হবিগঞ্জে মধ্যরাতে গ্রেফতার, সন্ত্রাসী পুলিশের নির্যাতনে সকালেই লাশ
বাসা থেকে সন্ত্রাসী পুলিশের গ্রেফতার করে নিয়ে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফারুক মিয়া নামের এক আসামির মৃত্যুর ঘটনায় হবিগঞ্জ শহরে তোলপাড় চলছে।
নিহতের পরিবারের দাবি, মধ্য রাতে গ্রেফতারকালেই সন্ত্রাসী পুলিশ ফারুক মিয়াকে নির্যাতন শুরু করে। থানায় নিয়ে আসার পরও তাকে নির্যাতন করা হয়। নির্যাতনেই ফারুক মিয়া মারা যান। আর ডাক্তার বলেছেন, নিহত ফারুক মিয়াকে মারাত্মক আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তবে ঠিক কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে ময়না তদন্ত রিপোর্ট ছাড়া বলা যাবে না।
নিহত ফারুক মিয়ার পরিবার সূত্রে জানা যায়, মাত্র ১৫ হাজার টাকার একটি চেক ডিজওনার মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিলেন হবিগঞ্জ শহরের মোহনপুর আবাসিক এলাকার বাসিন্দা সঞ্জব আলীর পুত্র ফারুক মিয়া (৪৫)। পুলিশ গত রোববার রাত ২টার দিকে আসামি ফারুক মিয়াকে তার বাসা থেকে গ্রেফতার করে।
নিহতের পুত্র কলেজছাত্র সাইদুল ইসলাম ও মাসুক মিয়া জানান, গ্রেফতারকালেই পুলিশ তাদের বাবাকে শারীরিক নির্যাতন শুরু করে। নির্যাতন করতে করতে থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে সকাল বেলায় তার বাবা অজ্ঞান হয়ে পড়লে সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। থানা হাজতে ফারুক মিয়ার সাথে তার পরিবারের কাউকে দেখাও করতে দেয়া হয়নি।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/01/27424/
বাসা থেকে সন্ত্রাসী পুলিশের গ্রেফতার করে নিয়ে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফারুক মিয়া নামের এক আসামির মৃত্যুর ঘটনায় হবিগঞ্জ শহরে তোলপাড় চলছে।
নিহতের পরিবারের দাবি, মধ্য রাতে গ্রেফতারকালেই সন্ত্রাসী পুলিশ ফারুক মিয়াকে নির্যাতন শুরু করে। থানায় নিয়ে আসার পরও তাকে নির্যাতন করা হয়। নির্যাতনেই ফারুক মিয়া মারা যান। আর ডাক্তার বলেছেন, নিহত ফারুক মিয়াকে মারাত্মক আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তবে ঠিক কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে ময়না তদন্ত রিপোর্ট ছাড়া বলা যাবে না।
নিহত ফারুক মিয়ার পরিবার সূত্রে জানা যায়, মাত্র ১৫ হাজার টাকার একটি চেক ডিজওনার মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিলেন হবিগঞ্জ শহরের মোহনপুর আবাসিক এলাকার বাসিন্দা সঞ্জব আলীর পুত্র ফারুক মিয়া (৪৫)। পুলিশ গত রোববার রাত ২টার দিকে আসামি ফারুক মিয়াকে তার বাসা থেকে গ্রেফতার করে।
নিহতের পুত্র কলেজছাত্র সাইদুল ইসলাম ও মাসুক মিয়া জানান, গ্রেফতারকালেই পুলিশ তাদের বাবাকে শারীরিক নির্যাতন শুরু করে। নির্যাতন করতে করতে থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে সকাল বেলায় তার বাবা অজ্ঞান হয়ে পড়লে সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। থানা হাজতে ফারুক মিয়ার সাথে তার পরিবারের কাউকে দেখাও করতে দেয়া হয়নি।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/01/27424/
Comment