ভারতে জীবন্ত কন্যাশিশুকে তার হিন্দু বাবা-দাদা মিলে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা!
এ যেন আইয়্যামে জাহেলিয়াত! জীবন্ত কন্যাশিশুকে পুড়িয়ে মারতে চেয়েছিল তারই বাবা আর দাদা। কিন্তু ঘটনাটি এক সিএনজি চালকের নজরে পড়ায় বেঁচে গেছে শিশুকন্যাটি। গতকাল এ ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যে।
স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, বৃহস্পতিবার নবজাতক শিশুটিকে একটা কাপড়ের পুটলিতে মুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল শিশুটির বাবা ও দাদা মিলে। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো অসহায় শিশুটিকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা। এ সময় জুবিলি বাস স্ট্যান্ডের সিএনজি চালক তাদের দেখে ফেলে। ওই দুজনের আচরণ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় সে তাদের পিছু নেয়। এসময় দেখে তারা পুটলিটা নিয়ে ঝোপের দিকে যাচ্ছে। সেখানে পৌঁছে তারা গর্ত খুঁড়তে শুরু করে। সিএনজি চালক বলেছে, দেখলাম বুড়ো লোকটা কাপড়ের পুটলিটা নিয়ে ঝোপের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। তার সাথের লোকটা গর্ত খুঁড়ছে। আমি তাদের চিৎকার করে থামতে বললাম। কিন্তু তারা আমাকে পাত্তা দিল না। বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে ফোন করলাম।
পুলিশকে দেখেই ভয় পেয়ে করিমনগর জেলার দুই বাসিন্দা জানায়, ওই শিশুকন্যা তাদের নাতনি। তারা আরো দাবি করে, জন্মের সময় শিশুটি মারা গেছে। তাই শিশুটিকে দাহ করার জন্য তারা এখানে নিয়ে এসেছে। গর্ত খুঁড়ে শিশুটিকে পুড়িয়ে চাপা দেওয়াই ছিল উদ্দেশ্য।
এসময় হঠাৎ শিশুটি কেঁদে উঠে। তখন পুটলি খুলে দেখা গেল শিশুকন্যাটি এখনও জীবিত।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/07/28569/
এ যেন আইয়্যামে জাহেলিয়াত! জীবন্ত কন্যাশিশুকে পুড়িয়ে মারতে চেয়েছিল তারই বাবা আর দাদা। কিন্তু ঘটনাটি এক সিএনজি চালকের নজরে পড়ায় বেঁচে গেছে শিশুকন্যাটি। গতকাল এ ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যে।
স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, বৃহস্পতিবার নবজাতক শিশুটিকে একটা কাপড়ের পুটলিতে মুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল শিশুটির বাবা ও দাদা মিলে। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো অসহায় শিশুটিকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা। এ সময় জুবিলি বাস স্ট্যান্ডের সিএনজি চালক তাদের দেখে ফেলে। ওই দুজনের আচরণ সন্দেহজনক মনে হওয়ায় সে তাদের পিছু নেয়। এসময় দেখে তারা পুটলিটা নিয়ে ঝোপের দিকে যাচ্ছে। সেখানে পৌঁছে তারা গর্ত খুঁড়তে শুরু করে। সিএনজি চালক বলেছে, দেখলাম বুড়ো লোকটা কাপড়ের পুটলিটা নিয়ে ঝোপের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। তার সাথের লোকটা গর্ত খুঁড়ছে। আমি তাদের চিৎকার করে থামতে বললাম। কিন্তু তারা আমাকে পাত্তা দিল না। বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে ফোন করলাম।
পুলিশকে দেখেই ভয় পেয়ে করিমনগর জেলার দুই বাসিন্দা জানায়, ওই শিশুকন্যা তাদের নাতনি। তারা আরো দাবি করে, জন্মের সময় শিশুটি মারা গেছে। তাই শিশুটিকে দাহ করার জন্য তারা এখানে নিয়ে এসেছে। গর্ত খুঁড়ে শিশুটিকে পুড়িয়ে চাপা দেওয়াই ছিল উদ্দেশ্য।
এসময় হঠাৎ শিশুটি কেঁদে উঠে। তখন পুটলি খুলে দেখা গেল শিশুকন্যাটি এখনও জীবিত।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/07/28569/
Comment