হিন্দু সন্ত্রাসী অমিত সাহার কক্ষই হলো সন্ত্রাসী বুয়েট ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শেরে বাংলা হলে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ১৭তম ব্যাচের ছাত্র আবরার ফাহাদ। এ হলের ২০১১ নম্বর কক্ষে তাকে নির্মম নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়।
এ কক্ষে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের আইনবিষয়ক উপসম্পাদক ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র হিন্দু সন্ত্রাসী অমিত সাহা, উপদফতর সম্পাদক ও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র মুজতাবা রাফিদ, সমাজসেবা উপসম্পাদক ও বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র ইফতি মোশাররফ ওরফে সকাল এবং প্রত্যয় মুবিন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী জানান, এটি ছিল হল শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের ঘোষিত টর্চার সেল।
একটু ব্যতিক্রম হলে শেখানোর নাম করে জুনিয়রদের র*্যাগ দেওয়া হতো।
জানা গেছে, শুধু ২০১১-ই নয়, এছাড়াও শেরে বাংলা হলের ২০০৫ নম্বর কক্ষটিও ছিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের টর্চার সেল। এই দুই কক্ষে একাধিক শিক্ষার্থীকে ডেকে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।
বিডি প্রতিদিন অনুযায়ী, একাধিক শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগের মিছিল বা অনুষ্ঠানে অংশ না নিলে কিংবা কথিত রাজনৈতিক বড় ভাইদের কথা না শুনলে এই দুই রুমে এনে তাদের নির্যাতন করা হতো।
এ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, চড়-থাপ্পড়ের পাশাপাশি লোহার রড় দিয়ে পেটানো হত তাদের। এসব নির্যাতনের সবই হতো বিশ্ববিদ্যালয় আবরার হত্যার এজহারভুক্ত আসামি ও সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেলের নির্দেশে। এসময় উপস্থিত থাকত ২০০৫ নম্বর রুমের আবাসিক সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/09/27833/
এ কক্ষে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের আইনবিষয়ক উপসম্পাদক ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র হিন্দু সন্ত্রাসী অমিত সাহা, উপদফতর সম্পাদক ও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র মুজতাবা রাফিদ, সমাজসেবা উপসম্পাদক ও বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র ইফতি মোশাররফ ওরফে সকাল এবং প্রত্যয় মুবিন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী জানান, এটি ছিল হল শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের ঘোষিত টর্চার সেল।
একটু ব্যতিক্রম হলে শেখানোর নাম করে জুনিয়রদের র*্যাগ দেওয়া হতো।
জানা গেছে, শুধু ২০১১-ই নয়, এছাড়াও শেরে বাংলা হলের ২০০৫ নম্বর কক্ষটিও ছিল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের টর্চার সেল। এই দুই কক্ষে একাধিক শিক্ষার্থীকে ডেকে নিয়ে নির্যাতন করা হয়।
বিডি প্রতিদিন অনুযায়ী, একাধিক শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রলীগের মিছিল বা অনুষ্ঠানে অংশ না নিলে কিংবা কথিত রাজনৈতিক বড় ভাইদের কথা না শুনলে এই দুই রুমে এনে তাদের নির্যাতন করা হতো।
এ বিষয়ে শিক্ষার্থীরা জানান, চড়-থাপ্পড়ের পাশাপাশি লোহার রড় দিয়ে পেটানো হত তাদের। এসব নির্যাতনের সবই হতো বিশ্ববিদ্যালয় আবরার হত্যার এজহারভুক্ত আসামি ও সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেলের নির্দেশে। এসময় উপস্থিত থাকত ২০০৫ নম্বর রুমের আবাসিক সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/09/27833/
Comment