Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৪ সফর ১৪৪১ হিজরী # ৩ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৪ সফর ১৪৪১ হিজরী # ৩ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    ভারতের পানিতে বন্যায় ডুবছে পাঁচ জেলা, হাহাকার সাধারণ মানুষের




    হঠাৎ করে ফারাক্কা বাঁধ খুলে দেয়া এবং দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে টানা বর্ষণের কারণে পদ্মা-ধলেশ্বরীসহ বেশ কয়েকটি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে রাজবাড়ী, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, পাবনাসহ পদ্মা-ধলেশ্বরীর তীরবর্তী বেশ কয়েকটি জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। নদীভাঙনে ইতোমধ্যেই কয়েকশ বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীতে চলে গেছে আবাদী জমিও। এছাড়া বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে বিভিন্ন ফসলের খেত। এদিকে পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে কুষ্টিয়ার শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠিবাড়ি রক্ষা বাঁধের প্রায় ৩০ মিটার নদীগর্ভে চলে গেছে।

    নয়া দিগন্তের রাজবাড়ী সংবাদদাতা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজবাড়ীর পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বুধবার বিকেলে দৌলতদিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার ১৫ সেমি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। হঠাৎ করে অস্বাভাবিকভাবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পদ্মায় শুরু হয়েছে তীব্র ঘূর্ণায়মান স্রোত ও নদী ভাঙন। এর ফলে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের দৌলতদিয়া প্রান্তের ১ ও ২ নং ফেরিঘাটের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রয়েছে।
    দৌলতদিয়া ঘাটের বিআইডব্লিউটিসির ব্যবস্থাপক বাণিজ্য আবু আবদুল্লাহ জানায়, দৌলতদিয়ায় ৬টি ফেরিঘাটের মধ্যে ১ ও ২ নং ফেরিঘাটে স্রোতের তীব্রতা বেশি। সেখানে ঘূর্ণি স্রোতের কারণে ফেরি ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। তাই এ দুটি ফেরিঘাটের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। বাকি ৪টি ঘাট সচল আছে।

    পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় এরই মধ্যে নতুন করে রাজবাড়ী জেলার সাতটি ইউনিয়নের অন্তত ২৫টি গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এর সাথে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে ভাঙন। এর মধ্যে গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ও দেবোগ্রাম ইউনিয়নে পদ্মার তাণ্ডব সবচেয়ে বেশি। এতে ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে দৌলতদিয়া লঞ্চ ও ফেরিঘাটসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। দফায় দফায় পদ্মার পানি বাড়ায় ভাঙনের মুখে বিলীন হচ্ছে নদী পাড়ের ঘরবাড়ি ও ফসলী জমি। আতঙ্কিত এলাকাবাসী শত শত ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছে। পানিতে প্লাবিত ইউনিয়নগগুলো হলো গোয়ালন্দ উপজেলার দেবোগ্রাম, দৌলতদিয়া, রাজবাড়ী সদর উপজেলার মিজানুপুর, চন্দনী, খানগঞ্জ, বরাট ও কালুখালী উপজেলার রতনদিয়া।
    ভাঙ্গনের শিকার স্থানীয় ক্ষতিগ্রস্তরা জানায়, গত ৫দিনে গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের কয়েকশ বিঘা ফসলী জমি নদীগর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভাঙনের শিকার হয়ে প্রায় ৩০০ পরিবারের ভিটেমাটি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ওই এলাকার আরো প্রায় ৫০০ পরিবার ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে।

    ভাঙন এলাকা পরিদর্শন শেষে রাজবাড়ীর প্রতিনিধি বলেন, এভাবে ভাঙতে থাকলে দৌলতদিয়া ফেরি ও লঞ্চ ঘাট রক্ষা করা মুশকিল হয়ে পড়বে।
    ফরিদপুরে বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরাঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে বন্যা দেখা দিয়েছে। এ পর্যন্ত ১৫টি গ্রামের দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বলে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে। চরভদ্রাসন উপজেলায় ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
    পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, গোয়ালন্দ পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে বুধবার বিকেল তিনটায় বিপদসীমার ১৩ সেমি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল।
    ফরিদপুরের সদর উপজেলার নর্থ চ্যানেল ইউপি চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুজ্জামান বলেছে, বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে তার এলাকায় ৭৭ একর জমির ফসল পানিতে ডুবে গেছে। ১৫টি গ্রামের দুই হাজার লোক এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
    ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ বলেন, নতুন করে পদ্মা নদীর পানি আবার বাড়তে শুরু করেছে। মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে গোয়ালন্দ পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি বিপদসীমার ১৩ সেমি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও বন্যা সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, উজানে ভারত অংশে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হওয়ায় ওই পানি বাংলাদেশে পদ্মা অববাহিকা দিয়ে গড়িয়ে যাওয়ার কারণে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। ৫ অক্টোবর পর্যন্ত পানি বৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/03/27552/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    তাগুত সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে ইরাকে, ৩ দিনে নিহত ২৪!




    বেকারত্ব, দুর্নীতি নির্মূল এবং সরকারি চাকরির দাবিতে উত্তাল ইরাক। টানা তিনদিন ধরে চলা এ বিক্ষোভে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। এর মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার এক সন্ত্রাসী পুলিশসহ নিহত হয়েছেন মোট ১২ জন।

    বৃহস্পতিবার ইরাকের নাসিরিয়া শহরে পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে এক সন্ত্রাসী পুলিশসদস্য ও ৭জন বিক্ষোভকারী নিহত হন। একইদিনে দেশটির আরেক শহর আমারাতে বিক্ষোভকালে কথিত নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন আরও ৪ জন বেসামরিক নাগরিক।

    এর আগে গতকাল রাজধানী বাগদাদে দাঙ্গা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অন্তত ২ জন বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৬ জন। বেকারত্ব, দুর্নীতি নির্মূল এবং সরকারি চাকরির দাবিতে বুধবার রাজধানী বাগদাদের রাস্তায় নেমে আসেন হাজার হাজার মানুষ। রাজধানীতে মিছিল করে তারা তাহরির স্কয়ারে জমায়েত হওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন স্লোগান তোলেন। অনেকে ইরাকের প্রেসিডেন্ট বারহাম সালিহের পদত্যাগের দাবিও তোলেন। এসময় তারা ইরাকের জাতীয়তাবাদী পতাকাকে পায়ে পিষে ফেলেন এবং আগুনেও পুড়িয়ে ফেলেন।

    সন্ত্রাসী আমেরিকার বর্বরোচিত আগ্রাসনের পর যুদ্ধবিধ্বস্ত ইরাকে বর্তমান তাগুত সরকারের আগমন ঘটে। সন্ত্রাসী এই সরকার ইরাকের মুসলিমদের রক্তচুষে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার প্রচেষ্টায় আছে। ইরাকের সংগ্রামী মুসলিমরা তাই সন্ত্রাসী এই সরকারের বিরুদ্ধে গত ৩দিন যাবৎ আন্দোলন করে যাচ্ছেন। আন্দোলনে তাগুত সরকারের সন্ত্রাসী বাহিনী বর্বরোচিত হামলা চালালে এখন পর্যন্ত ২৪জন নিহত এবং পাঁচ শতাধিক আহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।











    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/03/27550/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      বাংলাদেশের জন্য ফারাক্কার বাঁধ এখন মরণ ফাঁদ- আল্লামা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী



      ফারাক্কার গেইট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে প্লাবিত করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে আল্লামা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী হাফিজাহুল্লাহ বলেছেন, ভারত সরকার ফারাক্কা বাঁধের ১১৯টি গেইট খুলে দিয়ে প্রতি বর্ষা মৌসুমে বাংলাদেশকে বন্যা কবলিত করার শুকনো মৌসুমে ফারাক্কা গেইট বন্ধ রেখে বাংলাদেশকে পানির ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে আসছে। দীর্ঘ ৪৫ বছর যাবৎ ভারত এই চক্রান্ত করে বাংলাদেশের পদ্মা নদীসহ অনেক নদীকে মরা গঙ্গায় পরিণত করেছে। ফারাক্কার প্রভাবে প্রতি বছর বন্যায় কবলিত হয়ে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে একদিন সবুজ শ্যামল বাংলা মরুভুমিতে পরিণত হবে। ফারাক্কার বাঁধ এখন বাংলাদেশের জন্য মরণ ফাঁদ হয়ে দাড়িঁয়েছে। এর প্রভাবে নদীর নাব্যতা নষ্ট হওয়ায় কৃষি, মৎসসহ ৩২০ কিঃমিঃ এলাকা জুড়ে নৌ চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। এতে সার্বিকভাবে প্রতি বছর বাংলাদেশের ক্ষতি হচ্ছে ৩০০ কোটি মর্কিন ডলার
      তিনি বলেন, প্রতিবেশী কথিত বন্ধু রাষ্ট্র ভারত শক্তির দাপটে বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর উপর রাষ্ট্রীয় শোষন চালিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা , রাজনীতি, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারত প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে একের পর এক আগ্রাসী নীতি চালিয়ে যাচ্ছে। অবস্থা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না

      তিনি আরো বলেন, নদী পানি সম্পদ কোন দেশের ব্যাক্তিগত সম্পদ নয়। বাংলাদেশের ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদীর ৫৪টির উৎসই হলো ভারতের পর্বতময় অঞ্চল থেকে। বাংলাদেশের অবস্থান ভাটি অঞ্চলে হওয়ায় উজানের যেকোনো ধরনের পানি নিয়ন্ত্রনের প্রভাব বাংলাদেশের উপর পরে। ভারত সেদিকে কর্ণপাত না করে কলকাতা বন্দরের নাব্যতা বৃদ্ধির অজুহাতে ফারাক্কা বাঁধ নির্মান করায় বিপন্ন হচ্ছে বাংলাদেশ। এতে বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল মরুকরণ হচ্ছে, পানির লবনাক্ততা বেড়ে সুন্দরবন নষ্ট হচ্ছে। ধংস হচ্ছে জীব বৈচিত্র। পানিতে মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিক বৃদ্ধিসহ মৎস সম্পদ নির্মুল হচ্ছে। শুকনো মৌসূমে খরা বর্ষা মৌসূমে বন্যার ফলে কৃষি সম্পদ ধংস হচ্ছে। নদী বন্দরসমূহের অচলাবস্থা সৃষ্টি হচ্ছে এবং নদী ভাঙনের কারনে গৃহহীন হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। তিনি অবিলম্বে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে দেয়াসহ টিপাই বাঁধ ভারতের রিভার লিংকিং প্রজেক্ট (আন্তঃনদী প্রকল্প) বন্ধ করার দাবী জানান এবং বাংলাদেশভারত গঙ্গাচুক্তি সময়োপযোগী করার জন্য দুই দেশের সরকারের প্রতি আহবান জানান

      গত বুধবার বিকালে কামরাঙ্গীর চর মাদ্রাসায় মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন

      সূত্র: ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম

      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/03/27545/

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সিরাজগঞ্জে মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে খুন করলো সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা!




        মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতার হাতে খুন হয়েছেন আবদুর রউফ আবু সাঈদ (৪৫) নামে এক ব্যক্তি। সন্ত্রাসী আমিনুল ইসলাম পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।

        গত বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে এ ঘটনা ঘটে।

        জানা গেছে, নিহতের মেয়ে সিরাজগঞ্জ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। উচ্চ মাধ্যমিক পড়ার সময় কাজিপুর পৌর সন্তাসী ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা সদরের আলমপুর গ্রামের আমিনুল ইসলাম মেয়েটির গৃহশিক্ষক ছিল।

        অনার্সে ভর্তির হওয়ার পর আমিনুল প্রায়ই মেয়েটিকে কলেজে যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করত। বিষয়টি নিয়ে তাকে বেশ কয়েকবার সতর্ক করে মেয়েটির স্বজনরা। গত বুধবার দুপুরে মেয়েটি কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে সন্ত্রাসী আমিনুল ও তার কয়েকজন সঙ্গী তার পথ আটকে উত্ত্যক্ত করার চেষ্টা করে।

        খবর পেয়ে মেয়েটির বাবা আবু সাঈদ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবাদ করেন। এ সময় আমিনুল ও তার সঙ্গীরা তাকে বেধড়ক পেটান। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করলে সন্ধ্যায় তিনি মারা যান।
        সূত্র: আওয়ার ইসলাম
        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/03/27533/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ’ভারত হিন্দু রাষ্ট্র এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই’- আরএসএস সন্ত্রাসী প্রধান মোহন ভাগবত




          ভারত যে হিন্দু রাষ্ট্র নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই বলে মন্তব্য করেছে সন্ত্রাসী আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত এবার সে দাবি তুলল, অবিলম্বে ঘোষণা হোক ভারত একটি হিন্দু রাষ্ট্র সুনীল আম্বেদকরের লেখা একটি বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে গিয়ে সঙ্ঘপ্রধান মোহন ভাগবত এই দাবিতে সরব হয়সে বলেছে ভারত যে হিন্দু রাষ্ট্র, সেই দাবি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে

          সংঘের নীতিতে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র আরএসএসকে নিয়ে বই লিখেছে সুনীল আম্বেদকর সেই বইপ্রকাশ করে মোহন ভাগবত বলেছে, আরএসএস শুধু একটাই নীতি আর সেটা হল ভারত একটি হিন্দু রাষ্ট্র অনেকে মনে করে সঙ্ঘের আদর্শ হল প্রভু হনুমান, ছত্রপতি শিবাজি এবং হেডগেয়ার তা কিন্তু নয় কোনও নির্দিষ্ট নীতিকে সংঘের নীতি বলে মনে করা ভুল

          সংঘের দাবি, হিন্দুস্তানবাসী হলেই হিন্দু সে বলেছে, কোনও একটা বই লিখে সঙ্ঘের নীতিকে বেঁধে ফেলা যায় না এমনকী গোলওয়ালকারের বই থেকেই সঙ্ঘকে বর্ণনা করা যায় না শুধু এটুকু নির্দিষ্ট করে বলা যায় আরএসএস হিন্দু রাষ্ট্রের তত্ত্বে বিশ্বাসী রাষ্ট্রী স্বয়ংসেবক সংঘ মনে করে, হিন্দুস্তানে যারা বাস করে, তারা সকলেই হিন্দু ছিল
          সংঘের বিশ্বাসেই ধর্মান্তকরণ আরএসএসের সংঘের বিশ্বাস, পরবর্তী সময়ে হয় সেইসব হিন্দুদের জোর করে ধর্মান্তরিত করা হয়, নতুবা তাঁরা স্বেচ্ছায় ধর্মান্তরিত হয় অর্থাৎ ভারতে বসবাসকারী মুসলিমরাও একসময় হিন্দু ছিল সেই কারণেই অন্য ধর্মের মানুষকে হিন্দুত্বে পরিণত করতে কোনও আপত্তি করে না সন্ত্রাসী আরএসএস ভারত ধর্মনিরপেক্ষ, বলে সংবিধান অবশ্য সংঘের এই মতকে ভারতীয় সংবিধান মান্যতা দেয় না সংবিধান বলে ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ তা সত্ত্বেও সন্ত্রাসী আরএসএস হিন্দু রাষ্ট্রের দাবিতে অনড় তাদের মূল লক্ষ্ই হল ভারতে হিন্দু রাষ্ট্র পরিণত করা এদিন বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে এসে তা ফের বুঝিয়ে দিল সংঘপ্রধান মোহন ভাগবত

          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/03/27529/

          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আল্লাহ আপনি মুজাহিদ ও মুসলিমদের সাহায্য করুন আমীন
            ان المتقین فی جنت ونعیم
            سورة الطور

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ, আপনি মুজাহিদ ও মুসলিমদের সাহায্য করুন, আমীন।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment

              Working...
              X