বাবরি মসজিদ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে করা সব পিটিশন খারিজ করেছে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট!
ভারতে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে করা ১৮টি রিভিউ পিটিশনের সবগুলো খারিজ করে দিয়েছে।
আর কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট। রিভিউ আবেদনগুলো বাতিল হওয়ায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণে আর কোনো বাঁধা রইলো না।
পার্সটুডের সংবাদ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ নভেম্বর বাবরি মসজিদ মামলার রায় দেয় ভারতের মালাউন হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মাণের অনুমোদন দেয়া হয়। মসজিদ নির্মাণের জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে অযোধ্যার অন্য একটি জায়গায় পাঁচ একর জমি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর থেকে রায়টি ঘিরে ১৮টি রিভিউ পিটিশন জমা পড়ে আদালতে।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে’র নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির একটি বেঞ্চ পিটিশনগুলো খারিজ করে দেয়। বিচারপতিদের চেম্বারে এক শুনানি শেষে এ রায় দিয়েছে।
বাবরি মসজিদ মামলার রায় নিয়ে প্রথম পিটিশনটি জমা পড়ে ২রা ডিসেম্বর। পিটিশনটি করে জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ এর উত্তর প্রদেশের সভাপতি মাওলানা সৈয়দ আশাদ রশিদি। । ঐ পিটিশনে বলা হয়, শীর্ষ আদালত দুপক্ষের মধ্যে ভারসাম্য আনতে গিয়ে হিন্দু পক্ষকে বেআইনিভাবে সুবিধা দিয়েছে এবং মুসলিম পক্ষকে অন্য জায়গায় পাঁচ একর জমি দিয়েছে, যা মুসলিম পক্ষের সওয়াল বা আবেদনের বিষয় ছিল না। পরবর্তীতে ৬ই ডিসেম্বর আরো ছয়টি পিটিশন দাখিল হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29651/
ভারতে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট বাবরি মসজিদ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে করা ১৮টি রিভিউ পিটিশনের সবগুলো খারিজ করে দিয়েছে।
আর কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে মালাউনদের সুপ্রিম কোর্ট। রিভিউ আবেদনগুলো বাতিল হওয়ায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রাম মন্দির নির্মাণে আর কোনো বাঁধা রইলো না।
পার্সটুডের সংবাদ সূত্রে জানা যায়, গত ৯ নভেম্বর বাবরি মসজিদ মামলার রায় দেয় ভারতের মালাউন হিন্দুত্ববাদী সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মাণের অনুমোদন দেয়া হয়। মসজিদ নির্মাণের জন্য সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে অযোধ্যার অন্য একটি জায়গায় পাঁচ একর জমি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর থেকে রায়টি ঘিরে ১৮টি রিভিউ পিটিশন জমা পড়ে আদালতে।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদে’র নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির একটি বেঞ্চ পিটিশনগুলো খারিজ করে দেয়। বিচারপতিদের চেম্বারে এক শুনানি শেষে এ রায় দিয়েছে।
বাবরি মসজিদ মামলার রায় নিয়ে প্রথম পিটিশনটি জমা পড়ে ২রা ডিসেম্বর। পিটিশনটি করে জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ এর উত্তর প্রদেশের সভাপতি মাওলানা সৈয়দ আশাদ রশিদি। । ঐ পিটিশনে বলা হয়, শীর্ষ আদালত দুপক্ষের মধ্যে ভারসাম্য আনতে গিয়ে হিন্দু পক্ষকে বেআইনিভাবে সুবিধা দিয়েছে এবং মুসলিম পক্ষকে অন্য জায়গায় পাঁচ একর জমি দিয়েছে, যা মুসলিম পক্ষের সওয়াল বা আবেদনের বিষয় ছিল না। পরবর্তীতে ৬ই ডিসেম্বর আরো ছয়টি পিটিশন দাখিল হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/13/29651/
Comment