পাকিস্তানে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রভাষক শাতিমে রাসূলের মৃত্যুদণ্ড!
ধর্ম অবমাননা নিরোধ আইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রভাষকের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল পাকিস্তানের মুলতান প্রদেশের একটি আদালত এ রায় দেয়।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী জুনাইদ হাফিজ (৩৩) মুলতানের বাহাউদ্দীন জাকারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের প্রভাষক ছিল।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কটুক্তি করার দায়ে ২০১৩ সালে এই জানোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুলতানের একটি কারাগারে তার বিচারকাজ চলছিল। । পরে গতকাল পাকিস্তানের মুলতান প্রদেশের একটি আদালত এ রায় দেয়।
মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর সরকারি আইনজীবীরা ‘আল্লাহু আকবার’ ও ‘ধর্ম অবমাননাকারীদের মৃত্যু হোক’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন।
অবশ্য পাকিস্তানের প্রশাসন এর আগে একই অপরাধে অভিযুক্ত আসিয়া বিবিকে মুক্তি দেয়। গত বছরই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী আসিয়া বিবিকে মুক্তি প্রদান করে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। অন্যদিকে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী আরো প্রায় ৪০জনকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হলেও, কোনোটাই কার্যকর করা হয়নি।
হানাফী মাযহাবের সকল আলেম একমত যে, কেউ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তি করলে কিংবা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গ করলে অবশ্যই কটুক্তিকারীকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে ৷ হানাফি মাযহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ফাতওয়ায়ে শামীতে উল্লেখ করা হয়েছেঃ
قال ابو بكر بن المنذر اجمع عوام اهل العلم علي من سب النبي صلي الله عليه وسلم يقتل وممن قال ذالك مالك بن انس والليث واحمد واسحاق وهو مذهب الشافعي
হানাফী মাযহাবের প্রসিদ্ধ আলেম আবূ বকর ইবনে মুনযির রহঃ বলেন, “এ ব্যপারে সকল উলামায়ে কেরাম একমত যে, যে ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কটাক্ষ করবে বা গালি দিবে তাকে হত্যা করতে হবে। ইমাম মালিক ইবনে আনাস, লাইস, আহমদ, ইসহাক ও ইমাম শাফেয়ী রহিমাহুমুল্লাহও অনুরুপ মত ব্যক্ত করেছেন ৷ ফাতওয়ায়ে শামী, 4:417 পৃষ্ঠা
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30223/
ধর্ম অবমাননা নিরোধ আইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রভাষকের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল পাকিস্তানের মুলতান প্রদেশের একটি আদালত এ রায় দেয়।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী জুনাইদ হাফিজ (৩৩) মুলতানের বাহাউদ্দীন জাকারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের প্রভাষক ছিল।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে কটুক্তি করার দায়ে ২০১৩ সালে এই জানোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুলতানের একটি কারাগারে তার বিচারকাজ চলছিল। । পরে গতকাল পাকিস্তানের মুলতান প্রদেশের একটি আদালত এ রায় দেয়।
মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর সরকারি আইনজীবীরা ‘আল্লাহু আকবার’ ও ‘ধর্ম অবমাননাকারীদের মৃত্যু হোক’ বলে স্লোগান দিতে থাকেন।
অবশ্য পাকিস্তানের প্রশাসন এর আগে একই অপরাধে অভিযুক্ত আসিয়া বিবিকে মুক্তি দেয়। গত বছরই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী আসিয়া বিবিকে মুক্তি প্রদান করে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। অন্যদিকে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তিকারী আরো প্রায় ৪০জনকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হলেও, কোনোটাই কার্যকর করা হয়নি।
হানাফী মাযহাবের সকল আলেম একমত যে, কেউ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে কটুক্তি করলে কিংবা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গ করলে অবশ্যই কটুক্তিকারীকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে ৷ হানাফি মাযহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ফাতওয়ায়ে শামীতে উল্লেখ করা হয়েছেঃ
قال ابو بكر بن المنذر اجمع عوام اهل العلم علي من سب النبي صلي الله عليه وسلم يقتل وممن قال ذالك مالك بن انس والليث واحمد واسحاق وهو مذهب الشافعي
হানাফী মাযহাবের প্রসিদ্ধ আলেম আবূ বকর ইবনে মুনযির রহঃ বলেন, “এ ব্যপারে সকল উলামায়ে কেরাম একমত যে, যে ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কটাক্ষ করবে বা গালি দিবে তাকে হত্যা করতে হবে। ইমাম মালিক ইবনে আনাস, লাইস, আহমদ, ইসহাক ও ইমাম শাফেয়ী রহিমাহুমুল্লাহও অনুরুপ মত ব্যক্ত করেছেন ৷ ফাতওয়ায়ে শামী, 4:417 পৃষ্ঠা
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/12/23/30223/
Comment