‘প্রি-পেইড মিটারে বেড়ে গেছে বিলের পরিমাণ’-এমন অভিযোগে মানববন্ধন নরসিংদীতে!
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/21/23972/
জনগণের রক্ত চুষে টাকা আদায় করার নানা পলিসি বের করেছে বর্তমান আওয়ামী সরকার। কখনো তা উন্নয়নের নামে, কখনো করের নামে আবার কখনো বা ডিজিটাল ব্যবস্থা চালু করার নামে জনগণের কাছ থেকে টাকা লুটের ব্যবস্থা করছে সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় দেশে চালু করা হয়েছে প্রি-পেইড মিটার। এমনটিই মনে করছেন দেশের জনসাধারণ।
দেশের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি পল্লী বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটারে আগের চেয়ে বিদ্যুৎ বিল বেশি হওয়ার অভিযোগে নরসিংদীতেও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শহরের চৌয়ালাস্থ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি নরসিংদী-২ কার্যালয়ের সামনে বৃহস্পতিবার সকালে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির স্থাপন করা মিটারে গ্রাহকদের আগের চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ বিল দিতে হচ্ছে। কারও বিল যদি আগে ৫০০ টাকা আসতো, এখন প্রি-পেইড মিটারে তা আসছে ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা। মিটারের ভাড়াও আগের চেয়ে বেশি। এছাড়া মিটার হঠাৎ লক হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
পল্লী বিদ্যুতের লোক ছাড়া কাজ করা নিষেধ, তবে পল্লী বিদ্যুতের লোকদের থেকেও তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায় না। তাছাড়া রিচার্জে কত টাকা কেটে নেওয়া হলো, মেয়াদ কতদিন, কত ইউনিট খরচ হলো মিটারের ডিসপ্লেতে এসব তথ্যের উল্লেখ নেই।
স্থানীয় একটি সংবাদসংস্থার সূত্রে জানা যায়, মানববন্ধনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি নরসিংদী-২ এর আওতাধীন সকল প্রি-পেইড মিটার অবিলম্বে তুলে নেওয়া, গ্রাহকদের কাছ থেকে গ্রহণ করা অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেওয়া এবং নতুন কোনো সেবা দেওয়ার আগে গ্রাহকদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দাবি জানান জনসাধারণ।
প্রি-পেইড মিটারের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকেই এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উত্থাপিত হচ্ছে জনসমাজে। কিন্তু, জনগণের কথায় কর্ণপাত করছে না দেশের সরকার। উদরপূর্তির নীতি মেনে তারা জনগণের কাছ থেকে শোষণ করতে পারাকেই যেন নিজেদের স্বার্থকতা হিসেবে নিয়েছে।
এ ব্যাপারে তারেক আকন্দ নামে একজনের মন্তব্য হলো, ‘এটাকে সেবা বলেনা, এটাকে বলে সেবার নামে বিড়ম্বনার ঢেঁকি,আরো সহজ করে বললে হবে বাঁশ। পল্লী বিদ্যুৎ সেবার নামে প্রতিনিয়ত জনগনকে বাঁশ দিচ্ছে।’
দেশের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি পল্লী বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটারে আগের চেয়ে বিদ্যুৎ বিল বেশি হওয়ার অভিযোগে নরসিংদীতেও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শহরের চৌয়ালাস্থ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি নরসিংদী-২ কার্যালয়ের সামনে বৃহস্পতিবার সকালে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির স্থাপন করা মিটারে গ্রাহকদের আগের চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ বিল দিতে হচ্ছে। কারও বিল যদি আগে ৫০০ টাকা আসতো, এখন প্রি-পেইড মিটারে তা আসছে ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা। মিটারের ভাড়াও আগের চেয়ে বেশি। এছাড়া মিটার হঠাৎ লক হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
পল্লী বিদ্যুতের লোক ছাড়া কাজ করা নিষেধ, তবে পল্লী বিদ্যুতের লোকদের থেকেও তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায় না। তাছাড়া রিচার্জে কত টাকা কেটে নেওয়া হলো, মেয়াদ কতদিন, কত ইউনিট খরচ হলো মিটারের ডিসপ্লেতে এসব তথ্যের উল্লেখ নেই।
স্থানীয় একটি সংবাদসংস্থার সূত্রে জানা যায়, মানববন্ধনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি নরসিংদী-২ এর আওতাধীন সকল প্রি-পেইড মিটার অবিলম্বে তুলে নেওয়া, গ্রাহকদের কাছ থেকে গ্রহণ করা অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেওয়া এবং নতুন কোনো সেবা দেওয়ার আগে গ্রাহকদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দাবি জানান জনসাধারণ।
প্রি-পেইড মিটারের কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকেই এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উত্থাপিত হচ্ছে জনসমাজে। কিন্তু, জনগণের কথায় কর্ণপাত করছে না দেশের সরকার। উদরপূর্তির নীতি মেনে তারা জনগণের কাছ থেকে শোষণ করতে পারাকেই যেন নিজেদের স্বার্থকতা হিসেবে নিয়েছে।
এ ব্যাপারে তারেক আকন্দ নামে একজনের মন্তব্য হলো, ‘এটাকে সেবা বলেনা, এটাকে বলে সেবার নামে বিড়ম্বনার ঢেঁকি,আরো সহজ করে বললে হবে বাঁশ। পল্লী বিদ্যুৎ সেবার নামে প্রতিনিয়ত জনগনকে বাঁশ দিচ্ছে।’
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/21/23972/
Comment