Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২১শে জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ১৭ই জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২১শে জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ১৭ই জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    ফটো রিপোর্ট || ফিলিস্তিন 2020 ঈসায়ী || মুসলিম মহিলাদের লাঞ্ছিত করছে ইহুদি সন্ত্রাসীরা!



    যুগ যুগ ধরে দখলদার ইহুদি সন্ত্রাসীদের হাতে নিজ ভূমিতেই নির্যাতিত হয়ে আসছেন ফিলিস্তিনি মুসলিমগণ। নিজেদের ভূমি হতেই তাদেরকে তাড়িয়ে দিচ্ছে দখলদার ইহুদি হায়েনার দল।

    গত ১৬ই জানুয়ারি ২০২০ ঈসায়ী তারিখেও ফিলিস্তিনের “আল-খলিল” এলাকায় মুসলিমদের ২টি বসত-বাড়ি গুড়িয়ে দেয় দখলদার ইহুদি সন্ত্রাসীরা। এসময় মুসলিম মহিলারা এর প্রতিবাদ করলে তাদেরকে লাঞ্ছিত করে তারা। এক পর্যায়ে মুসলিম মহিলাদেরকে মাটিতে ফেলে নির্যাতন করে দখলদার ইহুদি সন্ত্রাসীরা। অন্যদিকে পুরুষ সদস্যদেরকে মেরে রক্তাক্ত করে অভিশপ্ত ইহুদি সৈন্যরা।














    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31464/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    নামাজরত মুসল্লিদের ওপর সন্ত্রাসী ইসরায়েলের হামলা



    জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে মুসল্লিদের ওপর হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী। আজ শুক্রবার ভোরে নামাজ আদায়ের সময় এ হামলা করা হয়।

    তুরস্কভিত্তিক বার্তা সংস্থা আনাদলু এজেন্সি’র প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলকে প্রত্যাখান এবং তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশে আজ সকালে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি আল-আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করতে আসেন। নামাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুসল্লিরা ‘আল্লাহু আকবর’ স্লোগান দিলে মসজিদের বাইরে অবস্থান নেওয়া সন্ত্রাসী ইসরায়েলি পুলিশের একটি বিশাল দল মসজিদে প্রবেশ করে। সেখানে উপস্থিত মুসল্লিদের মারধর করে সন্ত্রাসী পুলিশ। এ ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছেন।

    এ হামলা প্রসঙ্গে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি পুলিশ জানায়, মন্দির মাউন্টে নামাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কয়েকশ উপাসক বিক্ষোভ মিছিল করেছিলেন। এ সময় তারা জাতীয় স্লোগান দিয়ে আইন লঙ্ঘন করলে পুলিশ বাহিনী মন্দির মাউন্টে আদেশ লঙ্ঘনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে।

    ১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধে পূর্ব জেরুজালেম দখল করেছিল ইসরায়েল। এরপর ১৯৮০ সালে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে উপেক্ষা করে এটিকে স্ব-ঘোষিত ইহুদি রাষ্ট্রের ‘চিরন্তন ও অবিভক্ত’ রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করে তারা।

    সূত্রঃ আমাদের সময়


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31499/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ‘উত্তরপ্রদেশে হিংসা চালাচ্ছে যোগীর পুলিশরাই’



      ‘তুম লোগ’। একটাই পরিচিতি।

      লখনউয়ে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর সাদাফ জাফরের মনে হয়েছিল, ‘‘আমার যেন আর কোনও পরিচিতি রইল না। আমি যে সামাজিক কাজকর্ম করি, আমি যে থিয়েটার করেছি, ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছি, আমি যে অনুবাদ করি, সেই সব পরিচয় ধুয়েমুছে গেল।’’

      ‘‘আমি কেন গ্রেফতার হয়েছিলাম জানেন?’’ নিজেই উত্তর দিলেন প্রাক্তন আইপিএস এস আর দারাপুরী। ‘‘একটাই কারণ। আমি মানবাধিকারের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলাম। নয়া নাগরিকত্ব আইনের বিপক্ষে ছিলাম।’’

      ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দ বাজার পত্রিকার বরাতে জানা যায়, উত্তরপ্রদেশে পুলিশ-প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে গতকাল দিল্লিতে গণ-আদালত বসিয়েছিল কয়েকটি নাগরিক সংগঠন। সেখানে সাদাফ-দারাপুরীরা তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন। দিনভর শুনানির শেষে জুরিরা রায় দিলেন, উত্তরপ্রদেশে রাজ্য প্রশাসনই হিংসা চালাচ্ছে। সাদাফকে প্রথমে থানায় নিয়ে গিয়েছিল পুলিশ। ‘‘আমাকে যে মারধর করা হতে পারে, আমাকে যে এ দেশে পাকিস্তানি বলে ডাকা হতে পারে, আমার সামনে যে অন্য লোককে উলঙ্গ করা হতে পারে, তা অবিশ্বাস্য ছিল। মনে হচ্ছিল, আমি যেন হিটলারের জার্মানিতে এক জন ইহুদি। কেন আমার সঙ্গে এমন আচরণ করা হল? আমি মুসলিম। বারবার ‘তুম লোগ’ শব্দটাই শুনেছি।’’ সাদাফ গ্রেফতার হয়েছেন শুনে থানায় গিয়েছিলেন সমাজকর্মী দীপক কবীর। তাঁকে ‘কমিউনিস্ট’, ‘শহুরে নকশাল’ বলে হাত-পা চেপে ধরে পুলিশ। তার পর? নির্দেশ আসে, ‘‘এমন পেটাও যেন হাত-পা-মুখ দু’ইঞ্চি ফুলে যায়।’’

      গণ-আদালতে জুরির আসনে ছিলেন এ পি শাহ, সুদর্শন রেড্ডির মতো প্রাক্তন বিচারপতিরা। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইরফান হাবিবও ছিলেন। ইরফান বলেন, ‘‘ব্রিটিশ জমানাতেও নেহরু-গাঁধী আলিগড়ে গিয়েছেন। ১৪৪ ধারা জারি হয়নি। এই লড়াইটা শুধু উত্তরপ্রদেশের নয়, গোটা ভারতের।’’

      উত্তরপ্রদেশ ঘুরে হর্ষ মন্দার, নিবেদিতা মেননদের তুলে আনা ছবি-ভিডিয়ো দেখে, সাদাফদের বক্তব্য শুনে প্রাক্তন বিচারপতি এ পি শাহ বিস্ময় প্রকাশ করেছেন, ‘‘কী ভাবে একটা পুলিশ বাহিনী এতখানি সাম্প্রদায়িক হয়ে গেল?’’ স্বাধীন ভারতে কি এই পরিস্থিতি আগে তৈরি হয়নি? ইরফানের জবাব, ‘‘না, কারণ জরুরি অবস্থার সময় কী আইন, তা জানা ছিল। এখানে আইনই নেই।’


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31465/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        যোগী-মোদীর বিরুদ্ধে কথা বললে জ্যান্ত পুঁতে দেওয়ার হুঁমকি



        দিলীপ ঘোষের পর আরেক বিজেপি নেতা। তবে এবার পশ্চিমবঙ্গের নয়, উত্তর প্রদেশের। তবে বক্তব্যে তেমন ফারাক নেই। CAA-বিরোধী আন্দোলনকারীদের রবিবার গুলি করে কুত্তার মতো মারার হুঁমকি দিয়েছিল মালাউন দিলীপ। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে কথা বললে জ্যান্ত পুঁতে দেওয়ার হুঁমকি দিল উত্তর প্রদেশের মন্ত্রী রঘুরাজ সিং। দিলীপবাবুর মতো সেও নিজের বক্তব্যে অনড় ।

        হালে মন্ত্রীর পদে বসলেও উত্তর প্রদেশে রঘুরাজ সিংকে লোকে চেনে মাফিয়া ডন বলে। তাই তার মুখে এমন নিদানে আশ্চর্য নন অনেকেই। তবে বিরোধিতা করলেই প্রাণে মারার হুমকি একতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার দিকে দেশকে নিয়ে যাচ্ছে কি না তা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলছেন।

        ঘটনার সূত্রপাত আলিগড়ে CAA-র সমর্থনে বিজেপির সভা নিয়ে। সেই সভায় CAA বিরোধিতায় সামিল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের হুঁমকি দিয়েছে যোগী আদিত্যনাথ বা নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে কোনও কথা বললে জ্যান্ত পুঁতে দেব।

        সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31476/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে কন্যা হবার আশঙ্কায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে টুকরো করে পোড়াল পাষণ্ড হিন্দু স্বামী



          স্ত্রীর গর্ভে যে সন্তান আছে, সেটাও নিশ্চয়ই কন*্যাসন্তানের ভ্রূণ। এমনই ধারণা থেকে অন্তঃসত্ত্বা ২৭ বছরের স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করে প্রমাণ লোপাটের জন*্য দেহ টুকরো টুকরো করে ছুরি, মেশিন দিয়ে কেটে পুড়িয়ে দিল স্বামী। মাকে নৃশংসভাবে হত*্যার দৃশ*্য দেখে ফেলে খুনি বাবাকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিল বড় মেয়ে। উত্তরপ্রদেশের রায়বরেলির এমন নারকীয় হত*্যাকাণ্ড চমকে দিয়েছে গোটা দেশকে।

          সংবাদ প্রতিদিন সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত রবীন্দ্র কুমারের সঙ্গে ২০১১ সালে বিয়ে হয় ঊর্মিলা নামে ওই মহিলার। দম্পতির সাত ও এগারো বছরের দু’টি কন*্যাসন্তান রয়েছে। সম্প্রতি আবারও অন্তঃসত্ত্বা হন ঊর্মিলা। প্রথম থেকেই রবীন্দ্র সন্দেহ করত, তৃতীয় সন্তানও মেয়েই হবে। এই সন্দেহের বশেই জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে সে স্ত্রীকে খুন করে। ঊর্মিলার পরিবারের লোকের যাতে সন্দেহ না হয়, তার জন*্য নিজেই পুলিশকে ফোন করে জানায় স্ত্রী ঊর্মিলা নিখোঁজ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু মাকে খুনের কথা এবং দেহাংশ পুড়িয়ে ফেলে তার ভস্ম বাবা যে বাড়ি থেকে চার কিলোমিটার দূরে ফেলে এসেছে সে কথা মামারবাড়িতে পরিজনদের কাছে বলে দেয় রবীন্দ্রর বড় মেয়ে।

          এরপরই ঊর্মিলার পরিবার পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করে। পরে পুলিশ রবীন্দ্রকে জেরা করে এবং ভস্মীভূত দেহাংশ উদ্ধার করে তার নমুনা পরীক্ষার জন*্য লখনউতে ডিএনএ টেস্টের জন*্য পাঠায়। সব রিপোর্টেই প্রমাণ মেলে, ঊর্মিলাকে কতটা নৃশংসভাবে খুন করেছে রবীন্দ্র। মাকে হত*্যার সময় বাবাকে যে তার দাদু করমচন্দ্র ও দুই কাকু সঞ্জীব ও ব্রিজেশ সাহায*্য করে তা পুলিশকে জানায় বড় মেয়েটি।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31479/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            বাংলাদেশি ছয় জেলে এখন ভারতীয় কারাগারে



            বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে বাংলাদেশি জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় জলসীমায় অনুপ্রবেশ করার অপরাধে বাংলাদেশি ছয় জেলের স্থান হয়েছে ভারতীয় কারগারে। গত ৫ জানুয়ারি থেকে দীর্ঘ ১২ দিন অতিবাহিত হলেও ফিরে আসার কোনো লক্ষণ নেই তাদের।

            আজ বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ট্রলার মালিক তৌহিদুল ইসলামের বরাত দিয়ে বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

            কারাগারে আটক জেলেরা হলো, পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী ইউনিয়নের চরদুয়ানী গ্রামের মৃত আমির হোসেন জোমাদ্দারের ছেলে মো. বেল্লাল মাঝি, দক্ষিণ জ্ঞানপাড়া গ্রামের সুলতান চৌকিদারের ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন, তালুক চরদুয়ানী গ্রামের আ. রব জোমাদ্দারের ছেলে মো. এমাদুল হক, মৃত হাফেজ জোমাদ্দারের ছেলে মো. শাহিন, আতাহার আলীর ছেলে আবদুল হক ও পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার চরখালী এলাকার বাহাদুর চাপরাশির ছেলে মো. ইমরান চাপরাশি।

            গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানান, গত ৫ জানুয়ারি রবিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গভীর সমুদ্রে ভান্ডারিয়া উপজেলার দারুলহুদা গ্রামের তৌহিদুল ইসলামের মালিকানা এফবি মারিয়া নামক ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। বিকল হওয়ার পর ভাসতে ভাসতে বাংলাদেশি জলসীমা অতিক্রম করে ভারতীয় জলসীমায় অনুপ্রবেশ করলে ওই দেশের বনবিভাগ তাদেরকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে। আটকের পর ভারতীয় অজ্ঞাত নামা এক ব্যক্তির মোবাইলের মাধ্যমে জানার পরে ৬ জেলের নাম উল্লেখ করে পাথরঘাটা থানায় একটি সাধারণ করেন ট্রলার মালিক তৌহিদুল ইসলাম। পাথরঘাটা থানা জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

            ট্রলার মালিক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ২৫ ডিসেম্বর পাথরঘাটারয় দেশের বৃহত্তম বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র থেকে মাছ শিকার করার উদ্দেশ্যে বঙ্গোপসাগরে সমুদ্রে যাত্রা শুরু করে। কয়েক ঘণ্টা চালানোর পর ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়লে স্রোতে ভারতীয় জলসীমা অতিক্রম করে। এক পর্যায় ভারতীয় জলসীমায় গেরাফী দিয়ে ৬ জেলে নিয়ে অবস্থান করছিল ট্রলারটি। ভারতীয় বনবিভাগের সদস্যরা অনুপ্রবেশের অপরাধে ট্রলারসহ ছয় জেলেকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে। পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বাড়ইপুর কারগারে পাঠায়।

            তৌহিদুল আরো বলেন, ৬ জেলে কলকাতার বাড়ইপুর কারাগারে রয়েছে। ১০ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এক অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি আমাকে জানিয়েছেন।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31496/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              থামছেই না ধর্ষণ



              সম্প্রতি আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ধর্ষণ। রাজধানীর কুর্মিটোলা এলাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে শিক্ষার্থীরা। প্রতিদিন একাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন তরুণী থেকে বৃদ্ধা। এমনকি শিশুরাও বাদ পড়ছে না পাশবিক নির্যাতন থেকে। অনেক ক্ষেত্রে ধর্ষণের বিভিন্ন ঘটনায় ধর্ষককে সহযোগিতা করছেন নির্যাতিতার আপনজনরাই।

              সম্প্রতি চাঞ্চল্যকর ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায়। জানা গেছে, কামরাঙ্গীচরের ব্যাটারিঘাট এলাকায় বাবার সহায়তায় এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনার পরপরই গত মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে কিশোরীকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়।

              সোনিয়া পারভিন নামে একজন মানবজমিনকে জানান, এর আগে কামরাঙ্গীরচর ব্যাটারিঘাট এলাকায় থাকে কিশোরীর পরিবার। তার মা বিদেশে থাকেন। বাবা একটি মুরগীর দোকানে কাজ করে। দোকানের মালিক আবুল (৩৫) কিশোরীর বাবার কাছে ছয় হাজার টাকা পায়। সেই টাকা দিতে পারছিল না কিশোরীর পিতা। একপর্যায়ে টাকার বিনিময়ে তার মেয়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে চায় দোকানের মালিক আবুল। দীর্ঘদিন চেষ্টার পর কয়েকদিন আগে কিশোরীর বাবার সহায়তায় তাকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পাশের বাসার এক নারীর কাছে সব ঘটনা খুলে বলে।

              এদিকে, হবিগঞ্জ শহরের উমেদনগর এলাকায় চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে আট বছরের এক শিশুকে ধষর্ণের অভিযোগ ওঠেছে। অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে মঙ্গলবার রাত ১২টায় হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর আগে সকালে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো সকালে ওই শিশুর বাবা-মা তাকে ঘরে একা রেখে কাজে চলে যায়। এ সুযোগে প্রতিবেশী শাহীন মিয়া চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে তার নিজ ঘরে নিয়ে যায় শিশুটিকে। পরে দরজা বন্ধ করে মুখে কাপড় দিয়ে তাকে ধর্ষণ করে অসুস্থ অবস্থায় তাদের ঘরে রেখে যায়। সন্ধ্যায় কাজ শেষে বাবা-মা বাড়ি ফিরলে শিশুটি ধর্ষণের ঘটনা তাদেরকে জানায়। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। শাহীন ওই গ্রামের ভাড়াটিয়া বাসিন্দা।

              কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে মৌলভীবাজার সরকারী মহিলা কলেজের একাদশ দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী বান্ধবীসহ গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলে সদরের ওয়াপদা (স্টেডিয়াম) এলাকায় গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ধর্ষণের শিকার দুজনই মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

              শেখ রিজাউল হক দিপু নামে একজন জানান, গত ১১ই জানুয়ারি, শনিবার বিকেলে আশুলিয়ার কুরগাঁও এলাকায় বাড়ির পাশের একটি মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে খেলছিল সাত বছরের এক শিশু। এসময় প্রতিবেশি আলহাজ কৌশলে শিশুটিকে মাঠের একপাশে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। পরে শিশুটি চিৎকার দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে দৌঁড়ে পালিয়ে গিয়ে তার পরিবারকে জানায়। এছাড়া সাভারের আড়াপাড়া এলাকার একটি বাড়িতে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে নয়ন মোল্লা নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

              স্টাফ রিপোর্টার, মৌলভীবাজার থেকে জানান, কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজের একাদশ দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী বান্ধবীসহ গণধর্ষণের ঘটনা চাউর হওয়ার পর জেলাজুড়ে নিন্দার ঝড় বইছে। ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ক্ষোভে সোচ্চার মৌলভীবাজার সরকারি মহিলা কলেজ, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজসহ আশেপাশের কলেজ, স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। শহরের মধ্যে ধর্ষকদের এমন দুঃসাহসিকতায় হতবাক সচেতন মহল। তারা এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। মঙ্গলবার বিকালের দিকে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে মৌলভীবাজার প্রেস ক্লাবের সামনে এসে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের এক ছাত্রী (১৮) ও তার বান্ধবী (২০) উঠেন। কিছুক্ষণ পর যাত্রীবেশে চারজন ছেলে ওই সিএনজি অটোরিকশাতে উঠে। তারা চালককে সিএনজি ঘুরিয়ে তাদের কথামতো চালিয়ে নিতে নির্দেশ দেয়। চালক তাদের কথামতো গাড়ি নিয়ে চলে। ওই চারজন গাড়ির পর্দা টেনে দুই বান্ধবীর হাত ও মুখ বেঁধে ফেলে শহরের ওয়াপদা স্টেডিয়াম এলাকার পেছনে একটি ঝোপে নিয়ে যায়। সেখানে তাদের মারধর করে মোবাইল ফোন, বই ও টাকা ছিনিয়ে নিয়ে তাদের পালাক্রমে ধর্ষণ করে। দু’জনকে চিকিৎসার জন্য সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এবিষয়ে ধর্ষিত কলেজছাত্রী বাদী হয়ে ৫ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় মামলা করেন।

              মো. আলমঙ্গীর হোসেন নামে একজন মানবজমিনকে জানান, ধর্ষিতাদের বাড়ি সদর উপজেলার বাউরভাগ গ্রামে।

              হবিগঞ্জ থেকে জানা যায়, হবিগঞ্জ শহরের উমেদনগরে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ৮ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে মঙ্গলবার রাত ১২টায় হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

              সূত্র মতে প্রতিদিনের ন্যায় সকালে ওই শিশুর বাবা-মা তাকে ঘরে একা রেখে কাজে চলে যায়। এ সুযোগে প্রতিবেশী শাহীন মিয়া চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে তার নিজ ঘরে নিয়ে যায় শিশুটিকে। সেখানে দরজা বন্ধ করে মুখে কাপড় দিয়ে তাকে ধর্ষণ করে অসুস্থ অবস্থায় তাদের ঘরে রেখে যায়। সন্ধ্যায় কাজ শেষে বাবা-মা বাড়ি ফিরলে শিশুটি ধর্ষণের ঘটনা তাদের অবগত করে। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। শাহীন ওই গ্রামের ভাড়াটিয়া বাসিন্দা। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রথীন্দ্র দেব দৈনিক মানবজমিনকে জানান, শিশুটিকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তার ডাক্তারি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। রিপোর্ট পরে দেয়া হবে।

              সাভার থেকে জানা যায়, সাভারের আশুলিয়ায় বকেয়া বাড়ি ভাড়া পরিশোধ করতে না পারায় স্বামীকে আটকে রেখে এক নারী শ্রমিককে (২৪) গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সোমবার গভীর রাতে আশুলিয়ার পশ্চিম জামগড়া এলাকার ফকির বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। বাড়ির মালিক মো. কালাম (৪৫) পেশায় একজন ফার্মেসি ব্যবসায়ী। সে আশুলিয়ার পশ্চিম জামগড়া এলাকার ফকির বাড়ির বাসিন্দা। ভুক্তভোগী নারী শ্রমিকের অভিযোগ, তিনি পশ্চিম জামগড়া এলাকায় মো. কালামের বাড়ির একটি কক্ষে ভাড়া থেকে ডিইপিজেডের একটি তৈরি পোশাক কারাখানায় চাকরি করেন। সোমবার রাতে পরিবহন চালক স্বামীকে নিয়ে তিনি নিজ কক্ষেই ছিলেন। একপর্যায়ে রাত ১২টার দিকে বাড়ির মালিক কালাম তার পাঁচ সঙ্গী নিয়ে বকেয়া ডিসেম্বর মাসের ২ হাজার টাকা ভাড়ার জন্য আসেন। এসময় কারখানায় তাদের বেতন পরিশোধ করা হয়নি বলে বাড়ির মালিককে জানালে সে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। পরে তার স্বামীকে পাশের কক্ষে আটক রেখে জোরপূর্বক তার স্বর্ণের চেইন, কানের দুল ও নাকের ফুল খুলে নেয় তারা। একপর্যায়ে তিন জন মিলে তার হাত-পা চেপে ধরলে প্রথমে বাড়ির মালিক তাকে ধর্ষণ করে। পর্যায়ক্রমে বাকি তিনজন ভোর ৪টা পর্যন্ত তাকে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়।
              চিরিরবন্দর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি জানান, চিরিরবন্দরে ৬ বছরের এক শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার অমরপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর গ্রামের পশ্চিম মিলপাড়ার আশরাফ আলীর নির্মাণাধীন বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
              জানা গেছে, ওই দিন দুপুরে শিশুটি বাড়ির সামনে অন্যান্য শিশুদের সাথে খেলা করছিল। এসময় মোরসালিন ওই শিশুটিকে কৌশলে আশরাফ আলীর নির্মাণাধীন বাড়ির ভিতর নিয়ে যায় এবং জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এসময় শিশুটির চিৎকারে এলাকার লোকজন ঘটনাস্থলে ছুঁটে এলে ধর্ষক মোরসালিন পালিয়ে যায়। শিশুটিকে উদ্ধার করে চিরিরবন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে বিকেলে তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31451/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                গৃহবধূকে ধর্ষণ করে ধরা খেলো সন্ত্রাসী হিন্দু যুবলীগ নেতা



                এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করেছে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং থানার মেদেনী মন্ডল ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের সন্ত্রাসী যুবলীগের সভাপতি হিন্দু শ্রী মহাদেব রায়।

                স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শ্রী মহাদেব রায় মেদেনী মন্ডল আনোয়ার চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্য। মাওয়া বাজারের পেছনে একটি বাসায় ভুক্তভোগী নারী তার স্বামীর সঙ্গে বাসা ভাড়া করে থাকতেন। দীর্ঘদিন যাবৎ এই বাসায় যাতায়াত ছিল ওয়ার্ড সন্ত্রাসী যুবলীগ সভাপতি মহাদেব রায়ের।

                গত শনিবার ভুক্তভোগী নারীর বাসায় আসে মহাদেব রায়। ওই নারীর স্বামী বাসায় না থাকায় তাকে একা পেয়ে ধর্ষণ করে সন্ত্রাসী মহাদেব রায়। ভুক্তভোগী ওই নারীর পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়া আমিনুলের স্ত্রী এ ঘটনা দেখে ফেললে তাকে দই ও মিষ্টি খাওয়াবেন বলে কাউকে কিছু না জানাতে বলেন মহোদেব। ভুক্তভোগী ওই নারী তার স্বামী বাসায় ফিরলে তাকে সবকিছু জানান।

                মঙ্গলবার ভুক্তভোগী ওই নারী স্থানীয় মানুষদের জানালে আটকে রাখে এই সন্ত্রাসী কুলাংগার যুবলীগ নেতাকে।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31454/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে মিরপুর সড়ক অবরোধ



                  বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে রাজধানীর শ্যামলীতে মিরপুর সড়ক অবরোধ করেছেন পোশাক তৈরি কারখানার শ্রমিকরা। গত বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে সড়ক অবরোধ করেন কয়েকশ শ্রমিক।

                  এর আগে সকাল ৯টা থেকেই সড়কে অবস্থান নিতে শুরু করেন শ্রমিকরা। এ সময় থেকে গাড়ি সামনে এগোতে না পারায় গাবতলী থেকে ফার্মগেট এবং আশপাশের সব সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। সড়কের দুপাশে আটকা পড়েছে কয়েকশ গাড়ি।

                  কে এম শহিদুল ইসলাম নামে একজন বলেন, ‘দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ক্রিয়েটিভ ফ্যাশনের শ্রমিকেরা বেতন-ভাতার দাবিতে সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। দুপাশে প্রায় ৮০০ শ্রমিক অবস্থান নিয়েছেন।

                  বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে তাদের বেতন ভাতা বন্ধ। বারবার দাবি জানিয়েও বেতন হচ্ছে না। তাই তারা সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।

                  সূত্রঃ আমাদের সময়


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31457/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    গুরুদাসপুরে সন্ত্রাসী দল আওয়ামী লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ



                    আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নাটোরের গুরুদাসপুরে সন্ত্রাসী দল আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।

                    উপজেলার চাপিলা ইউনিয়নের মহারাজপুর গ্রামে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে ওই সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা সোহেল রানা বাদি হয়ে ২২ জনের বিরুদ্ধে এবং সন্ত্রাসী আওয়ামীলীগ নেতা মিন্টু গ্রুপের আব্দুল লতিফ বাদি হয়ে ১৮ জনের বিরুদ্ধে গুরুদাসপুর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।

                    এতে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।

                    বিডি প্রতিদিন সূত্রে জানা যায়, চাপিলা ইউনিয়নের মৃত মোজাহার আলীর ছেলে ইউনিয়ন সন্ত্রাসী যুবলীগ সভাপতি পদ প্রত্যাশী সোহেল রানা এবং আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের ছেলে ইউনিয়ন সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোক্তাদিরুল ইসলাম মিন্টু বিশ্বাসের মধ্যে আধিপত্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে দুই গ্রুপের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়।

                    এসময় বাড়িঘর ভাংচুরসহ লুটপাটের ঘটনা ঘটে।

                    সোহেল রানা বলেন, মিন্টু বিশ্বাসের ভাই সেন্টু বিশ্বাসের নেতৃত্বে ইয়াকুব বিশ্বাস, কবির মেম্বার, জিয়াউল মুন্সি তাদের দলবল নিয়ে প্রথমে তাদের বাড়িঘর ভাংচুর করে নগদ ৬ লাখ টাকা লুট ও একটি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। সেই সাথে সোহেল রানার বিয়াই সানাউল্লা, রেজাউল ও সাইদুলের বাড়িঘর ভাংচুর করে।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31493/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      মেঘনায় আবারও দুই লঞ্চের সংঘর্ষ, আহত ৮



                      বরিশাল-চাঁদপুর সীমান্তবর্তী মেঘনা নদীতে আবারও দুটি লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৮ যাত্রী আহত হয়েছে।

                      গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে চাঁদপুর ও বরিশাল জেলার হিজলা উপজেলার সীমান্তবর্তী মেঘনা নদীর আলুবাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

                      হিজলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আমীনুল ইসলাম দুর্ঘটনার খবরটি নিশ্চিত করেছেন।

                      আহত যাত্রীরা জানান, এমভি আওলাদ-৪ বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয় এবং এমভি টিপু-১২ চাঁদপুর থেকে ছেড়ে পিরোজপুর জেলার হুলারহাটের উদ্দেশে রওনা হয়। এরপর আলুর বাজার এলাকা অতিক্রম করার সময় এমভি টিপু-১২ লঞ্চটি এমভি আওলাদ-৪ লঞ্চকে ধাক্কা দেয়। এ সময় আওলাদ লঞ্চের চার শিশুসহ আটজন আহত হয়।

                      আহত যাত্রীদের সবার বাড়ি বরিশাল জেলার হিজলা উপজেলায়। আহতদের উদ্ধার করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

                      টিপু-১২ লঞ্চের বরিশাল ঘাট সুপারভাইজার লিটু দাস দৈনিক আমাদের সময়কে জানান, টিপু-১২ লঞ্চের সুকানের চেইন ছিড়ে যাওয়ায় সেটা মেরামত করা হচ্ছিল। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আওলাদ-৪ চলে আসলে দুর্ঘটনা ঘটে।

                      টিপু-১২ এর কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলে জানান তিনি।

                      প্রসঙ্গত, এর আগে গত রোববার গভীর রাতে মেঘনা নদীতে কীর্তনখোলা-১০ ও ফারহান-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মা-ছেলে নিহত হন।

                      সূত্রঃ আমাদের সময়


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31502/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        মোটরসাইকেল চুরি করে পালানোর সময় ধরা খেলো সন্ত্রাসী আ.লীগ নেতা



                        ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে মোটরসাইকেল চুরি করে পালানোর সময় এক সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ নেতাকে আটক করেছে জনগন। বুধবার বিকালে উপজেলার কুড়িনাল এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি উপজেলার শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক ও বানিয়াচং গ্রামের আব্দুল মান্নান মিয়ার ছেলে খাজা আলমগীর হোসেন (৪০)।

                        এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার বাড়াইল গ্রামের রহিম মিয়া নামের এক ব্যক্তি শ্যামগ্রাম বাজারে মোটরসাইকেলটি রেখে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে দাওয়াত খেতে যায়। এ সময় খাজা আলমগীরসহ দুইতিনজনের একটি গ্রুপ মোটরসাইকেলটি চুরি করে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকজন বাধা দিলে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলটি ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। এরপর কুড়িনাল এলাকা থেকে জনগন মোটরসাইকেলটিসহ তাকে আটক করে।

                        সূত্রঃ মানবকণ্ঠ


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/17/31505/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment

                        Working...
                        X