উইঘুর মুসলিমদের কবরস্থান গুঁড়িয়ে দিচ্ছে সন্ত্রাসী চীন সরকার!
চীনে উইঘুর মুসলিমদের বছরের পর বছর টিকে থাকা ঐতিহাসিক কবরস্থানগুলো গুঁড়িয়ে দিচ্ছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এমনই ছবি ধরা পরেছে স্যাটেলাইট ইমেজে। পশ্চিম তুর্কিস্থানের জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়নের মধ্যেই ভূ-উপগ্রহের তোলা এমন সব ছবি সামনে এল।
জানা যায়, সিএনএন স্যাটেলাইটে তোলা কয়েকশ’ ছবি বিশ্লেষণ করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনটির বরাত দিয়ে তুর্কি গণমাধ্যম ইয়েনি শাফাক এ খবর জানায়।
স্যাটেলাইট চিত্রের বিশ্লেষক আর্থরিজ অ্যালায়েন্স ২০১৪ সাল থেকে ধ্বংস হওয়া ৪৫টি কবরস্থান আবিষ্কার করেছিলেন। সিএনএনের প্রতিবেদনে আগে ও পরে মিলিয়ে কয়েকটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হওয়া কবরস্থানের চিত্র প্রদর্শন করা হয়। তুর্কি মুসলিমদের ওপর ধর্মীয়, বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক অধিকারের বিষয়ে দমনমূলক নীতির বিষয়ে চীনকে অভিযুক্ত করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০ লাখ মানুষ চীনের কারিগরি প্রশিক্ষণের নামে বন্দিশিবিরে আটক রয়েছে। তবে এসব তথ্যের পুরোটাই অস্বীকার করছে চীন সরকার।
চীনের জিনজিয়াং অঞ্চলে এক কোটি উইঘুর মুসলমানের বসবাস। ওই অঞ্চলের মুসলিম জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ তুর্কি বংশোদ্ভূত। দীর্ঘদিন থেকে চীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে মুসলিমদের সঙ্গে সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য করা হচ্ছে।
সূত্র: সিএনএন, ইয়েনি শাফাক
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/23/31807/
চীনে উইঘুর মুসলিমদের বছরের পর বছর টিকে থাকা ঐতিহাসিক কবরস্থানগুলো গুঁড়িয়ে দিচ্ছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এমনই ছবি ধরা পরেছে স্যাটেলাইট ইমেজে। পশ্চিম তুর্কিস্থানের জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়নের মধ্যেই ভূ-উপগ্রহের তোলা এমন সব ছবি সামনে এল।
জানা যায়, সিএনএন স্যাটেলাইটে তোলা কয়েকশ’ ছবি বিশ্লেষণ করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ওই প্রতিবেদনটির বরাত দিয়ে তুর্কি গণমাধ্যম ইয়েনি শাফাক এ খবর জানায়।
স্যাটেলাইট চিত্রের বিশ্লেষক আর্থরিজ অ্যালায়েন্স ২০১৪ সাল থেকে ধ্বংস হওয়া ৪৫টি কবরস্থান আবিষ্কার করেছিলেন। সিএনএনের প্রতিবেদনে আগে ও পরে মিলিয়ে কয়েকটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হওয়া কবরস্থানের চিত্র প্রদর্শন করা হয়। তুর্কি মুসলিমদের ওপর ধর্মীয়, বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক অধিকারের বিষয়ে দমনমূলক নীতির বিষয়ে চীনকে অভিযুক্ত করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০ লাখ মানুষ চীনের কারিগরি প্রশিক্ষণের নামে বন্দিশিবিরে আটক রয়েছে। তবে এসব তথ্যের পুরোটাই অস্বীকার করছে চীন সরকার।
চীনের জিনজিয়াং অঞ্চলে এক কোটি উইঘুর মুসলমানের বসবাস। ওই অঞ্চলের মুসলিম জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ তুর্কি বংশোদ্ভূত। দীর্ঘদিন থেকে চীনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে মুসলিমদের সঙ্গে সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক বৈষম্য করা হচ্ছে।
সূত্র: সিএনএন, ইয়েনি শাফাক
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/23/31807/
Comment