Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৬ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৪ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৬ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৪ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    ক্রুসেডার যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সহায়তায় ফিলিস্তিন দখলের নতুন অধ্যায়, নিশ্চুপ কথিত জাতিসংঘ


    সন্ত্রাসী যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গত ১৮ নভেম্বর দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছে : “the establishment of Israeli civilian settlements is not,per se, inconsistent with international law.”

    ক্রুসেডার যুক্তরাষ্ট্রের এই ঘোষণা কার্যত ফিলিস্তিনকে পাকাপোক্তভাবে ইসরাইলের দখলে নেয়ার আরো একটি অধ্যায়ের সূচনা করা হলো। সেই সাথে আবারো যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন প্রমাণ করল, সন্ত্রাসী দেশটি ইসরাইলের প্রত্যাশা পূরণে আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতির কোনো ধার ধারে না।

    আসলে তার এই বক্তব্য হচ্ছে ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে একটি বিপজ্জনক বক্তব্য। কারণ, সে এই বক্তব্যের মাধ্যমে যা প্রকাশ করল, তা যুক্তরাষ্ট্রের ফিলিস্তিন-সম্পর্কিত পূববর্তী নীতি-অবস্থান থেকে রাজনৈতিকভাবে পুরোপুরি সরে যাওয়া। এই বক্তব্যের মাধ্যমে পম্পেও খোলাখুলিই বলেছে, ফিলিস্তিনে ইসরাইলের বেসরকারি বসতি গড়ে তোলা আন্তর্জাতিক আইনের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

    প্রকৃতপক্ষে বিশ্বের শান্তিকামী ও বিকেবান মানুষকে অবাক করে দিয়ে পম্পেও তার এই বক্তব্যের মধ্যে জানিয়ে দিল, যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন এই ডিক্রি জারি করল যে, ইসরাইল আন্তর্জাতিক আইন ও রীতিনীতি উপেক্ষা করে ফিলিস্তিনে যেসব অবৈধ বসতি স্থাপন করেছে, তা কোনো-না-কোনোভাবে আন্তর্জাতিক আইনের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। ইসরাইল বেশ আগে থেকেই ধীরে ধীরে এমন একটি উপসংহারের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছিল। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর থেকে সন্ত্রাসী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিন ও ইসরাইল-সম্পর্কিত পররাষ্ট্রনীতি ধীরে ধীরে পাল্টে ফেলতে শুরু করে।

    সন্ত্রাসী ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগের সময়টার ‘ফিলিস্তিন-ইসরাইল দ্বন্দ্ব’ সম্পর্কিত বিষয়টির দিকে ফিরে তাকালে বিষয়টি আমাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে। আমরা জানি, ইসরাইল নামের দুষ্ট রাষ্ট্রটির জন্ম হয়েছিল সেই ১৯৪৮ সালে, আর এর মাধ্যমেই একটি আন্তর্জাতিক চক্র কার্যত কবর রচনা করেছিল ফিলিস্তিন নামের রাষ্ট্রটির। সেই ১৯৪৮ সালের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র কখনোই, এমনকি একটি বারের জন্যও ফিলিস্তিন বা আরবের পক্ষে অবস্থান নেয়নি। অধিকন্তু, যুক্তরাষ্ট্র সম্ভাব্য সব উপায়ে ইসরাইলকে অর্থসহায়তা দিয়েছে ফিলিস্তিন দখলের কাজে। যেমন, অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরাইলি বসতি স্থাপনের কাজে ভর্তুকি জুগিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

    আগেই বলা হয়েছে, পম্পেওর সাম্প্রতিক বক্তব্যের মাধ্যমে ফিলিস্তিন-ইসরাইল দ্বন্দ্ব প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ববর্তী নীতি-অবস্থানের পুরোপুরি পরিবর্তন ঘটানো হলো। প্রশ্ন হচ্ছে : কিভাবে? ঐতিহাসিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইনকে বুঝতে বারবার ভুল করেছে। এর অর্থ এই নয় যে, যুক্তরাষ্ট্রে আইন বোঝার মতো লোকের অভাব। বরং এর পেছনে কারণ হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের দ্বন্দ্ব রয়েছে আন্তর্জাতিক সমাজের সাথে। এমনিভাবে বারবার ঘটে চলা একটি বিষয় হচ্ছে, ইসরাইলের ফিলিস্তিন দখল। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই ভোট দিয়েছে কিংবা ভেটো দিয়েছে কথিত জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের অসংখ্য প্রস্তাবের বিরুদ্ধে। এসব প্রস্তাবে হয় ইসরাইলের সমালোচনা করা হয়েছিল, নয়তো সমর্থন জানানো হয়েছিল ফিলিস্তিনিদের অধিকারের প্রতি। তবে শুধু একটি মাত্র ক্ষেত্রে ১৯৭৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র সাহস দেখাতে পেরেছিল ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বসতি স্থাপনের বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক আইনের সাথে সামঞ্জস্যহীন বলে উল্লেখ করে (inconsistent with international law)। যখন জিমি কার্টার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট, তখন যুক্তরাষ্ট্র শান্তিপ্রক্রিয়ার একটি রাজনৈতিক মডেল নিয়ে কথা বলছিল। আর এর সূত্র ধরেই শেষ পর্যন্ত স্বাক্ষরিত হয় ‘মিসর-ইসরাইল শান্তিচুক্তি’। এটি ১৯৭৯ সালে স্বাক্ষরিত হয় ক্যাম্পডেভিডে। এটি ক্যাম্পডেভিড চুক্তি নামে সমধিক পরিচিত।

    সেই তখন টাইম ম্যাগাজিনের অনলাইন সংস্করণে জোসেফ হিঙ্কস লিখেছিল : “Republican and Democratic Presidents have referred to settlements as ‘illegitimate’ but declined to call them illegal— a designation that would make them subject to international sanctions.”। এর সারকথা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট কেউই অধিকৃত ফিলিস্তিনে ইসরাইলে বসতি স্থাপনের কাজটিকে ‘অনুচিত’ (ইলেজিটিমেট) বললেও ‘অবৈধ’ বলতে রাজি হয়নি। কারণ ‘অবৈধ’ বললে ইসরাইল আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে পারত। এই লেখায় আরো বলা হয়- প্রেসিডেন্ট রিগ্যান নিজে ইসরাইলের এই বসতি স্থাপনের নীতির বিরোধী হলেও সে বিষয়টি দেখেছে শান্তির পথে একটি বাধা হিসেবে। সেই সাথে সব ধরনের বসতি নির্মাণের কাজ বন্ধের দাবিও সে জানিয়েছিল।

    সন্ত্রাসী পম্পেওর বক্তব্যে, অধিকৃত ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বসতি স্থাপনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বৈপরীত্ব রয়েছে। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে বারাক ওবামা প্রশাসন জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবের বিপক্ষে ভেটো দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, ফিলিস্তিনি বসতি স্থাপন হচ্ছে আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন (ফ্র্যাগরেন্ট ভায়োলেশন অব ইন্টারন্যাশনাল ল)। সে প্রস্তাবে আরো বলা হয়েছিল, এগুলো নির্মাণের কোনো আইনি বৈধতা নেই (দে হ্যাভ নো লিগ্যাল ভ্যালিডিটি)। যদিও শেষ পর্যন্ত ওবামা ভোটদানে বিরত থাককেই বেছে নেয়। এ সিদ্ধান্তটি বিবেচিত যুক্তরাষ্ট্রের প্রচলিত বিদেশনীতি অবলম্বনের ক্ষেত্রে একটি ব্যতিক্রম। কিন্তু সম্প্রতি ঘোষিত পম্পেওর ঘোষণায় দেয়া সিদ্ধান্তটিকে বিবেচনা করা হয় ইসরাইলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের শর্তহীন ও অন্ধ সমর্থনের একটি উদাহরণ হিসেবে। আজকের দিনে ট্রাম্প প্রশাসন যেভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে চলেছে, সেটি যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিটি প্রশাসনের জন্য একটি অব্যাহত প্রক্রিয়া।

    যুক্তরাষ্ট্রের আগের সরকারগুলো কাজ করেছে নিজেদের স্বার্থ ও ইসরাইলের স্বার্থের মাঝে এক ধরনের ভারসাম্য বজায় রেখে চলতে। অন্য দিকে ট্রাম্প প্রশাসন মনে হয় তার দেশের ফিলিস্তিন ও ইসরাইল-সম্পর্কিত বিদেশনীত পুরোপুরি মিশিয়ে ফেলেছে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও তার ডানপন্থী শিবিরের নীতির সাথে। আমরা যদি বিগত দু’টি বছরের দিকে নজর দিই, তবে দেখব- যুক্তরাষ্ট্র যেন এর সব রাজনৈতিক ক্ষমতা ইসরাইলকে সমর্পণ করে বসেছে। নইলে কোনো কিছু বিনিময়ের কথা চিন্তা না করেই কেন ইসরাইলের সব দাবি ও প্রত্যাশা অনেকটা বিনা বাক্য ব্যয়ে যুক্তরাষ্ট্র পূরণ করে চলেছে। এর ফলে ওয়াশিংটনকে কেউ কেউ অভিহিত করছেন ‘জেরুসালেম’ নামে। এই জেরুসালেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ‘ইটারনাল আনডিভাইডেড ক্যাপিটেল’ পূর্ব জেরুসালেমকেও। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র গোলান মালভূমি ইসরাইলের সার্বভৌমত্ব মেনে নিতে সম্মতি দিয়েছে। সেই সাথে সম্মতি দিয়েছে ফিলিস্তিনি শরণার্থী সমস্যাটি বেমালুম ভুলে যাওয়ার। পম্পেওর আলোচ্য সর্বশেষ ঘোষণাটি তেমনি নানা পদক্ষেপেরই উদাহরণ।

    আসলে সন্ত্রাসী যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের কাছে এর পররাষ্ট্রনীতি সারেন্ডার করে বসে আছে। এর একটি তত্ত্ব হচ্ছে- ওয়াশিংটন ধীরে ধীরে, কিন্তু স্থায়ীভাবে মধ্যপ্রাচ্য থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। আর এ প্রক্রিয়াটির শুরু প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের শাসনামলের শেষ দিকের বছরগুলোতে এবং প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দুই মেয়াদেও তা অবাধে অব্যাহত থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে ইসরাইলের ইচ্ছার কাছে যুক্তরাষ্ট্রের পরাভূত হয়ে ইসরাইলি বসতি স্থাপনকে বৈধতা দেয়ার বিষয়টি হচ্ছে, মধ্যপ্রাচ্যে দেশটির সবচেয়ে বিশ্বস্ত মিত্র ইসরাইলকে দেয়া বিদায়ী এক উপহার। এর আরেকটি ব্যাখ্যা সংশ্লিষ্ট রয়েছে, এর আপাত বাতিল কর তথাকথিত ‘ডিল অব দ্য সেঞ্চুরির’ সাথে। এই ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি হচ্ছে অস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত একটি পলিটিক্যাল ডকট্রিন, যা দিয়ে ইসরাইলকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বাভাবিক করে তোলার চেষ্টা চলেছে। বর্ণবাদ ও দখলদারিত্বে কোনো পরিবর্তন না এনেই স্থিতাবস্থা বজায় রাখার প্রয়াসও এর মধ্যে রয়েছে।

    এই ডিল অব দ্য সেঞ্চুরির বিষয়টি কয়েক মাস নিষ্ক্রিয় রাখার পর আবার নতুন করে চালুর জন্য ওয়াশিংটন প্রবল আগ্রহে কাজ করেছে নেতানিয়াহুর প্রধানমন্ত্রিত্বের মেয়াদ আরো দীর্ঘায়িত করতে। বিশেষ করে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সুদীর্ঘকাল থাকা এই ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় থাকার ব্যাপারে সবচেয়ে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। তার বিরুদ্ধে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ।

    বর্তমানে ইসরাইলে চলছে এক ধরনের রাজনৈতিক সঙ্কট- ছয় মাস সময়ে দু’টি সাধারণ নির্বাচন, সেই সাথে সম্ভাবনা রয়েছে তৃতীয় একটি নির্বাচনেরও। এর সাথে জড়িত রয়েছে জনগণের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক মেরুকরণ। নেতানিয়াহুকে রাজনৈতিকভাবে বাঁচিয়ে রাখতে ওয়াশিংটনে তার মিত্ররা তাকে দিয়েছে কিছু বড় ধরনের লাইফলাইন, এসব করা হয়েছে ইসরাইলের প্রাধান্য বিস্তারকারী ডানপন্থী শিবিরে সন্ত্রাসী নেতানিয়াহুর সমর্থন বাড়িয়ে তোলার পদক্ষেপ হিসেবে।

    অধিকৃত ফিলিস্তিনে ইহুদি বসতি স্থাপনের বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক আইনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে স্বীকৃতি দিয়ে ওয়াশিংটন ইসরাইলের জন্য পথ প্রশস্ত করছে সব ইহুদি বসতি ব্লককে পশ্চিম তীরের সাথে একীভূত করতে। ইসরাইল কখনোই আন্তর্জাতিক আইনকে প্রথম বিবেচ্য হিসেবে আমল দেয়নি। তাই ইসরাইলের জন্য জরুরি প্রয়োজন ছিল আমেরিকার কাছ থেকে এ ধরনের একটি সম্মতি বা স্বীকৃতি, যাতে কমপক্ষে পশ্চিম তীরের ৬০ শতাংশ ইসরাইলের সাথে একীভূত করা যায়। ইসরাইলের প্রতি সন্ত্রাসী যুক্তরাষ্ট্রের এই বিশাল ছাড়ের ব্যাপারে নেতানিয়াহু ছিল আরো বেশি আগ্রহী। ইসরাইলি এই সন্ত্রাসী নেতা গত ২০ নভেম্বর সম্মত হয় আরো একটি ষড়যন্ত্রমূলক বিল এগিয়ে নেয়ার ব্যাপারে। এই বিলে বলা হয় জর্দান উপত্যকাকে ইসরাইলের সাথে একীভূত করতে হবে। এই বিলের খসড়া তৈরি করেছে নেতানিয়াহুর দল লিকুদ পার্টির সদস্য শ্যারেন হাস্কেল। সে নেতানিয়াহুর এই সিদ্ধান্তের পর এক টুইট বার্তায় উল্লেখ করেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষণাটি হচ্ছে : “an opportunity to promote my law for sovereignty in the [Jordan] Valley.”

    আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ইহুদি বসতি স্থাপন-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা শুধু এ কারণেই বিপজ্জনক নয় যে, এটি আন্তর্জাতিক আইনের একটি লঙ্ঘন। বরং এটি বিপজ্জনক এ কারণে যে, যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে উদ্বিঘ্ন নয়। প্রকৃত বিপদ হচ্ছে- ইসরাইলের ফিলিস্তিন দখল প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি পরিণত হয়েছে নিছক একটি রাবার স্ট্যাম্পে। যুক্তরাষ্ট্রের এই আত্মসমর্পিত বিদেশনীতি ইসরাইলের চরম ডানপন্থী সরকারকে ফিলিস্তিনি জনগণের ভাগ্য নির্ধারণ বিষয়ে এককভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ করে দিলো। সেই সাথে বপন করা হলো মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে অশান্তি সৃষ্টির বীজ, যা চলতে পারে বহু বছর ধরে। যদি না এর বিপরীত কোনো প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক সমাজ সূচনা করতে পারে। কিন্তু তেমনটি করার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ, কার গোয়ালে কে ধোঁয়া দেয়- বিশেষ করে বিষয়টি যখন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কথা বলার মতো কিছু। অতএব, শেষ ভরসা একমাত্র ফিলিস্তিনি জনগণ। ফিলিস্তিনি জনগণ যদি যথাযথ প্রতিরোধ গড়ে তুলে অধিকার আদায় করতে না পারে, তবে বিশ্বমানচিত্র থেকে ফিলিস্তিনের অস্তিত্ব হারাবে। সে অবস্থা পরিত্রাণে বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপে কিছু করণীয় আছে বৈকি!


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29280/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মহিলাদের জন্য বিশ্বের সব থেকে বিপজ্জনক দেশ সন্ত্রাসী মোদির পরিচালিত ভারত


    মহিলাদের জন্য বিশ্বের সব থেকে বিপজ্জনক দেশ ভারত। এই তথ্যই উঠে এলো টমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন নামে একটি আন্তর্জাতিক সংগঠনের সমীক্ষায়। সমীক্ষা টিমে ছিলেন মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করা কমপক্ষে ৫৫০ জন বিশেষজ্ঞ। ২০১৮ সালে ওই সমীক্ষাটি প্রকাশিত হলেও গত একবছরে সেভাবে বিশেষ কোনও পরিবর্তন হয়নি বলেই দাবি করেছেন সমীক্ষা করা বিশেষজ্ঞরা। রাষ্ট্রপুঞ্জের ১৯৩টি দেশের মধ্যে কোন পাঁচটি দেশ মহিলাদের জন্য সব চেয়ে বিপজ্জনক এবং স্বাস্থ্য পরিষেবা, অর্থনৈতিক সম্পদ, ঐতিহ্য, মানুষ পাচার, যৌন হয়রানির ক্ষেত্রে সব চেয়ে খারাপ তা নিয়ে সমীক্ষা করা হয়। সমীক্ষা শেষে মোট ১০টি দেশকে মহিলাদের মধ্যে সব চেয়ে বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে মালাউন মোদির পরিচালিত দেশ ভারত।

    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29246/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ‘ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের আগ্রাসনে অবরুদ্ধ কাশ্মীরে চার মাসে নিহত ৩৮, আহত ৮৫৩’


      ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে কাশ্মীরে গত ৪ মাসে ৩৮ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো অন্তত ৮৫৩ জন। নিহতদের মধ্যে ২ নারীসহ ৩ জন যুবক ছিলেন। কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিস এই তথ্য জানিয়েছে।

      রেডিও পাকিস্তানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিহত ৩৮ জনের মধ্যে জেলে বা ভুয়া এনকাউন্টারে ৭ জনকে মেরে ফেলা হয়। এছাড়া শান্তিপূর্ণ মিছিলে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনীর গুলিতে ৮৫৩ জন গুরুতর জখম হয়।

      এছাড়া অন্তত ১১ হাজার ৪০০ জন হুরিয়াত নেতা, এক্টিভিস্ট, রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, সিভিল সোয়াইটি মেম্বারকে এখনো জেলে কিংবা গৃহে বন্দি করে রাখা হয়েছে।

      এছাড়া ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে এখন পর্যন্ত ৩৯ জন নারীকে শ্লীলতাহানি ও অপমানের স্বীকার হতে হয়েছে।

      কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিস বলছে, ভারতীয় দখলদার কর্তৃপক্ষ গত ৫ আগস্ট থেকে শ্রীনগরের ঐতিহাসিক জামিয়া মসজিদে শুক্রবারের নামাজ আদায় করতে দিচ্ছে না।

      উপত্যকাটিতে বন্ধ হয়ে আছে ইন্টারনেট সেবা, প্রপেইড মোবাইল ও টেক্সট আদান প্রদান সেবা। সেইসঙ্গে ভারতের মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন অঞ্চলে অব্যাহত রেখেছে তল্লাশি অভিযান।

      গত ৫ আগস্ট ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিলের মধ্য দিয়ে কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসনের অধিকার ও বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয় সন্ত্রাসী দল বিজেপির নেতৃত্বাধীন দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। এই পদক্ষেপ ঘিরে কাশ্মীর জুড়ে মোতায়েন করা হয় বিপুলসংখ্যক অতিরিক্ত সেনা। আটক করা হয়েছে সেখানকার রাজনীতিককে। কঠোর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা হয় সংবাদমাধ্যমের ওপর।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29249/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতীয় সীমান্ত সন্ত্রাসী পুলিশের মধ্যে গোলাগুলি, নিহত ৬ আহত-৩


        নিজেদের মধ্যে গোলাগুলিতে ভারতের আধা-সামরিক বাহিনী ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত সন্ত্রাসী পুলিশের (আইটিবিপি) ছয় সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। আজ বুধবার ভারতের ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর জেলার ভারত-তিব্বত সীমান্ত এলাকায় কাদেনার ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।

        ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া ও আনন্দ বাজার পত্রিকা জানায়, কোনো বিষয় নিয়ে বাকবিতণ্ডার জেরে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশের রহমান খান নামে সন্ত্রাসী তার সার্ভিস রাইফেল দিয়ে সহকর্মীদের ওপর গুলি চালালে পাঁচ সন্ত্রাসী নিহত হয়। পরে সে নিজেও আত্মহত্যা করে। এ ঘটনায় আরও তিনজন আহত হয়েছে।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29252/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে মুসলমান ব্যতিত সব অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দিতে মুসলিম বিদ্বেষী সন্ত্রাসী দল বিজেপির অনুমোদন


          পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান থেকে যাওয়া মুসলামন ব্যতিত সব অমুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে আনা বিলে অনুমোদন দিয়েছে ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপি সরকারের মন্ত্রিসভা।

          বুধবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল বা সিএবি নামের এই বিলটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে দেশটির গণমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে।

          এ আইনের অধীনে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে আসা মুসলমান ব্যাতিত হিন্দু, খ্রিষ্টান, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ ও পারসিদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

          দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ত্রাসী অমিত শাহ যখন বিলটি পার্লামেন্টে উপস্থাপন করবে, তখন উগ্র *হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপির পার্লামেন্ট সন্ত্রাসীদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29255/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কাশ্মীর এখন জেলখানা: মর্যাদা বাতিলের বহু আগেই দমনের পরিকল্পনা সন্ত্রাসী মোদির!


            ভারতের সন্ত্রাসী নরেন্দ্র মোদি সরকারের জম্মু ও কাশ্মীরের মর্যাদা বাতিলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দমন করা হয়েছে।

            ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনী ২০১৬ সালে স্বাধীনতাকামীদের কমান্ডার বুরহান ওয়ানিকে হত্যার পর যে ধরনের বিক্ষোভ হয়েছিল, তেমন কিছু এখন দেখা যাচ্ছে না। এমন কেন হচ্ছে, এই প্রশ্নের জবাবে উপত্যকার প্রখ্যাত নেতা এমওয়াই তেরিগামি পাল্টা প্রশ্ন করেন: ‘আপনি কি কখনো তিহার জেলে বিক্ষোভ হওয়ার কথা শুনেছেন?’ কাশ্মীরও এখন জেলখানা।

            ৫ আগস্ট অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল করার পর থেকে কাশ্মীর ভারতীয় সন্ত্রাসী বাহিনীদের ঘেরাটোপে রয়েছে, যোগাযোগব্যবস্থা স্থবির হয়ে আছে। যোগাযোগব্যবস্থার ওপর আরোপিত বিধিনিষেধ কিছুটা হ্রাস করা হলেও ব্যাপক সন্ত্রাসী মোতায়েন অব্যাহতই আছে।

            নয়া দিল্লি আগেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল দুটি ফ্রন্টে কাজ করার জন্য। একটি হলো স্বাধীনতাকামী নেতা ও পরিচিত সমর্থক ও তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী বাহিনীকে ব্যবহার করে আগেই তাদের মধ্যে ভয় ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছিল। দ্বিতীয়টি হলো, কেবল স্বাধীনতাকামীদের নয়, প্রতিষ্ঠিত দল ও নাগরিক সমাজের গ্রুপগুলোরও সাংগঠনিক সামর্থ্য ভেঙে দেয়া।

            সূচনা

            ৫ আগস্টের অনেক আগেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল এবং তা করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল অনেক ফ্রন্টে।

            এ ধরনের পদক্ষেপের প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া যায় ২০১৭ সালের মধ্যভাগে। ওই সময় স্বাধীনতাকামীদের বিরুদ্ধে অপারেশন অল-আউট শুরু হয়েছিল এবং ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছিল। অপারেশন অল-আউট সফল না হলেও এনআইএ তদন্ত মূল্য দিতে হয়েছিল কথিত স্বাধীনতাকামী ও তাদের সমর্থন ও তহবিল প্রদানের জন্য।

            ২০১৮ সালের জুনে গভর্নরের শাসন জারির বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল। জম্মু ও কাশ্মীরের জোট সরকারের ওপর থেকে বিজেপির সমর্থন প্রত্যাহারের প্রেক্ষাপটে তা করা হয়েছিল। এর ফলে সাবেক এই রাজ্যের ওপর সরাসরি দিল্লির শাসন জারি হয়। ফলে এনআইএ’র কর্তৃত্ব বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি হয়।

            ফলে স্বায়ত্তশাসন বাতিলের সময় এনআইএ তার জাল অনেক ছড়িয়ে ফেলেছিল, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী ও মিডিয়ার লোকজনকে বৃত্তাবদ্ধ করে ফেলেছিল। স্থানীয় মিডিয়া ছিল বিশেষ টার্গেট। যাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হয় বা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয় তাদের মধ্যে বিশেষভাবে ছিলেন স্থানীয় সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকার জুনিয়র রিপোর্টাররা ও সম্পাদক মহোদয়। এর ফলে স্থানীয় পত্রিকাগুলো সরকারি নীতি অনুসরণ করতে বাধ্য হয়।

            আগস্টের আগেই নয়া দিল্লি ভারতীয় মালাউন বাহিনী দিয়ে ব্যবস্থা নিশ্চিত করে ফেলে। তারপর অনুচ্ছেদ ৩৭০ বাতিল নিয়ে পার্লামেন্টে যায়। তত দিনে উপত্যকা কমবেশি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।

            আগস্টের পর

            ৫ আগস্ট বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ পার্লামেন্টে ৩৭০ বাতিলের কথা ঘোষণা করেন। সাথে সাথে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় কাশ্মীর।

            কোনো ফোন ছিল না, ইন্টারনেট ছিল না। হাজার হাজার লোককে গ্রেফতার করা হয়, অনেককে ভারতের নানা স্থানের কারাগারে রাখা হয়। মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর সব গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে গৃহবন্দী করা হয়। এদের মধ্যে সাবেক তিন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ, তার ছেলে ওমর আবদুল্লাহ ও মেহবুবা মুফতিও ছিল।

            একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কাশ্মীরীরা কেবল অবিশ্বাসের সাথে অমিত শাহের ঘোষণার প্রতি প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। কিছু করার সামর্থ্য তত দিনে শেষ হয়ে গেছে। দৃশ্যপটে কোনো নেতা ছিলেন না, কোনো কার্যকর নেতা বা সামাজিক সংস্থা ছিল না, কিছু করার জন্য। এমনকি যোগাযোগের কোনো ব্যবস্থাও ছিল না। স্বাধীনতাকামী নেতারা পর্যন্ত তাদের বার্তা ছড়িয়ে দিতে কিংবা লোকজনকে প্ররোচিত করতে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করতে পারছিল না।

            কয়েক দিনের মধ্যে পত্রিকাগুলো প্রকাশিত হতে থাকলেও সেগুলোতে চলমান ঘটনাবলী সম্পর্কে খবর প্রকাশ করা হতো সামান্যই। এমনকি সম্পাদকীয়ও থাকত না। এসবের মতামত অংশে স্বাস্থ্য, পরিবেশ ও আন্তর্জাতিক ইস্যুগুলো প্রাধান্য পেত।

            লোকজনের সমাবেশ প্রতিরোধের জন্য রাস্তা ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ মোড়, প্রবেশপথগুলোতে সন্ত্রাসীবাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হয়। আর সম্ভাব্য উত্তপ্ত এলাকাগুলোতে গণগ্রেফতার চালানো হয়। তরুণরা ছিল বিশেষ টার্গেট।

            তবে এসব সত্ত্বেও বিক্ষোভ পুরোপুরি বন্ধ করা যায়নি। কারো আহ্বান ছাড়াই ধর্মঘট পালিত হয়, গণপরিবহন অনেকটাই বয়কট করা হয়। সরকার নিজেই স্বীকার করেছে, আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গের তিন শতাধিক ঘটনা ঘটেছে।

            সবচে বড় বিক্ষোভটি হয়েছে শ্রীনগরের প্রান্তে আনচরে। সেখানে প্রায় ১০ হাজার লোক উপস্থিত ছিল।

            অনিশ্চিত ভবিষ্যত

            স্বায়ত্তশাসন বাতিলে সাড়ে চার মাস পরও কাশ্মীর এখনো অনিশ্চত অবস্থায় রয়েছে। কিছু কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলেছে, রাস্তায় যানবাহনও ফিরছে। কিন্তু এটাকে কি স্বাভাবিক অবস্থা বলা যায়? না যায় না।

            কাশ্মীরে এখনো ইন্টারনেট নেই, প্রিপেইড মোবাইল ফোন নেই। নেতাদের এখনো বন্দী করে রাখা হয়েছে। সব ধরনের বিক্ষোভ কড়াকড়িভাবে নিষিদ্ধ রয়েছে। এমনকি নীরব প্রতিবাদও নিষিদ্ধ।

            বিশ্বের সবার নজর এখন কাশ্মীরের দিকে থাকায় কোনো গণপ্রতিরোধের ব্যাপারে নয়া দিল্লির রয়েছে নার্ভাসনেস। এ সময় ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী সরকার স্বাভাবিক রাজনৈতিক ও নাগরিক সমাজের কার্যক্রম শুরু করতে দেবে, এমনটা হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29258/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ভারতের কথিত চাঁদের অভিযান ব্যর্থ, আছড়ে পড়ল চাঁদের মাটিতে


              অবশেষে খোঁজ মিলেছে চন্দ্রযান -২ এর ল্যান্ডার বিক্রমের। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা চাঁদের মাটিতে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বের করেছে।

              সংস্থাটির পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে, নাসা’র উপগ্রহের এলআরও ক্যামেরায় ধরা পড়ছে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষের ছবি।

              নাসা’র প্রকাশ করা ছবিতে নীল ও সবুজ রঙ করে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করা হয়েছে।

              সংস্থাটি জানিয়েছে, নীল রঙ দিয়ে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে, সবুজ রঙ দিয়ে বোঝানো হয়েছে বিক্রমের ভেঙেপড়া টুকরোর ধাক্কায় সরে যাওয়া চাঁদের মাটিকে।

              উল্লেখ্য, গত ৭ সেপ্টেম্বর চাঁদের মাটিতে অবতরণের (সফট ল্যান্ডিং) সময়ে চন্দ্রযান ২ এর অরবিটারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ল্যান্ডার বিক্রমের।

              চাঁদের মাটি থেকে ২.১ কিলোমিটার ওপরে সংকেত পাঠানো বন্ধ হয়ে যায়। এই বিক্রমের মধ্যেই ছিল রোভার প্রজ্ঞাণ। তখন মনে করা হয়েছিল, চাঁদের বুকে কোথাও মুখ থুবড়ে পড়েছে বিক্রম।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29268/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                গাড়ি নেই তবুও জ্বালানি খরচ ২০ লাখ


                তিন বছরে প্রকল্পের আওতায় কোনো ধরনের যানবাহনই কেনা হয়নি। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের দুই প্রকল্পে ইতোমধ্যে পেট্রল ও লুব্রিকেন্ট বাবদ ব্যয় দেখানো হয়েছে ২০ লাখ ১৪ হাজার টাকা। অন্য দিকে প্রকল্পে যানবাহনের সংখ্যা না বাড়লেও এসব কেনার জন্য ব্যয় দুই প্রকল্পে দুই কোটি ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। ধীরগতির এই দুই প্রকল্পের গড়ে ৫৩টি অঙ্গের মধ্যে ২৯টি অঙ্গের ব্যয় কমলেও সার্বিকভাবে প্রকল্পের ব্যয় মোট দুই হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।

                পল্লী বিদ্যুতের প্রস্তাবনা থেকে জানা গেছে, শতভাগ পল্লী বিদ্যুতায়নের জন্য বিতরণ নেটওয়ার্ক সস্প্রসারণে প্রকল্প-১ রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও বরিশাল বিভাগ এবং প্রকল্প ২ ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগের জন্য দু’টি পৃথক প্রকল্প গত ২০১৭ সালের জুনে একনেকে অনুমোদন দেয়া হয়। দু’টির বাস্তবায়ন ব্যয় প্রকল্প-১ এ ছয় হাজার ৭৭৬ কোটি ৯১ লাখ ২৬ হাজার টাকা এবং প্রকল্প-২ এ সাত হাজার ১৩২ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার টাকা। তিন বছরে বাস্তবায়নের এই প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু নির্ধারিত মেয়াদে দু’টি প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি গড়ে মাত্র ৫০ শতাংশ। এখন সময় আরো দুই বছর করে বৃদ্ধি এবং ব্যয় মোট দুই হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

                ব্যয় বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলমান দু’টি প্রকল্পের জন্যই ২৭টি করে যানবাহন কেনার কথা ছিল। যার মধ্যে ১টি করে জিপ, ১৪টি করে পিকআপ এবং ১২টি করে মোটরসাইকেল। এই যানবাহনগুলো কেনার জন্য প্রতিটি প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় সাত কোটি ৪৭ লাখ টাকার বেশি। কিন্তু গত তিন বছরে কোনো যানবাহনই কেনা হয়নি। এখন সময় বাড়ানোর প্রস্তাবনায় এসে যানবাহনের সংখ্যা অপরিবর্তিত থাকলেও ব্যয় গড়ে এক কোটি ১৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা করে প্রতি প্রকল্পে বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। আর এসব যানবাহন কেনা না হলেও এরই মধ্যে পেট্রল ও লুব্রিকেন্ট খাতে দুই প্রকল্পে ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং সাত লাখ ৩৪ হাজার টাকা করে মোট ২০ লাখ ১৪ হাজার টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে।

                পর্যালোচনার তথ্য থেকে জানা গেছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেটের জন্য সংশোধিত প্রকল্পের আওতায় মোট ৪৭ হাজার ৮৪০ কিলোমিটার লাইন নির্মাণের জন্য মালামাল সংগ্রহের ব্যয় পাঁচ হাজার ৮৭৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আর নির্মাণকাজ বাবদ ৭৪৫ কোটি সাত লাখ ৫৬ হাজার টাকা ধরা হয়েছে। প্রতি কিলোমিটার লাইন নির্মাণ বা আপগ্রেডেশনের জন্য মালামাল বাবদ ব্যয় ১২ লাখ ২৮ হাজার টাকা এবং নির্মাণকাজের জন্য ব্যয় এক লাখ ৫৬ হাজার টাকা পড়ছে। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতায় বাস্তবায়নাধীন পল্লী বিদ্যুতায়ন সম্প্রসারণের মাধ্যমে ১৫ লাখ গ্রাহক (পরে সাড়ে ১৯ লাখ) সংযোগ প্রকল্পে প্রতি কিলোমিটারে লাইন নির্মাণের জন্য মালামাল সংগ্রহে ব্যয় ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকা এবং নির্মাণকাজের জন্য ব্যয় এক লাখ ৩৫ হাজার টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতি কিলোমিটারে লাইন নির্মাণে এ ধরনের ব্যয়ের পার্থক্য জনগনকে ভাবিয়ে তোলে।

                অন্য দিকে বৈদ্যুতিক পরামর্শক সেবা খাতেও ব্যয় গড়ে প্রতি প্রকল্পে ১২ কোটি টাকার বেশি বৃদ্ধি করা হয়েছে। প্রকল্প-১ রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ভৌত কাজ অক্টোবর পর্যন্ত ৪৮ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। তবে অর্থ ব্যয় হয়েছে তিন হাজার ৬৫ কোটি ২৬ লাখ ৭৭ হাজার টাকা বা ৪৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। প্রকল্প-২ ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহ বিভাগের ভৌত কাজ ৫১ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। আর টাকা ব্যয় হয়েছে তিন হাজার ৫৩৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বা ৪২ দশমিক ২০ শতাংশ।

                প্রশ্ন হচ্ছে , ৩৫ মাসে যেখানে অগ্রগতি মাত্র অর্ধেক সেখানে আরো ২৪ মাসে বাকি অর্ধেক বাস্তবায়ন কী করে সম্ভব হবে। বিভাগটি বলছে সংশোধিত প্রস্তাবনায় বিতরণ লাইন, উপকেন্দ্র নির্মাণের সংখ্যা ও উপকেন্দ্রের অতিরিক্ত ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাব ডিজাইন করার সময় যথাযথভাবে পরিচালিত সম্ভাব্যতা সমীক্ষার ভিত্তিতে প্রাক্কলন করা হয়নি। বিতরণ লাইন নির্মাণের ভৌত পরিমাণ বৃদ্ধির হারের তুলনায় এ বাবদ মালামাল সংগ্রহের ব্যয় বৃদ্ধির হার বেশি। সমজাতীয় প্রকল্পের সাথে তুলনা করে প্রকল্পের ব্যয় প্রাক্কলন করা দরকার। সেটা করা হয়নি।

                এই জ্বালানি ব্যয় ও গাড়ি না কেনার ব্যাপারে আরইবির প্রধান প্রকৌশলী আহসান হাবীবের সাথে গতকাল রাতে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি নয়া দিগন্তকে বলেন, প্রকল্পের গাড়ি কেনা না হলেও কাজ তো থেমে নেই। প্রকল্পের কাজ যারা করছেন তারা রাজস্ব খাতের গাড়ি ব্যবহার করছেন। সেটার জ্বালানি এই প্রকল্প থেকে নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রকল্পের মালামাল পরিবহনে জন্য ক্রেনসহ বেশ কিছু যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হচ্ছে। সেগুলোর তেলও এই প্রকল্প থেকে নেয়া হচ্ছে।

                গাড়ি কেনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রকল্পের ডিপিপি তৈরি হয়েছে ২০১৫ সালে। তখন যে দর ধরা হয়েছিল তা দিয়ে গাড়ি কেনা যায়নি। কারণ দাম বেশি। তাই ডিপিপি সংশোধন করা হয়েছে এই খাতে ব্যয় সংশোধন করে। তিনি বলেন, আমি জোর গলায় বলতে পারি আরইবিতে কোনো ধরনের অনিয়ম নেই।

                কিন্তু কথা হচ্ছে, প্রকল্পে গাড়ি না থাকলে কেন জ্বালানি খাতে ব্যয় হবে। যার গাড়িই নেই তার কেন জ্বালানি ব্যয় হবে। এটা ঠিক না।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29262/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  পিয়াজের মাত্রাতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ জনগনের প্রতিবাদ


                  পিয়াজের মাত্রাতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে চট্টগ্রামে ব্যতিক্রমী সমাবেশ করেছে জনগন। ‘পিয়াজ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঘৃণার আগুন ছড়িয়ে দাও’ শিরোনামের এ কর্মসূচি পালন করে ‘জনদুর্ভোগ লাঘবে জনতার ঐক্য চাই’ শীর্ষক নাগরিক উদ্যোগ।

                  সমাবেশে বক্তারা বলেন, পিয়াজ নিয়ে যে তুঘলকি কাণ্ড করা হয়েছে, তা সন্ত্রাস। আর যারা এর ক্রীড়নক, তারা সন্ত্রাসী। দুষ্ট চরিত্রের এসব মানুষকে সামাজিকভাবে বয়কটের দাবি জানান তারা।

                  আর সর্বস্তরের মানুষকে সাময়িক সময়ের জন্য পিয়াজ খাওয়া বন্ধ রাখারও আহ্বান জানানো হয় সমাবেশে।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29265/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    লাখ টাকা ছিনতাই করল সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা


                    ২৬ লাখ টাকা ছিনতাই করেছে সাতক্ষীরা জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাদিকুর রহমান।

                    গত ৩১ অক্টোবর সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের পাওখালীতে গুলি করে বিকাশ এজেন্টের ২৬ লাখ টাকা ছিনতাই করে এই সন্ত্রাসী দলের সন্ত্রাসী নেতা।

                    এ ঘটনায় জড়িত সাইফুল ইসলাম ও মামুনুর রহমান দ্বীপ এই ছিনতাইয়ের সাথে জড়িত। তাদের স্বীকারোক্তিতে বলা হয়, ২৬ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের মাস্টারমাইন্ড জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সম্পাদক সৈয়দ সাদিকুর রহমান। তার পরিকল্পনা অনুযায়ী এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29271/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      সীমান্তে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী বিএসএফ হত্যা করল বাংলাদেশি নাগরিককে


                      কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় আবুল হাশেম (২৫) নামে গুলিবিদ্ধ এক যুবক চিকিৎসাধীন মারা গেছেন।

                      মঙ্গলবার (০৩ ডিসেম্বর) সকালে গুলিবিদ্ধ হাশেমকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন রাত সাড়ে ৯টায় তার মৃত্যু হয়।

                      নিহত হাশেম নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা থানার নারায়ণপুর ইউনিয়নের কালাইয়েরচর এলাকার আবু বক্কর সিদ্দিকের ছেলে।

                      ইনসাফ২৪ এর সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার ভোরে আবুল হাশেমসহ ৪-৫ জনের একটি দল ব্যাবসার কাজে গরু আনতে যান।

                      ভারতীয় ৪১ সন্ত্রাসী বিএসএফ মন্ত্রিরচর বিওপির জওয়ানরা তাদেরকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় আবুল হাশেম মাথার পাশে গুলিবিদ্ধ হন। গুরুতর আহত আবুল হাশেমকে তার সঙ্গীরা চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে বিকালের দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তার লাশ নাগেশ্বরীতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29274/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        প্রতিরক্ষা চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে ক্রুসেডার আমেরিকার কর্মকর্তা এখন বাংলাদেশে


                        দুই দিনের সফরে মঙ্গলবার সকালে প্রথমবারের মতো ঢাকায় এসেছে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় নিরাপত্তা বিষয়ক সহকারী মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী র*্যান্ডল শ্রাইভার।

                        সে কথিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভীর সঙ্গে আলোচনা করে।

                        আলোচনায় প্রতিরক্ষা চুক্তি ‘আকসা’ ও ‘জিসোমিয়া’ সইয়ের জন্য বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা চালিয়ে যেতে রাজি হয়েছে বলে জানা গেছে।

                        ২০১৮ সাল থেকেই এ নিয়ে দুই দেশ আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

                        বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের জ্যেষ্ঠ ওই কর্মকর্তা দুই দেশের সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতা ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। প্রতিরক্ষা খাতে কর্মদক্ষতা বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশেষায়িত প্রশিক্ষণে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের বেশি সংখ্যায় নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা।


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/04/29277/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          সুপ্রিয় মিডিয়া ভাইয়েরা,, আপনাদের কাছে একটি আবদার ছিলো, তোরা বোরার ঘটনার উপর আমাকে একটা পিডিএফ / অডিও ভিডিও লিংক দিবেন। শাইখ কীভাবে কাবুল থেকে তোরা বোরাই আসলো, শত্রুদের সাথে কীভাবে যুদ্ধে অটল রইলেন, তাতে উল্লেখ্য থাকবে। শাইখ কীভাবে তোরাবোরা থেকে বের হয়ে পাকিস্তানে পৌছলো।
                          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by Bara ibn Malik View Post
                            সুপ্রিয় মিডিয়া ভাইয়েরা,, আপনাদের কাছে একটি আবদার ছিলো, তোরা বোরার ঘটনার উপর আমাকে একটা পিডিএফ / অডিও ভিডিও লিংক দিবেন। শাইখ কীভাবে কাবুল থেকে তোরা বোরাই আসলো, শত্রুদের সাথে কীভাবে যুদ্ধে অটল রইলেন, তাতে উল্লেখ্য থাকবে। শাইখ কীভাবে তোরাবোরা থেকে বের হয়ে পাকিস্তানে পৌছলো।
                            নিন ভাই.....

                            তোরাবোরা থেকে অ্যাবোটাবাদ – শাইখ উসামা বিন লাদেন রাহ. এর একজন সন্তানের লিখিত ডায়েরী

                            Comment


                            • #15
                              জাযাকাল্লাহ খাইরান ৷ আল্লাহ তুমি ভাইদেরকে কবুল কর, আমিন ৷
                              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                              Comment

                              Working...
                              X