Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২১শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৯শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২১শে রাবিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ১৯শে ডিসেম্বর, ২০১৯ ঈসায়ী।

    সিরিয়ায় কুফ্ফার বাহিনীর হামলায় ১১৩ জন নিরপরাধ লোক হতাহত!


    সিরিয়ায় চলমান যুদ্ধে গত ১৫-১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত সিরিয়ান মুক্তিকামী ও মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত ইদলিব সিটির পল্লী এলাকাগুলোতে সাধারণ ও নিরাপরাধ মুসলিমদের বাড়ি-ঘর লক্ষ্য করে ২৬৬ এরও অধিক বিমান হামলা চালিয়েছে কুখ্যাত নুসাইরী শিয়া (আসাদ সরকার) মুরতাদ বাহিনী এবং কুফ্ফার রাশিয়ান সন্ত্রাসী বাহিনী। এমনই তথ্য প্রকাশ করেছে “সিরিয়ার সিভিল ডিফেন্স”।

    সংস্থাটির দেওয়া তথ্যমতে, বিমান হামলার পাশাপাশি কুফ্ফার জোট বাহিনীগুলো ১৫৫টি মিসাইল, রকেট ও ব্যারেল বোমা হামলাও চালিয়েছে।
    কুফ্ফার জোটগুলোর এই হামলার শিকার হয় ইদলিব সিটির ৩০টি এলাকায় বসবাসরত সাধারণ নিরাপরাধ মুসলিমগণ।

    যার ফলে ৩৭ জন নিহত হন, এদের মাঝে রয়েছে ১০ জন মহিলা, ১১ জন শিশু ও ১৬ জন পরুষ।

    অন্যদিকে আহত হয়েছেন ৭৬ জন। যাদের মাঝে রয়েছেন ১৬ জন মহিলা,১৭ জন শিশু ও ৪৩ জন পরুষ।

    এছাড়াও কুফ্ফার বাহিনীগুলোর এসকল হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় শিশুদের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ঘর-বাড়ি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29998/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভারতে পাচার করতো হিন্দু সন্ত্রাসী পুলিশ দেব প্রসাদ সাহা!


    দেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভারতে পাচারের অভিযোগে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের সাবেক কনস্টেবল দেব প্রসাদ সাহাকে ঢাকা থেকে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে উত্তরা আর্মডস ব্যাটালিয়ন অফিস থেকে আটক করা হয়। পরে তাকে যশোর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। এ মামলায় দশ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। বিচারক সাইফুদ্দিন হুসাইন আগামী ১৯ ডিসেম্বর রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করে আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দিয়েছে।

    আটক মালাউন দেব প্রসাদ সাহা খুলনার তেরখাদা উপজেলা শহরের মালাউন সুরেন্দ্রনাথ সাহার ছেলে। গ্রেফতার আসামি দেব প্রসাদ সাহা বর্তমানে ঢাকার উত্তরা ১ নম্বর আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কনস্টেবল। ২০১৪ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ১৭ আগস্ট পর্যন্ত বেনাপোল ইমিগ্রেশনে কর্মরত ছিল। তার বিপি নম্বর ৭৫৯৮০৫১১৯৮ ও কনস্টেবল নম্বর ৭০৩। সেখানে কর্মরত থাকা অবস্থায় ভারতের অনেকের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। যে কারণে সে যখন তখন নোম্যান্সল্যান্ড অতিক্রম করে ভারতে যাওয়া-আসা করত।

    ইমিগ্রেশনে দায়িত্ব পালনকালে সেনাবাহিনীর অফিস সহকারী আবু হানজালা রানা ও সৈনিক শাহনেওয়াজ শাহিনের সাথে তার পরিচয় ও সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তারা দুইজন বেনাপোলে মাঝে মধ্যে এসে ভারতের এস চক্রবর্তী ও পিন্টু নামে দুইজনের কাছে বাংলাদেশের গোপনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করত। ২০১৮ সালের শেষের দিকে দেব প্রসাদ সাহা বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্বলিত একটি পেনড্রাইভ নোম্যান্সল্যান্ড পার হয়ে ভারতে পাচার করে। পনের দিন পর আবু হানজালা রানার কাছ থেকে এনে আবারো একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্বলিত পেনড্রাইভ ভারতের এস চক্রবর্তী ও পিন্টুর কাছে হস্তান্থর করে দেব প্রসাদ সাহা । গত ২৫ অক্টোবর ঢাকার কমলাপুরের একটি হোটেল থেকে একটি গোয়েন্দা সংস্থা ও র*্যাবের হাতে সন্ত্রাসী শাহানেওয়াজ শাহিন আটক হয়। এ সময় তার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটি পেনড্রাইভ উদ্ধার হয় এবং ভারতে তথ্য পাচারের বেশ কিছু তথ্য দেয়।

    তদন্তে তাদের মোবাইল ফোনের কললিস্ট ও ভারতের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আরেফের সাথে কথোপকথনের ভিডিও সিডির মাধ্যমে ভারতে বাংলাদেশের তথ্য পাচারের বিষয়টি উঠে আসে। ফলে সেনা সদস্য শাহনেওয়াজ ও অফিস সহকারী আবু হানজালার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে ভারতে পাচারের বিষয়টিও হিন্দু মালাউন দেব প্রসাদ স্বীকার করেছে মর্মে তারা রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত বলে প্রতিয়মান হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29970/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মালাউন সন্ত্রাসীদের অপশাসনে মহা মন্দার মুখোমুখি ভারত


      ভারত একটা চলমান অর্থনৈতিক মন্দার সাথে লড়ছে। সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’র সাবেক প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অরবিন্দ সুব্রামানিয়ান একটি গবেষণা পত্রে এটাকে ‘মহা মন্দা’ আখ্যা দিয়েছে।

      নরেন্দ্র মোদির প্রথম মেয়াদে ২০১৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনের পর এখন সে এখন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে শিক্ষকতা করছে।

      ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভলপমেন্টে উপস্থাপিত একটি খসড়া ওয়ার্কিং পেপারে সুব্রামানিয়ান বলেছে, “স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, এটা কোন সাধারণ মন্দা নয়। এটা ভারতের মহা মন্দা, যেখানে অর্থনীতি ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটের দিকে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে”।

      সে ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফাণ্ডের ভারত অফিসের সাবেক প্রধান জন ফেলম্যানের সাথে যৌথভাবে এই নিবন্ধটি লিখেছে।

      সুব্রামানিয়ান বলেছেন, ভারতের অর্থনীতি এখন জোড়া ব্যালান্স শিট সঙ্কটের দ্বিতীয় অভিঘাত প্রত্যক্ষ করছে, এর পেছনে রয়েছে তার ভাষায় ‘মহা মন্দা’। এই সঙ্কটকে সে বলেছে প্রাইভেট কর্পোরেশানগুলোর ঋণ জমে জমে সেটা ব্যাংকগুলোর অলস সম্পদে পরিণত হয়েছে।

      সুব্রামানিয়ানের মতে, সঙ্কটের প্রথম ধাক্কাটা ঘটেছে ২০০৪-১১ সময়কালে যখন স্টিল, বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো খাতের কোম্পানিগুলোকে ব্যাংক ঋণ দেয়া হয়েছে, যেটার ফল ভালো হয়নি। দ্বিতীয় সঙ্কটটা হলো রুপির নোট বিলুপ্তি-পরবর্তী পরিস্থিতি যেখানে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক কোম্পানিগুলো জড়িত বা ছায়া ব্যাংক ও রিয়েল স্টেট ফার্মগুলো জড়িত।

      উচ্চমূল্যের নোটগুলো নিষিদ্ধ করার পর, একটা উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ ব্যাংকে জমা হয়েছে, যারা এর বড় একটা অংশ ছায়া ব্যাংকগুলোকে ধার দিয়েছে। তারা এই অর্থগুলো রিয়েল স্টেট খাতে প্রবাহিত করেছে।

      ২০১৭-১৮ নাগাদ রিয়েল স্টেট খাতে যে ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় – যার পরিমাণ প্রায় ৫০০০ বিলিয়ন রুপি, তার মোটামুটি অর্ধেকই আসে এই ছায়া ব্যাংক প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে।

      সুব্রামানিয়ান বলেন, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে দেশের বৃহত্তম ছায়া ব্যাংক, আইএলঅ্যান্ডএফএস-এর পতনের ঘটনাটি ছিল একটা ‘বড় ঘটনা’ যেটা বাজারকে জেগে উঠতে এবং তাদের পুরো এনবিএফসি’র (ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক কোম্পানি) পুনর্মূল্যায়ন করতে বাধ্য করে।

      বাজার যেটা আবিষ্কার করেছে, সেটা ব্যাপক হতাশার। এনবিএফসি সাম্প্রতিককালে যে সব ঋণ দিয়েছে, তার একটা বড় অংশ গেছে বিশেষ করে রিয়েল স্টেট খাতে, যে খাতটি নিজেই একটা বিপর্যস্ত অবস্থার মধ্যে আছে। ২০১৯ সালের জুন নাগাদ ভারতের শীর্ষ শহরগুলোতে অবিক্রিত বাড়ি ও ফ্ল্যাটের সংখ্যা ছিল এক মিলিয়নের উপরে, যার মূল্য প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন রুপি (১১৩ বিলিয়ন ডলার), যেটা প্রায় চার বছরের বিক্রির সমপরিমাণ।

      সুব্রামানিয়ান আর ফেলম্যান বলেছে ভারতে এখন আগে থেকে বয়ে আনা ব্যালান্স শিট সমস্যার সাথে নতুন সমস্যা যুক্ত হয়েছে। এই দুটো বিষয়ই অর্থনীতিকে একটি নিম্নমুখী পথে ঠেলে দিয়েছে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29971/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        উত্তপ্ত দিল্লিতে আন্দোলন থামাতে মালাউন সন্ত্রাসীদের ১৪৪ ধারা জারি, জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা


        মুসলিম বিদ্বেষী নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বিক্ষোভের জেরে উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এছাড়া ওই এলাকাতে যে কোনো বড় জমায়েতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সন্ত্রাসী অমিত শাহ প্রশাসন।

        গত মঙ্গলবার বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সিলামপুর এলাকায় দিল্লি পুলিশের খণ্ডযুদ্ধের পরই এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

        এনডিটিভি জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে সিলামপুর এলাকায় দিল্লির কয়েক হাজার সাধারণ মানুষ নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে জড়ো হন। জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার ছাত্র নিগ্রহের ঘটনার প্রতিবাদ জানান তারা।

        পরে বি উসকানিতে পুলিশ জনতার দিকে কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে। তারপরই পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। উত্তেজিত জনতা একটি স্কুল বাসে ভাঙচুর চালায় । আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় একটি পুলিশ পিকেটে।

        আনন্দবাজার পত্রিকার পত্রিকার খবরে বলা হয়, জামিয়ার ঘটনার জেরে সোমবার দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিলের আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু তা গ্রাহ্য হয়নি। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু শিক্ষার্থী এ পরীক্ষা বয়কট করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নর্থ ক্যাম্পাসে আর্টস ফ্যাকাল্টির বাইরে বিক্ষোভে দেখান তারা।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29979/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          হাত কেটে ফেলতে হলো আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই আহত ছাত্রের


          হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেলে আহত আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ছাত্রের ডান হাত কেটে বাদ দিতে হয়েছে। আইনজীবী ফওয়াজ শাহিন এ কথা জানিয়েছেন। ওই আইনজীবী আরো জানিয়েছেন, বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়েছেন। কিন্তু ধরপাকড়ের ভয়ে পরিচয় জানাতে চান না তারা।

          গত রবিবার বিক্ষোভের সময় যে ২৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আটজন শিক্ষার্থী ছিলেন। তাদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোতোয়ালির সামনে বিক্ষোভ দেখান ৫ হাজার মানুষ।

          সোমবার সকাল থেকেই হোস্টেল খালি করতে শুরু করেছিলেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, আবাসিক ১১ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে সাড়ে নয় হাজার শিক্ষার্থী হোস্টেল ছেড়ে চলে গেছেন।

          সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29987/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ‘ভারতে জয় শ্রীরাম না বলায় মাদ্রাসা ছাত্রকে পিটিয়ে আহত করেছে হিন্দু সন্ত্রাসীরা!


            ভারতে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের জোর করে ‘জয় শ্রীরাম’ বলানো এবং আপত্তি তোলায় মারধর— ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলা এই অভিযোগের তালিকায় শেষ সংযোজন মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি।
            ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দ বাজার পত্রিকার বরাতে জানা যায়, গত রবিবার সকালে সাগরদিঘির জনসি এলাকায় মাদ্রাসা পড়ুয়া এক কিশোরকে ধরে জোর করে ‘জয় শ্রীরাম’ বলানো হয়। আপত্তি তোলায় রাজিবুল আলম নামে ওই পড়ুয়াকে বেধড়ক মারধরও করা হয়। তার পর মোটর সাইকেল নিয়ে উধাও হয়ে যায় দুই মালাউন যুবক।

            স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বেশ কয়েকটি মোটরবাইকে ইসলামপুর থেকে তারকেশ্বর যাচ্ছিল জনা দশেক যুবক। ভোরের দিকে বেলপুকুর এলাকায় এসে পৌঁছয় তারা। সেই সময়ে জাতীয় সড়ক ধরে সাইকেলে মাদ্রাসা যাচ্ছিল রাজিবুল। ওই কিশোর বলছে, ‘‘ওরা আমার সামনে এসে ঘ্যাঁস করে ব্রেক কষে মোটরবাইক থামায়। তার পর বলতে থাকে, ‘বল জয় শ্রী রাম, জোরে জোরে বল!’ আমি জানতে চাই, জয় শ্রী রামের মানে কি? তখন আমাকে সাইকেল থেকে নামিয়ে পেটাতে থাকল ওরা।’’ আহত রাজিবুলকে ভর্তি করানো হয় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে।

            খবর ছড়িয়ে পড়তেই বেলপুকুর এলাকায় রাস্তায় বসে পড়েন আশপাশের গ্রামের বাসিন্দারা। অবরোধের জেরে জাতীয় সড়কের দু’ধারে থমকে যায় যান চলাচল।
            এই সময়ে অবরোধের মুখে এসে দাঁড়ায় আরও দু’টি মোটরবাইকে জনা চারেক যুবক, তাদেরও গন্তব্য তারকেশ্বর। জনতা এ বার তাদের ধরে পেটাতে থাকে।
            স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই দুই যুবকও মারধরে অভিযুক্তদের সঙ্গী, মোটরবাইক খারাপ হয়ে গিয়েছিল বলেই পিছিয়ে পড়েছিল তারা।

            আহত মাদ্রাসা ছাত্রটির আত্মীয় আক্তারুল আলম বলছেন, “পাঁচটি মোটরবাইকে অন্তত দশ জন তারকেশ্বরের দিকে যাচ্ছিল। প্রথম দু’টি বাইকে যারা ছিল তারা রাজিবুলকে মারধর করে পালায়। বাকিরা পিছিয়ে পড়েছিল। একটু পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছতেই জনতা তাদের ধরে ফেলে।’’


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/30001/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              মুসলিম বিরোধী এনআরসির প্রভাবেই হচ্ছে পুশইন


              ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে সম্প্রতি ভারতের পুশইন করা মোট ২৩৬ পাসপোর্টবিহীন বাংলা ভাষাভাষীকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তারা জানিয়েছেন, পুশইন করার জন্য আরো বহু মানুষকে জড়ো করা হয়েছে। এদের বেশির ভাগই ভারতের কর্নাটক রাজ্যের ব্যাঙ্গালুরু শহরের বাসিন্দা। তারা জানান, তারা ব্যাঙ্গালুরু শহরে বিভিন্ন কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। তাদের ভাষ্যমতে, হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী ভারত সরকার মুসলমানদের বিতাড়নের ঘোষণা দেয়ার পর থেকে সরকারের লোকজন এসে আমাদের বলেছেন, ‘তোমরা বাংলাদেশী মুসলমান। এ দেশে তোমাদের কাজ করতে দেয়া হবে না। তোমরা দেশে চলে যাও।’ এছাড়া এনআরসি আতঙ্কে অনেকেই ভারত থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টায় আছেন। কারণ, কর্নাটকে এনআরসি চালুর সিদ্ধান্ত হওয়ার পর তাদের কোনো ধরনের দলিলপত্র না থাকায় সন্ত্রাসী প্রশাসনিক নির্যাতনের ভয়ে পালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বেশ কয়েক দিন আগে ভারত সরকার ব্যাঙ্গালুরু শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে ৫৯ জনকে রেলে কলকাতায় নিয়ে আসে।

              গত বেশ কয়েক দিনে প্রায় আড়াইশ মানুষ সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের ঘটনা দৃশ্যমান করে তুলেছে ‘এনআরসি’র প্রভাব।

              কথিত রাজ্য সরকার জানিয়েছে এই ‘এনআরসি’ প্রক্রিয়াটা করা হয়েছে অবৈধ বাংলাদেশী অভিবাসীদেরকে চিহ্নিত করতে। তবে খোদ ভারতেই এই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ উচ্চারিত হচ্ছে। জনগন বলছে, এই ‘এনআরসি’র আড়ালে ভারতের মুসলমানদের ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিলের বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। ৩ অক্টোবর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী অমিত শাহ বলেছে, এই ‘এনআরসি’র অভিজ্ঞতা পুরো ভারতবর্ষে প্রয়োগ করা হবে এবং সব অবৈধ অভিবাসীকে ভারত থেকে বিতাড়িত করা হবে। একই সাথে সে এও বলেছেন, কোন হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টান অভিবাসীকে ভারত থেকে বের করে দেয়া হবে না। তদুপরি চলতি সংসদ অধিবেশনে নাগরিকত্ব সংশোধন বিল- ২০১৯ (CAB-19) আনা হবে যেন বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে চলে আসা হিন্দু, জৈন, খ্রিষ্টান, শিখ ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের নাগরিকত্ব দেয়া যায়’। ইতোমধ্যে এই বিল ভারতের লোকসভা এবং রাজ্যসভায় পাশের পর সে দেশের রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর আইনে রূপান্তরিত হয়েছে। যা নিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলোতে তীব্র বিক্ষোভ হচ্ছে। অনেক জায়গায় পরিস্থিতি সামাল দিতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। হিন্দুত্ববাদী ভারত সরকার, বিজেপি নেতৃবৃন্দ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে সব বক্তব্য জনসমক্ষে দিচ্ছে তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যেন ‘এনআরসি’ বা এ সংক্রান্ত কার্যক্রম চালানোর মূল এবং একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়।

              ভারতের সাম্প্রতিক বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করলে স্পষ্ট হয় ভারতে সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদ রাষ্ট্রীয়ভাবে পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে। কাশ্মিরে নতুন করে অচলাবস্থার সৃষ্টি, আসামে ‘এনআরসি’ বাস্তবায়ন ও পুরো দেশে এই প্রক্রিয়া চালুর পরিকল্পনা, বাবরি মসজিদ নিয়ে হিন্দু বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে আদালতের রায় ইত্যাদি সবই অল্প সময়ের ব্যবধানে সামনে আসায় এ ধরনের বিশ্বাস মানুষের মনে খুবই দৃঢ় হয়ে গেছে।

              সুত্রঃ নয়া দিগন্ত


              সূত্র; https://alfirdaws.org/2019/12/19/30013/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                মুসলিম বিরোধী আইনের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি-বেঙ্গালুরু, আটক হল ইতিহাসবিদসহ অনেকে


                মুসলিম বিরোধী কথিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে দিল্লির লালকেল্লা এলাকাসহ বেশি কিছু এলাকা।

                প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চলছে কর্নাটকের রাজধানী বেঙ্গালুরুতেও। কারফিউ জারি করেও বিক্ষোভ ঠেকাতে পারেনি কর্নাটক হিন্দুত্ববাদী সরকার। সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে আটক করা হয়েছে ভারতের একজন বিশিষ্ট ইতিহাসবিদকেও।

                ১৪৪ ধারা চলছে দিল্লির বেশ কয়েকটি জায়গায়। তার মধ্যে লালকেল্লা চত্বরও রয়েছে। কিন্তু তা উপেক্ষা করেই বৃহস্পতিবার সকাল থেকে জড়ো হতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। আগে থেকেই সেখানে প্রচুর সন্ত্রাসী পুলিশ মোতায়েন ছিল।

                বিক্ষোভকারীরা লালকেল্লার সামনে জমায়েত হতেই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। বেশ কয়েক জনকে আটক করেছে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ।

                দিল্লির মান্ডি হাউস চত্বরেও পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সেখানে র*্যাফ নামানো হয়। এখান থেকেও বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে আটক করে সন্ত্রাসী পুলিশ।

                দিল্লিতে এ দিন ১৬টি মেট্রো স্টেশন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই মেট্রো স্টেশনগুলোর মধ্যে রয়েছে, লাল কিলা, জামা মসজিদ, চাঁদনি চক, বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, জাসোলা বিহার, শাহিন বাগ এবং মুনিরকা।

                জনগন বলছে ‘দেশে স্বৈরতন্ত্র চলছে। যে কারণে শান্তিপূর্ণ মিছিলে বাধা দিয়ে আমাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কথিত কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশেই হিন্দুত্ববাদ্যি সন্ত্রাসী পুলিশ এমন কাজ করছে।’

                সুত্রঃ ইনসাফ২৪


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/30020/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  দিল্লির পর এবার কর্নাটকে ১৪৪ ধারা জারি করল হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় পুলিশ


                  মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে বিক্ষোভের জেরে উত্তর-পূর্ব দিল্লির পর এবার কর্নাটক রাজ্যের রাজধানী ব্যাঙ্গালুরুসহ বিভিন্ন স্থানে ১৪৪ ধারা জারি থাকবে বলে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী পুলিশ কমিশনার ভাস্কর রাও ঘোষণা দিয়েছে।

                  বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে ২১ ডিসেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত কারফিউ থাকবে বলে ঘোষণায় বলা হয়।

                  সুত্রঃ ইনসাফ২৪


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/30023/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    জামালপুরে সাংবাদিকের দুই পা ভেঙ্গে দিয়েছে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা


                    জামালপুরে দৈনিক বাংলাবাজার ও পল্লীকন্ঠ প্রতিদিনের সাংবাদিক শেলু আকন্দের উপর বর্বরোচিত হামলা করে দেশীয় অস্ত্রসহ লোহার পাইপ দিয়ে পিটিয়ে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতা পৌর কাউন্সিলর রুনু খান ও তার ছেলে ছাত্রলীগ নেতা সন্ত্রাসী রকিব খানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা।

                    বিডি জার্নাল সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার রাত ১১টায় শহরের দেওয়ানপাড়া এলাকায় পুরাতন এসডিওর বাড়ির পিছনে শহর বাইপাস রোডে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত শেলু আকন্দকে স্বজন ও সাংবাদিকরা উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

                    হাসপাতালের বেডে শুয়ে আহত শেলু আকন্দ বলেন, আমি ডায়াবেটিসের রোগী। প্রতিদিন সকাল ও রাতে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে শহর বাইপাস রোডে হাটাহাটি করি। বুধবার রাতে হেঁটে যাওয়ার সময় পৌর কাউন্সিলর রুনু খানের ছেলে জেলা ছাত্রলীগ নেতা রাকিব খান, তুষার খান, স্বজন খান ও তুহিন খানসহ ১০/১২ জন আমার উপর হামলা চালায়। তারা লোহার জিআই পাইপ দিয়ে আমার দুই পায়ে এলোপাথাড়ি পেটাতে থাকে। পেটানোর সময় তারা বলে মামলার সাক্ষী হইছস না, সাক্ষী দিবি, তর সাক্ষীর হওয়ার স্বাদ মিটাইতাছি। লোহার পাইপ দিয়ে পেটাতে পেটাতে আমার দুই পা গুড়িয়ে দিয়েছে।

                    এর ৬ মাস আগে পেশাগত দায়িত্বপালনকালে দৈনিক কালের কন্ঠের সাংবাদিক মোস্তফা মনজুর উপর হামলা করে বেধড়ক মারধর করেছিল কাউন্সিলর রুনু খান ও তার ছেলে রাকিব খানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় জামালপুর থানায় মামলা দায়ের হয়েছিল। ওই মামলার ২নং সাক্ষী ছিল সাংবাদিক শেলু আকন্দ। সাংবাদিকের উপর হামলার মামলায় সাক্ষী হওয়ায় সাংবাদিক শেলু আকন্দ হামলার শিকার হয়েছেন।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29983/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে রাজধানী


                      উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। যার ফলে সারা দেশে শৈত্যপ্রবাহে বয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে বেলা বাড়লেও সেভাবে সূর্যের আলো দেখা যায়নি।

                      এ জন্য কর্মমুখী রাজধানীবাসীকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। বাতাসের কারণে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তীব্র শীতে রীতিমতো কাঁপছে রাজধানীবাসী।

                      গরম কাপড় পরেও নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না শীতকে।

                      অফিসগামী মানুষ, শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন শৈত্যপ্রবাহের কারণে। শৈত্যপ্রবাহের কারণে ধূলাবালির মাত্রা বেড়ে গেছে। হঠাৎ ঠাণ্ডাজনিত রোগের মাত্রা বেড়ে গেছে। সর্দি-কাশি-জ্বর শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে।

                      রাজধানীতে ছিন্নমূল মানুষেরাও পড়েছেন বিপাকে।

                      আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, আগামী ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাজধানীর তাপমাত্রা কমবে। ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে আসবে ব্যারোমিটারের পারদ। দিনের তাপমাত্রা এখন ২০ ডিগ্রি সেলিসিয়াসে আছে। এটা আরো নিচে নেমে এলে রাত ও দিনের তাপমাত্রার পার্থক্য আরও কমে যাবে। ফলে ঠাণ্ডার অনুভূতি আরও বাড়বে।

                      সুত্রঃ বিডি প্রতিদিন


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29990/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        খেলাপি ঋণের ঝুঁকিতে ৪০ ব্যাংক, খাদের তলে দেশের অর্থনীতি


                        দেশে সরকারি, বেসরকরি, বিশেষয়াতি ও বিদেশী মিলে ৫৯টি তফসিলি বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে। এ ৫৯টি ব্যাংকের মধ্যে ৪০টিই খেলাপি ঋণের ঝুঁকিতে পড়ে গেছে। খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর আয়ের ওপর ব্যাপক হারে প্রভাব পড়েছে।

                        বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, খেলাপি ঋণ বেশি হলে ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো ঋণঝুঁকি বেড়ে যায়। খেলাপি ঋণ বেশি হলে, ব্যাংকগুলোর বর্ধিত হারে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হয়। আর বর্ধিত হারে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে গিয়ে ব্যাংকগুলোর এক সাথে আয় কমে যায়। অপর দিকে আয় কুলাতে না পারলে প্রভিশন ঘাটতি দেখা দেয়। আর প্রভিশন ঘাটতির পাশাপাশি মূলধন ঘাটতি দেখা দেয়। আর মূলধন ঘাটতি হলে সামগ্রিক ঝুঁকির মুখে পড়ে যায় সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। এ কারণে দেশের পেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অর্থাৎ ব্যাসেল ৩ অনুযায়ী কোনো ব্যাংকের খাতে খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশের নিচে থাকলে এটাকে সহনীয় ধরা হয়। কিন্তু ৫ শতাংশের ওপরে হলেই সেটাকে অসহনীয় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

                        বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন অনুযায়ী বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ব্যাংক সরবরাহকৃত খেলাপি ঋণের তথ্যের সাথে গরমিল দেখা দেয়। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন ফন্দি-ফিকির করে খেলাপিঋণ কম দেখায়। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে বছর শেষে ব্যাংকগুলোর আর্থিক মানদণ্ড নিরূপণ করা হয়। এটাকে ব্যাংকিং ভাষায় ক্যামেলস রেটিং বলা হয়।

                        খেলাপি ঋণের সর্বশেষ প্রতিবেদন করা হয় গত সেপ্টেম্বর-ভিত্তিক তথ্য নিয়ে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশের ৫৯টি তফসিলি ব্যাংকের মধ্যে খেলাপি ঋণের ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ৪০টি ব্যাংক। এর মধ্যে সরকারি ও বিশেষায়িত ৯ ব্যাংকের মধ্যে ৯টিই খেলাপি ঋণের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেছে। অপর দিকে ৪১টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ২৯টিই খেলাপি ঋণের ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। আর বিদেশী ৯টি ব্যাংকের মধ্যে দু’টি ঋণ ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। অর্থাৎ আলোচ্য ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশের উপরে রয়েছে। ঝুঁকির মুখে পড়া ২৯টি বেসরকারি ব্যাংকের কোনো কোনোটির খেলাপি ঋণ ৪০ থেকে ৮৫ শতাংশ রয়েছে।

                        সুত্রঃ নয়া দিগন্ত


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/19/29993/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ দিন দিন জুলুমের পরিমান বাড়িয়ে দিচ্ছে ৷
                          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                          Comment


                          • #14
                            আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের রক্ষা করুন,
                            অতি শীঘ্রই গাজওয়াতুল হিন্দ সংঘটিত করুন।
                            এবং সে কাফেলায় আমাদের অংশগ্রহণ করে সৌভাগ্যবানদের দলে শামিল হওয়ার তাওফিক দান করুন।
                            মুজাহিদীনকে ভালবাসুন, তাদের সাপোর্ট করুন!
                            কেননা, তারাই একমাত্র সত্য ও সঠিক পথে অটল রয়েছেন।

                            Comment


                            • #15
                              আল্লাহ তা‘আলা ভারতীয় মুসলমাদেরকে হিফাযত করুন। আমীন
                              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                              Comment

                              Working...
                              X