Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ * নিউজ ll ২৮ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll ৩০ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ * নিউজ ll ২৮ যিলহজ ১৪৪০ হিজরী। ll ৩০ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

    আবারো তুচ্ছ কারণে হিন্দুত্ববাদীদের হত্যাকাণ্ডের শিকার হলো এক মুসলিম যুবক !


    গত ২৬শে আগস্ট সোমবার ভারতের রাজধানীতেই তুচ্ছ কারণে কথা কাটা-কাটির জের ধরে বেশ কয়েক সন্ত্রাসবাদী মুশরিক হিন্দু যুবক হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্বারী মোহাম্মদ ওয়েস নামক ৩০ বছর বয়সী এক মুসলিম যুবকের উপর ।

    ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লির কোতোয়ালি থানা এলাকার পুরাতন দিল্লি রেলওয়ে স্টেশনের বাইরে কাশ্মীরি গেটে। কাজের সূত্রে ট্রেনে করে পুরাতন দিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে এসে হিন্দুদের আক্রমণের শিকার হয়ে মৃত্যবরণ করেন ঐ মুসলিম যুবক । মৃত ক্বারী ওয়েস উত্তর প্রদেশের শামলির বাসিন্দা ছিলেন।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, স্টেশনের বাইরে হেডফোন কেনা নিয়ে সামান্য কথা কাটাকাটি হওয়ায় তাকে ঘিরে ধরে বেশ কয়েক হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী মুশরিক যুবক। অতঃপর তাকে নির্মমভাবে প্রহার করে সন্ত্রাসবাদী হিন্দুরা। জনবহুল এলাকা হওয়ার কারণে, এই অমানবিক নির্যাতনের এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে যায়। পরবর্তীতে ক্বারী ওয়েস-কে দিল্লির অরুণা আসেফ আলি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে।

    জানা যায়, নিহতের পরিবারের সদস্যরা এসে হত্যার মামলা করতে চাইলে উত্তর দিল্লি অতিরিক্ত ডিসিপি হরেন্দ্র সিংহ মামলাটি নাকচ করে দেয়। হরেন্দ্র সিংহ জানায়, “লাশ পোস্টমর্টেমের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে রিপোর্ট আসার পরেই মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। বাইরে থেকে শরীরে আঘাতের কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি!’’

    অথচ হত্যাকাণ্ডের সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা সাধারণ জনতার মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে এটা স্পষ্ট যে, নিহত মোহাম্মদ ওয়েস-কে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী মুশরিক যুবকেরা প্রকাশ্যে জনসম্মুখে হত্যা করেছে।

    অবশেষে, নিহতের পরিবার হত্যা-মামলা দায়ের করতে না পারায়, আইপিসির ৩০৪ ধারায় একটি মামলা দায়ের করে।

    ময়না তদন্তের পর ওয়েসের মৃতদেহ তার স্বজনদের নিকট ফেরত দেয় দিল্লি পুলিশ। হিন্দুত্ববাদী পুলিশ নিহতের শরীরে আঘাতের চিহ্ন না পেলেও, তার শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন দৃষ্টিগোচর হয় সাধারণ জনতার। বিশেষ করে তার মাথার পেছনের অংশে শক্ত ধাতবের আঘাতের চিহ্ন চোখে পড়ার মত।

    সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/08/30/26019/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ফিরে দেখা ১৯৬৬ ঈসায়ী সনের ২৯শে আগস্ট!

    দিনটি ছিল ১৯৬৬ সনের ২৯শে আগস্ট, তখন মিসরের ক্ষমতায় যুগের ফেরাউন তুল্য তাগুত “জামাল আব্দুন নাসের”।

    মিসরের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, দ্বায়ী, একজন ইসলামিক চিন্তাশীল, বিখ্যাত ফী জিলালীল কুরআনের লেখক এবং মিসরের ইসলামী আন্দোলনের প্রাণ পুরুষ “শাইখ সৈয়দ কুতুব” রহিমাহুল্লাহ-কে কালিমাতুত তাওহীদ “لاإله إلاالله” এর সঠিক কথা বলা এবং তাঁর লিখিত ফী জিলালীল কুরআনের কারণে ফাঁসি দিয়েছিল(রহিমাহুল্লাহ) ততকালীন সময়ের মিসরের তাগুত “জামাল আব্দুন নাসের”।

    সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/08/30/26024/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আহ... আল্লাহ তা‘আলা ক্বারী মোহাম্মদ ওয়েস রহিমাহুল্লাহ-কে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন
      আল্লাহ তা‘আলা “শাইখ সৈয়দ কুতুব” রহিমাহুল্লাহ-কে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করুন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        স্বাক্ষর জাল করে টাকা উত্তোলনের চেষ্টায় গ্রেপ্তার দুই পুলিশ কর্মকর্তা

        বাংলাদেশ পুলিশ মানেই যেন দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার। দুটো শব্দ যেন প্রায় সমার্থক। একটির সাথে অন্যটির সখ্যতা বেশ পুরনোই। এবার ঘটল স্বাক্ষর জাল করার ঘটনা। তাও আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথে। কোথায় গিয়ে ঠেকছে দেশ? কাদের কাছে আমরা দিলাম প্রিয় জন্মভূমির জিম্মাদারী এমন প্রশ্নই এখন জনগণের মুখে মুখে।

        স্বাক্ষর জাল করে একটি চেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৩৫ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের দুই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে রমনা থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলো- পুলিশের পরিদর্শক মীর আবুল কালাম আজাদ (৫৪) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মোস্তাফিজুর রহমান (৩৮)।

        পুলিশ সূত্র জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরীক্ষা ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের দায়ের করা মামলায় গত বুধবার এ দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। গত বুধবার রাতে মামলাটি থানায় দায়ের করা হয়।

        মামলার অভিযোগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি চেকে জাল স্বাক্ষর ও তারিখ বসিয়ে টাকা তোলার জন্য গত ২৮ জুলাই সোনালী ব্যাংকের কাকরাইল শাখায় জমা দেয় অভিযুক্ত দুই পুলিশ কর্মকর্তা। পরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করলে চেক জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে। হিসাবরক্ষণ কার্যালয় থেকে সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংকে ওই চেকটি ছাড় না করার বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়।

        মামলায় উল্লেখ করা হয়, ঢাকা রেঞ্জের পুলিশের সহায়তায় অভিযুক্ত দুজনকে ধরে রমনা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় বিলম্বের কারণে মামলা করতেও বিলম্ব হয়েছে। মামলার সঙ্গে ১১ পাতার সংযুক্তি দেওয়া হয়েছে।
        সুত্র: প্রথম আলো

        সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/08/30/26039/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          কাবিননামায় ‘কুমারী’ শব্দের স্থলে ‘অবিবাহিত’ শব্দ যোগ করার আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট! কিন্তু কেন, কী চায় সেক্যুলার চক্র?

          সম্প্রতি বাংলাদেশ হাইকোর্ট বিয়ের কাবিননামা থেকে “কুমারী” শব্দ বাদ দিয়ে “অবিবাহিত” শব্দটি সংযোজন করতে আদেশ দিয়েছে। মুসলিম বিবাহ ও তালাক (নিবন্ধন) বিধিমালা-২০০৯ এর বিধি ২৮(১)(ক) অনুযায়ী বিবাহ রেজিস্ট্রি বইয়ের ৫ নাম্বার কলামে বলা হয়েছে, কন্যা কুমারী, বিধবা অথবা তালাকপ্রাপ্ত, নারী কিনা?

          এই কুমারী শব্দের মধ্যে এমন কী লুকিয়ে আছে! যার কারণে শব্দটিকেই বাতিল করার নির্দেশ হাইকোর্ট থেকে দিতে হচ্ছে…!? আসুন তাহলে সে সম্পর্কে একটু পর্যালোচনা করা যাক-

          ২০১৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কাবিননামার ৫ নাম্বার কলামটি বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট, নারীপক্ষ এবং বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ অর্থাৎ নারীবাদী নামক সমাজের কিছু ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী গ্রুপ রিট আবেদনটি করে, আর তাদের নিকট এই ছোট্ট ‘কুমারী’ শব্দটি একটি বিষফোঁড়া।

          কারণ এই কুমারী শব্দের মাঝে লুকিয়ে আছে কুমারীত্ব বা সতী নারীদের “সতীপর্দা”। একজন সতী নারী বৈধ বিয়ের মাধ্যমে তার এই কুমারীত্ব পর্যায় শেষ করে থাকে। আর এই বিবাহ একজন পুরুষের জন্য হলো আনুষ্ঠানিক চুক্তির মাধ্যমে কোন নারীর সেই কুমারীত্বের উপর অধিকার লাভ করা।

          তাহলে এখন কথা হচ্ছে, কেন আজকের নারীবাদীদের এই কুমারীত্ব শব্দ নিয়ে এত এলার্জি! তাদের কথা হলো- এটা থাকলেই কী, আর না থাকলেই কী? অর্থাৎ, তাদের নিকট এটা থাকা আর না থাকা কোন সমস্যা না। কেন জানেন? কেননা, নারীকে ভোগ্যপন্য বানাতে এর চেয়ে উত্তম উপায় তাদের হাতে মনে হয় আর নেই। নারীর সতীত্ব অপাত্রে বিলিয়ে দেওয়ার মাঝে এই সকল নারীবাদীদের রয়েছে বিশাল মুনাফা! নারীর কাছে যদি ‘কুমারীত্ব’ হারানো বিষয়টি সাধারণ করে তোলা যায়, তবে সে তার ‘কুমারীত্ব’ নিয়ে উদাসীন হবে। আর নারী যখন তার কুমারীত্ব রক্ষায় উদাসীন হবে, তখনই সফল হবে এই নারীবাদী গোষ্ঠী। কেননা, নারীকে ঘিরেই যে তাদের ব্যবসা। নারীকে রাস্তায় নামানো, নগ্ন করে নারীর দেহ প্রদর্শন ইত্যাদিই যে তাদের মুনাফা লাভের উপায়! এই নারীবাদীদের নিকট ‘কুমারী’ শব্দটি কেন সমস্যা, সেটা আসা করি সচেতন পাঠক বুঝতে পেরেছেন।

          নারীবাদীরা আরেকটি কথা বলে থাকে যে, কুমারীত্ব শুধু বৈধ সম্পর্কের মাধ্যমেই শেষ হয়না, বরং দুর্ঘটনার কারণেও তা শেষ হতে পারে।

          হ্যাঁ, সেটা আমরাও স্বীকার করি। কোন কোন ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার কারণে নারী তার সতীত্ব হারায়, কিন্তু কোন দুর্ঘটনার উপর ভিত্তি করে কি প্রাকৃতিক একটি বিষয়কে অস্বীকার করা যায়!? আরেকটি বিষয় হচ্ছে এই নারীবাদীরা দুর্ঘটনা বলতে কী বুঝাতে চায়..?
          বিবাহের আগে যেকোন ঘটনায় কি দুর্ঘটনা! বর্তমান পরিস্থিতে আমাদেরকে দুর্ঘটনারও সংজ্ঞা জেনে নিতে হবে, হয়তো এই নারীবাদীরা কারো সাথে অবৈধ মিলন আর সম্পর্ককেও দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দিবে! এটা তো কখনোই দুর্ঘটনা নয়।

          আর সত্যিই যদি দুর্ঘটনাবশত কোন সতী নারীর সতীত্ব বা সতীপর্দা নষ্ট হয়ে যায় সেক্ষেত্রে তো ইসলাম উক্ত নারীকে সতীত্বহীন বলেনা বরং ইসলাম তাকেও সতী বা কুমারী নারী বলে থাকে। এরপরেও যদি কোন নারীবাদী এসে কুমারী শব্দটাকে নারীদের জন্য অপমানজনক মনে করে তাহলে বুঝতে হবে কুমারী শব্দ নিয়ে এদের মূল সমস্যা না, বরং এদের সমস্যা নারী তার সতীত্ব রক্ষায় সচেতন হয়ে গেলে নারীবাদীরা মুনাফা হারাবে! ব্যবসায় তারা লসে পড়বে!

          সর্বশেষ আমি এটাই বলবো যে, হাইকোর্টের এমন রায় যেন ফ্রী মিক্সিং বা অবাধ যৌনতার বৈধতা দেওয়ারই নামান্তর। হাইকোর্টের এই রায় নারীদের ব্যভিচারের সুযোগ করে দিচ্ছে বা উৎসাহিত করছে। আর, এ রায়ের পেছনে রয়েছে নারীবাদীদের ‘নারী কেন্দ্রিক ব্যবসা’ থেকে বিশাল মুনাফা অর্জনের এক চক্রান্ত।

          লেখক: ত্বহা আলী আদনান, প্রতিবেদক, আল-ফিরদাউস নিউজ।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            হায়রে পুলিশ! আর কত দুর্নীতি করবে? জনগণ তোমাদেরকে চরমভাবে ঘৃণা করে, তা কি তোমরা বুঝ না?!

            আল্লাহ তা‘আলা সেক্যুলার চক্রের চক্রান্ত থেকে মুসলিম মা-বোনদেরকে হিফাযত করুন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              প্রতিদিন দশটি করে পুশআপ দিন।

              Comment


              • #8
                আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের খেদমতগুলো কবুল করুন এবং জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন ইয়া রব্ব!
                “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                Comment


                • #9
                  আল্লাহ তায়ালা আপনার মেহনতকে কবুল করুন,আমিন।
                  ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                  Comment

                  Working...
                  X