Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৯ সফর ১৪৪১ হিজরী # ২৮ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৯ সফর ১৪৪১ হিজরী # ২৮ অক্টোবর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    বাংলাদেশের সর্বনাশ হয়ে গেছে, নেই কোন ভাবাবেগ



    দুর্নীতি এখন বাংলাদেশের সর্বত্র। পত্রিকার পাতা খুললেই কোটি কোটি টাকা লোপাট হওয়ার খবর। প্রতিটি ক্ষেত্রেই অপরাধের সঙ্গে রয়েছে ক্ষমতার অতি-নিকট সম্পর্ক। টাকা লোপাটের এই ব্যাপারটা সর্বনাশের কারণ নয়। ব্যাপারটাকে যে আমরা স্বাভাবিক বলে মেনে নিয়েছি, সেটাই আমার চোখে সর্বনাশের বড় কারণ। কয়েক সপ্তাহ ধরে পত্রপত্রিকায় ভয়াবহ সব খবর পড়েছি। সন্ত্রাসী পুলিশের প্রহরায়, প্রশাসনের নাকের ডগায় হাজার কোটি টাকার ক্যাসিনো ব্যবসা চলেছে বছরের পর বছর। তার বখরা পেয়েছে দালাল সরকারি নেতা থেকে সন্ত্রাসী পুলিশের বড় কর্তা। জুয়ার টাকা কাছে রাখতে নেই, পাচার করে দিয়েছে বিদেশে। এসব খবর বাসি হতে না–হতেই ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান বলল, ক্রিকেট খেলাও আসলে একরকমের জুয়া খেলা। যে খেলা রুদ্ধশ্বাসে দেখতে দেখতে আমরা নিজ দলের জয়ের জন্য প্রার্থনা করি, তার সবই নাকি পাতানো। কে জিতবে, কে হারবে; সেসব আগেই ঠিক করা থাকে। ক্যাসিনো ব্যবসার চেয়ে কম রমরমা নয় ক্রিকেট–বাণিজ্য। হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয় এই খেলা নিয়ে। ক্যাসিনো ব্যবসায় যেমন প্রশাসনের ঘাড়ে বন্দুক রেখে সম্রাট সাহেবরা জুয়ার টাকা ঘরে তোলে, ক্রিকেটেও বাণিজ্যের প্রধান অংশীদার ক্রিকেট পরিচালনা পরিষদ। এই অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক প্রধান সাবের হোসেন চৌধুরী। সে টুইটারে মন্তব্য করেছে, বিশ্বে বিসিবি একমাত্র ক্রিকেট বোর্ড, যারা ম্যাচ ফিক্সিংকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছে। এই খবর পড়ে কেউ কি বিস্মিত হয়েছেন? পত্রপত্রিকায় ব্যাপারটা তেমন পাত্তাই পায়নি। এমন ভয়াবহ কথা শোনার পরও আমাদের মাথায় আগুন ধরেনি, কারণ, ব্যাপারটা আমাদের কাছে এতটাই ‘নরমাল’। এটাই হলো আমাদের সর্বনাশের প্রধান কারণ। অপরাধের প্রতিবাদ না করে তা যদি মেনে নেওয়া হয়, তাহলে অপরাধ শুধু বাড়েই। দুর্নীতি মানে শুধু টাকা এহাত-ওহাত করা নয়। দুর্নীতির মানে ক্ষমতার অপব্যবহার। ক্ষমতার অপব্যবহার করে বাংলাদেশে কিছু লোক হাজার কোটি টাকার ব্যাংকঋণ নিয়ে ফেরত দিচ্ছেন না। তাঁদের হাত দিয়েই হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। একইভাবে ক্ষমতার ছত্রচ্ছায়ায় ভয়াবহ মাদক ব্যবসা করে দেশের মানুষকে পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে। কোনো অর্থপূর্ণ প্রতিবাদ নেই, কোনো কার্যকর প্রতিকার নেই। কারা এই সব কাজে জড়িত, তা খুব ভালো করে জানা। ক্যাসিনো ব্যবসার ক্ষেত্রেই তো দেখেছি, সবকিছু ঘটছে সন্ত্রাসী পুলিশ প্রহরায়। কিন্তু এদের কারও বিরুদ্ধে কুটোটাও তোলা যাবে না। দু-চারটি ছোট মাছ হয়তো জালে ধরা পড়বে, ধরা পড়ছেও, কিন্তু রাঘববোয়ালরা ঠিকই জলকেলি করে বেড়াবেন। মুখে তাঁদের নাম নেওয়াও যেন অপরাধ, পত্রিকার খবর পড়ে সে কথাই মনে হয়। সবাই বলছে ‘গডফাদার’দের কথা, কিন্তু কারা এই গডফাদার, তাঁদের নাম আকারে-ইঙ্গিতে বলতেও আপত্তি। কে বলবে এই দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে! ক্ষমতার অপব্যবহার এখন কতটা সর্বব্যাপী ও নির্লজ্জ, তার সর্বশেষ প্রমাণ দিয়েছেন নরসিংদী থেকে নির্বাচিত সাংসদ তামান্না নুসরাত বুবলি। সে ঢাকায়, অথচ তাঁর হয়ে নরসিংদীতে পরপর আটটি পরীক্ষা দিতে বসল সম্পূর্ণ ভিন্ন আট নারী। আইন–কানুন বা নীতি-নিয়মের ব্যাপারে সম্পূর্ণ বেপরোয়া হলেই মানুষ এমন কাজ করতে পারে। বাংলাদেশে এমন ঘটনা প্রতিদিনই ঘটছে, এত ঘন ঘন ঘটছে যে আমরা প্রায় অনুভূতিহীন হয়ে পড়েছি। পত্রিকায় এই খবর পড়ে বলেছি, এমন কাজ বাংলাদেশেই সম্ভব। কিন্তু কেউ ক্রোধে ফেটে পড়েছি, তা মনে হয় না। রাজনীতিক ও প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিদের ছাতার নিচে থেকে একদল লোক দেশটাকে দেউলিয়া করে দিচ্ছে, তা নিয়ে বিক্ষোভ নেই, অর্থপূর্ণ প্রতিবাদ নেই, তার কারণ কি এই যে এতে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই? আমাদের অনুভূতি এতটাই ভোঁতা হয়ে গেছে? এই দুর্নীতির সংস্কৃতির কেন্দ্রে রয়েছে ক্ষমতা ও অর্থের নৈকট্য। যারা ক্ষমতাহীন ও দুর্বল, দুর্নীতি থেকে ফায়দা লোটার সুযোগ তাদের নেই। দুর্নীতি এখন একটি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যাপার, যার সঙ্গে রাজনীতিক থেকে পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন থেকে আদালত পর্যন্ত কোনো না কোনোভাবে জড়িত। ক্ষমতাহীন সাধারণ মানুষের পক্ষে এই ব্যবস্থার সাক্ষী ও শিকার হওয়া ছাড়া কোনো পথ নেই। এই অপরাধের সংস্কৃতি এক দিনে সৃষ্টি হয়নি, এক দিনে তা শেষও হবে না। কিন্তু অবস্থা বদলাতে হলে তা কোথাও না কোথাও শুরু করতে হবে। আমরা যদি এই কথায় সম্মত হই যে ক্ষমতা ও অর্থের নৈকট্যের কারণেই দুর্নীতি, তাহলে লক্ষ্য হওয়া উচিত এই দুইকে বিযুক্ত করা। ব্যাপারটা সহজ নয়, আমাদের কর্তাব্যক্তিরা আলুটা-মুলোটা-মার্সিডিজটা হাতাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আর তা করতে গিয়ে ক্যাসিনো ব্যবসা দেখেও দেখেন না, ম্যাচ ফিক্সিং হচ্ছে জেনেও না জানার ভান করেন, টাকা পাচার হচ্ছে জেনেও সে পাচারের ফাঁকফোকর খোলা রাখেন।
    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/10/28/28206/


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কাশ্মীরে হিন্দুত্ববাদীদের আগ্রাসনে বাণিজ্যিক খাতে ক্ষতির পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকার অধিক




    জম্মু-কাশ্মীর থেকে গত ৫ আগস্ট ৩৭০ ধারা বিলোপের পরে সেখানে প্রশাসনিক নানা বিধি-নিষেধের জেরে এ পর্যন্ত ১০ হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে।

    গত (রোববার) গণমাধ্যমে প্রকাশ, কাশ্মীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি শেখ আশিক আহমদ সংবাদ সংস্থাকে ওই তথ্য জানিয়েছেন।

    শেখ আশিক বলেন, ‘কাশ্মীরে ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। প্রায় সবক্ষেত্রেই প্রভাব পড়েছে। তিন মাস হতে চললেও, এখনও উপত্যকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। সেজন্য ব্যবসায়ীরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

    আগামী ৩১ অক্টোবর কেন্দ্রীয় মালাউন সরকারশাসিত অঞ্চল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ।
    শেখ আশিক বলেন, ‘আজকের দিনে যেকোনও ব্যবসার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট পরিসেবা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে শুধুমাত্র ব্যবসায়ীদেরই ক্ষতি হবে না, বরং কাশ্মীরের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়বে। দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তিতে এর ফল ভুগতে হবে সকলকেই।’
    কাশ্মীর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি শেখ আশিকের মতে, ইউরোপ, আমেরিকা-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাশ্মীরি হস্তশিল্পের রফতানি হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় মালাউন সরকার ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখায়, প্রভূত ক্ষতি হচ্ছে।
    তিনি বলেন, ‘হস্তশিল্পের ক্ষেত্রে জুলাই-আগস্ট মাস নাগাদই বিদেশ থেকে অর্ডার এসে যায়। বড়দিন এবং নতুন বছরের আগে তা সরবরাহ করতে হয়। কিন্তু অর্ডার হাতে পেলে তবে তো সরবরাহের কথা ভাবা যাবে! যেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থাই নেই, সেখানে অর্ডার আসবে কোথা থেকে? এর ফলে প্রায় ৫০ হাজার হস্তশিল্পী এবং তাঁতশিল্পী কাজ হারিয়েছেন।’
    শুধুমাত্র কাজ হারানোই নয়, ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধ থাকায় পণ্য ও পরিসেবা কর জিএসটিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছে। সেজন্য কেন্দ্রীয় সরকার এই পরিস্থিতির দায় এড়াতে পারে না বলেও শেখ আশিক মন্তব্য করেন।

    জম্মু-কাশ্মীর থেকে গত ৫ আগস্ট থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করার পর থেকে সেখানে বিভিন্ন বিধিনিষেধ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় মানুষজন ব্যাপক দুর্ভোগে পড়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকার বার বার সেখানকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক বলে মিথ্যাচার করলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন কথা বলছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/10/28/28217/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      প্রসাশনের ছত্রছায়ায় জিম্মি কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীরা, মাসে চাঁদা আদায় ৫ কোটি




      লোকমান বাহিনীর বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে অতীষ্ঠ রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীরা। সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের কাছে যেন জিম্মি হয়ে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতিতে কেবল টাকা পরিশোধ করেই সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে মুক্তি মিলছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কারওয়ান বাজারের প্রগতি ক্লাব থেকেই চাঁদাবাজির ভয়ঙ্কর সব ঘটনা ঘটছে। পুরো এলাকায় সরকার দলের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে মো. লোকমান হোসেন ও তার বাহিনী। সে প্রগতি ক্লাবের সহ-সভাপতি। চাঁদা না দিয়ে ব্যবসা করা যাচ্ছে না জানিয়ে কারওয়ান বাজার ওয়াসা গলি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ফারুক প্রধানিয়া বলেন, অনেকবার লোকমান বাহিনীকে চাঁদা না দিয়ে ব্যবসা করার চেষ্টা করেছি। কোনও ফল হয়নি। দেখা যায়, আড়ৎ থেকে মালামাল চুরি হয়ে গেছে, অথবা দোকানের কর্মচারীকে ধরে মারধর করেছে। এমন বহু ঝামেলা হয়। চাঁদাবাজির বিষয়ে বহুবার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। কোনও লাভ হয়নি। উল্টো বিপদে পড়তে হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কারওয়ান বাজারের প্রায় সব ব্যবসায়ীই গোপন চাঁদাবাজির শিকার। কোনও কোনও ব্যবসায়ী প্রাণের ভয়ে গোপনে চাঁদা দেন। কিন্তু প্রকাশ করেন না। নানাভাবে চাঁদাবাজির শিকার হওয়াদের মধ্যে জসিমসহ মোট ৯২ জন ব্যবসায়ী অভিযোগটি করেছেন। পুরো এলাকায় সরকারি দলের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে মো. লোকমান হোসেন। তার পিতার নাম মো. ইসমাইল হোসেন। বাড়ি নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন কড়িহাটি গ্রামে। সে কাওরানবাজার কিচেন মার্কেট চতুর্থ তলার ছাদে বসে। তার বিশাল এক বাহিনী পুরো কারওয়ান বাজারের চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করে। সারাদেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের যানবাহনে কাঁচামাল কারওয়ান বাজারে আসে। প্রতিদিন এখানে কমপক্ষে এক হাজার কাঁচামালের ট্রাক আসে। প্রতি ট্রাক থেকে পাঁচশ’ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হয়। সে হিসেবে প্রতি রাতে কারওয়ান বাজারে শুধু কাঁচামালের ট্রাক থেকেই পাঁচ লাখ টাকা চাঁদায় করে চাঁদাবাজরা। আর প্রতিমাসে শুধু কাঁচামালের ট্রাক থেকেই দেড় কোটি টাকা চাঁদা তুলে চাঁদাবাজরা। পুরো কারওয়ান বাজার থেকে শুধু লোকমান বাহিনীই পাঁচ কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে। গত ১৭ আগস্ট রাতে এরশাদ পার্কের ভিতর থেকে জসিম পাটোওয়ারীকে তুলে নিয়ে যায় লোকমান বাহিনী। জসিমের অপরাধ, তিনি চাঁদা দিতে অস্বীকার করেছেন। তাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া হয় কিচেন মার্কেটের ছাদে। সেখানে তাকে মারধরের পর ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। ব্যবসায়ী জসিম পাটোয়ারী ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিয়ে প্রাণ রক্ষা করতে হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, লোকমান বাহিনীর লোকমানের কথাই যেন শেষ কথা। তার কথার বাইরে কেউ গেলে তাকে চরম খেসারত দিতে হয়। কারওয়ানবাজারে বহুদিন ধরেই চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে। কারওয়ান বাজারে দু’টি গ্রুপ চাঁদাবাজি করত। তার মধ্যে একটি হচ্ছে নোয়াখালী গ্রুপ। এই গ্রুপটির নেতৃত্বে রয়েছে লোকমান বাহিনী।
      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/28/28203/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ২৫০,০০০/ টাকা বেতন থাকার পরও তামিম, ও মাশরাফি পাপনের কাছে বেতন বাড়ানোর জন্যে অনুরোধ করে! ফলে পাপন তাদের ৪০০,০০০/টাকা দেয়ার কথা বলে! অর্থনীতির দুর্বল দেশে এত টাকা খেলোয়াড়দের দেয়া হলে জনগনের কী দশা হবে?? আমাদের কথা তারা ভাবে মনে করেন? মোঠেওনা, তারা আমাদেরকে দেশের জনগনই ভাবে না। কারণ হচ্ছে আমরা তাদের আদর্শিক শুত্রু। ক্রিকেটের উপর একটি ডকুমেন্টারি ভিডিও বানানোর জন্যে মিডিয়া ভাইদের প্রতি বিনীত অনুরোধ।
        ان المتقین فی جنت ونعیم
        سورة الطور

        Comment


        • #5
          হে আল্লাহ! মাজলুম উম্মাহকে হিফাযত করুন এবং মুজাহিদীনকে তাদের উদ্ধারকল্পে তাওফীক দান করুন। আমীন
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            আল্লাহু আকবার ওয়া লিল
            ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

            Comment


            • #7
              সুপ্রিয় ভাইয়েরা, ( শাম) সিরিয়ার নিউজ আমরা ইদানীং পাচ্ছি না। ভাইদের খবর কী???
              والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

              Comment

              Working...
              X