বাবরী মসজিদ ধ্বংসকারীদের শাস্তি চাইলেন মুফতি আব্দুল মাতীন
ভারতের ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদের ধ্বংসকারীদের শাস্তির দাবি করলেন অল ইন্ডিয়া সুন্নাত অল জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল মাতীন। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রকাশ্য দিবালোকে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী ‘করসেবক’ নামধারী জনতা কয়েকশ’ বছরের পুরোনো ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।
গত (শুক্রবার) রেডিও তেহরানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুফতি আব্দুল মাতীন বলেন, ‘১৯৯২ সালে যারা এই প্রাচীন সৌধের ওপরে হামলা করেছিল তাদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ঘোষণা করুক সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে এই ঐতিহাসিক জায়গার ঐতিহ্য কীভাবে বজায় থাকবে তা সুপ্রিম কোর্টকে পুনর্বিবেচনা করার জন্য আমি অনুরোধ করছি। ওই জায়গার ঐতিহাসিক ঐতিহ্য রক্ষা করা হোক। ৪০০/৫০০ বছরের একটা প্রাচীনত্বকে এভাবে ধুলিস্যাৎ করে দেওয়া যায় না। এই বক্তব্য কেবল মুসলিমদের নয়, আমি মনে করি এই বক্তব্য ভারতের প্রত্যেক জনগণের হওয়া উচিত। আমি মুসলিম বলে মসজিদের পক্ষে কথা বলছি এটা ভুল কথা।
মুফতি আব্দুল মাতীন বলেন, ‘১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর যারা বাবরী মসজিদের উপরে হামলা চালিয়েছিল তাঁদের বিরুদ্ধে মালাউন সরকারের নীরব দর্শকের ভূমিকা এটা কখনওই ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চরিত্র হতে পারে না। এটা সাঙ্ঘাতিকভাবে অন্যায় হয়েছে সরকারের। যারা ভেঙেছে তাদের আজও পর্যন্ত কোনো শাস্তি হল না। এটা চূড়ান্তভাবে দেশের আইনশৃঙ্খলার বিপর্যয়। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট এই বিতর্কিত জায়গা সম্পর্কে বলেছিল যারা বাবরী মসজিদে হামলা করেছে তারা অন্যায় করেছে। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্টের কলমে যেটা ‘মসজিদ’ বলে উল্লেখিত আছে, সেটা ২০১৯ সালে এসে আবার মসজিদ উধাও হয়ে যাবে এটা কখনও হতে পারে না।’
এ সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক রায় দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী হয়নি বলেও অল ইন্ডিয়া সুন্নাত অল জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল মাতীন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/07/29371/
ভারতের ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদের ধ্বংসকারীদের শাস্তির দাবি করলেন অল ইন্ডিয়া সুন্নাত অল জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল মাতীন। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর প্রকাশ্য দিবালোকে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী ‘করসেবক’ নামধারী জনতা কয়েকশ’ বছরের পুরোনো ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।
গত (শুক্রবার) রেডিও তেহরানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুফতি আব্দুল মাতীন বলেন, ‘১৯৯২ সালে যারা এই প্রাচীন সৌধের ওপরে হামলা করেছিল তাদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ঘোষণা করুক সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে এই ঐতিহাসিক জায়গার ঐতিহ্য কীভাবে বজায় থাকবে তা সুপ্রিম কোর্টকে পুনর্বিবেচনা করার জন্য আমি অনুরোধ করছি। ওই জায়গার ঐতিহাসিক ঐতিহ্য রক্ষা করা হোক। ৪০০/৫০০ বছরের একটা প্রাচীনত্বকে এভাবে ধুলিস্যাৎ করে দেওয়া যায় না। এই বক্তব্য কেবল মুসলিমদের নয়, আমি মনে করি এই বক্তব্য ভারতের প্রত্যেক জনগণের হওয়া উচিত। আমি মুসলিম বলে মসজিদের পক্ষে কথা বলছি এটা ভুল কথা।
মুফতি আব্দুল মাতীন বলেন, ‘১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর যারা বাবরী মসজিদের উপরে হামলা চালিয়েছিল তাঁদের বিরুদ্ধে মালাউন সরকারের নীরব দর্শকের ভূমিকা এটা কখনওই ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চরিত্র হতে পারে না। এটা সাঙ্ঘাতিকভাবে অন্যায় হয়েছে সরকারের। যারা ভেঙেছে তাদের আজও পর্যন্ত কোনো শাস্তি হল না। এটা চূড়ান্তভাবে দেশের আইনশৃঙ্খলার বিপর্যয়। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট এই বিতর্কিত জায়গা সম্পর্কে বলেছিল যারা বাবরী মসজিদে হামলা করেছে তারা অন্যায় করেছে। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্টের কলমে যেটা ‘মসজিদ’ বলে উল্লেখিত আছে, সেটা ২০১৯ সালে এসে আবার মসজিদ উধাও হয়ে যাবে এটা কখনও হতে পারে না।’
এ সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক রায় দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী হয়নি বলেও অল ইন্ডিয়া সুন্নাত অল জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল মাতীন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/07/29371/
Comment