ঈমান নিয়ে বাঁচতে জিহাদ করা ফরজে আইন হয়ে গেছে: আতাউল্লাহ হাফেজ্জী
মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ হাফেজ্জী বলেছেন, এদেশ থেকে যারা ইসলামকে মুছে ফেলতে চায় তারাই ধূলিসাৎ হয়ে যাবে। ঈমান নিয়ে বাঁচতে জিহাদ করা ফরজে আইন হয়ে গেছে।
তিনি আরো বলেন, আল্লাহপাকই ইসলামের পতাকে উজ্জল রাখবেন। খেলাফত শাসনব্যবস্থা না থাকায় দেশের জনগণ সুশাসনের অভাব ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
ইমান টুয়েন্টিফোরের বরাতে জানা যায়, গত শুক্রবার সকালে রাজধানী ঢাকার কামরাঙ্গীরচর জামিয়া নুরিয়া মাদরাসা ময়দানে সভাপতির ভাষনে তিনি এসব কথা বলেন।
মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী বলেন, ইসলাম কুরআন হাদিস ও মহানবী (সা.) কে নিয়ে নাস্তিক্যবাদীরা অপমানজনক কথাবার্তা বলার দু:সাহস দেখাচ্ছে। সব ধরনের ষড়যন্ত্রের মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। তাগুতি শক্তিকে পরাভূত করে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে হবে।
মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ আরো বলেছেন, কাশ্মীর, ফিলিস্তিন, চীন, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলমানদের উপর চলছে অমানবিক জুলুম নির্যাতন এবং প্রতিহিংসার দাবানল। কিন্তু তাদের পক্ষে কথা বলার তাদের পাশে দাঁড়াবার কেউ নেই। অথচ হযরত মহানবী (সা.) নিষ্ঠুর বর্বর জাহিলিয়াতের যুগেও পরাজিত শত্রুদের উপর প্রতিশোধের পরিবর্তে দয়া ও ক্ষমার যে নজির স্থাপন করেছিলেন পৃথিবীতে তা আজ বিরল। খেলাফত শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে হযরত মুহাম্মাদ (সা.) যে ইনসাফ ও ন্যায় বিচার বিশ্ববাসিকে উপহার দিয়ে গেছেন তাতে মুসলমানসহ সকল ধর্মের মানুষের ন্যায্য অধিকার রয়েছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/02/29151/
মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ হাফেজ্জী বলেছেন, এদেশ থেকে যারা ইসলামকে মুছে ফেলতে চায় তারাই ধূলিসাৎ হয়ে যাবে। ঈমান নিয়ে বাঁচতে জিহাদ করা ফরজে আইন হয়ে গেছে।
তিনি আরো বলেন, আল্লাহপাকই ইসলামের পতাকে উজ্জল রাখবেন। খেলাফত শাসনব্যবস্থা না থাকায় দেশের জনগণ সুশাসনের অভাব ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
ইমান টুয়েন্টিফোরের বরাতে জানা যায়, গত শুক্রবার সকালে রাজধানী ঢাকার কামরাঙ্গীরচর জামিয়া নুরিয়া মাদরাসা ময়দানে সভাপতির ভাষনে তিনি এসব কথা বলেন।
মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী বলেন, ইসলাম কুরআন হাদিস ও মহানবী (সা.) কে নিয়ে নাস্তিক্যবাদীরা অপমানজনক কথাবার্তা বলার দু:সাহস দেখাচ্ছে। সব ধরনের ষড়যন্ত্রের মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। তাগুতি শক্তিকে পরাভূত করে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে হবে।
মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ আরো বলেছেন, কাশ্মীর, ফিলিস্তিন, চীন, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলমানদের উপর চলছে অমানবিক জুলুম নির্যাতন এবং প্রতিহিংসার দাবানল। কিন্তু তাদের পক্ষে কথা বলার তাদের পাশে দাঁড়াবার কেউ নেই। অথচ হযরত মহানবী (সা.) নিষ্ঠুর বর্বর জাহিলিয়াতের যুগেও পরাজিত শত্রুদের উপর প্রতিশোধের পরিবর্তে দয়া ও ক্ষমার যে নজির স্থাপন করেছিলেন পৃথিবীতে তা আজ বিরল। খেলাফত শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে হযরত মুহাম্মাদ (সা.) যে ইনসাফ ও ন্যায় বিচার বিশ্ববাসিকে উপহার দিয়ে গেছেন তাতে মুসলমানসহ সকল ধর্মের মানুষের ন্যায্য অধিকার রয়েছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/02/29151/
Comment