ফের চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার পুলিশ নামের দেশীয় এক গাদ্দার !
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/15/23707/
গত ১৪ই জুন রোজ শুক্রবার দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম নগরীর ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনি এলাকা থেকে এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান নামে স্বদেশীয় গাদ্দার এক পুলিশকে যৌথ অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট এবং র*্যাব।
এ সময় গ্রেফতারকৃত গাদ্দার পুলিশের কাছ থেকে দশ হাজার পিস ইয়াবাও জব্দ করেছে পুলিশ ও র*্যাব। এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান চট্টগ্রাম নগর পুলিশের বন্দর জোনে টাউন সাব ইন্সপেক্টর (এটিএসআই) হিসেবে কর্মরত ছিল।
-বিএন- ‘এসপিপি’ বার্তা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের উপ-কমিশনার মো. শহীদুল্লাহ স্বদেশীয় গাদ্দারের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছে, পুলিশের এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান মোটর সাইকেলে করে ইয়াবাগুলো নিয়ে নগরের আগ্রবাদ সিজিএস কলোনির তার বাসায় নিয়ে যাওয়ার পথে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট এবং র*্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে।
উপ-কমিশনার আরো জানায়, তার আগে স্বদেশ ও স্বদেশীয় জনগণের কথিত বন্ধু নামের শত্রু গাদ্দার পুলিশ এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান চট্টগ্রাম নগরীর কর্ণফুলী থানাধীন শিকলবাহার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত ছিল। চলতি বছরের গত মে মাসের মাঝামাঝিতে পুলিশ সদর দফতর তাকে শিকলবাহার পুলিশ ফাঁড়ি থেকে ট্রাফিক বিভাগে বদলি করে।
এদিকে, এ ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থাকে দায়ী করার পাশাপাশি দেশের শিক্ষানীতিও এসকল কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করে সূক্ষ্মদর্শী সমাজ বিশ্লেষকগণ বলেন, যাদের মাধ্যমে দেশের মানুষ উপকৃত হবে বলে ধারণা করা হয়। যারা সমাজ ও রাষ্ট্রের মানুষকে স্বদেশীয় গাদ্দারদের পাশাপাশি বিদেশি শত্রুর মনস্তাত্তিক ও সামরিক আক্রমণ থেকে রক্ষা করবে বলে মানুষ আশা ভরসা রাখে।
সেজন্য তাদের ভরণ-পোষণ পর্যন্ত গ্রহণ করা হয় সরকারের মাধ্যমে সাধারণ খেটে খাওয়া শ্রমিক থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের ঘাম জড়ানো আয়-রোজগারের ট্যাক্সের টাকায়। যাদের উপর নির্ভর করে কোটি কোটি মানুষের সামাজিক-পারিবারিক ও রাষ্ট্রীয় সুশৃঙ্খলতা ও উন্নতির উত্কর্ষ সাধন।
তাদের মাধ্যমে, তাদের ছত্রছায়ায়, তাদের তত্ত্বাবধানে ও তাদের সর্বাত্মক সহযোগীতায় যখন দেশ ও জাতিকে ধ্বংসের উপকরণ সমূহ হতে একটি বড় উপকরণ মাদক সেবন, মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের ন্যায় এরকম জঘন্য অপরাধমূলক কাজ সঙ্ঘঠিত হয়, তখন সে দেশে বসবাসরত মাতৃভূমি ও মাতৃভূমির মানুষকে মনে প্রাণে ভালোবাসার কোটি কোটি মানুষের প্রাপ্তি শুধুই আফসোস আর পরিতাপ, লাঞ্ছনা-ভর্ৎসনা। আর এর জন্য এদেশের প্রচলিত শাসন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে শিক্ষা ব্যবস্থাসহ দেশের সকল অঙ্গন ও তার সাথে সম্পৃক্ত সর্বস্তরের মানুষ দায়ী।
তাই দেশ ও জাতির কল্যাণে নিবেদিত সূক্ষ্মদর্শী সমাজ বিশ্লেষকগণ মনে করেন, দেশের এরকম নিকৃষ্ট অধঃপতন থেকে মুক্তির কেবলমাত্র একটি পথ ও মতই প্রণিধানযোগ্য । সেটা হলো, দেশের প্রত্যেকটি অঙ্গনের প্রতিটি সচেতন নাগরিক মানুষ তার পারিবারিক অঙ্গন থেকে শুরু করে দেশের সর্বোচ্চ অঙ্গন শাসন ব্যবস্থাকে ক্বুরআন ও সুন্নাহ্* তথা পরিপূর্ণ ইসলামী আইন ও অনুশাসন মেনে তদানুযায়ী পরিচালনা করার জন্য বদ্ধপরিকর হওয়া।
এ সময় গ্রেফতারকৃত গাদ্দার পুলিশের কাছ থেকে দশ হাজার পিস ইয়াবাও জব্দ করেছে পুলিশ ও র*্যাব। এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান চট্টগ্রাম নগর পুলিশের বন্দর জোনে টাউন সাব ইন্সপেক্টর (এটিএসআই) হিসেবে কর্মরত ছিল।
-বিএন- ‘এসপিপি’ বার্তা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের উপ-কমিশনার মো. শহীদুল্লাহ স্বদেশীয় গাদ্দারের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছে, পুলিশের এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান মোটর সাইকেলে করে ইয়াবাগুলো নিয়ে নগরের আগ্রবাদ সিজিএস কলোনির তার বাসায় নিয়ে যাওয়ার পথে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট এবং র*্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে।
উপ-কমিশনার আরো জানায়, তার আগে স্বদেশ ও স্বদেশীয় জনগণের কথিত বন্ধু নামের শত্রু গাদ্দার পুলিশ এ.টি.এস.আই সিদ্দিকুর রহমান চট্টগ্রাম নগরীর কর্ণফুলী থানাধীন শিকলবাহার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হিসেবে কর্মরত ছিল। চলতি বছরের গত মে মাসের মাঝামাঝিতে পুলিশ সদর দফতর তাকে শিকলবাহার পুলিশ ফাঁড়ি থেকে ট্রাফিক বিভাগে বদলি করে।
এদিকে, এ ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থাকে দায়ী করার পাশাপাশি দেশের শিক্ষানীতিও এসকল কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করে সূক্ষ্মদর্শী সমাজ বিশ্লেষকগণ বলেন, যাদের মাধ্যমে দেশের মানুষ উপকৃত হবে বলে ধারণা করা হয়। যারা সমাজ ও রাষ্ট্রের মানুষকে স্বদেশীয় গাদ্দারদের পাশাপাশি বিদেশি শত্রুর মনস্তাত্তিক ও সামরিক আক্রমণ থেকে রক্ষা করবে বলে মানুষ আশা ভরসা রাখে।
সেজন্য তাদের ভরণ-পোষণ পর্যন্ত গ্রহণ করা হয় সরকারের মাধ্যমে সাধারণ খেটে খাওয়া শ্রমিক থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষের ঘাম জড়ানো আয়-রোজগারের ট্যাক্সের টাকায়। যাদের উপর নির্ভর করে কোটি কোটি মানুষের সামাজিক-পারিবারিক ও রাষ্ট্রীয় সুশৃঙ্খলতা ও উন্নতির উত্কর্ষ সাধন।
তাদের মাধ্যমে, তাদের ছত্রছায়ায়, তাদের তত্ত্বাবধানে ও তাদের সর্বাত্মক সহযোগীতায় যখন দেশ ও জাতিকে ধ্বংসের উপকরণ সমূহ হতে একটি বড় উপকরণ মাদক সেবন, মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের ন্যায় এরকম জঘন্য অপরাধমূলক কাজ সঙ্ঘঠিত হয়, তখন সে দেশে বসবাসরত মাতৃভূমি ও মাতৃভূমির মানুষকে মনে প্রাণে ভালোবাসার কোটি কোটি মানুষের প্রাপ্তি শুধুই আফসোস আর পরিতাপ, লাঞ্ছনা-ভর্ৎসনা। আর এর জন্য এদেশের প্রচলিত শাসন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে শিক্ষা ব্যবস্থাসহ দেশের সকল অঙ্গন ও তার সাথে সম্পৃক্ত সর্বস্তরের মানুষ দায়ী।
তাই দেশ ও জাতির কল্যাণে নিবেদিত সূক্ষ্মদর্শী সমাজ বিশ্লেষকগণ মনে করেন, দেশের এরকম নিকৃষ্ট অধঃপতন থেকে মুক্তির কেবলমাত্র একটি পথ ও মতই প্রণিধানযোগ্য । সেটা হলো, দেশের প্রত্যেকটি অঙ্গনের প্রতিটি সচেতন নাগরিক মানুষ তার পারিবারিক অঙ্গন থেকে শুরু করে দেশের সর্বোচ্চ অঙ্গন শাসন ব্যবস্থাকে ক্বুরআন ও সুন্নাহ্* তথা পরিপূর্ণ ইসলামী আইন ও অনুশাসন মেনে তদানুযায়ী পরিচালনা করার জন্য বদ্ধপরিকর হওয়া।
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/15/23707/
Comment