উম্মাহ্ নিউজ # ২রা জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২৮শে জানুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

[Al-Firdaws News]

ফিলিস্তিনিদের বিল্ডিং ইহুদিদের দিয়ে দিতে বর্বর ইজরাইলি আদালতের নির্দেশ



জেরুজালেমের সিলওয়ান পাড়ায় ফিলিস্তিনিদের মালিকানাধীন একটি বিল্ডিং উচ্ছেদ করে তা সন্ত্রাসী ইজরাইলি বসতি স্থাপনকারীদের হাতে ফিরিয়ে দেয়ার রায় দিয়েছে ইজরাইলের একটি আদালত। গতকাল এই রায় ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ওয়াদি হিলওয়ে ইনফরমেশন সেন্টার। খবর ওয়াফা নিউজ এজেন্সি।

রায়ে আদালত ফিলিস্তিনি পরিবারগুলোকে আগস্টের ভেতর বিল্ডিং অর্পণ করতে আদেশ দিয়েছে।

বিল্ডিংয়ের একটি অ্যাপার্টমেন্টের মালিক মাজন দ্বেইন বলেন, পাঁচ তলার ভবনটি পাঁচটি অ্যাপার্টম্যান্ট নিয়ে গঠিত। ভবনের জমিটি ১৯৬৩ সালে তার দাদা ক্রয় করেছিলেন।

ওয়াদি হিলওয়ে ইনফরমেশন সেন্টার জানিয়েছে, গত বছর ৮৮ ফিলিস্তিনি পরিবারকে তাদের বাড়ি ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের দিয়ে দিতে আদালত নির্দেশ দেয়।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32129/

[Al-Firdaws News]

দিল্লি থেকে দেওবন্দের ঈদগাহ; জেগে উঠছে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও



সিএএ এবং এনআরসির বিরুদ্ধে ফুঁসছে গোটা ভারত। বিজেপির মুসলিম বিরোধী এই কালো আইনের বিরুদ্ধে পুরুষদের পাশাপাশি বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন ভারতের নারীরাও।

দিল্লির শাহীনবাগে সিএএ এবং এনআরস’র বিরুদ্ধে সবধর্মের নারীদের ঐতিহাসিক বিক্ষোভ সাড়া ফেলেছে গোটা দেশে। সারা দেশের নারীরা অনুসরণ করছেন দিল্লির শাহীনবাগের।

জায়গায় জায়য়গায় গড়ে তুলেছেন দিল্লির শাহীনবাগের আদলে বিক্ষোভ কর্মসূচী। নারীদের পাশাপাশি পুরুষরাও পাহারা দিচ্ছে, বিক্ষোভস্থলে খাবার পৌঁছানোসহ সবধরনের সাহায্য করে যাচ্ছেন তাদেরকে।

দেশের অন্যান্য জায়য়গায় নারীদের চেয়ে পিছিয়ে নেই দেওবন্দের নারীরাও। তারাও শুরু করেছেন শাহীনবাগের আদলে ২৪ ঘন্টার লাগাতার কর্মসূচী।দলে দলে বিক্ষোভে শরীক হচ্ছেন দেওবন্দের নারীরা। লাগাতার মাইকে চলছে ভাষণ, বাচ্চাদের কণ্ঠে হামদ না’ত, কিরাআতসহ বিভিন্ন স্লোগান।

লাগাতার কর্মসূচীর আজ বিকেলের ভাষণে এক নারী বলেন, এই দেশ মোদী-আমিত শাহের দেশ নয়! এই দেশ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, শাইখুল হিন্দ, হুসাইন আহমাদ মাদানী, আশরাফ আলী থানভীর দেশ।

তিনি বলেন, তোমরা আমাদের কাছে প্রমাণ চাচ্ছো আমরা ভারতীয় কিনা? আমরা কারা, সেটা জিজ্ঞেস করো দিল্লিতে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা লাল বিল্ডিংয়ের কাছে!যে বিল্ডিংয়ের সামনে দাঁড়িয়ে তোমরা মুসলিমবিরোধী বড় বড় কথা বলে থাকো!

আমাদের পরিচয় জিজ্ঞেস করো আগ্রার তাজমহলের কাছে! আমাদের পরিচয় জিজ্ঞেস করো কুতুব মিনারের কাছে! আমাদের পরিচয় জিজ্ঞেস করো দিল্লি শাহী মসজিদের কাছে!

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32132/

[Al-Firdaws News]

দিল্লিতে বিজেপি ক্ষমতায় এলে মসজিদ করতে দেওয়া হবেনা: সন্ত্রাসী বিজেপি সাংসদ



আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভা নির্বাচনে দিল্লিতে বিজেপি ক্ষমতায় আসলে সরকারি জমিতে কোন মসজিদ করতে দেওয়া হবেনা বলে জানিয়েছে বিজেপি সাংসদ পশ্চিম দিল্লির সাংসদ পারবেশ।

সে মুসলিম বিরোধী কথিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের ব্যাপারে প্রতারণামূলক ভয় দেখিয়ে বলেছে, “যে লক্ষ লক্ষ মানুষ শাহিনবাগে জড়ো হয়েছে তারাই আপনার বাড়িতে প্রবেশ করবে, আপনার বোন ও কন্যাকে ধর্ষণ করবে, হত্যা করবে। তাই এখনই সিদ্ধান্ত নিন।

উল্লেখ্যে, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে দক্ষিণ পূর্ব দিল্লির শাহিনবাগে মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ করতে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন বহু মানুষ। সেখানে অনেক মহিলাও যোগ দিয়েছেন।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32150/

[Al-Firdaws News]

নাগরিকত্ব আইনের সমালোচনাকারীদের গুলি করে মারার হুমকি বিজেপির মন্ত্রী



বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বিজেপির সমালোচনাকারীদের দেশদ্রোহী আখ্যা দিয়ে তাদের গুলি করে মারার হুমকি দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী সন্ত্রাসী অনুরাগ ঠাকুর।

গত সোমবার দিল্লিতে নির্বাচনী প্রচারের মধ্যে অনুরাগ ঠাকুর মাথার ওপর দুই হাত তুলে তালি দিয়ে স্লোগান দেয়– ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মারো’। খবর এনডিটিভির।

আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লির ৭০টি আসনে বিধানসভা নির্বাচন হবে, যার ফল ঘোষণা করা হবে ১১ ফেব্রুয়ারি। দিল্লির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রিথালা এলাকায় অনুরাগ ঠাকুরের ওই প্রচারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এর পরই কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েন এই বিজেপি নেতা।

এদিকে এ মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিজেপিকে আসল ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে মন্তব্য করেন কংগ্রেস নেতা ও প্রচার কমিটির প্রধান কীর্তি আজাদ।

গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘দেশের শান্তি ও সম্প্রীতি নষ্ট করছে বিজেপি। তাই ওরা আসল বিশ্বাসঘাতক।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32141/

[Al-Firdaws News]

বন্দে মাতরম স্লোগান না দিলে ভারতে থাকার কোনও অধিকার নেই: মালাউন সারেঙ্গী



গুজরাটের সুরাটে কথিত মুসলিম বিরোধী নাগরিকত্ব আইনের সমর্থনে একটি জনসভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বন্দে মাতরমের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে মাঝারি, ছোট ও ক্ষুদ্র শিল্প মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী মালাউন প্রতাপচন্দ্র সারেঙ্গি।

সারেঙ্গি বলেছে, ‘যারা বন্দে মাতরম স্লোগান দিতে রাজি নয় তাদের ভারতে থাকার কোনও অধিকার নেই। কারণ, বিনামূল্যে বিদ্যুৎ পরিষেবা ও জল দিলে দেশের কোনও উন্নতি হয় না। দেশের উন্নতি হয় নাগরিকদের দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পেলে। দেশের প্রতি তাঁদের ভালবাসায়। সেটা না থাকলে কোনও লাভ নেই।’

সূত্র: এনডিটিভি

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32144/

[Al-Firdaws News]

পশ্চিমবঙ্গেও সিএএ-বিরোধী প্রস্তাব পাশ, সন্ত্রাসী বিজেপির বিরোধীতা



মুসলিম বিরোধী কথিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) প্রত্যাহার এবং জাতীয় জনসংখ্যা পঞ্জি (এনপিআর), জাতীয় নাগরিক পঞ্জি (এনআরসি) মতো প্রক্রিয়া চালু না করার দাবি তুলে প্রস্তাব পাশ করল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা। কেরালা, পাঞ্জাব ও রাজস্থানের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে পাশ হল সিএএ-বিরোধী প্রস্তাব।

জানা যায়, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিধানসভায় এই প্রস্তাব পেশ করেন। বাম ও কংগ্রেস বিধায়করা এই প্রস্তাবে সংশোধনী আনার পক্ষে বললেও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সংশোধনী না আনার জন্য দু’দলের বিধায়কদের কাছে অনুরোধ জানানো হয়। তবে প্রথম থেকেই প্রস্তাবের বিরোধীতা করেছে সন্ত্রাসী বিজেপি। শেষমেশ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় কণ্ঠভোটে এই প্রস্তাব পাশ হয়ে যায়।

প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন যে নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা কোনো নাগরিকের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়া হবে না। কিন্তু এই আইনে তার কোনো উল্লেখ নেই। যা নাগরিকদের মধ্যে একটা বিভ্রান্তি তৈরি করছে। তাই রাজ্যে সরকারের মাধ্যমে কেন্দ্র সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে যে, সিএএ বাতিল এবং এনপিআর, এনআরসি প্রত্যাহারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। এই প্রস্তাবে আরো বলা হয়েছে, সিএএ-র সাহায্যে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ধর্মের নামে দেশের মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করছে। মানবাধিকারকে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের প্রতিটি রাজ্যে চরম অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর জাতীয় নাগরিক পঞ্জির বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাশ করেছিল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিধানসভা। সেই প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, এনআরসি-র তৈরির নামে বৈধ ভারতীয় নাগরিকদের হয়রানি করা হচ্ছে। এ রাজ্যে কোনো ভাবেই এনআরসি চালু করা যাবে না, সেই প্রস্তাবও গৃহীত হয়েছিল।

সূত্র : আনন্দবাজার।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32121/

[Al-Firdaws News]

সীমান্তে সন্ত্রাসী বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশী হত্যায় জাবি শিক্ষার্থীর প্রতিবাদ



বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তসন্ত্রাসী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার প্রতিবাদে একাই আমরণ অনশনে বসেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থী।

প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ৪৩তম ব্যাচের ওই শিক্ষার্থীর নাম আদিব আরিফ। গেল শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরের দিক থেকে চার দফা দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনশন চালিয়ে আসছেন তিনি।

আরিফের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে রবিবার অনশনে যোগ দেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) বিবিএ-এর শিক্ষার্থী নাজমুল করিম।

তাদের দাবিগুলো হল-

১.ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে সকল হত্যার আন্তর্জাতিক আইনে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
২.ভারতকে সীমান্ত হত্যার জন্য ক্ষমা চেয়ে আর হত্যা না করার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে।
৩.সীমান্তে হত্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সকল পরিবারকে তদন্ত সাপেক্ষে দুই দেশের যৌথভাবে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

৪.বাংলাদেশের সংসদে সীমান্তে হত্যার প্রতিবাদ করে নিন্দা জানাতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আরিফ বলেন, “প্রতিনিয়ত সীমান্তে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করছে কথিত ‘বন্ধু’ রাষ্ট্র ভারত। কিন্তু এই মানুষ হত্যার অনুভূতিটা এখন আর আমাদের মাঝে নেই। আমরা প্রতিদিন ধর্ষণ করে হত্যা, নির্যাতনে হত্যা, ক্রসফায়ারে হত্যা, বোমা মেরে হত্যা শুনতে শুনতে একেবারে অনুভূতিহীন হয়ে গেছি। এই অনুভূতিটা আবার জেগে ওঠে যখন নিজের, বাবা, ভাই কিংবা বোন হত্যার শিকার হয়।”

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার কিছু পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন আরিফ। তিনি বলেন, “গত দশ বছরে ২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সালে সীমান্তে ভারত ৩০০ মানুষ হত্যা করেছে। ২০১৯ সালে এই সংখ্যাটা ছিল ৪৬। আর ২০২০ সালে মাত্র ২৩ দিনেই হত্যা করেছে ১৫ জন। ২০১৮ সালের তুলনায় ২০১৯ সালে সীমান্তে হত্যা তিনগুণ। আর এভাবে চলতে থাকলে ২০২০ সালে সংখ্যাটা ৪০০ও ছাড়াতে পারে। কিছুদিন আগে নিউজে দেখলাম ১১ বছর আগে বাবাকে মেরেছে বিএসএফ এবার মারলো ছেলেকে। ”

সবাইকে এই নির্বিচার হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে রাস্তায় এসে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “একবার চিন্তা করেছেন এই আমরাই ১৯৫২ সালে ভাষার জন্য সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, ৪ জনের হত্যার প্রতিবাদে পুরো দেশ বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে মায়ের ভাষার জন্য লড়াই করেছি। আর সেই আমরাই ২০২০ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে এসেও কি রকম চেতনাহীন হয়ে গেছি। ”

তিনি আরও বলেন, “এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। এভাবে চলতে পারে না। পাশের দেশ নেপাল দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে ১ জন মানুষকে মারলেও তার প্রতিবাদ করতে হয়। এবার জেগে ওঠুন, প্রতিবাদ করুন। কত সময় নানা কাজে ব্যয় করেন। দশটা মিনিট দেশের জন্য প্রতিবাদ করুন। রাস্তায় নেমে আসুন। আর শিক্ষার্থী ভাইদের বলি কত সময় আড্ডায়, ফোনে গেম খেলে নষ্ট করেন। এবার একটু বাস্তব জীবনে খেলুন। ভাইয়ের জন্য দাড়াঁন, দেশের জন্য দাড়াঁন। আর কোনও হত্যা নয়, এবার হবে প্রতিবাদ। ”

সূত্রঃ বিডি প্রতিদিন

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32113/

[Al-Firdaws News]

বগুড়ায় মাদকসহ ধরা খেলো সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা



বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় ফেন্সিডিল কারবারের অভিযোগে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগ নেতা ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের হেফাজত থেকে ৬ বোতল ফেন্সিডিল জব্দ করা হয়।

কালের কন্ঠের সূত্র জানায়, গ্রেপ্তার করা সাদ্দাম হোসেন (২৮) শেরপুর শহরের উলিপুরপাড়ার আব্দুস সালামের পুত্র। সাদ্দাম বগুড়া জেলা সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একইসাথে গ্রেপ্তার করা হয় মির্জাপুর গ্রামের ওবাইদুল ইসলামের ছেলে রাসেল মাহমুদ (৩০) ও রহমতপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেনকে (৩০)।

গ্রেপ্তারকৃতরা রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শালফা-মৈল্যাপাড়া এলাকায় একটি ব্রীজের উপর ফেন্সিডিল বিক্রির জন্য অপেক্ষা করছিল। সংবাদ পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে ৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32124/

[Al-Firdaws News]

ধামরাইয়ে প্রকাশ্যে পিটিয়ে ৭ লাখ টাকা লুট, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি



ঢাকার ধামরাইয়ে এক গরু ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে ৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা লুট করেছে স্থানীয় কয়েকজন যুবক। সোমবার সকালে সানোড়া ইউনিয়নের আলোকদিয়ে চৌরাস্তা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় ব্যবসায়ী আব্বাস আলীকে ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা যায়, ধামরাইয়ের সাড়োনা ইউনিয়নের আলোকদিয়া গ্রামের মৃত হাছেন আলীর ছেলে আব্বাস আলী সোমবার সকালে গরু ক্রয়ের জন্য নিজ বাড়ি থেকে ৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা নিয়ে হাটের উদ্দ্যেশ্যে রওনা হয়। ওৎ পেতে থাকা স্থানীয় যুবক জুলহাস উদ্দিন, সুরুজ মিয়া ও ইদ্রিস আলীসহ কয়েকজন মিলে তার গতিরোধ ব্যাপক মারধর করে এবং তার কাছে থাকা টাকা লুট করে নেয়। পরে তার ডাক চিৎকারে আশে পাশের লোক এগিয়ে এলে লুটকারীরা পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় ব্যবসায়ী আবব্বাস আলীকে ধামরাই সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিসকরা জানিয়েছেন তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সূত্রঃ মানবজমিন

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32125/

[Al-Firdaws News]

রাঙ্গামাটিতে যুবলীগ নেতার রগ কাটালো নিজদলীয় সন্ত্রাসীরাই!



রাঙ্গামাটি পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ড যুবলীগের সদ্য বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক মো: নাসির উদ্দিনের পায়ের রগ কেটেছে নিজদলীয় সন্ত্রাসীরাই। গত সোমবার রাতে শহরে হ্যাপির মোড় এলাকার প্রত্যশা ক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আহত নাসির অভিযোগ করেন, সোমবার আনুমানিক রাত ৮টার দিকে শহরের হ্যাপির মোড় এলাকায় যুবলীগ নেতা ও ৭নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি আরিফ তাকে পুরনো বিবাদ ভুলে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়ে প্রত্যাশা ক্লাবের দিকে ডেকে নেয়। সেখানে আগে থেকেই ওঁৎ পেতে থাকা জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি সুজনসহ কয়েকজন তাকে কিরিচ চাপাতি দিয়ে কোপানো শুরু করে। একপর্যায়ে সে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে এবং অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে কে বা কারা আমাকে হাসপাতালে রেখে গেছে আমি জানি না।

তিনি আরো অভিযোগ করেন, হামলাকারীদের মধ্যে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল জব্বার সুজন, জেলা যুবলীগের সহসম্পাদক মিজান, যুবলীগ ৭নং ওয়ার্ড কমিটির সেক্রেটারি আরিফকে চিনতে পেরেছেন।

রাঙামাটি সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক দীপংকর তংচঙ্গ্যা জানিয়েছেন, নাসিরের মাথায় ও পায়ে আঘাতের চিহ্ন আছে। আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32147/

[Al-Firdaws News]

আল-কুদুস | আল-আকসা মসজিদ থেকে 5 মুসলিম বোনসহ 11 জনকে বন্দী করলো ইহুদী সন্ত্রাসীরা!



আজ, মঙ্গলবার সকালে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাঈলী দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসী বাহিনী ফিলিস্তিনের জবরদখলকৃত জেরুজালেমের পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ থেকে ৫ জন মুসলিমা ফিলিস্তিনি নারীকে গ্রেপ্তার করেছে।




জেরুজালেমের স্থানীয় সূত্রে খবর, দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসীরা “নাহিদা আবু শাকর, যিনি শেখ রায়েদ সালাহের বোন, এবং ইসলাম মানাসেরাহ এবং সামাহ মাহামেদকে গ্রেপ্তার করেছে।” তাদের সবাইকে জেরুজালেমের দখলকৃত পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ থেকে গ্রেফতার করেছে ইহুদীরা ।



দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী জেরুজালেম থেকে মুসলিম শিক্ষিকা “উম্মে ওমর” ও শিক্ষিকা নাফিসা খোয়াইস উভয়কেই গ্রেপ্তার করে।

এছাড়াও আল-আকসা কমপ্লেক্স থেকে একই দিন সকালে আরো 6 জন মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় অভিশপ্ত দখলদার ইহুদী সন্ত্রাসীরা।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/28/32159/

[Munshi Abdur Rahman]

আল-কুদুস | আল-আকসা মসজিদ থেকে 5 মুসলিম বোনসহ 11 জনকে বন্দী করলো ইহুদী সন্ত্রাসীরা!

আহ........!
ইয়া আল্লাহ! আপনি আমাদের কাপুরুষতা ও অক্ষমতাকে ক্ষমা করুন.............................................আ মীন

[erfan uddin]

জাজাকাল্লাহ খাইরান। আল্লাহ পাক আপনাদের কাজ গুলো কবুল করুন।

[abu mosa]

হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।