Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১০ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৮ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১০ই রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ০৮ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    ভারতে ৫ বছর থাকলেই নাগরিকত্ব পাবে অমুসলিমরা


    পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আসা অমুসলিমরা মাত্র পাঁচ বছর শরণার্থী হিসেবে থাকলেই নাগরিকত্ব পাবে ভারতের। তবে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের পাঁচ বছর পূর্ণ হতে হবে তাহলেই নাগরিকত্ব পাবে।

    গত সোমবার লোকসভায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল উপস্থাপন করা হবে। ১৯৫৫ সালের মূল আইনে বলা হয়েছিল, নাগরিকত্ব পেতে হলে এ দেশে থাকতে হবে ১১ বছর।

    সংশোধিত আইনে কোনো শরণার্থী অমুসলিম হলফনামা দিলেই তাকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে বলে দাবি সন্ত্রাসী দল বিজেপি নেতাদের।

    নতুন বিলে বালা হয়েছে ইনার লাইন পারমিট ও ষষ্ঠ তফশিলভুক্ত এলাকায় ওই আইন প্রযোজ্য হবে না। একই দেশে নাগরিকত্বের প্রশ্নে কেন দুই ধরনের নিয়ম আনা হচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে রাজ্য সভার নেতা ডেরেক ও ব্রায়েন।

    তার যুক্তি, আগের অধিবেশনে এক দেশ এবং সংবিধানের যুক্তি দেখিয়ে কাশ্মীরের বিশেষ ক্ষমতা প্রত্যাহার করা হলো। আর পরের অধিবেশনে নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রশ্নে দ্বৈত নীতি নিচ্ছে মালাউন সরকার। পুরোটাই হচ্ছে রাজনৈতিক ফায়দার স্বার্থে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29387/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কাশ্মীরে হিন্দুপ্রধান অন্য রাজ্যের কোম্পানি বসাতে জমি চিহ্নিত করছে সন্ত্রাসী মোদি সরকার


    জম্মু-কাশ্মীরে ভারতের হিন্দুপ্রধান অন্য রাজ্যের কোম্পানিগুলোকে জমি বরাদ্দ দেয়া হবে। সেই লক্ষ্যে ইতিমধ্যে চিহ্নিত করার কাজ শুরু করেছে সন্ত্রাসী দখলদার নরেন্দ্র মোদির সরকার। এখন পর্যন্ত প্রায় ১৭ হাজার বিঘা জমি চিহ্নিত করা হয়েছে।

    এর মধ্যে ১০ হাজার বিঘা জম্মুর কাঠুয়া ও সাম্বা জেলায়। বাকি ৭ হাজার বিঘা কাশ্মীরের গান্ডারবল, কুপওয়ারা ও অন্যান্য জেলায়। সরকারের এক সিনিয়র কর্মকর্তা এসব তথ্য জানিয়েছে।

    এদিকে বিশেষ মর্যাদা ও স্বায়ত্তশাসন বাতিলের পর থেকে বন্দি উপত্যকার রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা। কোনো বিচার ছাড়াই গত চার মাস ধরে জেলে আটকে রাখা হয়েছে রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রায় পাঁচ হাজার ব্যক্তিকে।

    বছরের পর বছর ভারতপন্থী রাজনীতি করার কারণে তারা একদিকে নিজ জনগণের কাছে বিশ্বাসঘাতক তকমা জুটেছে, অন্যদিকে সন্ত্রাসী মোদি সরকারের চোখে হয়েছে ‘ভারতের শত্রু’। সূত্র:দ্য ওয়্যার, বিবিসি।

    ভারতীয় সংবিধান থেকে বিশেষ মর্যাদা সম্পর্কিত ৩৭০ ধারা বাতিলের অনেক আগে থেকেই কাশ্মীরে বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাইরের অন্যান্য রাজ্যের বহু কোম্পানি। ৫ আগস্টের পর থেকে বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে একপ্রকার লাইন ধরেছে কোম্পানিগুলো।

    কেন্দ্রীয় সরকারের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জম্মু ও কাশ্মীরের বিনিয়োগ করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছে ৪৪ কোম্পানি। এর মধ্যে ৩৩টি কোম্পানির প্রস্তাব গ্রহণ করেছে মালাউন সরকার।

    এর মধ্যে রয়েছে ডালমিয়া সিমেন্ট, শ্রী সিমেন্ট, জ্যাকশন গ্রুপ, রিলায়েন্স গ্রুপ, আদানি গ্রুপ, সিভিকে গ্রুপ, পেপারবোট ডিজাইন স্টুডিওস প্রাইভেট লিমিটেডসহ বিভিন্ন কোম্পানি। বিনিয়োগের প্রস্তাব এসেছে তথ্য প্রযুক্তি, পরিকাঠামো, বিদ্যুৎ, উৎপাদন, হোটেল, প্রতিরক্ষা, পর্যটন ও শিক্ষাক্ষেত্রে। সবমিলিয়ে বিনিয়োগের পরিমাণ ১৫,০০০ কোটি টাকা। বিনিয়োগের পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    এসব কোম্পানির পাহাড়সম বিনিয়োগের জায়গা করে দিতে হাজার হাজার একর জমির দরকার। স্টেট ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের (এসআইডিসিও) ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিন্দর কুমার গত বুধবার জানায়, জম্মু ও কাশ্মীর মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ১৭ হাজার বিঘা জমি চিহ্নিত করা হয়েছে।

    জমি খোঁজা ও চিহ্নিত করার এই প্রক্রিয়া আরও কিছুদিন চলবে বলেও সে জানায়। কুমার বলেছে, উপত্যকার সব ডিস্ট্রিক্ট কমিশনারদের তাদের অধীনে যেসব জমি আছে তার বিস্তারিত রিপোর্ট জমা দিতে নির্দেশনা জারি করেছে মালাউন সরকার।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29425/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতের দিল্লিতে কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিহত ৪৩


      ভারতের রাজধানী দিল্লিতে একটি কারখানায় ভয়াবহ আগুনে অন্তত ৪৩ শ্রমিক নিহত হয়েছে।

      স্থানীয় সময় রোববার ভোর ৫টার দিকে দিল্লির রানি ঝাঁসি রোডে আনাজ মান্দি এলাকার একটি কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।

      এনডিটিভি পত্রিকা জানিয়েছে, ভোরে যখন কারখানায় আগুন লাগে সে সময় অধিকাংশ শ্রমিক ঘুমিয়ে ছিল। কী কারণে বা কীভাবে আগুন লেগেছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি।

      অগ্নিকাণ্ডের সময় কারখানার মধ্যে অর্ধশতাধিক শ্রমিক ছিল বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছে। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29427/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        এবার ভারতেই পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ সন্ত্রাসী মোদি সরকার


        ভারতের সর্বত্র পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক মাত্রায় বাড়*ছে, সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে কলকাতায়। গত বৃহস্পতিবার বাজারে প্রতি কিলোগ্রাম ১৫০ টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে।

        পেঁয়াজের দাম পশ্চিমবঙ্গের বাজারে প্রতিকেজি ১০০ টাকা ছুঁয়েছিল আগেই। কিন্তু হঠাৎই বুধবার থেকে সেই দাম বেড়ে ১৫০ টাকা হয়ে গেছে।

        কলকাতা আর পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু বাজারে পেঁয়াজের এই দামই নেয়া হচ্ছে। কোথাও সেটা দশ টাকা কম।

        রান্নার অতি প্রয়োজনীয় এই আনাজের দাম এত লাগামছাড়া ভাবে বেড়ে চলেছে যে মালাউন সরকার সামাল দিতে পারছে না।

        আর এলাকায় যারা পেঁয়াজ চাষ করেন, তারা বলছেন কয়েক মাস আগেও ছয়-সাড়ে ছয় টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন ক্ষেত থেকে।

        সেই দরে অবশ্য চাষিদের লাভ প্রায় কিছুই থাকে না।

        তবু সেই পেঁয়াজই মজুত করে এখন আগুন দামে বিক্রি করা হচ্ছে।

        পাইকারি বাজারে বা খুচরো দোকানে পেঁয়াজের ক্রমাগত দাম বৃদ্ধি কতটা নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে, তা নিয়ে প্রশাসনিক মহলেই সন্দেহ রয়েছে।

        পেঁয়াজ যত দুর্মূল্য হচ্ছে, ততই পেঁয়াজ চুরিও বেড়ে গেছে।

        মধ্যপ্রদেশের কৃষকরা রাত জেগে ক্ষেত পাহারা দিচ্ছে যাতে পেঁয়াজ চুরি না হয়।

        আবার পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি মুদি দোকান থেকে গত সপ্তাহে প্রায় ৫০ হাজার টাকা মূল্যের পেঁয়াজ চুরি হয়ে গেছে বলে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। সুতাহাটা এলাকার ওই দোকানের তালা ভেঙ্গে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ অর্থ বা অন্য কিছুই চুরি হয়নি। চোরেরা নিয়ে গেছে শুধু ১০ বস্তা পেঁয়াজ।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29430/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মালাউন যোগী আদিত্যনাথের রাজ্য এখন ধর্ষণ ও রেপ রাজধানীতে পরিণত হয়েছে!


          ভারতের উত্তরপ্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী মালাউন “যোগী আদিত্যনাথ”এর রাজ্য এখন ধর্ষণ ও রেপ রাজধানীতে পরিণত হয়েছে। এই রাজ্যের একটি শহরেই ঘটেছে ৮৬টি ধর্ষণ ও ১৮৫টি যৌন নির্যাতনের ঘটনা।

          উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউ থেকে “উন্নাওয়ে” শহরের দূরত্ব ৬৫ কিলোমিটার আর কানপুর থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার।

          মালাউন যোগী রাজ্যের সকল শহর বাদ থাক। এই মালাউন যোগীর রাজ্যের শুধু উন্নাওয়ে শহরেই এ বছরের ১১ মাসে ৮৬টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ১৮৫টি। উন্নাওয়ে ধর্ষণের শিকার ২৩ বছরের তরুণীকে অভিযুক্তরা পুড়িয়ে মারার দিনেও সেখানে তিন বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগ জমা পড়েছে।

          গত কয়েক বছরে একের পর এক এমন ঘটনা ঘটেই চলেছে মালাউন যোগীর পুরো উত্তর প্রদেশ জুড়েই। যার দৌলতে যোগী আদিত্যনাথের শাসনে রাজ্যের ধর্ষণ রাজধানী হয়ে উঠেছে এই জনপদ! রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মালাউন যোগী তা হলে কী করছে? কেন সে এর নৈতিক দায়িত্ব নিচ্ছে না? এই প্রশ্ন তুলেই আজ উত্তরপ্রদেশের এই মালাউন মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি তুলল সাধারণ জনতা।

          এই উন্নাওয়েই দু’বছর আগে বিজেপি বিধায়ক কুলদীপ সেঙ্গারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল। সেঙ্গারের নামে ধর্ষিতার পরিবারের উপর হামলা চালিয়ে সাক্ষী লোপাটের মামলাও ঝুলছে। এ বার সেই উন্নাওয়েই ধর্ষণের শিকার ২৩ বছরের এক তরুণীকে পুড়িয়ে মারার ঘটনাতেও উগ্র হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপি-ঘনিষ্ঠদের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।

          এক নজরে মালাউন “যোগী” সন্ত্রাসীর রাজ্য

          • চলতি বছরে জানুয়ারি থেকে নভেম্বর উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ে ৮৬টি ধর্ষণের ঘটনা
          • ওই সময়ে উন্নাও জেলায় ১৮৫টি যৌন হেনস্থার ঘটনা। ধর্ষণ ও হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে উন্নাওয়ের অসোহা, অজগেন, মাখি, বাঙ্গরমউয়ে
          • অধিকাংশ ক্ষেত্রে অভিযুক্ত পরে জামিনে মুক্ত হয়ে যাচ্ছে।
          • অভিযোগ, রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশ না-পেলে এক ইঞ্চিও নড়ে না পুলিশ
          • এছাড়াও বিভিন্ন সময় মালাউনরা তাদের যুবকদেরকে গণমঞ্চ থেকেই ধর্ষণের জন্য উৎসাহিত করে আসছে। যার স্পষ্ট প্রমাণ আমরা বারবারই কাশ্মীরের ক্ষেত্রে দেখে আসছি। এই মালাউনরা কতটা নির্লজ্জভাবে সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যদেরকে কাশ্মীরীদেরকে ধর্ষণ করতে বলেছে তা আমাদের কাররোই অজানা নয়।

          এদিকে দেশপির কংগ্রেস নেতা রাহুল গাঁধী বাধ্য হয়ে বলে, ‘‘ভারত এখন বিশ্বের ধর্ষণ রাজধানী বলে পরিচিত। বিদেশি রাষ্ট্রগুলো প্রশ্ন তুলছে, কেন আমরা মেয়ে-বোনদের রক্ষা করতে পারি না। উত্তরপ্রদেশের একজন বিজেপি বিধায়ক ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত। তার পরেও প্রধানমন্ত্রী একটা কথা বলেন না!’’

          মূলত হিন্দুত্ববাদী এই উগ্র সন্ত্রাসী রাষ্ট্রটির উচ্চপদ থেকে শুরু করে নিচু পর্যয়ের দায়িত্বশীলরাই ধর্ষণ ও রেপ করার ক্ষেত্রে যুবকদেরকে উৎসাহিত করছে।

          উন্নাওয়ের এক তরুণী থানায় ধর্ষণের অভিযোগ করলে তা পুলিশ প্রথমে এফআইআর নিতে চায়নি বলেও ইতিমধ্যেই শোনা গিয়েছে।

          এমনিভাবে এক মহিলার অভিযোগ, কয়েক মাস আগে ঔষুধ কিনতে বেরিয়েছিলেন তিনি। গ্রামেরই পাঁচ হিন্দু যুবক তাঁর পোশাক ধরে টানতে শুরু করে। ধর্ষণেরও চেষ্টা করে তারা। অভিযুক্তদের মধ্যে রাম মিলন, গুড্ডু ও রাম বাবু নামে তিন যুবককে চিহ্নিতও করেছিলেন ওই মহিলা। কিন্তু অভিযোগ নেওয়ার পরিবর্তে স্থানীয় বিহার থানার এক পুলিশকর্মীর বলে, ধর্ষণ হলে তার পরে থানায় আসুন। এরপর উন্নাও থানায় যান ওই মহিলা।সেখানে গেলে মালাউন পুলিশ বাহিনী হতে বলা হয়‘ধর্ষণ তো হয়নি। হলে দেখা যাবে,’ এই ভাষাতেই অভিযোগকারিণীকে ফিরিয়ে দেয় সন্ত্রাসী যোগী রাজ্যের পুলিশ।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29435/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কোনও সহানুভূতি নয়, শরীয়া আইনে ধর্ষকদের শাস্তি দেয়া উচিত বলে মন্তব্য করল ভারতীয় এমপি


            ভারতের উত্তর প্রদেশসহ বিভিন্ন রাজ্যে ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধি পাওয়ায় সমাজবাদী পার্টির এমপি ডা. সৈয়দ তুফাইল হাসান ধর্ষকদের পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা উচিত বলে মন্তব্য করেছে।

            উত্তর প্রদেশের উন্নাওতে ধর্ষণের শিকার এক তরুণীর মৃত্যুর পরে শনিবার সমাজবাদী পার্টির (এসপি) মুরাদাবাদের সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ তুফাইল হাসান এর তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছে, ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্তদের বোন ও মেয়েদের হাতে তুলে দেওয়া উচিত যারা তাদের ইট-পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করবে। এই ধরনের ঘটনায় দোষীদের জীবিত অবস্থায় মাটিতে দাফন করে দেওয়া উচিত বলেও সে মন্তব্য করে। সে বলেছে, এই ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণের পরেই ধর্ষকদের মনে ভয়ের সৃষ্টি হবে।

            ডা. সৈয়দ তুফাইল হাসান দেশে নারীদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের ঘটনা প্রতিরোধে শরীয়া আইন প্রয়োগের দাবি জানিয়েছে।

            তার মতে, ‘ধর্ষকদের প্রতি কোনও সহানুভূতি দেখানো উচিত নয় এবং তাদের শরীয়া আইন অনুযায়ী শাস্তি দেয়া উচিত। লোকেরা এটিকে নিষ্ঠুরতা বলতে পারে, কিন্তু এটি এখন প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে যে সংসদে এখন এমন যৌক্তিক আইন করা উচিত, যার মাধ্যমে বোন-কন্যাকে সুরক্ষিত হয়।’

            সরকার কেবল হিন্দু-মুসলিম বিভাজনেই ব্যস্ত কিন্তু নারীদের নিরাপত্তার বিষয়ে কোনও চিন্তা নেই বলেও মুরাদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের এমপি ডা. সৈয়দ তুফাইল হাসান মন্তব্য করে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29444/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ভারত বিশ্বে ধর্ষণের রাজধানী হিসাবে পরিচিত মন্তব্য রাহুল গান্ধীর


              ভারত ধর্ষণের রাজধানী হিসাবে বিশ্বে পরিচিত বলে মন্তব্য করেছে দেশটির প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী।

              সে বলেছে, বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর প্রশ্ন, কেন ভারত নিজের মেয়ে ও বোনেদের নিরাপত্তা দিতে পারে না। উত্তরপ্রদেশের এক বিজেপি বিধায়ক ধর্ষণের অভিযুক্ত এবং সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী এনিয়ে একটা কথাও বলেনি।

              শনিবার (০৭ ডিসেম্বর) কেরালার ওয়ানাডে এক সমাবেশে বক্তব্য রাখার সময় বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনায় সে ওই মন্তব্য করে।

              রাহুল বলেছে, দেশজুড়ে সহিংসতার ঘটনাবলী বৃদ্ধি পেয়েছে। নারীদের বিরুদ্ধে অরাজকতা, নৃশংসতা বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিদিন আমরা পড়ছি যে মেয়েদের ধর্ষণ করা হচ্ছে, তাদের শ্লীলতাহানি করা হচ্ছে। সংখ্যালঘু ও দলিত সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সহিংসতার ঘটনাও বেড়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। দলিতদের মারধর করা হচ্ছে। আদিবাসীদের উপরে অত্যাচার হচ্ছে। তাঁদের জমি কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।

              সে বলেছে, আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো নাটকীয়ভাবে ভেঙে যাচ্ছে। এর একটি বড় কারণ হচ্ছে- লোকেরা আইন তাদের নিজের হাতে নিয়ে নিচ্ছে। কারণ এই দেশ যারা পরিচালনা করে তারা অন্ধভাবে শক্তি ও সহিংসতায় বিশ্বাসী। তারা মনে করে যে সমস্ত শক্তি তাদের হাতে রয়েছে।

              সূত্র: পার্সটুডে


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29447/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                কিশোরীকে বার বার ধর্ষণ সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতার ছেলের


                ঝালকাঠিতে ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেছে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতার ছেলেসহ দুইজন।

                ধর্ষকরা হলো সদর উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সভাপতি আমজেদ থলপহরীর ছেলে সাবেক ইউপি সদস্য এমদাদ থলপহরী ও ধর্ষণের ঘটনা মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণকারী বর্ষা আক্তার।

                কালের কন্ঠের বরাতে জানা যায়, গত ৮ নভেম্বর সদর উপজেলার বাউকাঠি গ্রামের বাড়ি থেকে পিপলিতা গ্রামে ফুপুর বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার পথে এমদাদুল থলপহরী কিশোরীকে জোর করে স্থানীয় একটি বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা এমদাদুলের আত্মীয় বর্ষা আক্তার নামে একটি মেয়ে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে। এমাদুল ওই ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে একাধিকবার কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা এলাকায় জানাজানি হলে ১৫ নভেম্বর এমাদুল ওই কিশোরীকে অপহরণ করে বাকেরগঞ্জের বোয়ালিয়া গ্রামে এক নারীর বাসায় আটকে রাখে এবং সেখানেই তাকে নিয়মিত ধর্ষণ করা হতো। এমনকি ওই নারী অন্য পুরুষ এনে কিশোরীকে নির্যাতন করাতো।

                গত ৫ ডিসেম্বর মেয়েটি সেখান থেকে কৌশলে পালিয়ে বাড়িতে চলে আসে।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29441/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  রাজশাহী জেলায় সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সম্মেলনে মাদক নিয়ে হাজির সন্ত্রাসী আ’লীগের সমর্থকের


                  রাজশাহী জেলায় সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সম্মেলনস্থলে ফেনসিডিলসহ চলে আসে এক কর্মী। আটক সন্ত্রাসী কর্মীর নাম হাসান কবির (৩৫)। তার বাড়ি জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার ডোমকুলি গ্রামে। হাসান কবিরের বাবার নাম আবদুল আজিজ।

                  হাসান কবির রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরীর সমর্থক। ফারুক চৌধুরীর সরবরাহ করা হলুদ রঙের টি-শার্ট পরে ছিল এই সন্ত্রাসী। টি-শার্টে ফারুক চৌধুরীর ছবিও আছে।

                  বিডি প্রতিদিন থেকে জানা গেছে, হাসান কবির সন্ত্রাসী যুবলীগ কর্মী। তার বাবা আবদুল আজিজ সে গোদাগাড়ীর বাসুদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদের আট নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য। হাসান নানারকম অপকর্মের সঙ্গে জড়িত।

                  রাজশাহীর বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে আজ রবিবার সকাল থেকে জেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সম্মেলন চলছিল।

                  রাজশাহী জেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরীর বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীদের ‘পৃষ্ঠপোষকতার’ অভিযোগ আছে। খোদ সরকারি একটি প্রতিবেদনে তার নাম উঠে এসেছে।

                  আর জেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সভাপতিত্বও করছে এই সন্ত্রাসী ওমর ফারুক চৌধুরী। এবারও সে সভাপতি প্রার্থী হচ্ছে বলে নাম শোনা যাচ্ছিল।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29438/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ফিরে দেখে ১৯৮৭ সালের আজকের এই দিন!


                    আজ পূর্ণ হলো ফিলিস্তিনের প্রথম ইন্তিফাদা ৩২ তম বছর।

                    ১৯৮৭ সালের আজকের এই দিনে শুরু হয় ইহুদিবাদী দখলদার ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ।
                    আজ পূর্ণ হল সেই ১৯৮৭ সালে শুরু হওয়া ইন্তিফাদা এর ৩২তম বছর।

                    যাতে দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইলি সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৩০০০ এরও অধিক মুসলিম। আহত হয়েছেন আরো ৯০ হাজারেরও অধিক ফিলিস্তিনী!


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/08/29432/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাহ আপনি তামাম মুসলিম জাহান্নকে হেফাজত করুন,আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment


                      • #12
                        সুতাহাটা এলাকার ওই দোকানের তালা ভেঙ্গে ক্যাশ বাক্স থেকে নগদ অর্থ বা অন্য কিছুই চুরি হয়নি। চোরেরা নিয়ে গেছে শুধু ১০ বস্তা পেঁয়াজ।
                        এটি পড়ে একদিকে অনেক হাসি পেয়েছে।
                        অন্যদিকে উম্মাহর দুরাবস্থা দেখে খুব খারাপ লেগেছে।
                        হে আল্লাহ! আপনি মাযলুম উম্মাহর উপর রহম করুন এবং ফিলিস্তিন ও কাশ্মীরের আযাদীকে ত্বরান্বিত করুন। আমীন
                        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                        Comment

                        Working...
                        X