাবি, এ ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিকে এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এছাড়া অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধেও কোনো আইনী ব্যবস্থা নেয়নি রাষ্ট্রীয় আইনযন্ত্র।
তবে বরাবরের ন্যায় জনগণের কথিত বন্ধু বলে বুলির ধারক-বাহক পুলিশ বাহিনীর সদস্য মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বদরুল আলম মোল্লা আসামিকে গ্রেফতারের অভিযোগের বিষয়ে কোন মন্তব্য না করলেও স্কুলছাত্রী ও তার স্বজনদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবি করেছে।
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/12/23643/
Comment