রামপালসহ সুন্দরবন-বিনাশী সকল প্রকল্প বাতিল করার দাবি!
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/06/24479/
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম।
সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে অখন্ড বন যা বিশ্বে সর্ববৃহৎ। এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত।
এই সুন্দরবনের সৌন্দয্য নষ্টের সব আয়োজন সম্পূর্ণ করেছে অর্থলোভী ক্ষমতাশালীলা।
তাই রামপালসহ সুন্দরবন-বিনাশী সব প্রকল্প বাতিল এবং বনের ভেতর দিয়ে কয়লা, তেল ও ফ্লাই অ্যাশ পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি।
গত শুক্রবার (৫ জুলাই) জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ ও সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৪ জুলাই বাকুতে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর অধিবেশনে বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আরও কয়েক মাস সময় দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সমীক্ষা চালানোরও কথা বলেছে তারা। এই অধিবেশনে যোগ দিয়ে সরকারি প্রতিনিধিদল আবারও নানা ভুল তথ্য উপস্থাপন করেছে। যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সেগুলোর সবই তারা বারবার ভঙ্গ করেছে। এমন সব উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলেছে যেগুলো মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়।
বিবৃতিতে তারা বলেন, বিষাক্ত পণ্যবাহী নৌপরিবহনের ঝুঁকি থেকে সুন্দরবন রক্ষার অঙ্গীকার ও আইন থাকা সত্ত্বেও সরকার গত কয়েক বছরে এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
সরকার একদিকে এ নৌপথে বিষাক্ত পণ্যবাহী জাহাজ পরিবহন বন্ধ করছে না। অন্যদিকে দেশ বিদেশের ব্যাপক প্রতিবাদ সত্ত্বেও অচিন্তনীয় ঝুঁকি তৈরি এবং সুন্দরবন বিনাশী রামপাল প্রকল্প এখনো অগ্রসর হচ্ছে। শুধু তাই নয় ২০১৭ সালে ইউনেস্কো অধিবেশনে দেয়া অঙ্গীকার ভঙ্গ করে সুন্দরবনের চারপাশে আরও দুই শতাধিক বিষাক্ত পণ্যের প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।
সুন্দরবন সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনভূমি হিসেবে অখন্ড বন যা বিশ্বে সর্ববৃহৎ। এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলায় অবস্থিত।
এই সুন্দরবনের সৌন্দয্য নষ্টের সব আয়োজন সম্পূর্ণ করেছে অর্থলোভী ক্ষমতাশালীলা।
তাই রামপালসহ সুন্দরবন-বিনাশী সব প্রকল্প বাতিল এবং বনের ভেতর দিয়ে কয়লা, তেল ও ফ্লাই অ্যাশ পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি।
গত শুক্রবার (৫ জুলাই) জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী শেখ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ ও সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৪ জুলাই বাকুতে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর অধিবেশনে বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে আরও কয়েক মাস সময় দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় সমীক্ষা চালানোরও কথা বলেছে তারা। এই অধিবেশনে যোগ দিয়ে সরকারি প্রতিনিধিদল আবারও নানা ভুল তথ্য উপস্থাপন করেছে। যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সেগুলোর সবই তারা বারবার ভঙ্গ করেছে। এমন সব উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলেছে যেগুলো মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়।
বিবৃতিতে তারা বলেন, বিষাক্ত পণ্যবাহী নৌপরিবহনের ঝুঁকি থেকে সুন্দরবন রক্ষার অঙ্গীকার ও আইন থাকা সত্ত্বেও সরকার গত কয়েক বছরে এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
সরকার একদিকে এ নৌপথে বিষাক্ত পণ্যবাহী জাহাজ পরিবহন বন্ধ করছে না। অন্যদিকে দেশ বিদেশের ব্যাপক প্রতিবাদ সত্ত্বেও অচিন্তনীয় ঝুঁকি তৈরি এবং সুন্দরবন বিনাশী রামপাল প্রকল্প এখনো অগ্রসর হচ্ছে। শুধু তাই নয় ২০১৭ সালে ইউনেস্কো অধিবেশনে দেয়া অঙ্গীকার ভঙ্গ করে সুন্দরবনের চারপাশে আরও দুই শতাধিক বিষাক্ত পণ্যের প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে।
সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/07/06/24479/
Comment