অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিলের হয়রানিতে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষ, অফিস ঘেরাও করল বিক্ষুব্ধ জনগণ
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করার ঘটনা ঘটেছে। বিল নিয়ে বিভ্রান্তে পড়ায় রবিবার দুপুরে ক্ষিপ্ত গ্রাহকরা পঞ্চগড় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (নেসকো) অফিস ঘেরাও করে।
গ্রাহকরা জানান, মিটার না দেখে আনুমানিক হারে বিলের কাগজ পাঠিয়ে দেয়া হয়। এতে ব্যবহার কৃত বিদ্যুতের থেকে কয়েক শ’ টাকা বেশি বিল দেখানো হয়।
গ্রাহকরা এসব অভিযোগ দুর্নীতিবাজ কর্তৃপক্ষকে জানালে কোন উদ্যোগ না নিয়ে ওই বিলই পরিশোধ করতে বলে। সাধারণ গ্রাহকরা আনুমানিক আরোপিত ওই বিলই পরিশোধ করতে বাধ্য হয়।
তারা আরও জানান, ৩০ থেকে ৫০ ইউনিট বিদ্যুত ব্যবহার হলেও জনগণের সম্পদ হরনকারী কর্তৃপক্ষ দেখায় ৩’শ থেকে ৫’শ ইউনিট ।
ভুয়া এসব বিলের হয়রানিতে বিদ্যুৎ গ্রাহকরা বিপাকে পড়েছেন। বুড়াবুড়ি এলাকার আব্দুস সামাদ, আলমগীর হোসেনসহ আরো কয়েকজন জানান, বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিভ্রান্তে পড়েছি। মিটার না দেখে ভুয়া বিল করে ৩ শ থেকে ৫ শ ইউনিট বিদ্যুতের বিপরিতে ১৫ শ’ থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত বিল দেখানো হচ্ছে। এ বিষয়ে নেসকোর দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলীর কাছে বারবার অভিযোগ দিলেও সমাধানের আশ্বাস দিলেও সমাধান করছে না তারা। এরই প্রতিবাদে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করা হয়েছে।
জনগণের সেবক হিসেবে সরকারের দায়িত্ব পালন করার কথা থাকলেও, প্রতিটি সেক্টরেই সাধারণ মানুষ আজ অবহেলিত, বঞ্চিত। জুলুমের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ভক্ষণ করা হচ্ছে কষ্টে উপার্জিত সম্পদ। অতিষ্ঠ জনগণ আজ জানে না এর সমাধান। বাধ্য হয়ে তাই করতে হল প্রতিবাদ।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করার ঘটনা ঘটেছে। বিল নিয়ে বিভ্রান্তে পড়ায় রবিবার দুপুরে ক্ষিপ্ত গ্রাহকরা পঞ্চগড় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (নেসকো) অফিস ঘেরাও করে।
গ্রাহকরা জানান, মিটার না দেখে আনুমানিক হারে বিলের কাগজ পাঠিয়ে দেয়া হয়। এতে ব্যবহার কৃত বিদ্যুতের থেকে কয়েক শ’ টাকা বেশি বিল দেখানো হয়।
গ্রাহকরা এসব অভিযোগ দুর্নীতিবাজ কর্তৃপক্ষকে জানালে কোন উদ্যোগ না নিয়ে ওই বিলই পরিশোধ করতে বলে। সাধারণ গ্রাহকরা আনুমানিক আরোপিত ওই বিলই পরিশোধ করতে বাধ্য হয়।
তারা আরও জানান, ৩০ থেকে ৫০ ইউনিট বিদ্যুত ব্যবহার হলেও জনগণের সম্পদ হরনকারী কর্তৃপক্ষ দেখায় ৩’শ থেকে ৫’শ ইউনিট ।
ভুয়া এসব বিলের হয়রানিতে বিদ্যুৎ গ্রাহকরা বিপাকে পড়েছেন। বুড়াবুড়ি এলাকার আব্দুস সামাদ, আলমগীর হোসেনসহ আরো কয়েকজন জানান, বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিভ্রান্তে পড়েছি। মিটার না দেখে ভুয়া বিল করে ৩ শ থেকে ৫ শ ইউনিট বিদ্যুতের বিপরিতে ১৫ শ’ থেকে ৫ হাজার পর্যন্ত বিল দেখানো হচ্ছে। এ বিষয়ে নেসকোর দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলীর কাছে বারবার অভিযোগ দিলেও সমাধানের আশ্বাস দিলেও সমাধান করছে না তারা। এরই প্রতিবাদে বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও করা হয়েছে।
জনগণের সেবক হিসেবে সরকারের দায়িত্ব পালন করার কথা থাকলেও, প্রতিটি সেক্টরেই সাধারণ মানুষ আজ অবহেলিত, বঞ্চিত। জুলুমের শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ভক্ষণ করা হচ্ছে কষ্টে উপার্জিত সম্পদ। অতিষ্ঠ জনগণ আজ জানে না এর সমাধান। বাধ্য হয়ে তাই করতে হল প্রতিবাদ।
সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/18/26790/
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/18/26790/
Comment