Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ * নিউজ # ১১ মুহাররম ১৪৪১ হিজরী # ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ * নিউজ # ১১ মুহাররম ১৪৪১ হিজরী # ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    প্রতিদিনের মত পশ্চিম তীর হতে ২১ জন ফিলিস্তিনীকে তুলে নিয়ে গেছে ইহুদীবাদী দখলদার সেনারা!



    মুসলিমদের পবিত্র ভূমিগুলোর একটি হচ্ছে আল-আকসার ভূমি, যা বর্তমানে ফিলিস্তিন নামক একটি ছোট্ট ভূখন্ডের মধ্যে ইহুদীদের নাপক দখলদারিত্বের শিকার। বছরের পর বছর দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসীদের হাতে হত্যা, আহত ও বন্দিত্বের শিকার হয়ে আসছেন পবিত্র এই ভূমির মুসলিমরা।

    এরি ধারাবাহিকতায় গতকালও ২১ জন ফিলিস্তিনী যুবককে তুলে নিয়ে যায় দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসীরা। তাদের মধ্য হতে ১৭ জনকেই তুলে নিয়ে যাওয়া হয় ইহুদী অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীর থেকে। বাকি ৪ জনকে নাবলুস থেকে তুলে নিয়ে যায় দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসীরা।

    দখলদার ইসরাইলী ইহুদী সন্ত্রাসীরা তল্লাশীর নামে ফিলিস্তিনকে যুবক শূণ্য করার মিশন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, যাতে করে আগমে প্রজন্মে ইহুদীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার মত কোন ফিলিস্তিনী যুবক অবশিষ্ট না থাকে।

    সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/11/26464/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বিশ্ব দেখলো তাবরেজকে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা করছে উগ্র হিন্দুরা, কিন্তু মালাউন আদালত বলছে খুনের সাথে কেউ যুক্ত নয়!



    ভারতীয় মালাউন উগ্র হিন্দুদের শিকার ঝারখন্ডের আলোচিত তরুণ তাবরেজ আনসারির (২৪) হত্যা মামলায় অভিযুক্ত ১১ আসামির সবকটাকে খুনের অভিযোগ থেকে মুক্তি দিয়েছে মালাউনদের সন্ত্রাসী পুলিশ ও দেশটির কুফরী আদালত। মালাউনদের তৈরিকৃত ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে, গণপিটুনি নয়, হার্ট অ্যাটাকে তাবরেজের মৃত্যু ঘটেছে। অথচ বিশ্ব দেখেছে অন্য চিত্র, হার্ট অ্যাটাকে তাবরেজের মৃত্যু হয়নি বরং ভারতীয় উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসী কর্তৃক তিনি খুন হয়েছেন।

    ঝাড়খন্ডের মালাউন পুলিশপ্রধান “কার্তিক এস” বলে, ‘মেডিক্যাল রিপোর্টে খুনের স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই আমরা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে খুন তো দূরে থাক অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলাও চালাতে পারবো না।’

    অন্যদিকে তাবরেজের পরিবারের অভিযোগ, পিটিয়ে তার মাথা থেঁতলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ভারতীয় মালাউন পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবি, তাকে হত্যা করা হয়নি বরং সে হার্ট অ্যাটাকে মারাগেছে।

    উল্লেখ্য, গত ১৮ জুন তাবরেজ আনসারিকে মোটরসাইকেল চুরির মিথ্যা ও বানোওয়াট এক নাটকিয় অভিযোগে ভারতের ঝারখন্ডের সরাইকেলা খারসাওন এলাকায় উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসীরা
    কয়েকঘণ্টা ধরে তাকে মারধর করে তার মাথা ও শরীরের অনেক অংশই থেতলে দেওয়া হয়। মারধরের সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হলে দেশ ও দেশের বাইরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ভিডিওতে দেখা যায়, তাবরেজকে বেঁধে রেখে মেরে রক্তাক্ত করা হচ্ছে এবং উপস্থিত একদল উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীরা তাকে ‘জয় শ্রী রাম’ বলতে বাধ্য করছে। এরপর ২২ জুন হাসপাতালে মারা যান তাবরেজ আনসারি।

    এভাবেই ভারতীয় মালাউন বাহিনী ও তাদের কুফরী আদালত মুসলিমদের ক্ষেত্রে প্রহসনের বিচার করে যাচ্ছে, তা শুধু ভারতীয় মুসলিমদের ক্ষেত্রেই নয় বরং সীমান্তের এপারে প্রতিনিয়ত বিএসএফ এর হাতে খুন হওয়া বাংলাদেশীদের ক্ষেত্রও, যেমনটি আমরা দেখেছি ফেলানী হত্যাসহ সকল বাংলাদেশীদের হত্যার বিচারের ক্ষেত্রে।

    সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/11/26458/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আহ...প্রিয় উম্মাহ। আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের সাহায্যকারী হোন। আমীন
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        তাবরেজের প্রতিশোধ ইনশাআল্লাহ নেওয়া হবে।
        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

        Comment


        • #5
          নুসরাতের নেকাব খুলিয়ে ভিডিও করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয় ওসি মোয়াজ্জেম, এখনো চলছে বিচার



          ১১ সেপ্টেম্বর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহানকে হত্যা ও আপত্তিকর ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার মামলায় ফেনীর সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে নুসরাতের মা ও ভাই আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

          নুসরাত জাহান রাফির মা শিরিন আক্তার আদালতকে বলেন, ‘ফেনীর সোনাগাজী মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলা আমার মেয়ে নুসরাত জাহান রাফিকে শ্লীলতাহানি করে। সেই ঘটনায় মামলা করার জন্য গত ২৭ মার্চ সোনাগাজী থানাতে যাই। আমি এবং আমার ছেলেকে ওসির কক্ষে ঢুকতে না দিয়ে আমার মেয়ে নুসরাত জাহান রাফির বক্তব্য নেয় সোনাগাজী থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন। ওসি মোয়াজ্জেম আমার মেয়ের মেকআপ (নেকাব) খুলিয়ে নিজের মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে। ওসির কক্ষ থেকে বের হওয়ার পর নুসরাত এই কথা বলে অনেক কান্নাকাটি করে।’

          শিরিন আক্তার আদালতকে বলেন, ‘মেয়েকে শ্লীলতাহানি করায় আমি বাদী হয়ে অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলার বিরুদ্ধে সোনাগাজী থানায় মামলা করি। এই মামলার পর গত ৬ এপ্রিল যে সময় নুসরাতের গায়ে আগুন দেওয়া হয় তার ৩০ মিনিট পর ওসি মোয়াজ্জেম সেই ভিডিও মিডিয়ায় ছেড়ে দেয়।’

          শিরিন আক্তারের জবানবন্দি রেকর্ড শেষ হলে তাঁকে জেরা করেন মোয়াজ্জেম হোসেনের আইনজীবী ফারুক আহমেদ। জেরার জবাবে শিরিন আক্তার আদালতকে বলেন, ‘নুসরাতের ভিডিও যখন ওসি মোয়াজ্জেম রেকর্ড করেন তখন তাঁর রুমে আর কে কে ছিল, তা আমি জানি না। কারণ আমি তখন ওই রুমে ছিলাম না। আমাকে ওই রুমে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।’

          আসামিপক্ষের আইনজীবীর আরেক প্রশ্নের জবাবে নুসরাতের মা বলেন, ‘মোয়াজ্জেম হোসেন আমার মেয়ের যে ভিডিও করেছিল, তা সারা বিশ্ব দেখেছে। এই ভিডিও ছেড়ে দেওয়ায় আমি ভীষণ কষ্ট পেয়েছি।’

          ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় সাক্ষ্য দেন ফেনীর সোনাগাজীর নিহত মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহানের মা ও ছোট ভাই। নুসরাত জাহান রাফির ছোট ভাই রাশেদুল হাসান রায়হান আদালতকে বলেন, ‘মামলা করতে যাওয়ার পর ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন তাঁদের তাঁর রুমে ঢুকতে দেয়নি। আমার বোনকে ভিডিও করার নামে আপত্তিকর প্রশ্ন করেছে। নেকাব খুলে ভিডিও করায় আমার বোন ওসির রুম থেকে বেরিয়ে অনেক কান্নাকাটি করেছিল। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করার পর আমাদের কোনো প্রকারের নিরাপত্তা দেয়নি ওসি। যদি ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন আমার বোনকে নিরাপত্তা দিত, তাহলে হয়তো আমার বোন এইভাবে মারা যেত না।’

          গত ৬ এপ্রিল সোনাগাজী ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছাদে ওই মাদ্রাসার আলিম পরীক্ষার্থী নুসরাত জাহানের শরীরে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এর ১০ দিন আগে নুসরাত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলার বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ জানাতে সোনাগাজী থানায় যান। থানার তৎকালীন ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন সে সময় নুসরাতকে আপত্তিকর প্রশ্ন করে বিব্রত করে এবং তা ভিডিও করে ছড়িয়ে দেয়।

          সুত্রঃ প্রথম আলো


          সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/11/26532/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            হাত বাড়ালেই মাদক, ক্ষুব্ধ স্থানীয় জনগণ



            সমগ্র দেশই আজ মাদকের সয়লাবে। তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যত নষ্ট হবার অনেক কারণ এই মাদক।
            সুরমা আর কুশিয়ারা এই ২ নদীর বেষ্টনীতে সিলেটের সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ উপজেলা। ওপারে ভারতের করিমগঞ্জ জেলা। সীমান্তবর্তী এই উপজেলা যেন মাদকের এক পাইকারি হাট। হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য।

            ভারত থেকে যেভাবে মাদক নিয়ে আসছে চোরাকারবারিরা, তাতে মনে হয় মাদক আমদানির লাইসেন্স পেয়েছে তারা। পাইকারি মূল্যের এই মাদক ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে দেশের আনাচে কানাচে। তবে প্রশাসন বারবার বড় বড় মাদকের চালান আটক করলেও এর সাথে জড়িত মূল হোতারা রয়েছে ধরা-ছোয়ার বাইরে।

            অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদককারবারিরা সীমান্তের কয়েকটি নিরাপদ রুট হিসেবে বেছে নিয়েছে। এসব রুট দিয়ে ভারত থেকে তারা নিয়ে আসছে মাদকের বড় বড় চালান। উপজেলার খলাছরা ইউনিয়নের লোহারমহল, সুলতানপুরের ইছাপুর, সহিদাবাদ ও ভক্তিপুর, বারঠাকুরি ইউনিয়নের সালেহপুর, লাড়িগ্রাম, জকিগঞ্জ ইউনিয়নের সেনাপতির চক, মানিকপুর ও ছবড়িয়া, কসকনকপুরের বলরামের চক ও উত্তর আইওর (মনতলা) সহ বিভিন্ন এলাকা দিয়ে ভারত থেকে আসছে মাদকের এসব চালান। সীমান্তের ২ কিলোমিটার অন্তর অন্তর রয়েছে বিজিবির ক্যাম্প। তাদের চোখকে কীভাবে ফাঁকি দিয়ে আসে এসব মাদকের চালান তা খতিয়ে দেখার দাবি সাধারণ জনগণের।

            জানা গেছে, এসব মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত পর্দার আড়ালে থাকা পয়সাওয়ালারা। তারা মাদকের পিছনে টাকার যোগান দেয়। ১ লাখ টাকার যোগান দিলে ২ চালান পরে আদায় করে বড় অংকের টাকা। মূলত এই যোগান দাতাদের ধরতে পারলে বন্ধ হতে পারে জকিগঞ্জের মাদকের এই নিরাপদ রুট।

            মাদক কারবারিদের বড় বড় হোতা এখনো ধরা ছোঁয়ার বাইরে। গ্রেফতার করা হয়েছে চুনো–পুঁটিদের। আর এসকল কারনেই স্থানীয় জনগণের মধ্যে রয়েছে সীমাহীন ক্ষোভ।

            সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


            সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/11/26474/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ, আপনি প্রিয় উম্মাহকে হিফাযত করুন, বিশেষকরে যুব সমাজকে মাদকের ভয়াবহতা থেকে। আমীন
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                ভারতের কোনো রাজ্যেই বিদেশির স্থান নেই: ভারতের গেরুয়া হিন্দুত্ববাদী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ



                শুধু আসাম নয়, ভারতের কোনো রাজ্যে একজন বিদেশিরও স্থান হবে না। সব জায়গা থেকে অবৈধ অভিবাসীকে উচ্ছেদ করা হবে। ভারতের কেন্দ্রীয় গেরুয়া হিন্দু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আজ সোমবার উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে আরও একবার এই কথা বলল।

                গতকাল রোববার দুই দিনের সফরে নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিলের বৈঠকে যোগ দিতে আসাম আসে অমিত শাহ। আসামের জাতীয় নাগরিক পঞ্জি তালিকা (এনআরসি) প্রকাশের পর এই তার প্রথম আসাম সফর। গতকালই এই হিন্দুত্ববাদী নেতা বলেছে, কোনো অবৈধ অভিবাসীকে এ দেশে থাকতে দেওয়া হবে না। সোমবার এই নেতা এক ধাপ এগিয়ে বলেছে ‘ছোট রাজ্যগুলোর ধারণা, আসাম থেকে তাড়া খেয়ে অবৈধ অভিবাসীরা ওই সব রাজ্যে ঘাঁটি গাড়ছে। কিন্তু আমরা তা হতে দেব না। আমরা গোটা দেশকেই অনুপ্রবেশকারীমুক্ত করতে বদ্ধপরিকর।’

                অমিত শাহ বলেছে, ‘আমাদের একটা পরিকল্পনা রয়েছে। সব রাজ্যের সঙ্গে কথা বলে তাদের সাহায্যে আমরা সেই পরিকল্পনা কায়েম করব।’

                নর্থ ইস্টার্ন কাউন্সিলের সদস্য দেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো। আসামের লাগোয়া রাজ্য মেঘালয়ের আশঙ্কা, আসাম থেকে তাড়া খেয়ে বহু অবৈধ অভিবাসী ওখানে গিয়ে ঠাঁই নিয়েছেন। কাউন্সিলের বৈঠকে সেই আশঙ্কা পুরোপুরি দূর করে দিয়ে হিন্দুত্ববাদী গেরুয়া সন্ত্রাসী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছে, ‘আমরা তা কিছুতেই হতে দেব না। গোটা দেশকেই আমরা অনুপ্রবেশকারী মুক্ত করব। এটা আমাদের প্রতিশ্রুতি।’

                নাগরিকত্ব বিলে সংশোধন এনে বিজেপি সরকার চাইছে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে চলে আসা অমুসলিম সম্প্রদায়দের ভারতীয় নাগরিকত্ব দিতে। আসামের বহু মানুষের ধারণা, আসামে অনাগরিক হিসেবে চিহ্নিত হওয়া হিন্দুদের বিজেপি ওই প্রক্রিয়ায় ভারতীয় নাগরিক বলে গণ্য করবে। তেমন হলে শুধু মাত্র মুসলমান অনাগরিকরাই অবৈধ অভিবাসী বলে গণ্য হবেন।

                বিজেপি সভাপতি হিসেবে বিভিন্ন নির্বাচনী জনসভায় অমিত শাহসহ অন্য নেতারা অবৈধ অভিবাসীদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর ওপর জোর দিত। গুয়াহাটিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এসে অমিত শাহ কিন্তু একবারের জন্যও অবৈধ অভিবাসীদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর কথা উল্লেখ করেনি। স্পষ্টতই, কূটনৈতিক জটিলতা এড়ানোই ছিল লক্ষ্য। বিশেষত, ভারতের তাবেদার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী মাসের গোড়ায় যখন দ্বিপক্ষীয় সফরে ভারতে আসছে। বাংলাদেশকে ভারতও একাধিকবার জানিয়েছে, আসামের এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। গত মাসে ঢাকা সফরে গিয়ে একই কথা বলে এসেছে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

                সুত্রঃ প্রথম আলো
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment

                Working...
                X