Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৫ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২রা নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৫ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২রা নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বর মাসে ভারতের বাজেট ঘাটতি ৯৩%


    চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বর মাসে ভারতের বাজেট ঘাটতি ৯৩%, যার পরিমাণ ৬.৫২ ট্রিলিয়ন রুপি। গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সরকারি উপাত্তে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
    পিটিআই সূত্রে জানা যায়, আর্থিক ঘাটতি বা রাজস্ব আদায় ও ব্যয়ের মধ্যে ব্যবধান ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬,৫১,৫৫৪ কোটি রুপিতে দাঁড়িয়েছে।
    কন্ট্রোলর জেনারেল অব একাউন্টস (সিজিএ) প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা যায়, এই ঘাটতি ২০১৮-১৯ সালের প্রস্তাবিত বাজেটে সংশ্লিষ্ট মাসের জন্য যে বরাদ্দ রাখা হয়েছিলো তার ৯৫.৩%।
    সরকার এ বছরের জন্য আর্থিক ঘাটতি হিসাব করে ৭.০৩ ট্রিলিয়ন রুপি।


    সুত্র:https://alfirdaws.org/2019/11/02/28369/
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 11-03-2019, 12:39 PM.
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মালাউন মোদীর আগ্রাসনে শিকার কাশ্মীরের নির্মম বাস্তবতা!


    ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে বড় যে তথ্য অনুসন্ধানী দল কাশ্মীর সফর করেছে, তারা দেখতে পেয়েছে যে, সেখানকার বিচার ব্যবস্থা মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে, ব্যাপক মাত্রায় নির্যাতনের পুনরাবৃত্তির অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং জনগোষ্ঠির একটা বিপুল সংখ্যক অংশ মানসিক ট্রমায় আক্রান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া।

    এই টিমে ছিল মানবাধিকার আইনজীবী মিহির দেশাই, লারা জেসানি, ভিনা গাওদা, ক্লিফটন ডি’রোজারিও, আরতি মুন্ডকুর এবং সারাংগা উগালমুগলে, ছিল মনোরোগবিদ অমিত সেন, ট্রেন ইউনিয়ন নেতা গৌতম মোদি এবং ব্যাঙ্গালুরু-ভিত্তিক অধিকার কর্মী নাগারি বাবাইয়াহ, রামদাস রাও ও স্বাতি সেশাদ্রি। ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ অক্টোবর পর্যন্ত উপত্যকার পাঁচটি জেলা সফর করেছে তারা।

    তাদের রিপোর্টে নির্যাতন অধ্যায়ে এমন অভিযোগের বর্ণনা রয়েছে যে, যেখানে আটককৃতদের পেটানো হয়েছে এবং তাদের চিৎকার রেকর্ড করে লাউডস্পিকারে বাজানো হয়েছে, যৌনাঙ্গে ইলেকট্রিক শক দেয়া হয়েছে এবং নারী ও বালকদের যৌন নির্যাতন করা হয়েছে। নির্যাতনের শিকার অভিযোগকারী প্রতিহিংসার ভয়ে কেউই তাদের নাম বলতে রাজি হননি।

    সংবাদ সম্মেলনে উগালমুগলে বলেন, “বিবিসি নির্যাতন নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রচার করেছিল, যেখানে শোপিয়ান গ্রামে এক নির্যাতিত ব্যক্তি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার পর ভারতীয় সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী আবার তার উপর নির্যাতন চালায় এবং তাকে বলে, “কত বড় সাহস, তুই মিডিয়ার সাথে কথা বলিস?”

    এই টিমের ভাষ্যমতে, আদালতের দ্বারস্থ হওয়াটা উপত্যকার মানুষের জন্য অসম্ভব হয়ে গেছে।

    টিমের রিপোর্টে বলা হয়েছে, “হাইকোর্টের আইনজীবীরা আমাদের জানিয়েছে যে, যোগাযোগ বন্ধ থাকায় এবং চলাফেরায় বিধিনিষেধ থাকায় পুরো বিচার ব্যবস্থা যেখানে অকার্যকর হয়ে গেছে, এ অবস্থায় আইনজীবীরাও সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা, রাষ্ট্র কর্তৃক দমন অভিযান, এবং আইনজীবী ও বার অ্যাসোসিয়েশানের বিশিষ্ট সদস্যদের গ্রেফতারের* প্রতিবাদে নিয়মিত আলাদত বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে”।

    কিছু বন্দী প্রদর্শন আবেদন করা হচ্ছে, যেগুলোর অর্থ হলো বন্দীকে আদালতের সামনে উপস্থিত করে এটা জানানো যে, তাকে অবৈধভাবে আটক করা হয়েছে কি না। পিএসএ আইনের অধীনে বিনা বিচারে দীর্ঘকাল আটকে রাখা যায়।

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, “আমাদেরকে বলা হয়েছে যে, ৫ আগস্টের আগে প্রায় ২০০টি বন্দী প্রদর্শন মামলা অনিষ্পন্ন ছিল। এখন এ ধরনের আবেদন রয়েছে ৬০০রও বেশি। ৫ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩৩০ এরও বেশি এ ধরনের আবেদন করা হয়েছে”।

    “আইনবহির্ভূতভাবে আটকের সংখ্যা রয়েছে অগণিত। এখন রাষ্ট্র ছাড়া আর কেউ জানে না যে, কত মানুষকে অবৈধভাবে বন্দী করে রাখা হয়েছে। কাশ্মীরের অধিবাসীরা বলেছে, তারা জানতে পেরেছে যে, ১৩ হাজারেরও বেশি মানুষকে অবৈধভাবে বন্দী করে রাখা হয়েছে। যাদের আটক করা হয়েছে, তাদের পরিবারের সদস্যরা আতঙ্কের মধ্যে আছে যে, তারা যদি বন্দি করার বিষয়ে অভিযোগ করেন বা আদালতে বন্দী প্রদর্শনের জন্য আবেদন করে বা অন্য কোন উপায়ে তাদের মুক্তির চেষ্টা করে, তাহলে তাদেরকে পিএসএ আইনের অধীনে আটক দেখানো হবে এবং তখন তাদের মুক্তি পাওয়া অসম্ভব হয়ে যাবে”।

    গাওদা বলেছে, বন্দীদের ব্যাপারে কোন এফআইআর নিবন্ধন করছে না পুলিশ এবং বন্দীদের কোন রেকর্ড রাখছে না।

    গাওদা আরো বলেছে, “হিসাব নিকাশের ব্যাপারে অভাব রয়েছে এবং মানুষ এমনকি শিশুদের জন্যেও জামিনের আবেদন করতে পারছে না কারণ সেখানে কোন এফআইআর নেই। মানুষ আইনের সহায়তা নিতে অক্ষম। ইউএপিএ আদালত হলো শ্রীনগরে এবং অন্যান্য জেলার মানুষের সেখানে যাওয়ার জন্য কোন যানবাহন নেই”।

    রিপোর্টে কাশ্মীরের মানসিক চাপের মধ্যে থাকা মানুষদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে একটি অধ্যায় রয়েছে। উপত্যকার মানুষের সাথে কথা বলে এটি তৈরি করেছেন দিল্লী-ভিত্তিক মনোরোগবিদ সেন।

    এতে বলা হয়েছে, “শিশু ও কিশোর-কিশোরীরা দুটো জেলাতে মানসিক চিকিৎসা নিতে এসেছে এবং তারা সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ঙ্কর সহিংসতা ও রাত্রিকালিন অভিযানের বিবরণ দিয়েছে। এই সব অভিযান শিশু কিশোর আর তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ত্রাস আর আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে”।

    “তাদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক, চরম উদ্বেগ, প্যানিক অ্যাটাক, ডিপ্রেসিভ ও ডিসোসিয়েটিভ লক্ষণ, পোস্ট-ট্রমাটিক লক্ষণ, আত্মহত্যার প্রবণতা ও তীব্র ক্ষোভের বহিপ্রকাশের মতো লক্ষণ দেখা দিয়েছে… জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ মানুষের মধ্যে মানসিক বিষাদের মাত্রা বেড়ে গেছে।


    সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/11/02/28363/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মুসলিম বীর যোদ্ধা টিপু সুলতানের নাম ইতিহাস থেকে সরাতে চাইছে সন্ত্রাসী দল বিজেপি!

      টিপু সুলতান একজন মুসলিম বীর যোদ্ধা ছিলেন। ইংরেজদের বিরুদ্ধে তিনি বীরত্ব সহকারে যুদ্ধ করেন। তিনি তার শৌর্যবীর্যের কারণে*শের-ই-মহীশূর*(মহীশূরের বাঘ) নামে পরিচিত ছিলেন। ভারতের স্বাধীনতামাকীতার জন্য ভারতের বীরপুত্র বলা হয়। তিনি বিশ্বের প্রথম রকেট আর্টিলারি এবং বিভিন্ন অস্ত্র তৈরি করেছিল ও ফতোয়া মুজাহিদীন লিখেছেন।

      তিনি সিংহাসনে বসে মাঝে মাঝেই বলতেন:

      *“ভেড়া বা শিয়ালের মতো দু'শ বছর বাঁচার চেয়ে বাঘের মতো দু'দিন বেঁচে থাকাও ভালো।” [উইকিপিডিয়া]



      ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ হারানো দক্ষিণ ভারতের মহীশূরের রাজা টিপু সুলতান সম্বন্ধে যা যা লেখা আছে কর্নাটকের স্কুলে ইতিহাসের পাঠ্য বইগুলোতে, তা সরিয়ে দেয়ার কথা ভাবছে সে রাজ্যের মালাউন সরকার।

      বর্তমানে কর্নাটকে সন্ত্রাসী দল বিজেপি-র সরকার ক্ষমতাসীন।

      মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছে, “টিপু জন্ম-জয়ন্তী আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্কুল পাঠ্য বইতে যা রয়েছে টিপু সুলতানের সম্বন্ধে, সেগুলোও সরিয়ে দেয়ার কথা ভাবছি আমরা।”

      সিদ্ধান্ত নেয়া যে সময়ের অপেক্ষা, সেটাও উল্লেখ করেছে ইয়েদুরাপ্পা।

      বিজেপির এক নেতা এর আগে দাবি করেছিল যে টিপু সুলতানকে যেভাবে গৌরবান্বিত করা হয় স্কুলের পাঠ্য বইগুলিতে, তা বন্ধ করা উচিত। টিপু সুলতান হিন্দুদের ওপরে সাংঘাতিক অত্যাচার করত বলেও মিথ্যা মন্তব্য করেছে কোডাগু জেলা থেকে নির্বাচিত বিধানসভা সদস্য, বিজেপির এ. রঞ্জন।

      অথচ, উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ব্যক্তিগত পর্যায়ে টিপু সুলতান ধার্মিক মুসলিম ছিলেন। নিয়মিত প্রার্থনা করতেন এবং তার এলাকার মসজিদ গুলোর উপর তার বিশেষ দেখাশোনা ছিল। * মূলধারার দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনামতে টিপু সুলতানের শাসনব্যবস্থা সহনশীল ছিল।[৩][৩][৪]*তার শাসনকালে তিনি ১৫৬ টা হিন্দু মন্দিরে নিয়মিত অর্থ বরাদ্দ দিতেন[৫]*বরাদ্দ পাওয়া এরকম এক বিখ্যাত মন্দির হলো*শ্রীরাঙ্গাপাটনার*রঙ্গন অষ্টমী মন্দির।[৪]





      টিপু সুলতানের ওপরে বহুদিন ধরে গবেষণা করেছে মহীশূর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সেবাস্টিয়ান যোসেফ। সে বলেছে, টিপু সুলতানকে ভারতীয় ইতিহাসের একজন ‘খলনায়ক’ হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।

      “টিপু সুলতানকে নিয়ে যা বলা হচ্ছে, সেগুলো রাজনৈতিক কথাবার্তা। টিপু সুলতানকে একজন খলনায়ক করে তোলার এই প্রচেষ্টাটা কয়েক বছর ধরেই শুরু হয়েছে, ” বলেছে যোসেফ, যিনি বর্তমানে ‘নলওয়াঢি কৃষ্ণারাজা ওয়াদিয়ার চেয়ার’-এর ভিসিটিং প্রফেসর।

      সেরিঙ্গাপত্তমের যুদ্ধে ব্রিটিশদের সঙ্গে লড়াইয়ে মারা যান মহীশূরের রাজা টিপু সুলতান।

      এই প্রথম নয়, এর আগেও কর্নাটকে সরকারিভাবে যে টিপু জয়ন্তী পালিত হত, তা-ও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বিজেপি-র আমলে।

      বিজেপি এবং হিন্দু পুনরুত্থানবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস মনে করে টিপু সুলতান কুর্গ, মালাবার সহ নানা এলাকায় কয়েক লক্ষ হিন্দুকে মেরে ফেলেছিলেন এবং বলপূর্বক ধর্মান্তরিত করেছিলেন।

      আরএসএসের মতাদর্শে বিশ্বাস করে, এমন একটি সংগঠন, ইতিহাস সংকলন সমিতির পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং ইতিহাসের অধ্যাপক রবিরঞ্জন সেন বলেছে, তার মতে, বাস্তবে যা যা করেছেন টিপু সুলতান – সবটাই থাকা উচিত।

      মহীশূরে ১৭৮৭ সালে টিপু সুলতান *জামে মসজিদ তৈরি করেন।

      টিপু সুলতান যে হিন্দুদের ওপরে নিপীড়ন চালিয়েছিলেন বা লক্ষ লক্ষ হিন্দুকে মেরে ফেলেছিলেন বলে আর এসএস যা দাবী করে, তা নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেছে অধ্যাপক যোসেফ। সে বলেছে, “টিপু সুলতানকে নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে, তাতে এরকম তথ্য বিশেষ পাওয়া যায় না যে তিনি নির্দিষ্টভাবে হিন্দুদের ওপরেই অত্যাচার করেছিলেন।

      ”কুর্গ বা মালাবার উপকূলে যুদ্ধ নি:সন্দেহে হয়েছিল সেখানকার হিন্দু শাসকদের সঙ্গে। এবং সেই যুদ্ধে অনেক হিন্দুর যে প্রাণ গিয়েছিল, সেটা অস্বীকার করা যাবে না – কিন্তু সেটাকে একটা ধর্মীয় অত্যাচার বলা ভুল,” বলেছে অধ্যাপক যোসেফ।

      সে বলেছে, মহাভারতের কাহিনিতে তো যারা নিহত হয়েছিলেন, তারাও হিন্দুই ছিলেন। আবার মারাঠারা যখন মহীশূর দখল করতে এসেছিল, তখন তারা অতি পবিত্র হিন্দু তীর্থ শৃঙ্গেরি মঠ ধ্বংস করে দিয়েছিল – এমনকী বিগ্রহটিও ধ্বংস করে দেয় তারা।

      ”শৃঙ্গেরি মঠ পুণর্নিমানে অর্থ দিয়েছিলেন টিপু সুলতান। এগুলোকে তো ধর্মীয় নিপীড়ন বলা যায় না,” ব্যাখ্যা করছিল অধ্যাপক যোসেফ।

      টিপু সুলতান যখন ব্রিটিশদের সঙ্গে যুদ্ধে যেতেন, রাজ্যের সর্বেসর্বা হয়ে শাসন চালাতেন একজন হিন্দু – পুন্নাইয়া। আবার মালাবার দখল করার সময়েও টিপুর সেনাপতি ছিলেন শ্রীনিবাস রাও – সেও হিন্দু।

      অধ্যাপক যোসেফের যুক্তি, “টিপুর পরেই যার হাতে সব ক্ষমতা, সেই পুন্নাইয়া, কুর্গে হিন্দুদের ওপরে অত্যাচার করতে দিয়েছে, এটা কি যুক্তিগ্রাহ্য বা হিন্দু হয়েও শ্রীনিবাস রাও মালাবারে হিন্দুদের ধর্মান্তকরণ করানোতে মদত দিয়েছিল – সেটা কি মেনে নেওয়া যায়?”

      কলকাতায় টিপু সুলতান শাহী মসজিদ। টিপু সুলতানের সর্বকনিষ্ঠ পুত্র প্রিন্স গুলাম মোহাম্মদ কলকাতায় এই মসজিদ তৈরি করেন ১৮৩২ সালে।

      টিপু সুলতান ব্রিটিশদের সঙ্গে যুদ্ধে নিহত হওয়ার পরে তার ১২জন পুত্র এবং পরিবার পরিজন সবাইকে কলকাতায় পাঠিয়ে দেয় ব্রিটিশ সরকার।

      সেই থেকে কলকাতাতেই টিপুর পরিবারের বসবাস। শহরের সবথেকে পরিচিত মসজিদ ‘টিপু সুলতান মসজিদ’ যেমন এই কলকাতাতেই, তেমনই তার পুত্র আনোয়ার শাহ এবং পরিবারের আরও কয়েকজনের নামে রয়েছে শহরের বড় বড় কয়েকটি রাস্তার নাম।

      সূত্র : বিবিসি


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/02/28351/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বর্তমানে বেকারত্বে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে ভারত!


        ভারতে হু হু করে বাড়ছে বেকারত্ব। গত অক্টোবর মাসে দেশটির এই বেকারত্বের হার আগের তিন বছরের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। শুক্রবার (১ নভেম্বর) সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি নামের একটি সংস্থা তাদের রিপোর্টে এমনটাই দাবি করেছে।

        রিপোর্টে বলা হয়েছে, এ বছর অক্টোবর মাসে দেশে বেকারত্বের হার ৮.৫ শতাংশ। যা গত তিন বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসের পর এত খারাপ অবস্থা হয়নি। এমনকি নোট বাতিলের পরও বেকারত্ব এই জায়গায় পৌঁছায়নি। উৎসবের মাসেই কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ।

        অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, বাজারে আর্থিক মন্দার কারণেই এই বেকার সমস্যা প্রকট হচ্ছে। মূলত, জিএসটি ও নোট বাতিলের জেরে অসংগঠিত ক্ষেত্রে যে বিশাল ক্ষতি হয়েছে, তার প্রভাব ধীরে ধীরে পড়তে শুরু করেছে। সাধারণ মানুষের হাতে নগদ অর্থের জোগান নেই, ফলে বাজারে চাহিদা নেই। আর চাহিদা কমে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই উৎপাদন কমাতে হচ্ছে বড় বড় সংস্থাকে। ফলে চাকরি যাচ্ছে সাধারণ মানুষদের। একই সঙ্গে মার খাচ্ছে ছোট দোকানদাররাও। এমন গভীর সমস্যার সমাধানে সরকারের ভূমিকা নগন্য। প্রকৃত অর্থে কোনো উদ্যোগই নেয়া হয়নি। উল্টো শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীরা সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছেন আর্থিক মন্দার তত্ত্বকে অস্বীকার করতে।

        অন্যদিকে ‘সেন্টার ফর সাস্টেনেবল এমপ্লয়মেন্ট’ শিরোনামে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে সন্তোষ মেরহোত্রা ও যজাতি কে পারিদা নামের দুই নামী অর্থনীতিবিদ। তাদের দাবি, ২০১১-১২ অর্থবছর থেকে ২০১৭-১৮ অর্থবছর পর্যন্ত ভারতবর্ষে ইনকামের সুযোগ কমেছে প্রায় ৯০ লাখ মানুষের। ইউপিএ (সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চা) সরকারের আমলের শেষ ৩ বছর এবং মোদি সরকার এর জন্য সমানভাবে দায়ী।

        শুধু তাই নয়, গত ৩ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে মানুষের আয়ের সুযোগ কমছে বলেও ওই গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে। অন্যান্য অর্থনীতিবিদরা বলছেন, যেভাবে মানুষ চাকরি হারাচ্ছেন তাতে অর্থনীতির মোড় ঘোরানো আরও কঠিন হয়ে যাবে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/02/28348/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আপনাদের কাজ কবুল করুন আমীন।
          ان المتقین فی جنت ونعیم
          سورة الطور

          Comment


          • #6
            আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের সকল খেদমতকে কবুল করুন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              Thread: উম্মাহ্ নিউজ # ৪ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।
              মুহতারাম ভাইয়েরা- শিরোনামে ৫ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ।
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment

              Working...
              X