পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নিহত ৬৫ জনের অধিক
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে লিয়াকতপুর শহরের কাছে চলন্ত ট্রেনে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ ৬৫ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো অনেকে। এদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে। করাচি থেকে রাওয়ালপিন্ডি যাওয়ার সময়, ট্রেনে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পর তা বগিতে ছড়িয়ে পড়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) জেলা কমিশনার রাহিম ইয়ার খান এমন তথ্য দিয়েছেন।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডনের অনলাইন খবরে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, ১০টি মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।
হতাহতদের লিয়াকতপুরের ডিএইচকিউ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। জেলা রেসকিউ সার্ভিসের প্রধান বাকির হোসেন জিয়ো টেলিভিশনকে এই নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এছাড়াও ১৫ জন আহত হয়েছেন। আগুন থেকে পালাতে গিয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে অধিকাংশ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ট্রেনটি দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর করাচি থেকে লাহোরে যাচ্ছিল। তখন এক যাত্রীর গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
আগুনের লেলিহান শিখায় ট্রেনের বগিতে থাকা যাত্রীরা দগ্ধ হয় এবং ঘটনাস্থলেই অনেকে মারা যান। চোখের সামনে এমন ভয়াবহ দৃশ্য দেখে, প্রাণ বাঁচাতে অনেকে চলন্ত ট্রেন থেকেই ঝাঁপ দেয়। এতে বাড়ে হতাহতের সংখ্যা।
আহতদের উদ্ধারের পরপরই লিয়াকতপুর এবং ভাওয়ালপুরের হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহতদের অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বাড়তে পারে নিহতের সংখ্যা বলে জানিয়েছেন উদ্ধারকর্মীরা।
আগুনে ট্রেনটির তিনটি বগি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, যার মধ্যে দুটি ইকোনমি ও একটি বিজনেস ক্লাস। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বগি তিনটিতে দু’শতাধিক যাত্রী ছিল।
নিহত অনেকের শরীর এতোটাই পুড়ে গেছে যে, শনাক্তের জন্য ডিএনএ সংগ্রহ করা হচ্ছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/31/28302/
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে লিয়াকতপুর শহরের কাছে চলন্ত ট্রেনে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী ও শিশুসহ ৬৫ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো অনেকে। এদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে। করাচি থেকে রাওয়ালপিন্ডি যাওয়ার সময়, ট্রেনে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পর তা বগিতে ছড়িয়ে পড়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) জেলা কমিশনার রাহিম ইয়ার খান এমন তথ্য দিয়েছেন।
পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডনের অনলাইন খবরে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, ১০টি মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।
হতাহতদের লিয়াকতপুরের ডিএইচকিউ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। জেলা রেসকিউ সার্ভিসের প্রধান বাকির হোসেন জিয়ো টেলিভিশনকে এই নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এছাড়াও ১৫ জন আহত হয়েছেন। আগুন থেকে পালাতে গিয়ে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়ে অধিকাংশ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ট্রেনটি দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর করাচি থেকে লাহোরে যাচ্ছিল। তখন এক যাত্রীর গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
আগুনের লেলিহান শিখায় ট্রেনের বগিতে থাকা যাত্রীরা দগ্ধ হয় এবং ঘটনাস্থলেই অনেকে মারা যান। চোখের সামনে এমন ভয়াবহ দৃশ্য দেখে, প্রাণ বাঁচাতে অনেকে চলন্ত ট্রেন থেকেই ঝাঁপ দেয়। এতে বাড়ে হতাহতের সংখ্যা।
আহতদের উদ্ধারের পরপরই লিয়াকতপুর এবং ভাওয়ালপুরের হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহতদের অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বাড়তে পারে নিহতের সংখ্যা বলে জানিয়েছেন উদ্ধারকর্মীরা।
আগুনে ট্রেনটির তিনটি বগি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, যার মধ্যে দুটি ইকোনমি ও একটি বিজনেস ক্লাস। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বগি তিনটিতে দু’শতাধিক যাত্রী ছিল।
নিহত অনেকের শরীর এতোটাই পুড়ে গেছে যে, শনাক্তের জন্য ডিএনএ সংগ্রহ করা হচ্ছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/10/31/28302/
Comment