কাশ্মীরের আজাদির দাবিতে ঢাবি ক্যাম্পাসে মিছিল! (ভিডিও)
দখলদার সন্ত্রাসবাদী ভারতীয় মুশরিক হিন্দু বাহিনী মুসলিমদের ভূমি কাশ্মীর অবরুদ্ধ করে রেখেছে। সম্প্রতি প্রায় অর্ধলক্ষ সেনা বৃদ্ধি করা হয়েছে সেখানে, জারি করা হয়েছে কারফিউ, বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। তাছাড়া, সেখান থেকে হিন্দু ও পর্যটকদের সরে যেতে বলা হয়েছে। কাশ্মীরের স্থানীয় নেতারা সেখানে হিন্দু সেনাদের কর্তৃক গণহত্যা চালানোর আশংকা প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যে, সেখান থেকে অনেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তাছাড়া, কাশ্মীরের কথিত স্বায়ত্ত্বশাসনের অবসান ঘটিয়ে সম্পূর্ণ ভারতের নিয়ন্ত্রণাধীন করা হয়েছে। ভাগ করা হয়েছে দুটি রাজ্যে। এমন পরিস্থিতিতে, বিশ্ব মুসলিমদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছেন কাশ্মীরী মুসলিমগণ।
কাশ্মীরে উদ্ভূত ঘটনার প্রেক্ষিতে গতকাল ৫ই আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার পর পর বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কাশ্মীরের স্বাধীনতার পক্ষে এক মিছিল অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়।
‘ক্যাম্পাস টাইমস ডট প্রেস’ জানিয়েছে, কাশ্মীরী জনতার আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে সংগঠিত উক্ত মিছিলের স্লোগান ছিল- কাশ্মীরের বীর জনতা লও লও লও সালাম, কাশ্মীরের বীর জনতা আমরা আছি তোমার সাথে।
মিছিলটি টিএসসি থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করে সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয়।
মিছিলে অংশগ্রহণকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, কাশ্মীরের আমাদের ভাই-বোনেরা বছরের পর বছর অত্যাচারিত হয়ে যাচ্ছেন। ভারত সরকার প্রতিনিয়ত তাদের উপর অবিচার করে যাচ্ছে। এসবের শেষ চাই। চাই আজাদ কাশ্মীর। চাই আমার ভাইবোনের নিরাপত্তা, বেঁচে থাকার অধিকার।
মিছিলে অংশগ্রহণকারী আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা কাশ্মীর সমস্যার স্থায়ী সমাধান চাই। এটা বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ দিনের সমস্যা। কাশ্মীর নিয়ে আর কোন তালবাহানা চলবে না। তিনি আরো বলেন, যখনই কোন দেশের মানুষের উপর হামলা হয়, জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে জাতিসংঘ চুপ কেন! জবাব চাই।
এছাড়াও, কাশ্মীরে গণহত্যার ভারতীয় চক্রান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস৷ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশেরও আন্দোলন করার কথা রয়েছে।
ঢাবিতে অনুষ্ঠিত মিছিলটির একাংশ দেখুন-
সূত্র- https://alfirdaws.org/2019/08/06/25365/
দখলদার সন্ত্রাসবাদী ভারতীয় মুশরিক হিন্দু বাহিনী মুসলিমদের ভূমি কাশ্মীর অবরুদ্ধ করে রেখেছে। সম্প্রতি প্রায় অর্ধলক্ষ সেনা বৃদ্ধি করা হয়েছে সেখানে, জারি করা হয়েছে কারফিউ, বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। তাছাড়া, সেখান থেকে হিন্দু ও পর্যটকদের সরে যেতে বলা হয়েছে। কাশ্মীরের স্থানীয় নেতারা সেখানে হিন্দু সেনাদের কর্তৃক গণহত্যা চালানোর আশংকা প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যে, সেখান থেকে অনেকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তাছাড়া, কাশ্মীরের কথিত স্বায়ত্ত্বশাসনের অবসান ঘটিয়ে সম্পূর্ণ ভারতের নিয়ন্ত্রণাধীন করা হয়েছে। ভাগ করা হয়েছে দুটি রাজ্যে। এমন পরিস্থিতিতে, বিশ্ব মুসলিমদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছেন কাশ্মীরী মুসলিমগণ।
কাশ্মীরে উদ্ভূত ঘটনার প্রেক্ষিতে গতকাল ৫ই আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার পর পর বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কাশ্মীরের স্বাধীনতার পক্ষে এক মিছিল অনুষ্ঠিত হতে দেখা যায়।
‘ক্যাম্পাস টাইমস ডট প্রেস’ জানিয়েছে, কাশ্মীরী জনতার আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে সংগঠিত উক্ত মিছিলের স্লোগান ছিল- কাশ্মীরের বীর জনতা লও লও লও সালাম, কাশ্মীরের বীর জনতা আমরা আছি তোমার সাথে।
মিছিলটি টিএসসি থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করে সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয়।
মিছিলে অংশগ্রহণকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, কাশ্মীরের আমাদের ভাই-বোনেরা বছরের পর বছর অত্যাচারিত হয়ে যাচ্ছেন। ভারত সরকার প্রতিনিয়ত তাদের উপর অবিচার করে যাচ্ছে। এসবের শেষ চাই। চাই আজাদ কাশ্মীর। চাই আমার ভাইবোনের নিরাপত্তা, বেঁচে থাকার অধিকার।
মিছিলে অংশগ্রহণকারী আরেক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা কাশ্মীর সমস্যার স্থায়ী সমাধান চাই। এটা বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ দিনের সমস্যা। কাশ্মীর নিয়ে আর কোন তালবাহানা চলবে না। তিনি আরো বলেন, যখনই কোন দেশের মানুষের উপর হামলা হয়, জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু কাশ্মীর সমস্যা নিয়ে জাতিসংঘ চুপ কেন! জবাব চাই।
এছাড়াও, কাশ্মীরে গণহত্যার ভারতীয় চক্রান্তের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস৷ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশেরও আন্দোলন করার কথা রয়েছে।
ঢাবিতে অনুষ্ঠিত মিছিলটির একাংশ দেখুন-
সূত্র- https://alfirdaws.org/2019/08/06/25365/
Comment