Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৬শে জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২২শে জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৬শে জমাদিউল-আউয়াল ১৪৪১ হিজরী # ২২শে জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    শাম | রাশিয়ান কুফ্ফার বাহিনীর গণহত্যার শিকার আরো 35 এরও অধিক নিরপরাধ মুসলিম



    গত ২২ জানুয়ারি মঙ্গলবার, সিরিয়ার আলেপ্পো এবং ইদলিবের পল্লী এলাকাগুলোতে গণহত্যা চালিয়েছে কুফ্ফার রাশিয়া ও আসাদের মুরতাদ শিয়া জোটগুলো, এসময় কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনীগুলো যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে বৃষ্টির মত বোমা হামলা চালায়। যার মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছে 35 এরও অধিক বেসামরিক ও নিরপরাধ মানুষকে।

    সিরিয়ান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে যে দখলদার রাশিয়া ও মুরতাদ শিয়া সন্ত্রাসীদের যুদ্ধবিমানের বোমা হামলার ফলে বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর সংখ্যা ৩৫ এ পৌঁছেছে।

    গতকালের বোমা হামলায় আক্রান্তদের বেশিরভাগই পশ্চিমের আলেপ্পোতে নিহত হয়েছিল, সেখানে কাফার গ্রামে নিহত হয়েছেন ৯ জন, যাদের মাঝে ৬ জনই ছিল শিশু। কাফরন গ্রামে নিহত হয়েছেন ৮ জন। এভাবেই আলেপ্পোর ৬টি গ্রামে যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে গণহত্যা চালিয়েছে কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনী। অঞ্চলগুলিতে আবাসিক এলাকা এবং বেসামরিক লোকদের বাড়ি-ঘর ও হাট-বাজার লক্ষ্য করে হামলাগুলো চালানো হয়।

    অন্যদিকে ইদলিব প্রদেশের মুর্দবাসা গ্রামে রাশিয়ার দখলদারদের বিমান হামলার ফলে ৯ জন বেসামরিক নাগরিক মারা গিয়েছিলেন এবং আল-বাড়া শহরে আরও দু’জন নিহত হয়েছেন।

    সব মিলিয়ে গত এক দিনের গণহত্যায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৫ এরও অধিক নিরাপরাধ সাধারণ সিরায়ান মুসলিম, আহত হয়েছেন আরো কয়েক শত মুসলিম

    এই অঞ্চলটিতে সামরিক অভিযান চালানোর পরিকল্পনার পর হতে দখলদার কুফ্ফার রাশিয়া ও মুরতাদ শিয়া সন্ত্রাসী যোদ্ধারা দক্ষিণ ও পশ্চিমের গ্রামাঞ্চল এবং আলেপ্পো সিটির দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলীয় গ্রামগুলো লক্ষ্য করে ভারী বোমাবর্ষণ শুরু করেছে, যার ফলে কয়েক হাজার নিরপরাধ ও বেসামরিক লোক হতাহত হয়েছেন এবং তুর্কি সীমান্তের দিকে কয়েক লক্ষ লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31758/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মসজিদে মাইক ব্যবহার করে আযানের অনুমতি দিলো না ভারতীয় আদালত



    ভারতের উত্তর প্রদেশে দুটি মসজিদকে আজানের সময়ে মাইক ব্যবহার করার অনুমতি দিতে অস্বীকার করেছে ভারতের এলাহাবাদ হাইকোর্ট। বিচারপতি মালাউন পঙ্কজ মিথাল এবং ভিপিন চন্দ্র দীক্ষিতের ডিভিশন বেঞ্চ বলেছে,‘কোনও ধর্মই এটা শেখায় না যে প্রার্থনা করার সময়ে মাইক ব্যবহার করতে হবে।

    জৌনপুর জেলার বাদ্দোপুর গ্রামে অবস্থিত দুটি মসজিদে আজানের সময়ে মাইক ব্যবহারের অনুমতি নবায়নের জন্য আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসন মাইক ব্যবহারের অনুমতিকে নবায়ন করতে চায়নি। তার বিরুদ্ধেই হাইকোর্টে পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল।

    কিন্তু শব্দ দূষণরোধ আইন এবং সুপ্রিম কোর্টের নানা রায়ের বাহানা তুলে ধরে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বলেছে,‘সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের ধর্ম পালন করার অধিকার আছে ঠিকই কিন্তু সেই ধর্মাচরনের ফলে অন্য কারও অসুবিধা করার অধিকার কারও নেই। এই আদালত মনে করে আযানের সময়ে মাইক ব্যবহার করার ফলে একদিকে যেমন শব্দ দূষণ হয়, তেমনই বহু মানুষের অসুবিধাও হয়।’

    এলাহাবাদ হাইকোর্টেরই কুড়ি বছর আগেকার একটি রায়কে উদ্ধৃত করেছে ডিভিশন বেঞ্চ। পুরোনো সেই রায়ে বলা হয়েছিল,‘অখন্ড রামায়ন, আজান, কীর্তন, কাওয়ালি বা অন্য যে কোনও অনুষ্ঠান, বিয়ে প্রভৃতির সময়ে মাইক ব্যবহার করার ফলে বহু মানুষের অসুবিধাও হয়।

    মাইক ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে দাখিল করা পিটিশন খারিজ করে দিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের কাজে হস্তক্ষেপ করতে চায় না বলেও জানিয়েছে আদালত।

    সূত্র : বিবিসি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31743/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ‘সবকা সাথ,সবকা বিকাশ’১৩০ কোটি মানুষের যা সম্পদ তা মাত্র ৬৩ জন ধনীর পকেটে



      ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ দেশে মাত্র ৬৩ জন ধনকুবেরের কাছে যা সম্পদ রয়েছে, গত অর্থবর্ষের (২০১৮-১৯) বাজেটের অঙ্কের সমান। বা তার থেকে বেশি। অন্য ভাবেও বলা যায়, ১৩০ কোটি জনসংখ্যার ৭০ শতাংশের মানুষের সম্পদের যা পরিমাণ, ওই মুষ্টিমেয় মানুষের গ্যাঁটে তার চেয়ে ৪ গুণ বেশি সম্পদ গচ্ছিত রয়েছে। অক্সফাম ইন্ডিয়ার এই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই, আর জোর গলায় বিশেষজ্ঞরা বলতে পারছেন না, এ দেশে ‘সব কা সাথ, সব কা বিকাশ’ চলছে কিনা।

      সুইত্জারল্যান্ডে সোমবার থেকে পাঁচ দিন ধরে চলছে ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের বার্ষিক অধিবেশন। তার আগে অক্সফামের এই রিপোর্ট বিশ্বে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সমাজে এমন নজিরবিহীন অর্থনৈতিক বৈষ্যম চলছে ভারতে। যা, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশের সম্পদের সমপরিমাণ অর্থ রয়েছে মাত্র ২১৫৩ ধনকুবেরের হাতে। এই বৈষম্য দূরীকরণের আদৌ কোনও দাওয়াই আছে কিনা বা উত্তরোত্তর এই ধনী-গরিবের দূরত্ব কি বাড়তেই থাকবে? এই প্রশ্নে অক্সফাম ইন্ডিয়ার সিইও অমিতাভ বেহার মনে করছেন, সমতা ফিরিয়ে এনে আর্থিক বৈষম্য দূর করা অসম্ভব।

      এই মুহূর্তে বেহাল অবস্থা ভারতের অর্থনীতির। রাজকোষের ঘাটতিও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। পরিকাঠামো শিল্পে উতপাদন কার্যত মন্থর গতি। এই সময় নানা পদক্ষেপ সরকার নিয়েছে, কিন্তু উল্লেখযোগ্য ফল এখনও পাওয়া যায়নি বলে মত বিশেষজ্ঞদের। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি সাধারণ বাজেট পেশ করবে মোদী সরকার ২। এই সময়ে অক্সাফামের এই রিপোর্ট যথেষ্টই অস্বস্তিতে রাখবে বলে জানাচ্ছে ওয়াকিবহাল মহল।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31746/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি আখ্যা দিয়ে ভাঙা হল ‘দেশীয়’ শ্রমিকদের ঝুপড়ি!



        সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) পাসের পর থেকেই এর প্রতিবাদে ভারতে বিক্ষোভ চলছে। সেই বিক্ষোভের মাঝেই কোনো প্রমাণ ছাড়াই বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী বলে একটি বস্তি থেকে কয়েকশো বাসিন্দাকে উচ্ছেদ করেছে বেঙ্গালুরু কর্তৃপক্ষ।

        আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার শহরের মারাঠা হালল্লির কাছের ওই বস্তি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে আশ্রয় হারিয়ে খোলা আকাশের নীচে দিন কাটাচ্ছেন বাসিন্দারা। তাদের কেউ আসাম, কেউ ত্রিপুরা থেকে কাজের জন্যে ওই বস্তিতে এসে থাকছেন। এমনকি তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন কর্ণাটকের বাসিন্দাও রয়েছেন।

        যদিও অসহায় অবস্থায় রাস্তায় থেকেও তাঁরা বলছেন, ‘কোন নথি দেখতে চান বলুন, সব দেখাচ্ছি। কিন্তু আমরা অন্য কোনও দেশের নয়, কেবল ভারতীয়।’

        স্থানীয় সন্ত্রাসী দল বিজেপির গুণ্ডা অরবিন্দ লিম্বভালি ওই বস্তির ছবি তুলে টুইটারে পোস্ট করেন। তিনি লিখেন, ‘ওই এলাকায় অন্য জায়গা থেকে অনেকে এসে বেআইনিভাবে বসবাস করেছেন। তাদের অনেকেই বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী।’

        এরপরই ওই বস্তির সব বাড়িঘর ভেঙে দেওয়া হয়। তারপর একটি চিঠি দিয়ে বেঙ্গালুরু কর্তৃপক্ষ জানায়, ওই বাড়িগুলো বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা বেআইনিভাবে তৈরি করেছে।

        উচ্ছেদ হওয়া বাসিন্দাদের দাবি, তারা কেউ বাংলাদেশি নন। সকলেরই ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রমাণের নথিপত্র রয়েছে।

        আসাম থেকে আসা ওই বস্তির এক বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, ‘শনিবার দুপুর ১২টায় আমাদের ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। আমাদের এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আমরা বাংলাদেশি নই। আমরা যে ভারতীয়, তার কাগজপত্র সব আছে। এখানে কাজ করে সংসার চলে আমাদের।’

        ভারতরে একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ওই বস্তির বাসিন্দারা আধার কার্ড, ভোটার কার্ড দেখিয়েছেন। আবার এনআরসিতে যে তাদের নাম রয়েছে, সে রাজ্য থেকে আসা কয়েকজন সেই নথিও দেখিয়েছেন।

        যাদের ঘর ভাঙা হয়েছে তাদের অধিকাংশই ত্রিপুরা কিংবা আসামের নাগরিক। এ ছাড়াও রয়েছেন বেঙ্গালুরুর কয়েকজন। বুলডোজার দিয়ে ঘর ভাঙা হয়েছে আসমের বাসিন্দা মুন্নির। তিনি বলেন, কোনো আগাম নোটিশ ছাড়াই বস্তিতে এসে ঘর ভাঙতে শুরু করে পুলিশ। ঘর থেকে মালপত্র বের করতে সময় পাইনি। বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ভেবে এসব করেছে পুলিশ। কিন্তু ওরা কেন আমাদের নথিপত্র দেখছে না!

        চার বছর আগে আসাম থেকে ওই বস্তিতে এসেছিলেন মুহাম্মদ আসাদ-উল। তিনি বলেন, আমরা এখানে সিকিউরিটি গার্ড ও ঝাড়ুদারের কাজ করি। পুলিশ যদি মনে করে আমরা অবৈধ নাগরিক তাহলে তাদের উচিত আমাদের নথিপত্র পরীক্ষা করে দেখা।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31749/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          সন্ত্রাসী বিজেপি নেতার ঘোষণা -মুসলিমদের জন্য বরাদ্দ টাকা হিন্দুদের জন্য খরচ করব


          মুসলিমদের জন্য বরাদ্দ করা টাকা হিন্দুদের জন্য খরচ করতে তিনি পিছপা হবেন না বলে জানিয়েছেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এমপি রেণুকাচার্য। গত সোমবার সিএএ-এর পক্ষে মিছিলে যোগ দিয়ে সে এ কথা বলে।

          সে আলেমদের কটুক্তি করে বলেছে, মসজিদে কয়েকজন বিশ্বাসঘাতক বসে আছেন, যারা ফতোয়া লেখেন। তারা প্রার্থনা না-করে মসজিদের ভেতরে অস্ত্র সংগ্রহ করেন। এই জন্যই কি মসজিদ চান আপনারা?’

          রেণুকাচার্য আরও বলেন, আমার তালুকে এমন রাজনীতি শুরু করব যাতে মুসলিমদের জন্য বরাদ্দ অর্থ হিন্দুদের জন্য খরচ করা যায়। আমি আপনাদের (মুসলিম) নিজেদের জায়গায় পাঠিয়ে ছাড়বো। আর দেখিয়ে দেবো, রাজনীতি কাকে বলে।

          প্রসঙ্গত, ভারতের সংখ্যালঘুদের আক্রমণ করে এর আগেও বিতর্কিত মন্তব্য করার নজির রয়েছে কর্নাটকের বিজেপি নেতাদের। বেল্লারিতে সিএএ-এর সপক্ষে মিছিল করতে গিয়ে বিজেপির বিধায়ক সোমাশেখর রেড্ডি বলেন, যারা নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতা করছেন, তারা তার ফল চোকানোর জন্য তৈরি থাকুন। সংখ্যাগুরুরা রাস্তায় ফেলে তাদের ওপর হামলা চালাবে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31750/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            উত্তর প্রদেশে সিএএ নিয়ে বিক্ষোভ করায় নারীদের ওপর মালাউন পুলিশের লাঠিচার্জ



            উত্তর প্রদেশে সিএএ বিরোধীদের ওপর চড়াও হয়েছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে প্রদেশের এটাওয়ায় এমন ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। সেসময়ের বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যায়, রাতের অন্ধকারে লেপ-কম্বল কেড়ে নেওয়ার পর নারীদের লাঠি দিয়ে পেটানো হচ্ছে। তাদের টেনে হিঁচড়ে ও মারতে মারতে বের করে দিতেও দেখা গেছে ভিডিওতে।

            দিল্লির শাহিনবাগের অনুপ্রেরণায় সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) বিরুদ্ধে পথে নামেন উত্তরপ্রদেশের নারীরা। গত কয়েক দিন ধরে লক্ষ্মেৌ, ঘণ্টাঘর-সহ বেশ কিছু এলাকায় অবস্থান বিক্ষোভ করছেন তারা। মঙ্গলবার বিকালে এটাওয়ায় প্রায় ১৫০ নারী জড়ো হন। শেষ দিকে প্রায় ৫০০ নারী এসে যোগ দেন। সংখ্যাটা বেড়ে প্রায় ৫০০ হয়। তাঁদের উপর নজর রাখতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করে এটাওয়া প্রশাসন।

            তবে অভিযোগ উঠেছে। বিক্ষোভকারীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে পুলিশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ভিড়ের মধ্যে ঢুকে টেনে হিঁচড়ে বিক্ষোভকারীদের সরানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। বাধা দিতে গেলে তাদের ধাক্কা মেরে ফেলেও দেওয়া হয়। আর একটি ভিডিওতে দেখা যায়, সরু গলি দিয়ে প্রতিবাদীদের বের করে নিয়ে যাওয়ার সময় রীতিমতো তাদের তাড়া করছে পুলিশ। লাঠি দিয়ে মারা হচ্ছে তাদের।

            নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনে (সিএএ) প্রতিবেশী মুসলিম প্রধান দেশগুলো থেকে আসা অমুসলিম সংখ্যালঘুদের ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার বিধান রয়েছে। এর বিরুদ্ধে দেশজুড়ে যে সহিংস বিক্ষোভ হয়েছে, তাতে শুধু উত্তর প্রদেশেই নিহত হয়েছে ৩০ ব্যক্তি। ভারতে ক্ষমতাসীন হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল বিজেপি বলছে, সিএএ মানুষকে নিপীড়নের হাত থেকে রক্ষা করবে। কিন্তু সমালোচকেরা বলে আসছেন, ভারতের ২০ কোটি সংখ্যালঘু মুসলমানকে তাদের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্যই ‘হিন্দু জাতীয়তাবাদীরা’ কৌশলে আইনটি ব্যবহার করছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31770/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              হে আল্লাহ মুসলমাদের কে হেফাজত করুন,আমিন।
              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

              Comment


              • #8
                কিশোরীকে ধর্ষণ, ধর্ষককে ছেড়ে দিলেন সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা



                ফতুল্লায় ফ্ল্যাট বাসায় এক কিশোরীকে আটক রেখে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় কিশোরীর পরিবারকে মীমাংসায় বসার হুমকি ও ধর্ষককে ছেড়ে দিয়েছে আনিসুর রহমান শ্যামল নামে কাশিপুর ইউনিয়ন সন্ত্রাসী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি।

                নয়া দিগন্তের সূত্রে জানা যায়, ১৪ বছর বয়সের কিশোরী বাড়ির কাছে আরেকটি বাড়িতে আরবি পড়েন। পড়তে আসা যাওয়ার পথে প্রায়ই খিলমার্কেট এলাকার মৃত মনির হোসেনের ছেলে তুর্য (১৯) পথরোধ করে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। এবিষয়ে কিশোরীর বাবা মা কাশিপুর ইউনিয়ণ যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনিসুর রহমান শ্যামলের কাছে বখাটে তুর্যের বিচার দাবি করেন। এতে শ্যামল উল্টো কিশোরীর বাবা-মাকে গালি গালাজ করে ভয়ভীতি দেখান।

                এঘটনার কয়েক দিন পর ১৯ জানুয়ারি বিকেল ৪টায় আরবি পড়তে যাওয়ার পথে কিশোরীকে রাস্তা থেকে ধরে তুর্য তাদের ফ্ল্যাট বাসায় নিয়ে যায়। এরপর তুর্য ও কিশোরীকে ফ্ল্যাটে রেখে বাইরে থেকে দরজায় তালা দিয়ে তারা চলে যান। এরমধ্যে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করেন তুর্য। এরমধ্যে কিশোরী যথাসময় বাসায় না ফেরায় তার বাবা মা বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে অবশেষে রাত ৯টায় তুর্যের বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে তুর্যের বাসা থেকে একে একে তার ২/৩ জন সহযোগীকে পালিয়ে যেতে দেখেন। পরে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় কিশোরীকে উদ্ধার করেন তার বাবা মা।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31729/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের ২ গ্রুপে সংঘর্ষ, সম্পাদকসহ আহত ২০



                  ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে এ ঘটনা ঘটে।

                  প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ইবি সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম পলাশ ও সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিবের সাথে পদবঞ্চিতের বিরোধ চলে আসছিলো। অর্থ দিয়ে পদ ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ তুলে তাদের ক্যাম্পাস থেকে তাড়িয়ে দেন বিদ্রোহীরা। মঙ্গলবার দুপরে তারা নেতাকর্মী নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে চাইলে প্রতিপক্ষের নেতাকর্মীরা তাদের উপর হামলা করে। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এসময় বেশ কয়েকটি ককটেল নিক্ষেপ-ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে পুরো ক্যাম্পাসে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

                  সংঘর্ষে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সুমন, শুভ, বিপুল, মাসুদ, শামস ও রাফিদসহ অন্তত ২০ ছাত্রলীগ নোতকর্মী আহত হন। আহতদের প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রে পরে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। পরে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক তালা দিয়ে রাখেন বিদ্রোহীরা।

                  এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের শিক্ষক ড. সেলিনা নাসরিনকে আহবায়ক, ড. তপন কুমার জোদ্দার ও মোস্তফা কামাল হ্যাপিকে সদস্য করে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

                  সূত্রঃ নয়া দিগন্ত


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31732/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ফ্লাইওভারে জমা ময়লা মাটিতে জন্মেছে ঘাস!



                    শত শত কোটি টাকায় নির্মিত ফ্লাইওভারে দীর্ঘদিন ধরে জমে উঠেছে ময়লা, বালি ও মাটি। পানি পেয়ে তার ওপর জন্মেছে সবুজ ঘাস। বোঝা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এসব ফ্লাইওভার পরিষ্কার করা হয় না। রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নিয়েও আছে ঠেলাঠেলি। অপরিচ্ছন্নতার কারণে পরিবেশ দূষণের সঙ্গে যোগ হয়েছে আশঙ্কাও। শুষ্ক আবহাওয়ায় বালিতে এবং বৃষ্টি হলে কাদায় গাড়ির চাকা পিছলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন মোটরসাইকেল আরোহীরা। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কুড়িল ফ্লাইওভারে দীর্ঘদিন ধরে জমা ময়লা-বালি-মাটি এবং সেখানে জন্ম নেওয়া ঘাস দেখা গেছে। শুধু কুড়িল ফ্লাইওভারই নয়, মাটিকাটা ফ্লাইওভারেও জমেছে বালি-মাটির আস্তরণ। ঢাকা উত্তরের অন্য ফ্লাইওভারগুলোতেও রক্ষণাবেক্ষণে অযত্ন-অবহেলার চিহ্ন চোখে পড়বে। রোববার সরেজমিনে দেখা গেছে, কুড়িল ফ্লাইওভারের দুই পাশে দেড় থেকে দুই ফুট করে মোট ৩/৪ ফুট পথ বালি-মাটিসহ অন্যান্য ময়লায় ঢেকে গেছে। কোনো কোনো অংশে আড়াই ফুটের বেশি বালি-মাটিতে ঢাকা পড়তে দেখা গেছে। বছরের পর বছর পরিষ্কার না করায় ফ্লাইওভারের ওপরে জমতে থাকা ময়লা, বালি-মাটিতে জন্ম নিয়েছে সবুজ ঘাস। ফ্লাইওভারের ঘাসগুলোর বয়সও বছরের কাছাকাছি। গেল বর্ষা মৌসুমের আগে থেকে এই ঘাসগুলো দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন এ পথে যাতায়াতকারীরাও। ঢাকা সেনানিবাসের ওপর দিয়ে এমইএস থেকে মাটি কাটা এলাকায় আসা-যাওয়ার ফ্লাইওভারে দীর্ঘদিন থেকে বালি-মাটি জমে আছে। তবে এই ফ্লাইওভারে কোনো ঘাস দেখা যায়নি। প্রগতি সরণির দিক থেকে শেওড়ার দিকে যেতে কুড়িল ফ্লাইওভারের প্রায় সবগুলো ল্যাম্পপোস্ট নষ্ট। রাতের বেলায় অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে এ পাশটা। প্রগতি সরণি থেকে এয়ারপোর্টের দিকে যেতে ফ্লাইওভারের অংশেরও বেহাল দশা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম. মঞ্জুর হোসেন বলেন, ‘ওই ইয়েটা কিন্তু আমাদের সিটি করপোরেশনের কাছে হ্যান্ডওভার করা হয়নি। যার জন্য দায়িত্ব কিন্তু আমাদের না, সিটি করপোরেশনের না। তারপরও কিন্তু আমরা বেশ কয়েকবার পরিষ্কার করে দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এটা হলো সড়ক বিভাগের। এটা যখন আমাদের কাছে দেওয়া হবে। তখন আমরা নিয়মিত পরিষ্কার করব।’ জানতে চাইলে রোডস্* অ্যান্ড হাইওয়ে ডিপার্টমেন্টের অতিরিক্ত চিফ ইঞ্জিনিয়ার (পস্ন্যানিং অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স উইং) একেএম মনির হোসেন পাঠান জানান, কুড়িল ফ্লাইওভার রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) নির্মাণ করেছে। দীর্ঘদিন থেকে জমতে থাকা ময়লা-বালি-মাটি পরিষ্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটার দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। আমাদের অভ্যাসটাই বাজে হয়ে গেছে। আমরা নিজেরা নিজেদের মধ্যে আলাপ করে সমস্যা সমাধান করতে পারি। সেটা না করে ওমুকের তমুকের এভাবে বললে সমাধান হবে না। এটা এই ডিপার্টমেন্টের না, ওই ডিপার্টমেন্টের এগুলো না করে এটা পরিষ্কার করতে হবে, না হলে রাস্তার মধ্যে কেমন দেখা যায়- এভাবে চিন্তা করা দরকার।’ তিনি বলেন, ‘ময়লা পরিষ্কারের দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। রাস্তায় যদি কোনো ময়লা জমে, তা পরিষ্কার করার দায়িত্বও তাদের। কুড়িল ফ্লাইওভারের রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন রাখার দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এরইমধ্যে চিঠি দিয়েছে বলে জানান সংস্থাটির সচিব সুশান্ত চাকমা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুড়িল ফ্লাইওভারের প্রজেক্ট ডিরেক্টর উজ্জ্বল মলিস্নক পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আপনার কথা সত্য। যেহেতু এ ব্যাপারে আমাদের বাজেট নাই। সিটি করপোরেশনকে দিয়ে দিতে মন্ত্রণালয়ে অলরেডি চিঠি দেওয়া হয়ে গেছে। দুই একদিনের মধ্যে ওদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে।’

                    সূত্রঃ যায়যায়দিন


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31739/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      চালের বাজারে শুরু হলো হঠাৎ অস্থিরতা



                      হঠাৎ করেই আবার বেড়েছে চালের মূল্য। গত সপ্তাহে যে মোটা চালের কেজি ৩৫ টাকা ছিল, সেই চালই এখন বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। তবে, এই সময়ে চালের মূল্য বেড়ে যাওয়ার কোনো কারণ নেই বলে দাবি করছেন আড়তদাররা। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, চালের সরবরাহ কম থাকায় মূল্য বেশি। এদিকে, ক্রেতারা বলছেন, সরকারের নজরদারির অভাবেই ব্যবসায়ীরা যখন-তখন চালের মূল্য বাড়াচ্ছেন। আর এই মূল্যবৃদ্ধিকে কৃষকের জন্য ভালো সংবাদ হিসেবেই দেখছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। তার মতে, মূল্যবৃদ্ধিতে কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। রোববার ও সোমবার রাজধানীর বিভিন্ন চালের বাজার ঘুরে এমন তথ্য জানা গেছে।

                      দেখা গেছে, গত সপ্তাহের তুলনায় গত দুই দিনে চালের মূল্য বেড়েছে কেজিতে ২ থেকে ৫ টাকা। তবে, মোটা চালের তুলনায় সরু চালের মূল্য বেড়েছে বেশি। বর্তমানে বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। আর সরু চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, যা গত সপ্তাহে ছিল ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৫৮ টাকায়। গত সপ্তাহে এই চালের মূল্য ছিল ৫০ থেকে ৫২ টাকা।

                      বাদামতলী-বাবুবাজার চাল আড়ত মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘আড়তে কোনো চালের মূল্য বাড়েনি। এই সময় চালের মূল্য বাড়ারও কোনো কারণ নেই। বাজারে নতুন চাল উঠছে। কাজেই খুচরা বাজারে যদি চালের মূল্য বেড়ে যায়, তা অন্য কোনো কারণে হতে পারে। সরবরাহে কোনো সমস্যা নেই।’

                      এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক লায়েক আলী বলেন, ‘চালের মোকাম নওগাঁ, নাটোর, জয়পুরহাট, দিনাজপুরে তো চালের মূল্য কম। এখানে সরবরাহ বা জোগানেও কোনো সমস্যা নেই। এরপরও যদি রাজধানীর খুচরা বাজারে মূল্য বেড়ে যায়, তাহলে এর দায় আমরা নিতে পারব না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে মোটা বা সরু কোনো ধরনের চালের মূল্য বাড়ার কারণ নেই।’

                      হঠাৎ চালের মূল্য বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ধান-চালের মূল্য বাড়লে কৃষক লাভবান হন। এতে তারা উৎসাহিত হন। উৎপাদন খরচ না পেলে, মুনাফা না পেলে কৃষক চলবেন কী দিয়ে? এটা বুঝতে হবে।’

                      চালের মূল্য বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে রাজধানীর মাতুয়াইলের নির্মাণ শ্রমিক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমরা নিম্ন আয়ের মানুষ, দিনে এনে দিনে খাই। প্রতিদিনই কোনো না কোনো পণ্যের মূল্য বাড়ছে। কিন্তু আমাদের পারিশ্রমিক বা মজুরি তো বাড়ে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ বিষয়টি দেখার কাজে সরকারের লোকজনের সময় নেই। তাই ব্যবসায়ীরাও বেশি মুনাফার জন্য সুযোগ গ্রহণ করেন।’

                      এই অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শরীফা খান বলেন, ‘সারা বছরই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিং চলে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) নিয়মিত বাজার মনিটরিং করে। কাজেই বাজারে সরকারের নজরদারি নেই, এমন অভিযোগ ঠিক নয়।’ কোনো কারণ ছাড়া অনৈতিকভাবে কেউ মুনাফা করলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।

                      সূত্রঃ যায়যায়দিন


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31736/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        স্মার্টফোনে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে ফ্রিজ


                        স্মার্ট ফ্রিজের কন্ট্রোল বোর্ডে আইওটি ডিভাইস হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে ওয়াই-ফাই মডিউল। এতে ফ্রিজে ওয়াই–ফাই ইন্টারনেট সংযোগ থাকবে। প্লে স্টোর থেকে ‘স্মার্ট অ্যাপ্লায়েন্সেস’ নামের অ্যাপ ইনস্টল করে স্মার্টফোন থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে স্মার্ট রেফ্রিজারেটর।

                        স্মার্ট রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয়েছে এলইডি ডিসপ্লে। ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে এতে ইন্টারনেট সংযোগ থাকায় ইউটিউব থেকে গ্রাহক তাঁর পছন্দের খাবারের রেসিপিসহ যেকোনো ভিডিও দেখতে পারবেন। ফ্রিজের গায়ে বিশেষ ক্যামেরা যুক্ত থাকায় ডিসপ্লে কিংবা মোবাইলের মাধ্যমে গ্রাহক ফ্রিজের অভ্যন্তরে সংরক্ষিত খাবার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেখতে পারবেন।

                        বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে মোবাইল ফোনে স্মার্ট রেফ্রিজারেটর নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি পণ্যটি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাবে। স্মার্টফোন থেকে তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এতে থাকা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) প্রযুক্তি সংরক্ষিত খাবারের পরিমাণ কমে গেলে নোটিফিকেশন পাঠাতে পারে। বিদ্যুৎসাশ্রয়ী ইন্টেলিজেন্ট ইনভার্টার প্রযুক্তিও রয়েছে এতে।

                        সূত্রঃ প্রথম আলো


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/22/31727/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment

                        Working...
                        X