Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২রা রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ৩০শে নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২রা রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ৩০শে নভেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    স্বাভাবিক হয়নি কাশ্মীর! জামা মসজিদে টানা ১৭ জুমা ধরে সালাত আদায় করতে দিচ্ছে না মালাউন মোদি সরকার


    গত ৫ আগস্ট থেকে জম্মু ও কাশ্মীরকে দেওয়া সংবিধানের বিশেষ মর্যাদা ৩৭০ ধারা বাতিল করে কেন্দ্রের মালাউন নরেন্দ্র মোদীর সরকার।

    সেই সময়েই তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েছিল কাশ্মীরিরা। এখনও পর্যন্ত উপত্যকায় বন্ধ রয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবা। ঢুকতে দেওয়া হয়নি বিরোধী নেতাদের।

    স্কুল-কলেজ খুললেও পড়ুয়াদের দেখা নেই। সব মিলিয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি কাশ্মীরের ।

    টিডিএন বাংলার সূত্রে জানা গেছে, ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকে লাগাতার ভাবে বন্ধ রয়েছে শ্রীনগরের জামা মসজিদ। সেখানে গত ১৭ টি শুক্রবার থেকে বন্ধ রয়েছে জুম্মার সালাত আদায় করা। জুম্মার নামাজের জমায়েতের উপরও মালাউন মোদি সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

    এদিকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর থেকে জম্মু ও কাশ্মীরে জনগণের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা।

    কাশ্মীরে ৫,০০০ জনেরও বেশি মানুষকে প্রতিরোধমূলক ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে ৫ অগাস্ট থেকে। এঁদের মধ্যে ৬০৯ জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন*। এঁদের মধ্যে পাথর ছোঁড়া স্বাধীনতাকামী, রাজন*ৈতিক কর্মী ও আরও নানা ক্ষেত্রের মানুষ রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29096/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মালাউন নমোর ভারতে আর্থিক মন্দার জের! পরিচ্ছন্ন কর্মীর চাকরির আবেদন করল ৭ হাজার ইঞ্জিনিয়ার


    ভারতে আর্থিক মন্দার জেরে দেশে ক্রমেই বাড়ছে বেকার যুবক-যুবতীর সংখ্যা! এর ফলে যেকোনও ধরনের সরকারি চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন সবাই। পরিবারকে সুরক্ষা দিতে ও সুনিশ্চিত ভবিষ্যতের পথে হাঁটতেই লাখ টাকার বেসরকারি চাকরির বদলে ৩০-৪০ হাজারের সরকারি চাকরির দিকেই ঝুঁকছেন তাঁরা। পরিস্থিতি এতটাই ভয়ানক হয়ে পড়েছে যে পরিচ্ছন্ন কর্মীর পদে চাকরি করার জন্য আবেদন জমা করছেন স্নাতক থেকে ইঞ্জিনিয়ারও।

    সম্প্রতি এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটোরে। সেখানকার পৌরনিগমের পক্ষ থেকে ৫৪৯টি গ্রেড-১ সাফাই কর্মী পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। আবেদনপত্র সংগ্রহের পর দেখা যায় সাফাই কর্মী হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন সাত হাজার ইঞ্জিনিয়ার, ডিপ্লোমাধারী ও অনেক স্নাতক।

    কোয়েম্বাটোর পৌরনিগম সূত্রে জানা গিয়েছে, আবেদনপত্রগুলি খতিয়ে দেখে মোট ৭০০০ জনকে নির্বাচন করা হয়েছিল। গত বুধবার থেকে তাঁদের ইন্টারভিউও শুরু হয়েছে। তবে আবেদনকারীদের পরিচয় দেখে চমকে গিয়েছেন পরীক্ষকরা। কারণ দেখা গিয়েছে আবেদনকারীদের মধ্যে ৭০ শতাংশ প্রার্থীই এসএসএলসি পরীক্ষায় পাশ করেছেন। আর তার মধ্যে বেশিরভাগই রয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার, স্নাতকোত্তর, স্নাতক ও ডিপ্লোমাধারী।

    কিছু ক্ষেত্রে এমন প্রার্থীর আবেদনপত্রও পাওয়া গিয়েছে যাঁরা বেসরকারি সংস্থায় চাকরি করা সত্ত্বেও সাফাই কর্মীর পদের জন্য চেষ্টা করছে। আসলে এই পদ যোগ দিলে শুরুতে মাইনে পাওয়া যাবে ১৫,৭০০ টাকা। যা আকর্ষণ করেছে চাকরি প্রার্থীদের। এমনকী গত ১০ বছর ধরে ঠিকাদারের অধীনে কাজ করা শ্রমিকরা এই পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছে। শুধু স্থায়ী চাকরির আশাতেই একের পর এক আবেদন জমা পড়েছে। নিয়োগের দায়িত্বে থাকা পৌরনিগমের আধিকারিকরা জানান, স্নাতক হওয়ার পরেও একটা বড় অংশের যুবক-যুবতী কোনও চাকরি পাননি। যার জেরে বাধ্য হয়েই পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসাবে চাকরি পাওয়ার জন্য আবেদন করেছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29109/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতীয় অর্থনীতির মন্দা, জিডিপি কমে সাড়ে ৪ শতাংশ; অস্বস্তিতে সন্ত্রাসী মোদি


      ভারতে চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে জিডিপি বৃদ্ধির হার নেমে এসেছে ৪.৫ শতাংশে।

      শনিবার (৩০ নভেম্বর) দেশটির সরকারি পরিসংখ্যানে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

      ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু অক্টোবরে ভারতের আটটি প্রধান পরিকাঠামো ক্ষেত্রের উৎপাদন সরাসরি ৫.৮ শতাংশ কমেছে। অর্থ বছরের প্রথম সাত মাসেই রাজকোষ ঘাটতি ৭.২ লাখ কোটি টাকায় পৌঁছেছে, যা গোটা বছরের আনুমানিক রাজকোষ ঘাটতির পরিমাণের থেকে বেশি।

      প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাধীনতার পর দীর্ঘ সময় দেশের আর্থিক বৃদ্ধির গড় হার ৩.৫ শতাংশের আশেপাশে। মোদি সরকার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর জুলাইয়ে সংসদে আর্থিক অবস্থা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ে নতুন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন পাল্টা বলেছিলেন, ‘কংগ্রেস আমলে অর্থনীতি কেন দ্বিগুণ হয়নি? তখন কেন হিন্দু রেট অব গ্রোথ চাপানো হয়েছিল!’ এ বার মোদির আমলেই প্রবৃদ্ধির হার ৪.৫ শতাংশে নেমে আসায় প্রশ্ন উঠছে, ‘হিন্দু রেট’-এই কি ভারত ফিরে যাচ্ছে?

      প্রতিবেদনে জানায়, কারখানার উৎপাদনে নিন্মমুখী। বেসরকারি লগ্নি আসছে না। বিশ্ব বাজারে ঝিমুনির ফলে রফতানিতেও ভাটার টান। অর্থনীতির চারটি ইঞ্জিনই ঠিক মতো না চলায় তার ধাক্কা লেগেছে অর্থনীতিতে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ আজ অর্থনীতির অবস্থাকে ‘গভীর ভাবে চিন্তাজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছে।

      ২০১২-১৩-র জানুয়ারি-মার্চে বৃদ্ধির হার ৪.৩ শতাংশে নেমে এসেছিল। সেই অর্থ বছরে বৃদ্ধির হার মাত্র ৪.৫ শতাংশ ছিল। চলতি অর্থ বছরের প্রথম তিন মাস, এপ্রিল থেকে জুনে বৃদ্ধির হার ছিল ৫ শতাংশ। পরের তিন মাসে তা ৪.৫ শতাংশে নেমে আসায় এই অর্থ বছরে বৃদ্ধির হার ৬ শতাং*শের গণ্ডি টপকাতে পারবে কি না, তা নিয়েই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কারণ অর্থ বছরের প্রথম ছয় মাসে বৃদ্ধির হার মাত্র ৪.৮ শতাংশ। যা গত বছরে ছিল ৭.৫ শতাংশ।

      সুত্রঃ ইনসাফ২৪


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29106/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতে ‘আর কতবার নিজেদের নাগরিকত্ব প্রমাণ করব? এর থেকে মেরে ফেলা ভালো’


        ‘নাগরিকপঞ্জি’, এ শব্দই যেন আতঙ্ক, ত্রাসের সমার্থক আসাম-সহ ভারতের বাকি রাজ্যে। নাগরিক পঞ্জি তথা এনআরসি প্রাণ কেড়েছে বহু মানুষের। মধ্য আসামের আঁচলপাড়া গ্রামের থেকে ৪৫০ কিমি দূরের কেন্দ্রে নিজের নাম সংযোজন করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন কৃষক হানিফ আলি। চোদ্দ জনের পরিবারের মাথায় তখন আকাশ ভেঙে পড়েছে। এনআরসির তালিকায় তাঁদের নাম ছিলই ঠিকই কিন্তু প্রাণের বদলে ‘নাম’ চেয়েছিলেন কি তাঁরা? হানিফ আলির বছর পঁচিশের ভাইপো মনিরুল ইসলাম বলেন, “আমি আমার কাকার সঙ্গে ওই গাড়িতেই ছিলাম। আমাদের মতো মানুষেরা চাইছে সর্বস্ব দিয়ে এনআরসির তালিকায় নিজের নাম তুলতে। আর কতোবার নিজেদের ভারতের নাগরিক প্রমাণ করতে হবে আমাদের? এই হেনস্তা না করে তো মেরে ফেলা ভালো।”

        গত সপ্তাহেই কেন্দ্র সরকার জানায় তাঁরা ফের নতুন এনআরসি করার কথা বিবেচনা করছে। তাই আতঙ্ক কমার কোনও ইঙ্গিত নেই আসামে। আঁচলপাড়া গ্রামের বিজ্ঞানের শিক্ষক বছর সাঁইত্রিশের সামসুল হক নিজে একজন এনআরসির আধিকারিক, কিন্তু নিজের বোন আবিদা সিদ্দিকের নাম তালিকায় যোগ করতে হিমসিম খাচ্ছেন আধিকারিক নিজেই। ভবিষ্যতে আবারও এনআরসি হলে, বহু মানুষেরই ‘হার্ট অ্যাটাক’ হতে পারে, এমন কথাও বলেছেন সামসুল। তিনি বলেন, “আমরা প্রকৃত ভারতীয়। কিন্তু বার বার আমাদের নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে বলা হচ্ছে। দরিদ্র মানুষদের জন্য অর্থনৈতিক বোঝা তো আছেই। তার সঙ্গে এই এনআরসি সম্মানের বোঝাও চাপিয়ে দিচ্ছে।”

        তবে এনআরসি-তে নেই এমন লোকদের কী হবে সে বিষয়ে বিশেষ কিছু বলতে চাইছেন না কোনও আধিকারিকই। সামসুলের পরিবার ইতিমধ্যেই আবিদার জন্য ফরেনার্স ট্রাইব্যুনালে আবেদন জানিয়েছেন। ‘১৯৬৬-এর ভোটার লিস্ট তালিকায় নাম তোলার জন্য আমাদের আইনজীবি দলিলের অফিসিয়াল সার্টিফাইড কপির জন্য এক হাজার টাকা চেয়েছে। আমাদের নেতার জানিয়েছে সমস্ত প্রাসঙ্গিক নথি মজুত রাখতে’ দীর্ঘনিঃশ্বাস টেনে বললেন সামসুল হক।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29089/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতের পতন অব্যাহত, ছ’বছরে সর্বনিম্ন জিডিপি, আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে দাঁড়াল ৪.৫ শতাংশে


          ভারতের টানা জিডিপির পতন অব্যাহত রয়েছে। এবার দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার কমে গিয়ে দাঁড়াল মাত্র ৪.৫ শতাংশ। শুক্রবার এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। এর আগে ২০১২-১৩ অর্থবর্ষের শেষ ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধির হার তলানিতে নেমে দাঁড়িয়েছিল ৪.৩।

          গত দেড় বছর ধরে টানা নিম্নমুখী ভারতের জিডিপি। ৪.৫ শতাংশ ছয় বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। গত অর্থবর্ষে এই জুলাই-সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৭ শতাংশ। এ বছর জুনে শেষ হওয়া প্রথম ত্রৈমাসিকে বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ নেমে যাওয়ার পর থেকেই আতঙ্ক শুরু হয় অর্থনীতি মহলে।

          বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দাগতি, দেশের বাজারে নতুন শিল্প-বিনিয়োগের অভাব, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলোর খারাপ পারফরম্যান্স, বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত, কর্মসংস্থানে ছাঁটাই ও পড়তি-সব কিছুর মিলিত প্রভাবেই অর্থনীতি তথা বৃদ্ধির হারে এমন দুর্দশা বলেই মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

          বৃদ্ধির হারে লাগাতার এই পতন এবং প্রথম ত্রৈমাসিকে ছয় বছরের সর্বনিম্ন বৃদ্ধির হার দেশটির আর্থিক মন্দার সম্ভাবনারই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে জিডিপির এই পতনকে ‘মন্দা’ বলতে মানতে নারাজ ভারতীয় মালাউন সরকার।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29086/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ঝাঁজ কমেনি পেঁয়াজে শীতের সবজিও চড়া এখন


            সংকট কাটাতে তড়িঘড়ি আমদানি করা হলেও বাজারে পেঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি। মানভেদে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ২১৫-২২০ টাকায়।

            কোনো কোনো দোকানে অবশ্য ২৩০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হতেও দেখা গেছে। আর আমদানি করা পেঁয়াজ কেজি ২০০ টাকার নিচে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, পেঁয়াজের দাম গত দুই দিন বাড়েনি। তবে দাম কমছেও না। দেশি পেঁয়াজের দাম বেশি হলেও সরবরাহ কিছুটা কম। আমদানি পেঁয়াজের সরবরাহ হলেও দাম কমছে না।

            এদিকে পেঁয়াজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাজারে সব ধরনের সবজির দামও চড়া। শীতের সবজি বাজারে এলেও দাম অনেক। গত এক সপ্তাহ আগে বাজারে সবজির যে দাম ছিল, এখনো ওই একই দামে কিনতে হচ্ছে ভোক্তাকে।

            গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর পাঁচটি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, শীতের সবজিতে ভরপুর থাকলেও দামে চড়া। খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দামও কমেনি। ২১৫ থেকে ২২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে দেশি পেঁয়াজ।

            পেঁপে ছাড়া সব ধরনের সবজি প্রতি কেজি ৫০ টাকার ওপরে। পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি।

            টিসিবির বাজার পর্যালোচনা বলছে, গতকাল পেঁয়াজ, খোলা ময়দা, ডাল, আলু, এলাচ ও ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে। আর আদার দাম সামান্য কমে অন্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে।

            বাজার ঘুরে দেখা যায়, শীতের ফুলকপি প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়। নতুন দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি। মরিচের দাম কেজিতে ৫-৭ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ভালো মানের কাঁচা মরিচ বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকা।

            শীতের সবজি শিমের দামও কমেনি। গতকাল চ্যাপ্টা ও লম্বা শিম প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। নতুন কাঁচা টমেটো বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা। সাদা ও কালচে রঙের বেগুন বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা কেজি। লালশাক প্রতি আঁটি ১৫ থেকে ২০ টাকা।

            ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়তি: বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। গতকাল বিক্রি হয়েছে ১১৫ থেকে ১২৫ টাকা কেজি।

            সুত্রঃ কালের কন্ঠ


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29103/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              দূষণ, দুর্গন্ধ হাতিরঝিলে


              পর্যাপ্ত পানি পরিশোধনের ব্যবস্থা না থাকায় হাতিরঝিলের পানির গুণগত মান খারাপ হতে হতে প্রকট আকার ধারণ করেছে। পয়োনিষ্কাশনের ময়লা, আবর্জনা ও নোংরা পানি ঢুকে বিবর্ণ হয়ে উঠেছে ঝিলের পানি। বাতাসে উৎকট গন্ধ। হাতিরঝিল ঘুরে দেখা গেছে, ঝিলের প্রায় সব অংশ থেকেই পচা পানির দুর্গন্ধ ভাসছে বাতাসে। তবে ঝিলের মগবাজার অংশে এই দুর্গন্ধ ভয়ানক আকার নিয়েছে। এই অংশে পানিতে ময়লা আর শেওলার পুরু আস্তরণ জমে কোথাও কালচে, কোথাও নীলচে, আবার কোথাও সবুজ রং ধারণ করে। বর্তমানে এই পানি জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।

              অসহনীয় দুর্গন্ধ এবং ময়লা পানির রং স্থানীয় জনগণ ও চলাচলকারীদের দুর্ভোগের কারণ ঝিলটি সবার জন্য যখন উন্মুক্ত করা হয়, তখন অবস্থা এমন ছিল না। পানিও ছিল বেশ স্বচ্ছ। স্থানীয় লোকজন জানান, বর্ষার সময় ছাড়া বছরের প্রায় সব ঋতুতেই হাতিরঝিলের পানিতে গন্ধ থাকে।পর্যাপ্ত পানি পরিশোধনের ব্যবস্থা না থাকায় বর্তমানে শ্রমিক লাগিয়ে সরানো হচ্ছে ময়লাযুক্ত শেওলার আস্তরণ। পরিষ্কারের কাজে বেশ বেগ পেতে হয় শ্রমিকদের। দুর্গন্ধময় পরিবেশে শ্রমিকেরাও আছেন স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। প্রতিবছর হাতিরঝিলের পানির গুণগত মান খারাপ হতে হতে প্রকট আকার ধারণ করছে।বিবর্ণ পানি আর তীব্র দুর্গন্ধ হাতিরঝিলের সৌন্দর্য হারাতে বসেছে।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/30/29100/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                আল্লাহ তায়ালা আপনাদের কাজকে কবুল করুন, এবং তাতে বরকত দান করুন।
                মুজাহিদীনকে ভালবাসুন, তাদের সাপোর্ট করুন!
                কেননা, তারাই একমাত্র সত্য ও সঠিক পথে অটল রয়েছেন।

                Comment

                Working...
                X