Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ৯ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই রবিউল আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ৯ই নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    আর মাত্র কয়েকঘন্টা পরেই দেওয়া হবে বাবরি মসজিদ মামলার রায়!


    বাবরি মসজিদ-রাম মন্দির মামলার রায় আজ শনিবার ভারতীয় সময় সকাল সাড়ে দশটায় ঘোষণা করতে চলেছে ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট। এমনটাই সংবাদসংস্থা পিটিআই সূত্রে জানা গিয়েছে। মুখ্য বিচারপতি নারীকে যৌন হেনস্থাকারী লম্পট রঞ্জন গগৈ অবসর নেওয়ার আগেই এই মামলার রায় ঘোষণা করা হবে বলে শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল।

    টানা ৪০ দিনের শুনানির পর লম্পট হিন্দুত্ববাদী বিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ মামলার রায় স্থগিত রাখে। জানানো হয় ১৭ নভেম্বর মুখ্য বিচারপতির অবসর গ্রহণের আগেই এই মামলার রায় দান করা হবে। সেই মতো আজ শনিবার ভারতীয় সময় সকাল সাড়ে দশটায় এই মামলার রায়দান করা হবে বলে জানা যায়।



    এরই মধ্যে, এই মামলার রায়কে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারতের পরিস্থিতি। উত্তরপ্রদেশজুড়ে নিরাপত্তার নামে মুসলিমদের হেনস্থা করা হচ্ছে বলে জানা যায়। রায় ঘোষণার পর হিন্দুরা কীভাবে আনন্দ উৎযাপন করবে, সেই কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল আরএসএস ও তার মিত্ররা।

    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28622/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    বাবরি মসজিদ ইস্যু: কিছুক্ষণ পরেই কি শুরু হবে গণহত্যা?


    বাবরি মসজিদ, উপমহাদেশের মুসলিমদের হৃদয়রাজ্যে তার স্থান। প্রায় ৫০০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এই মসজিদটি ১৯৯২ সালে ধ্বংস করে দেয় সন্ত্রাসী হিন্দুরা। মসজিদ ধ্বংসের পাশাপাশি ঐসময় ভারতীয় মুসলিমদের উপর বর্বরোচিত গণহত্যা চালিয়েছিল পাষণ্ড হিন্দু সন্ত্রাসীরা। এরপর থেকে বিভিন্ন সময় মামলার নামে মুসলিমদের সাথে ছেলেখেলা করেছে ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী আদালত। সেই ধারাবাহিকতায় আর কিছুক্ষণ পরেই বাবরি মসজিদের জায়গা কার? সে রায় দিতে যাচ্ছে ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট।

    আসলে রায় তো তারা আগেই দিয়ে রেখেছে! বাবরি মসজিদের স্থলে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে, এটাই ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপির নেতাকর্মীদের রায়! ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংস করার সময় যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল, আজ তারা ক্ষমতায়। সেই হিন্দু সন্ত্রাসীরা বাবরি মসজিদের উপর শেষ আঘাত হানতে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের অন্যতম সহায়ক ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। তারা ক্ষমতায়ও এসেছে বাবরি মসজিদের স্থলে রাম মন্দির বানানোর ইশতেহার দিয়ে। সেই ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশই তারা আজ ঘটাতে চায়। বিজেপির নেতাদের মুখে সে কথাই ফুটে উঠছে। হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতা ভারতীয় সাংসদ সাক্ষী মহারাজ বলেছে, বাবরি মসজিদের উপর রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে। গত ১৭ই অক্টোবরের সংবাদে জানা যায়, সন্ত্রাসী হিন্দু নেতা সাক্ষী মহারাজ আগামী ৬ই ডিসেম্বর থেকেই বাবরি মসজিদের উপর মন্দির নির্মাণের কাজও শুরু করার কথা জানিয়েছে!

    এদিকে, বাবরি মসজিদ মামলার রায়কে ঘিরে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় তথাকথিত নিরাপত্তা জোরদার করেছে হিন্দুত্ববাদী সরকার। কিন্তু, কাদের দমিয়ে রাখতে এই নিরাপত্তা? ১৯৯২ সালে যখন বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হয়, তখনই আমরা এর উত্তর পেয়েছি। ভারতের তৎকালীন হিন্দুত্ববাদী সরকারও একইভাবে কথিত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছিল। কিন্তু, তাতে কী হয়েছে? বাবরি মসজিদ রক্ষা পায়নি, রক্ষা পায়নি মুসলিমরা। ভারতজুড়ে সন্ত্রাসী হিন্দুরা মুসলিমদেরকে পাইকারীভাবে হত্যা করতে শুরু করে। মূলত, সরকারের মদদেই ঐ হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল, সেনা-পুলিশের সামনেই ভাঙ্গা হয়েছিল বাবরি মসজিদ।

    আর, বর্তমানে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার ক্ষমতায়। তাদের ক্ষমতায় আসার মূল ইশতেহারই ছিল বাবরি মসজিদের স্থলে রাম মন্দির নির্মাণ। তাই, বিবেকবান প্রতিটি মানুষ এ বিষয়টি বুঝতে সক্ষম যে, বাবরি মসজিদ মামলার রায়ের আগে বিভিন্ন জায়গায় কথিত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার অর্থ কী! বাস্তবতা হলো- সেখানে চেকিংয়ের নামে মুসলিমদেরকেই হয়রানী করা হচ্ছে। তাদের কথিত এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা আসলে মুসলিমদেরকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য নয়, মুসলিমরা শংকামুক্তও নন। বরং, বাবরি মসজিদ ধ্বংস করার সময় যেভাবে মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালিয়েছিল হিন্দুরা, ঠিক সেরকমই আরেকটি গণহত্যা সংঘটিত হওয়ার শংকায় রয়েছেন স্থানীয় মুসলিমরা।

    আল্লাহ মুসলিমদের হেফাজতে রাখুন, বাবরি মসজিদ ইস্যুকে মুসলিমদের জাগরণের কারণ বানিয়ে দিন। আমীন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28626/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      যেভাবে শহীদ করা হয় বাবরি মসজিদ!


      বাবরি মসজিদ! হিন্দুস্তানে মুসলিমদের প্রাচীন স্থাপত্যকলার অন্যতম নিদর্শন। ভারতের উত্তর প্রদেশের ফৈজাবাদ জেলার অযোধ্যা শহরের রামকোট হিলের উপর অবস্থিত এই মসজিদটি ১৫২৮ খ্রিষ্টাব্দে ভারতের প্রথম মুঘল সম্রাট বাবরের আদেশে নির্মিত হয়! আর, তাঁর নামানুসারেই মসজিদটির নাম রাখা হয় বাবরি মসজিদ! দীর্ঘকাল যাবৎ ভালোই চলছিল মসজিদের ব্যবস্থাপনা। কিন্তু, কে জানে এই মসজিদকে ঘিরেও ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে ইসলামের শত্রুরা! মসজিদ ধ্বংস করে দেওয়ার গোপন চক্রান্তে লিপ্ত হিংসুক গোষ্ঠী!?

      মসজিদ নির্মাণের প্রায় ৫০ বছর পর “রামচরিত মানস” লিখে সাধারণ হিন্দুদের মাঝে রামায়নের রামের গল্পের প্রচলন ঘটায় তুলসি দাস। ধীরে ধীরে অযোধ্যা নগরী রাম মন্দিরে ভরে যেতে শুরু করে।
বাবরি মসজিদ নির্মিত হবার প্রায় ৩০০ বছর পর, ১৮২২ সালে প্রথমবারের মত হিন্দুরা দাবি করতে শুরু করে, যে জমিতে রামের জন্ম হয়েছিল সেখানেই বাবরি মসজিদ নির্মিত হয়েছে।

      তারপর ১৮৫৩ সালে নির্মোহী আখরার সশস্ত্র হিন্দু সন্ন্যাসীদের একটি দল বাবরি মসজিদ দখল করে নিয়ে কাঠামোর মালিকানা দাবি করে! পরবর্তী কয়েকবছর পর্যায়ক্রমিক সহিংসতার পর ১৮৫৯ সালে ব্রিটিশ শাসক সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করে ২টি আঙ্গিনায় বিভক্ত করে ফেলে মসজিদটি! মুসলিমরা ভেতরের প্রাঙ্গণে নামাজ আদায় করবে এবং হিন্দুরা বাইরের প্রাঙ্গণে ‘‘রাম ছবুতারা’’ নামে পরিচিত একটি প্লাটফর্মে প্রার্থনা করবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়! কিন্তু, ১৯৩৪সালে আবারও হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাঁধে! যার ফলে মসজিদটির দেয়ালের অনেক ক্ষতি সাধিত হয়! ১৯৪৭ সালে হিন্দুস্তান বিভক্ত হয়ে আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতের আত্মপ্রকাশ ঘটে! আর তারপরই শুরু হয় নতুন চক্রান্ত! ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বরে মসজিদটির বাহিরে হিন্দু সংগঠন অখিল ভারতীয় রামায়ণ মহাসভা ৯দিন ব্যাপী রামচারিতমানাস পাঠের আয়োজন করে! অনুষ্ঠানের শেষে ২২ ডিসেম্বরের রাতে বেশ কয়েকজন উগ্র হিন্দু মসজিদে প্রবেশ করে এবং মসজিদের ভেতরে রাম ও সিতা মূর্তি স্থাপন করে! ২৩শে ডিসেম্বর সকালে অনুষ্ঠানের আয়োজকরা লাউডস্পিকারে ঘোষণা দেয় যে, মূর্তিগুলো অলৌকিকভাবে উপস্থিত হয়েছে! এবং সবাইকে ঐ মূর্তিগুলো দেখারও আহ্বান জানায়!

      এ সময় বিষয়টি জাতীয় পর্যায়ে চলে গেলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহরু মূর্তিগুলো স্থাপনের মূল উৎস বুঝতে পেরে সেগুলো মসজিদ থেকে সরানোর আদেশ দেয়। কিন্তু, হিন্দুদের পৃষ্ঠপোষকতা করে উত্তর প্রদেশের মূখ্যমন্ত্রী আদেশ পালনে অপারগতা প্রকাশ করে! পরে ১৯৫০ সালে একদিকে হিন্দুসংস্থাগুলো মসজিদের জমি দখল নেওয়ার জন্য আদালতে মামলা করতে থাকে, অন্যদিকে সুন্নি কেন্দ্রীয় ওয়াকফ বোর্ড মসজিদ থেকে মূর্তিগুলো সরানোর জন্য আবেদন জানাতে থাকে! দীর্ঘ চার দশক যাবৎ এভাবেই চলে বাবরি মসজিদ ইস্যু! ১৯৮৬ সালে কংগ্রেস নেতা ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধির সিদ্ধান্তে বাবরি মসজিদকে হিন্দুদের জন্য খুলে দেওয়া হয়! ফলে হিন্দু পুরোহিতরা মসজিদে প্রবেশ করতে পারার সুযোগ পেয়ে যায়! মুসলমানরা বাবরী মসজিদ একশন কমিটি গঠন করলেও তা হিন্দুদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়। তারপর, শুরু হয় মসজিদের পবিত্র প্রাঙ্গনে শিরকের ঘৃণ্য উৎসব।
১৯৮৯ সালে বিজেপির পৃষ্ঠপোষকতায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ মসজিদের পাশেই মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করে।

      অতঃপর ১৯৯২সালে ঘটে বাবরি মসজিদকে কেন্দ্র করে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ঘটনাটি! উইকিপিডিয়ার তথ্যানুযায়ী, ১৯৯২ সালে হিন্দুত্ববাদী রাজনৈতিক সমাবেশের উদ্যোক্তারা, ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুযায়ী মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হবে না এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাবরি মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় একটি রাজনৈতিক সমাবেশ শুরু করে। কিন্তু, পরবর্তীতে তারা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রায় ১৫০,০০০ লোক মুসলিমদের প্রাচীন স্থাপত্যকলার নিদর্শন ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে ভূমিস্যাৎ করে দেয়!! মসজিদটি হঠাৎ করেই ধ্বংস করা হয়নি, বরং বহু পূর্ব থেকেই বাবরি মসজিদকে শহীদ করে দেওয়ার চক্রান্ত করেছিল হিন্দুত্ববাদীরা! সাবেক গোয়েন্দা ব্যুরোর সহকারী পরিচালক মালয় কৃষ্ণ ধর ২০০৫ সালের একটি বইয়ে দাবি করেছে, আরএসএস, বিজেপি, ভিএইচপি এবং বজরং দলের সিনিয়র নেতারা মসজিদ ধ্বংসের ১০ মাস আগে থেকেই পরিকল্পনা শুরু করেছিল! আর, মসজিদ ধ্বংসের নীল নকশা বাস্তবায়নে সম্ভাব্য সকল বাঁধার সমাধানও করে রেখেছিল!

      এ বিষয়ে ‘বিবিসি বাংলা’ ২০১৪ সালের ৪ঠা এপ্রিল ‘পরিকল্পনা করেই বাবরি মসজিদ ভাঙ্গা হয়েছিল’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, ভারতীয় একটি অনুসন্ধানী সংবাদ সংস্থা এক স্টিং অপারেশনে দাবি করেছে, বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃত্ব, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা কল্যাণ সিং এমনকি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমহা রাও-ও জানত যে সেদিনই বাবরি মসজিদ ভাঙ্গা হবে।

      অনুসন্ধানী সংবাদসংস্থা কোবরা পোস্ট একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছে যে, বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলার জন্য রীতিমতো আত্মঘাতী দল তৈরি করা হয়েছিল, দেশীয় অস্ত্র ব্যবহারের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছিল আর সব পরিকল্পনা ভেস্তে গেলে ডায়নামাইট দিয়ে বাবরি মসজিদ ধ্বংস করার পরিকল্পনা করেছিল হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির নেতারা।

      অতঃপর, সকল প্রস্তুতি শেষে চূড়ান্ত আঘাত আনার লক্ষ্যে বাবরি মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় দেড় লক্ষাধিক হিন্দুত্ববাদীদের সমাগম ঘটে। বিবিসি বাংলার ২০১৭ সালের ৬ই ডিসেম্বরে প্রকাশিত একটি সংবাদ থেকে জানা যায়, হিন্দুত্ববাদীরা বাবরি মসজিদ ধ্বংস করার ৪-৫দিন আগে থেকেই মুসলিমদের কয়েকটি ঘর-বাড়িতে আগুন লাগিয়ে নিজেদের আক্রমণাত্মক ভঙ্গিমার পরিচয় দিচ্ছিল। আগেই বলা হয়েছে, ভারতের তৎকালীন কংগ্রেস সরকার থেকে নিয়ে বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত সকল হিন্দুত্ববাদীরা জানতো যে, মুসলিমদের ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হবে। তাই, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন প্রকারের বাঁধার আশংকা ছিল না হিন্দুত্ববাদীদের।

      তাই, আর দেরি কেন!? ১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেম্বর সকাল সাড়ে দশটার দিকে মসজিদকে ঘিরে রাখা হিন্দুত্ববাদীরা বাবরি মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করতে আরম্ভ করে! বিবিসি বাংলার তথ্যানুযায়ী, মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে ১৫০০০ উগ্র হিন্দু। কিছু হিন্দুত্ববাদী যখন মসজিদের গম্বুজে উঠে গিয়েছিল, তখন চারদিকে আওয়াজ উঠলো- ‘এক ধাক্কা অউর দো, বাবরি মসজিদ তোড় দো।’ অর্থাৎ, আরো একটা ধাক্কা দাও, বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে দাও। মুরলী মনোহর জশি, উমা ভারতি ও আদভানিসহ হিন্দু নেতা ও পুরোহিতরা বক্তৃতার মাধ্যমে ক্রমাগত উপস্থিত হিন্দুদের উত্তেজিত করতে থাকে। আর, কাঁধে রাইফেল ঝুলিয়ে পাশে দাড়িয়ে বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার দৃশ্য নিরবে দেখছিল জনতার সেবক পুলিশ বাহিনী! অবশেষে বিকেল পাঁচটা নাগাদ বাবরি মসজিদ ধ্বংসের কাজ শেষ করে মুখ্যমন্ত্রী কল্যাণ সিং ইস্তফা জমা দিয়েছিল – ততক্ষণে বাবরি মসজিদের তিনটি গম্বুজই ভাঙ্গা হয়েছে। মুসলিমদের স্বপ্নকে চুরমার করে দিয়েছে হিন্দুত্ববাদীরা, কুঠারাঘাত করেছে মুসলিমদের হৃদয়রাজ্যে। বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদীরা তৎক্ষণাৎ ধ্বংসস্তুপের উপরই অস্থায়ী রাম মন্দির নির্মাণ করে। আর, পরের দিন সকালে হিন্দুত্ববাদী সেনারা এসে সেখানে খুব ভক্তি ভরে আশির্বাদ নেয়।

      তারপর ইসলামপ্রেমী মুসলিমদের সাথে দাঙ্গা বাঁধে সন্ত্রাসী হিন্দুদের। একের পর এক লাশ পড়তে থাকে মাঠে-ময়দানে। সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুদের বর্বরতায় সারাবিশ্ব হতবাক হয়ে যায়! ১৯৯২সালের সেই দাঙ্গায় প্রায় ২০০০ জন নিহত হয়েছিল। অতঃপর, মুসলিমদের মসজিদ ধ্বংস করে, মুসলিমদেরকে গণহারে হত্যা করে, সমাধানের নামে মামলা-মোকদ্দমা, তদন্ত ইত্যাদি চলতে থাকে দীর্ঘসময়। আর, আজ ৯ই নভেম্বর শনিবার সেই মামলার শেষ রায় দিতে যাচ্ছে ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28629/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বাবরি মসজিদের জায়গা হিন্দুদের দিয়ে দিলো হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট!


        অবশেষে হিন্দুদের পক্ষেই রায় দিলো ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট। তারা বাবরি মসজিদের জায়গাটি সম্পূর্ণভাবে হিন্দুদেরকে দিয়েছে, আর সেখানে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য একটি ট্রাস্ট গঠনের নির্দেশও দিয়েছে।

        ১৯৯২ সালে উপমহাদেশের মুসলিমদের ঐতিহ্যের অংশ বাবরি মসজিদ ধ্বংস করে ফেলে হিন্দুরা। সেই থেকে বিভিন্ন মামলা-মোকদ্দমা চলছে বাবরি মসজিদের জায়গা দখল নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় আজ শনিবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে বাবরি মসজিদ মামলার রায় দেয় ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট।

        এসময় হিন্দুত্ববাদী বিচারকরা হিন্দুদের পক্ষে রায় দেয়। অর্থাৎ, বাবরি মসজিদের সম্পূর্ণ জায়গার মালিক এখন হিন্দুরা। বাবরি মসজিদের স্থলে নির্মাণ করা হবে রাম মন্দির। আর, মুসলিমদের শান্ত রাখার স্বার্থে ভিন্ন জায়গায় মসজিদের জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে ৫ একর জমি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এ অন্যায় রায়ের মাধ্যমে মুসলিমরা হারালো তাদের ঐতিহাসিক ‘বাবরি মসজিদ’।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28632/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বাবরি মসজিদের মালিকানা মুসলিমদের সব ধরনের প্রমাণ আছে: মুসলিম আইনজীবী


          বাবরি মসজিদের জমির মালিকানার পক্ষে সব ধরনের প্রমাণ রয়েছে বলে দাবি করেছেন মামলার মুসলিম পক্ষের আইনজীবী।

          ভারতের কেন্দ্রীয় সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের এক আইনজীবী বলেন, উত্তর প্রদেশের আজকের অযোধ্যায় ১৫২৮ সালে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছিল।

          জায়গাটিতে হিন্দু দেবতার জন্ম নিয়ে যে মিথ্যা দাবি করা হয়েছে, তার ভিত্তি নেই বলেও তিনি দাবি করেন।

          নয়াদিল্লি থেকে টেলিফোনে বার্তা সংস্থা আনাদুলুকে তিনি বলেন, বাবরি মসজিদের ভেতরে নামাজ আদায় থেকে মুসলমানদের বিরত রাখতে পারবে না। যেখানে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে, সেখানে কোনো মূর্তি ছিল এমন দাবিও কেউ করতে পারবে না।

          এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বরে মুসলমানদের কিছুটা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। সেই মাসেই মসজিদের ভেতরে হিন্দু দেবতার মূর্তি পাওয়া যায়।

          ভারতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা কমাতে বিধিনিষেধ আরোপের ঘটনা স্বাভাবিক বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

          তিনি জানান, মসজিদের ভেতরে মুসলমানদের নামাজ আদায়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়, কিন্তু হিন্দু ধর্মীয় নেতাদের সেখানে পূজার জন্য নিয়োগ দেয়া হয়। তারা প্রথানুসারে দেবতাদের দেখভাল করে যাচ্ছিল। কিন্তু হিন্দুত্ববাদিরা চক্রান্ত করে মসজিদ এখন সাধারণ মানুষের সীমার বাইরে নিয়ে গেছে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28636/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে তৈরি হতে যাচ্ছে মুশরিক হিন্দু সন্ত্রাসীদের দাবিকৃত কথিত রামমন্দির!


            আজ ৯ নভেম্বর শনিবার ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদের চুড়ান্ত রায় ঘোষণা করেছে হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্ট। হিন্দুত্ববাদী আদালত রায়ে বলেছে যে, বাবরি মসজিদের সম্পূর্ণ জায়গা পাবে হিন্দুরা, সেখানে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে। আর, মুসলিমদেরকে শান্ত রাখতে আলাদা জায়গায় সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে মসজিদ নির্মাণের জন্য ৫ একর জমি দেওয়ার কথা বলা হয়।

            ১৯৯২ সালে উপমহাদেশের মুসলিমদের ঐতিহ্য ও অস্তিত্বের অংশ হিসাবে পরিচিত বাবরি মসজিদ ধ্বংস করে দেয় উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা। তখন উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের হামলায় প্রাণ হারান কয়েক হাজার মুসলিম। তারপর থেকে নতুনভাবে শুরু হয় মামলা-মোকদ্দমার নামে বিভিন্ন নাটক মঞ্চায়ন, যদিও হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সন্ত্রাসীদের এই নাটকীয় পর্ব আরো আগ থেকেই শুরু হয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতায় আজ শনিবার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে দশটা থেকে বাবরি মসজিদ মামলার রায় দেয় ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট।

            ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় অবস্থিত মুসলিমদের পবিত্র এই মসজিদের রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সেখানে ভারতীয় সন্ত্রাসী সামরিক বাহিনীর অতিরিক্ত বারো হাজার সদস্য মোতায়েন করা হয়। এছাড়াও অযোধ্যায় কারফিউ জারি রয়েছে গত প্রায় দুসপ্তাহ ধরে।

            এ দিন ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক, রাজস্থান ও মুম্বাইয়ে ভারতীয় সামরিক সন্ত্রাসী বাহিনীর অতিরিক্ত আরো অনেক সদস্যকে নিয়োগ করার মাধ্যমে মুসলিমদেরকে দমিয়ে রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এসব রাজ্যের স্কুল-কলেজসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

            উত্তরপ্রদেশ পুলিশের প্রধান “ও পি সিং” ইকোনমিক টাইমসকে জানায়, এখন পর্যন্ত ৫০০ জনকে তারা গ্রেফতার করেছে। পুলিশের প্রধান বার্তা হচ্ছে যেকোনো উপায়ে শান্তি রক্ষা করার নামে মুসলিমদেরকে দমিয়ে রাখা। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ৭০ জনের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাবরি মসজিদ মামলার রায় নিয়ে উসকানিমূলক বার্তা ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী পুলিশ প্রধান।

            এদিকে, উগ্রবাদী হিন্দু সন্ত্রাসীরা দাবি করে বাবরি মসজিদের জায়গাতেই তাদের মিথ্যা ভগবান রামের জন্ম হয়েছিল এবং একটি রামমন্দির ভেঙ্গে মোগল আমলে সেখানে মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু তারা এই বিষয়ে কোন প্রমাণ পেশ করতে পারেনি। বরং বারবারই সন্ত্রাসী কায়দায় তারা মসজিদের জায়গা নিজেদের করে নেওয়ার চেষ্টা চালায়।

            বাবরি মসজিদের জায়গা দখলের জন্য কয়েক শতাব্দী ধরেই বিভিন্ন কৌশলে চেষ্টা চালায় ভারতীয় উগ্র হিন্দুরা। আর কট্টরপন্থী হিন্দু সন্ত্রাসী দল RSS ও BJP সহ সকল হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো এতে একযোগ হয়ে কাজ করতে থাকে। ক্ষমতাসীন বর্তমান বিজেপি তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে ৩টি বিষয়কে সবচাইতে বেশি জোড় দিয়েছিল, যার প্রত্যেকটাই ছিল মুসলিমদের স্বার্থের বিরুদ্ধে। ইতিপূর্বে তারা ২টি সম্পন্ন করে দেখিয়েছে। তাই এটা কোন আশ্চর্যের বিষয় ছিল না যে, সকল সাক্ষ্য প্রমাণ মুসলিমদের পক্ষে থাকলেও রায় ঘোষণা করা হবে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের পক্ষেই। আর হলোও তাই। আসলে, তাগুতদের কাছে বিচারের দাবি নিয়ে যাওয়ার কোন মানে যে হয় না, বাবরি মসজিদ মামলার রায়ও তার একটি প্রমাণ।

            অবশেষে হিন্দুদের পক্ষেই রায় ঘোষনা করে ভারতের হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট। তারা বাবরি মসজিদের জায়গাটি সম্পূর্ণভাবে হিন্দুদেরকে দিয়ে দেয়, আর সেখানে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য একটি ট্রাস্ট গঠনের নির্দেশও দেয়। আদেশ দেওয়া হয় ৩ মাসের মধ্যেই যেন মন্দির নির্মাণ করা হয়।

            মন্দির নির্মাণে একজন বিচারপতির এত তাড়াহুড়া দেখে মনে হচ্ছে যে, রামমন্দির নির্মাণের তাড়াহুড়া উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন RSS-BJP-VHP মতই এই বিচারকেরও ছিল। রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে এটাও বলে দেওয়া “তিন মাসের মধ্যেই যেন মন্দির নির্মাণ করা হয়”! তার আগে আবার ঐ বিচারপতি জানায় যে, সে অবসর গ্রহণের পূর্বেই বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়ে যেতে চাচ্ছে! ১৭ই নভেম্বর অবসর নিবে সে, তার আগেই এই রকম ইসলামবিদ্বেষের আরেকটি নমুনা পেশ করে গেলো ঐ হিন্দুত্ববাদী বিচারপতি। এর আগেও সে ইসলাম ও মুসলিমদের উপর নির্যাতনের রায় দেয়। আসামে কথিত এনআরসির নামে লাখ লাখ মুসলিমকে বাড়িহীন করার রায়ও দেয় এই হিন্দুত্ববাদী বিচারক।

            একদিকে হিন্দুত্ববাদী বিচারপতি মুসলিমদের প্রতি নিজের মায়াকান্না দেখাতে গিয়ে বলল- বাবরি মসজিদ ধ্বংস করে দেওয়ার ঘটনা বেআইনী! অন্যদিকে সে ঐসকল হিন্দু সন্ত্রাসীদের পক্ষেই রায় দিলো যারা বাবরি মসজিদ ধ্বংস করেছিল! যে উদ্দেশ্যে ধ্বংস করা হয়েছিল বাবরি মসজিদ, সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের পক্ষেই রায় দিলো হিন্দুত্ববাদীরা।

            অর্থাৎ, কেমন যেন তারা এটাই বুঝাতে চায়, আইন-আদালতে যাই থাকুক, তারা নিজেদের ইচ্ছামাফিক তা পরিবর্তন করে নিবে। যখন ইচ্ছা, যেভাবে ইচ্ছা আইন বানিয়ে নিবে। অথবা, যদি ১০জন মুসলিমকে মারলে বেআইনী কাজ হয়, তাহলে তারা সেই বেআইনী কাজটাই করবে। যদি মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির নির্মাণ করাটা বেআইনী হয়, তবুও তারা মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির নির্মাণ করবে! অর্থাৎ, তাদের হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠায় যা করার দরকার, সবই তারা করবে। এমনকি এক্ষেত্রে তারা নিজেদের বানানো আইনেরও তোয়াক্কা করবে না।

            সর্বশেষ কথা হলো- হিন্দুত্ববাদী বিচারকরা হিন্দুদের পক্ষেই রায় দিয়েছে। অর্থাৎ, তাদের কথা অনুযায়ী, বাবরি মসজিদের সম্পূর্ণ জায়গার মালিক এখন উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা। আল্লাহর ঘর মসজিদ ভেঙ্গে তাঁর স্থলে নির্মাণ করা হবে নিজেদের হাতে তৈরিকৃত মিথ্যা ইলাহ্ এর রাম মন্দির। আর, মুসলিমদেরকে শান্তনাস্বরূপ ভিন্ন জায়গায় ৫ একর জমি দেওয়া হবে। অথচ, ইসলামিক রীতি অনুযায়ী মসজিদ আল্লাহর ঘর। পাঁচ একর জমি তো দূরের কথা পাঁচ হাজার একর জমিও মসজিদের বদলা হতে পারে না। মুসলিমরাও বদলা হিসেবে এই জমি নিবে না। বাবরি মসজিদ ছিল, থাকবে বিইযনিল্লাহ। গাজওয়াতুল হিন্দ যেমন দরজায় কড়া নাড়ছে, তেমনি বেজে উঠেছে হিন্দুত্ববাদের বিদায়ী ঘন্টাও! প্রতিটি পাওনা মিটানো হবে, অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28655/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ইয়াবা সেবনকালে ধরা খেল সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতাসহ ৪ জন


              বরিশালের উজিরপুরে ইয়াবা সেবনকালে সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা, স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও একজন নারীসহ ৪ জনকে হাতে নাতে ধরে ফেলে জনগন। বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে ওই উপজেলার গুঠিয়া ইউনিয়নের রৈভদ্রাদী গ্রামের নান্না মুন্সির পরিত্যক্ত ঘরে তারা সবাই ইয়াবা সেবন করছিল।

              ধরা পরা এ চারজন হলো উজিরপুর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সন্ত্রাসী আতাউর রহমান খান, দাসেরহাট জেডএ খান মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি জাহাঙ্গীর হাওলাদার, স্থানীয় সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মো. সাইফুল ইসলাম ও ডহরপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের মেয়ে স্বামী পরিত্যাক্তা মাইশা আক্তার মুন্নী।

              বৃহস্পতিবার গভীর রাতে রৈভদ্রাদী গ্রামের নান্না মুন্সির পরিত্যক্ত ঘরে ইয়াবা সেবনসহ তারা অসামাজিক কার্যকলাপ করছিলো।
              এ সময় মুন্নী ইয়াবা সেবনের জন্য সেখানে যাওয়ার কথা সবার সামনে স্বীকার করে।
              সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28648/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                আবারো সীমান্তে গরু আমদানিকালে সন্ত্রাসী মালাউন বিএসএফের গুলি,গরু ব্যবসায়ী নিহত


                ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে ভারত থেকে গরুর আমদানিকালে সন্ত্রাসী মালাউন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সুমন (২৫) নামে এক গরু ব্যবসায়ীকে হত্যা করে।

                সুমন মহেশপুর থানার শ্যামকুরড় পশ্চিমপাড়ার আব্দুল মান্নানের ছেলে।

                বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার লড়াইঘাট সীমান্তে ভারতের ৩০০ গজ ভেতরে মেইন পিলার ৬০/১৩৩-১৩৪-আর পিলারের মাঝখানে নদীয়া জেলার হাসখালী থানাধীন শিলগেইট নামক স্থানে এই ব্যবসায়ী গরু আনতে যান। এ সময় ৮ ব্যাটালিয়ন সন্ত্রাসী মালাউন বিএসএফের পাখিউড়া ক্যাম্পের সন্ত্রাসীরা গুলি ছুঁড়লে তার মৃত্যু হয়। খবরঃ ইত্তেফাকের

                বিজিবি আরও জানিয়েছে, এই গরীব গরু ব্যবসায়ীর মৃত লাশ পাখিউড়া সন্ত্রাসী বিএসএফ ক্যাম্প এবং হাসখালী থানা পুলিশের ক্যাম্পে রয়েছে।

                উল্লেখ্য, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে মহেশপুর সীমান্তে গরু আমদানি করতে গিয়ে সন্ত্রাসী মালাউন বিএসএফের গুলিতে দুইজনের অপ্রত্যাশিত মৃত্যু হলো।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28645/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  শরীয়ার আলোকে বিয়ে পড়ানোর পরও ৬ মাসের জেল হল হালুয়াঘাটে এক কাজির


                  ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে শরীয়ার আলোকে বিয়ে পড়ানোর পরেও মো. আব্দুস সালাম সরকার (৪৮) নামে এক কাজীর ০৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে কথিত ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার রাতে হালুয়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের কথিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রেজাউল করিম এ দণ্ডাদেশ প্রদান করে।

                  দণ্ডপ্রাপ্ত মো. আব্দুস সালাম সরকার উপজেলার বিলডোরা গ্রামের মৃত আব্দুস ছোবহান সরকারের ছেলে। জানা যায়, ধোবাউড়া উপজেলার গোস্তাবহুলী গ্রামের মো. আজমত আলীর পুত্র রাসেল মিয়া সাথে হালুয়াঘাট উপজেলার বিলডোরা ইউনিয়নে দাড়িয়াকান্দা এলাকার কেরামত আলীর কন্যা ও বিলডোরা মাস্টার ইদ্রিস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের জেএসসি পরীক্ষার্থী শাপলা (১৪) এর বিয়ের ধুমধাম চলছিল বাড়িতে।

                  বিডি প্রতিদিনের বরাতে জানা যায়, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানায়, কাজীকে আটক করা হয়েছে। পরে তাকে মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এর ৭ (২) ধারা অনুযায়ী বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭ আইনের ১১ ধারা লঙ্ঘনের অপরাধে দণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়। অভিযুক্ত কাজীর নিবন্ধন বাতিল বিষয়ে কথিত মন্ত্রণালয়ে চিঠি প্রেরণ করা হবে। এ বিষয়ে হালুয়াঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হিন্দু বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলে, সাজাপ্রাপ্ত কাজীকে থানা থেকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28642/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    শহীদ আবরার ফাহাদের হত্যার সাথে জড়িত সেই কুখ্যাত সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের ২৪ সদস্য


                    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র শহীদ আবরার ফাহাদ হত্যায় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান ২৪ জন সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের প্রমান পাওয়া গেছে।

                    সন্ত্রাসীদের মধ্যে রাসেল বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, ফুয়াদ সহসভাপতি, অনীক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, রবিন সাংগঠনিক সম্পাদক, সকাল উপ-সমাজসেবা সম্পাদক, মনির সাহিত্য সম্পাদক, জিয়ন ক্রীড়া সম্পাদক, রাফিদ উপদফতর সম্পাদক, অমিত সাহা উপ-আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং তানিম, মুজাহিদুর ও জেমি সদস্য।

                    আবরার ফাহাদ (জন্মঃ ১৩ মে ১৯৯৮ – মৃত্যুঃ ৭ অক্টোবর ২০১৯) ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) -এর তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। ফেসবুকে দেশের স্বার্থরক্ষার্থে পোস্ট দেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সদস্যরা তাকে পিটিয়ে হত্যা করে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে নিশ্চিত করা হয়েছে যে শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ভোঁতা জিনিসের মাধ্যমে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

                    ব্যক্তিগত জীবনঃ
                    তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ শেরে বাংলা হলের ২০১১ নম্বর রুমে নিহত হয়েছেন। তিনি একই হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন।

                    আবরার ১০ দিন আগে ছুটিতে বাড়িতে এসেছিল এবং ২০ অক্টোবর পর্যন্ত থাকতে চেয়েছিল। যাইহোক, যখন তার পরীক্ষাগুলি কাছাকাছি চলে আসছিল, তিনি পড়াশোনা করতে হলে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।

                    কিভাবে হত্যা হন শহীদ আবরারঃ
                    ফেসবুকের পোস্টকে কেন্দ্র করে ৪ অক্টোবর বুয়েট শাখা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন একটি মেসেঞ্জার গ্রুপে আবরারকে মারার নির্দেশনা দেয়। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা তাকে বাড়ি থেকে ফেরার অপেক্ষা করতে বলে। ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার দুটি মোবাইল ফোন ও ল্যাপটপসহ ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। বুয়েট ছাত্রলীগের উপদপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর মোবাইল ফোন দুইটি চেক করে। একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মুনতাসির আল জেমি ল্যাপটপটি চেক করে। এসময় মেহেদী হাসান রবিন চড় মারতে থাকে আবরারকে। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সামসুল আরেফিন রাফাত স্টাম্প এনে দিলে তা দিয়ে ইফতি মোশাররফ সকাল চার-পাঁচটি আঘাত করলে স্টাম্পটি ভেঙে যায়। পরবর্তীতে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র অনিক সরকার, আবরারের হাঁটু, পা, পায়ের তালু ও বাহুতে স্টাম্প দিয়ে মারতে থাকে। এরপর ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিওন আবরারকে চড় এবং স্টাম্প দিয়ে হাঁটুতে আঘাত করে। এসময় মেহেদী হাসান বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিন মেহেদি হাসান রাসেলের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে।

                    রাত সাড়ে ১০টার দিকে মারধরের ফলে অসুস্থ আবরার মেঝেতে শুয়ে ছিলেন। ইফতি মোশাররফ সকাল ধমক দিয়ে তাকে দাড় করিয়ে চড় দেয়। পরে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মুজাহিদুর রহমান স্কিপিং রোপ দিয়ে আবরারকে মারতে থাকে। এরপর ইফতি মোশাররফ সকাল স্টাম্প দিয়ে আবরারের হাঁটু ও পায়ে মারে। খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর চড়-থাপ্পড় মারে আবরারকে। রাত ১১টার দিকে অনিক সরকার গায়ের সব শক্তি প্রয়োগ করে অনিয়ন্ত্রিতভাবে স্টাম্প দিয়ে আবরারকে আঘাত করে। এরপর ১২ টার দিকে সবাই কক্ষটি থেকে বের হয়ে যায়।

                    বেশ কয়েকবার বমি করে আবরার। আবরারকে এরপর ২০০৫ নাম্বার কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হিন্দু অমিত সাহা সবকিছু জানার চেষ্টা করে, তাকে মেরে আরও তথ্য বের করার কথা বলে। সে আবরারের অবস্থা খারাপ জেনে তাকে হল থেকে বেড় করতে বলে। মেহেদী হাসান ও অনিক সরকার ২০০৫ নম্বর কক্ষে ঢুকে দেখে তার অবস্থা ঠিক আছে বলে চলে যায়। এরপর আবরার আবার বমি করেন। মেহেদী হাসান তাকে তাকে পুলিশের হাতে হস্তান্তর করার কথা বলছিল। ১৭ ব্যাচের ছেলেরা তখন তাকে তোশকসহ নিচতলায় নামিয়ে রাখে। সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল তখন পুলিশের সাথে কথা বলছিল। মুনতাসির আল জেমি আবরারের অবস্থা খারাপ জানালে ইফতি মোশাররফ সকাল মালিশ করতে বলে। ইসমাইল ও মনির অ্যাম্বুলেন্সে ফোন দিলে তা আসতে দেরি হওয়ায় তামিম বুয়েট মেডিকেলের চিকিৎসককে নিয়ে আসে।[৫] বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এর শের-ই-বাংলা হলের নিচতলায় সোমবার ভোর তিনটায় পুলিশ আবরারের লাশ উদ্ধার করে। মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ মাশুক এলাহী রাত ৩ টার দিকে আবরারকে মৃত ঘোষণা করেন।

                    ক্লোজ-সার্কিট ক্যামেরাতে দেখা যায় রাত ৩টা বেজে ২৬ মিনিটে বুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিষদের পরিচালক অধ্যাপক মিজানুর রহমান লাশ এর সামনে দাঁড়িয়ে অভিযুক্তদের সাথে আলোচনা করে চলে যায়। পরের দিন সে দাবী করে যে এই বিষয়ে সকাল হবার আগে তিনি কিছুই জানতেন না।

                    ফেসবুক স্ট্যাটাসে, শহীদ আবরার ভারতীয় দালাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের সরকারি সফরের সময় দ্বিপাক্ষিক দলিল স্বাক্ষরের সমালোচনা করেছিলেন।

                    তার ফেসবুক পোস্টে ভারতকে মংলা বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া, ফেনী নদী থেকে পানি প্রত্যাহার এবং বাংলাদেশ থেকে এলপিজি আমদানি করার বিষয়গুলি নিয়ে তিনি আলোচনা করেছিলেন।
                    আর এ কারনেই হত্যা করা হয় সত্যের পক্ষের এক তারকার। তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া

                    শহীদ আবরারের স্ট্যাটাসটি হচ্ছে:

                    “১৯৪৭ এ দেশভাগের পর দেশের পশ্চিমাংশেে কোন সমুদ্রবন্দর ছিল না। তৎকালীন সরকার ৬ মাসের জন্য কলকাতা বন্দর ব্যবহারের জন্য ভারতের কাছে অনুরোধ করল। কিন্তু দাদারা নিজেদের রাস্তা নিজেদের মাপার পরামর্শ দিছিলো। বাধ্য হয়ে দুর্ভিক্ষ দমনে উদ্বোধনের আগেই মংলা বন্দর খুলে দেওয়া হয়েছিল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আজ ইন্ডিয়াকে সে মংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য হাত পাততে হচ্ছে।

                    ২.কাবেরি নদীর পানি ছাড়াছাড়ি নিয়ে কানাড়ি আর তামিলদের কামড়াকামড়ি কয়েকবছর আগে শিরোনাম হয়েছিল। যে দেশের এক রাজ্যই অন্যকে পানি দিতে চাই না সেখানে আমরা বিনিময় ছাড়া দিনে দেড়লাখ কিউবিক মিটার পানি দিব।

                    ৩.কয়েকবছর আগে নিজেদের সম্পদ রক্ষার দোহাই দিয়ে উত্তরভারত কয়লা-পাথর রপ্তানি বন্ধ করেছে অথচ আমরা তাদের গ্যাস দিব। যেখানে গ্যাসের অভাবে নিজেদের কারখানা বন্ধ করা লাগে সেখানে নিজের সম্পদ দিয়ে বন্ধুর বাতি জ্বালাব।

                    হয়তো এসুখের খোঁজেই কবি লিখেছেন-

                    “পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি

                    এ জীবন মন সকলি দাও,

                    তার মত সুখ কোথাও কি আছে

                    আপনার কথা ভুলিয়া যাও।”


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/09/28639/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      পুলিশ নামের কুকুরগুলো নিজেদের চাকরির পদন্নোতি করে মুসলিমদের হত্যা ও গ্রেফতার করে। অতিশীঘ্রই এদের হত্যা না করলে ক্যান্সার আকার ধারণ করবে!!!!
                      আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                      আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ তায়ালা আপনাদের কাজে বারাকাহ দান করুন,আমিন।
                        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                        Comment


                        • #13
                          পুলিশ নামের কুকুরগুলো নিজেদের চাকরির পদন্নোতি করে মুসলিমদের হত্যা করে ও গ্রেফতার করে!!!!!

                          Comment


                          • #14
                            গত নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়ে ত্বাগুতের সেনাদের ঘুষ দিয়ে রাতের আঁধারে নির্বাচন করে ফেলে। ত্বাগুতের সেনারা আগে দুই বেলা রুটি খেত! এখন তিন বেলাই আমিষ!এখন আর আগের সেনাবাহিনী নই,এখন বিড়াল বাহিনী।

                            Comment

                            Working...
                            X