Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৮শে জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২৩শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৮শে জমাদিউস-সানি ১৪৪১ হিজরী # ২৩শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঈসায়ী।

    শান্তি প্রতিষ্ঠায় দখলদারিত্বের অবসান অপরিহার্য



    গোটা আফগান জাতি, বিশেষ করে রাজনৈতিক মহল এ বিষয়ে একমত যে, মার্কিন দখলদারিত্ব আফগান সঙ্কটের মূল কারণ। যতদিন পর্যন্ত বিদেশি শক্তি আফগানিস্তানে অবস্থান করবে ততদিন পর্যন্ত শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
    সাম্প্রতিক সময়ে আফগানিস্তানের প্রতিটি প্রান্ত থেকে এই দাবি শোনা যাচ্ছে যে, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দখলদারিত্বের অবসান হোক।
    রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক দল এবং সমাজের প্রতিটি স্তর থেকে আমেরিকার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, তারা যেন ওজর-আপত্তি ও বাহানা বাদ দিয়ে অনতিবিলম্বে শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
    আফগান জাতি একদিক থেকে শান্তি প্রতিষ্ঠার স্বার্থে আমেরিকার প্রতি দখলদারিত্ব অবসানের আহ্বান জানিয়েছে, অপরদিকে অবৈধ ও দুর্নীতিগ্রস্ত আশরাফ গনীর সরকারকে সতর্ক করেছে, তারা যেন নিজেদের স্বার্থে শান্তি প্রক্রিয়া বানচাল করার বা দীর্ঘায়িত করার অপচেষ্টা না চালায়।
    সাম্প্রতিক সময়ে সাধারণ আফগানরা ব্যাপকভাবে মার্কিন বিমান হামলার প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং এর নিন্দা করছে। পাশাপাশি তারা আফগান সেনাদের প্রাণঘাতী নৈশ হামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং একে তারা সম্পূর্ণ অনৈতিক বলে নিন্দা জানিয়েছে।
    প্রতিবাদ ও নিন্দার আওয়াজ আফগানিস্তানের সর্বত্র শোনা যাচ্ছে। এতে বোঝা যায় যে, দেশের মানুষ দখলদারিত্বের অবসান চায়। দখলদার ও তার অনুগতরা “জনগণের শাসন” এর মিষ্টি বার্তা শোনাচ্ছে দুই দশক ধরে। তারা যদি আসলেই জনগণের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে থাকে তাহলে তাদের উচিত জনগণের কথা শোনা এবং সে মতে কাজ করা। তারা মিডিয়ার শক্তি ও মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে জনগণের মুখ বন্ধ করতে পারবে না। বরং এ ধরনের জাতীয় ইস্যুকে এবং জনমতকে উপেক্ষা করার ফলে তাদের পরাজয় ত্বরান্বিত হবে।
    আফগান জনগণের মত ইসলামী ইমারাহ দখলদারিত্ব অবসানের ওপর জোর দিয়ে যাচ্ছে। তারা বিশ্বাস করে যে, বিভিন্ন ওজর আপত্তি দেখিয়ে দখলদারিত্ব অবসানের প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করা চলমান সংকটের বড় একটি কারণ। এজন্য ইসলামী ইমারাহ মার্কিন কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ,তারা যেন চলমান শান্তি প্রক্রিয়াকে সফল করতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
    জনগণের কল্যাণকামিতা ও দেশের স্বাধীনতায় সর্বাধিক গুরুত্বারোপকারী ইসলামী ইমারাহ দখলদারিত্ব অবসানের লক্ষ্যে চলমান শান্তি আলোচনায় সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং এ প্রক্রিয়াকে তারা খুবই গুরুত্বের সাথে নিয়েছে। কিন্তু এক হাতে তো আর তালি বাজে না ।তাই অপরপক্ষকেও এর তাৎপর্য অনুধাবন করতে হবে এবং জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে হবে। তবেই শান্তি আলোচনা সফলতার মুখ দেখতে পারে।

    আর্টিকেলটি ইসলামী ইমারত আফগানিস্তানের অফিসিয়াল ইংরেজী সাইটে গত ৮ই ফেব্রুয়ারীতে প্রকাশিত হয়। সেখান থেকে এটি অনুবাদ করেছেন মাওলানা আব্দুল্লাহ ইউনুস।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33390/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইহুদিবাদী ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের অবরোধে গাজায় বন্ধ ৫ হাজার কারখানা, ৭০শতাংশ যুবক বেকার



    ১৪ বছর ধরে ইসরাইলি অরবোধে গাজার অর্থনীতি তলানিতে ঠেকেছে। একটি রিপোর্ট বলছে, গাজার প্রায় ৭০ শতাংশ যুবক এখন বেকারত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। এই রিপোর্টের ওপর একটি প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন গাজার এক এমপি জামাল আল-খোদারি। তিনি বলেছেন, ১৪ বছরের দীর্ঘ অবরোধ গাজার ৫ হাজার কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। খবর পুবের কলম

    গাজার শ্রমিক থেকে ইঞ্জিনিয়ার পর্যন্ত সকলেই বেকারত্বে জীবন কাটে বাধ্য হচ্ছে। চরম মানবিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে গাজার মানুষ। সেখানকার ২০ লক্ষ মানুষ এখন দারিদ্রের মধ্যে দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন। প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছেন অঞ্চলটিতে।ব্যবসায়ীরাদের অবস্থা দুরহ হয়ে উঠেছে। আমদানি-রফতানিতে ইসরাইলি সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করে রেখেছে ফলে কাঁচামাল আনতে পারছেন না তারা। আল-খোদারি আরও জানান, ৩ লক্ষ শ্রমিক ও ১০ হাজারের বেশি স্নাতক গাজায় বেকারত্ব দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছেন।এই ভাবেই অন্ধকারের মধ্যে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে গাজার তরুণদের ভবিষ্যৎ।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33402/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মালাউন মোদির আচ্ছে দিন আ গয়া: রাষ্ট্রসংঘের শিশু সমৃদ্ধি সূচকে ভারত ১৩১তম




      একের পর এক রিপোর্ট প্রকাশিত হচ্ছে। আর বিশ্বের দরবারে প্রকাশ্যে আসছে ভারতের বর্তমান হাল।সিএএ, এনআরসি, কাশ্মীর ইস্যুতে ইতিমধ্যেই বিশ্বের দরবারে সমালোচিত হচ্ছে ভারত। বিশ্ব ক্ষুধাসূচক, উন্নয়ন সূচকের পর এবার ভারতের মুখ পুড়ল বিশ্ব শিশু সমৃদ্ধি (ফ্লারিশিং) সূচকে। পরিবেশ এবং সামাজিক পরিকাঠামোর দিক থেকে ভারতীর শিশুরা কতটা নিরাপদ এবং সুরক্ষিত? রাষ্ট্র সংঘের রিপোর্ট বলছে, ১৮০ টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১৩১।

      একটি দেশে সামাজিক ভাবে শিশুরা কেমন করে বেঁচে থাকে, জন্মের পর পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের মৃত্যুর হার কত, তাদের হিংসার শিকার হতে হয় কি না, ভ্রূণ হত্যার হার, শিশুরা বেড়ে ওঠার সময় থেকে শিক্ষার সুযোগ কতটা পাচ্ছে, শিক্ষা ও খাদ্যের অধিকার তারা কতটা পাচ্ছে, দারিদ্র্যের হার কেমন, এই ধরনের একগুচ্ছ প্রশ্নের উপর সমীক্ষা চালানো হয়। সমীক্ষা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু), ইউনিসেফ এবং ল্যানসেট পত্রিকা। তারই রিপোর্ট সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।ওই সমীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি হয় চাইল্ড ফ্লারিশিং ইনডেক্স (শিশু সমৃদ্ধি সূচক)। তাতেই দেখা যাচ্ছে, ভারত অনেক নীচে, ১৩১ তম স্থানে।

      পাশাপাশি, সাসটেনেবিলিটি ইনডেক্স, জনপ্রতি বিভিন্ন দেশের কার্বন নিঃসরণের মাত্রাকে মাথায় রেখে যে সমীক্ষা করা হয়েছে, তাতে ভারতের স্থান ৭৭।

      রিপোর্টে আরও একটি বিশেষ দিকে নজর দেওয়া হয়েছে। সেটা হল, বিপণন ও বিজ্ঞাপনে শিশুদের ব্যবহার। বিভিন্ন জাঙ্কফুড, নরম পানীয়ের বিজ্ঞাপনে শিশুদের দিয়ে প্রচার অন্যান্য শিশুকে অস্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয়র দিকে উৎসাহিত করে। যার ফলে শিশুদের ওবেসিটি, বেশি ওজন সহ বিভিন্ন অসুখের দিকে ঠেলে দেয় বলে রিপোর্টে প্রকাশ।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33431/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        উত্তপ্ত রাখাইন থেকে পালাতে গিয়ে গ্রেফতার ২০ রোহিঙ্গা মুসলিম



        এখনও জ্বলছে রাখাইন। মুসলিমদের উপর হিংসা এখনও কমেনি। তাই নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে রাখাইন থেকে পালাচ্ছিল ২০ রোহিঙ্গা মুসলিম। কিন্তু মাঝপথেই মায়ানমার সেনার হাতে গ্রেফতার হল তারা। জানাগিয়েছে,রাখাইন থেকে পালিয়ে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছিল এই ২০ রোহিঙ্গা। তাদের মধ্যে কয়েকজন শিশু ও মহিলা রয়েছে। ‘অবৈধ যাত্রা’র অভিযোগ তুলে বিচার প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে তাদের ওপর।

        গত শুক্রবার ইয়াঙ্গনে এই ২০জন ছাড়া আরও ৫৪জন আটক রোহিঙ্গাকে একই অভিযোগে আদালতে তোলা হয়।

        এদিকে আইনজীবী নায় মেও জার বলেছেন, আটককৃতরা দেশের পশ্চিমাঞ্চলের রাখাইনের বাসিন্দা। সেখানে এখনও রোহিঙ্গারা সেনাবাহিনীর দমন-নিপীড়নের শিকার হচ্ছে।পাশাপাশি আরাকান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে থাকায় অঞ্চলটিতে অস্থির পরিস্থিতি এখনও অব্যাহত। তাই নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে ভিন দেশে এইভাবেই পালিয়ে যেতে হচ্ছে রোহিঙ্গাদের। কয়েকদিন আগে নিরাপদ স্থানের উদ্দেশ্য পাড়ি দিতে গিয়ে বঙ্গোপসাগরে নৌকাডুবির শিকার হতে হয় রোহিঙ্গাদের।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33399/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আজকের এই দিনে কাশ্মীরের দুইগ্রামের নারীদের গণধর্ষণ করেছিল ভারতীয় মালাউন বাহিনী

          ২০১৪ সাল থেকে ২৩ শে ফেব্রুয়ারি কাশ্মীরি নারীদের প্রতিরোধ দিবস হিসাবে পালিত হয়ে আসছে। ১৯৯১ সালের এই দিনে কাশ্মীরের অন্তর্গত কুনান ও পুষ্পরা গ্রামের অধিকাংশ নারী ভারতীয় সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্মমভাবে ধর্ষণের শিকার হয়। খবর-কাশ্মীর লিট ডট ওআরজি

          ২৯ বছর আগের এই দিনে কাশ্মীরের পুরুষদের ওপর অর্বণনীয় অত্যাচার এবং উভয় গ্রামের সিংহভাগ নারীদের ধর্ষণ করা হয়। কিন্তু এতদসত্ত্বেও তাদের মনোবল ভেঙ্গে পড়েনি। তারা পিছিয়ে পড়েননি আন্দোলন থেকে। বরং দিনে দিনে অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাদের অবস্থান হয়েছে আরও পরিপক্ক হয়েছে।

          তাদের এই প্রতিরোধ অবস্থান ধীরে ধীরে রোল মডেল হয়ে ওঠে সমগ্র কাশ্মীরের সংগ্রামী মানুষের কাছে। তাই প্রতি বছর এই দিনে কাশ্মীরের আজাদি লড়াইয়ের সৈনিকেরা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিপক্ষে নতুন করে শপথ গ্রহণ করে।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33437/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ২০৩০ সালে অর্থপাচারে ১৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াবে

            আমদানি ও রফতানির আড়ালে বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে যাচ্ছে। ২০৩০ সাল নাগাদ এটি ১৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি (জিএফআই)।

            গত বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে ‘ডেলিভারিং এসডিজি ইন বাংলাদেশ: রোল অব নন স্টেট একটরস’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসডিজির চারবছরে বাংলাদেশের অগ্রগতি শীর্ষক বইয়ে জিএফআই’র প্রতিবেদনের এই তথ্য তুলে ধরা হয়।

            গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে প্রতিবছর যে ভয়াবহ আকারে বাংলাদেশ থেকে অর্থপাচার হয়ে যাচ্ছে এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সালে এটি ১৪ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থপাচারের এই প্রবণতা ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি সফলভাবে বাস্তবায়নে বাংলাদেশের ক্ষমতাকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাধাগ্রস্ত করবে।

            প্রতিবেদনে জিএফআই উল্লেখ করেছে, কোনও দেশ থেকে অবৈধভাবে আর্থিক মূল্যবান সম্পদগুলো সরিয়ে দিলে তা ওই জাতিকে দেশের কর আয়ের হাত থেকে বঞ্চিত করে। এটি সে দেশের অর্থনীতিকে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাদের ধারণা ২০১৩ সালে যে পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে তা সাড়ে ৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি। তারা বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের প্রবণতা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33393/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ইবিতে ছাত্রলীগ দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১



              জুনিয়র কর্তৃক সিনিয়রকে মারার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। ঘটনায় কয়েকজন ছাত্রলীগকর্মী আহত হয়। এর মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। সংঘর্ষের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকলেও পরে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান ও সংঘর্ষ শেষ হলে আসেন বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা।

              জানা যায়, রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের জেবিয়ারকে বন্ধু ভেবে ডাক দেয় আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রলীগ কর্মী কামাল। পরে দুঃখ প্রকাশ করলেও কামালকে শাসায় ও পরে দেখা করতে বলে জেবিয়ার। কামাল তার বন্ধুদের নিয়ে জিয়াউর রহমান হলে জেবিয়ারের সঙ্গে দেখা করতে যায়। এ সময় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে জেবিয়ারকে মারধর করে কামাল ও তার বন্ধুরা।

              রাত সাড়ে ১১টার দিকে জিয়া হলের ২০৮ নম্বর কক্ষে কামাল অবস্থান করছে জানতে পেরে জেবিয়ার তার গ্রুপের ইমতিয়াজ, জয়, সালমান, হামজাসহ নেতাকর্মীদের নিয়ে আক্রমণ করে। এ সময় কামাল কক্ষ থেকে বের না হলে দরজায় লাথি ও ইট পাটকেল মারতে থাকে। পরে তারা হল থেকে বের হয়ে জিয়া মোড়ে অবস্থান নেয়। এ সময় জিয়া হলসহ অন্য হলে থেকে আসা কামালদের গ্রুপের সঙ্গে জেবিয়ারদের সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের হাতে দেশীয় অস্ত্র দেখা যায়।

              সংঘর্ষে হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের হিমেল চাকমা নামের এক ছাত্রলীগ কর্মী গুরুতর আহত হয়। তাকে ইবি চিকিৎসা কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কুষ্টিয়া মেডিক্যালে স্থানান্তর করা হয়েছে। ঘটনায় আরো কয়েক নেতাকর্মী আহত হয়। এ ঘটনার জের ধরে জিয়াউর রহমান হলের ছাত্রলীগ কর্মী ইমতিয়াজের কক্ষে (৪১৫) ভাঙচুর করে অপর পক্ষ।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33394/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                এবার ইবিতে সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৮



                ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শনিবার রাতে বাংলাদেশ সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কমপক্ষে আটজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। খবর ইউএনবির।

                তাদের মধ্যে অ্যাকাউন্টিং এবং ইনফরমেশন সিস্টেমের শিক্ষার্থী হিমেল চাকমা গুরুতর আহত হয়েছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

                শিক্ষার্থীরা জানায়, সন্ত্রাসী ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও শাহজালাল ইসলাম সোহাগের মধ্যে ক্যাম্পাসে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আরাফাতের সমর্থক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী কামাল হোসেন এবং সোহাগের সমর্থক মাস্টার্সের শিক্ষার্থী জেবিয়ার রহমান রাত ৯টার দিকে শহীদ জিয়াউর রহমান হলে তর্কে লিপ্ত হন। পরে হলের মসজিদের সামনে দুপক্ষের সমর্থকরা লাঠি, হাতুড়ি এবং ধারালো অস্ত্র নিয়ে একে অপরে মারামারিতে লিপ্ত হয় এবং এতে উভয় দলের আটজন কর্মীকে আহত হয়।

                তারা জিয়াউর রহমান হলে কামালের রুমেও ভাঙচুর চালায়।

                ডেইলি সংগ্রামের বরাতে জানা যায় আহত কিছু শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। হিমেলের অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

                কামালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি জেবিয়ারকে বন্ধু ভেবেছিলাম। ভুলটির জন্য আমি ক্ষমা চেয়েছি, কিন্তু তিনি আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।’

                তবে জেবিয়ার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে কামাল ও তার পক্ষকে মারধর করার অভিযোগ আনেন।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33406/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  কটিয়াদীতেও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা নির্মাণ!



                  কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে নিম্নমানের ইটের খোয়া দিয়ে রাস্তা নির্মাণের ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এসকন ট্রেডার্স প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। এলাকাবাসী রাস্তা নির্মাণে অনিয়মের প্রতিবাদ করলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রতিবাদকারীকে চাঁদাবাজির মামলার ভয় দেখায়। ফলে প্রতিবাদও করতে পারছে না এলাকার সাধারণ মানুষ। এ ব্যাপারে প্রশাসনের নীরব ভূমিকার কারণে নিম্নমানের ইটের খোয়া দিয়েই দ্রুত কাজ শেষ করার পাঁয়তারা করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কোনো রকম শুধু বিটুমিনের প্রলেপ দিতে পারলেই বিল তুলে নিতে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। এভাবে কাজটি সম্পন্ন হলে অল্পদিনেই সড়কটি ভেঙে জনদুর্ভোগ বাড়াবে বলে আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে রাস্তাটি নির্মাণ করা হচ্ছে।

                  রাস্তাটি অত্র উপজেলা থেকে পার্শ্ববর্তী মনোহরদী-বেলাব উপজেলার সংযোগ সড়ক। তাছাড়া প্রতিদিন স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসার বহু শিক্ষার্থী এই রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করে। তাদের দাবি ভালোমানের ইটের খোয়া ও মানসম্পন্ন সামগ্রী দিয়ে যেন রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। জানা যায়, উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ চরপুক্ষিয়া হতে লোহাজুরী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার সাদেক মিয়ার বাড়ির মোড় পর্যন্ত প্রায় ১ কি.মি. কাঁচা রাস্তা ৮০ লাখ টাকা প্রাক্কলন ব্যয়ে কার্পেটিংয়ের কাজ প্রায় এক বছর পূর্বে শুরু করলেও মাটি খনন ও ফিলিংয়ের কিছু কাজ করে দীর্ঘদিন কাজটি বন্ধ রাখে। মানব জমিনের সূত্রে জানা যায় ইদানীং নির্মাণকাজটি পুনরায় শুরু করে। কিন্তু একেবারে নিম্নমানের ইটের খোয়া দিয়ে কাজ শুরু করলে এলাকাবাসী প্রতিবাদ করে। ঠিকাদারের দাবি দরপত্রের নির্দেশনা মোতাবেকই কাজ করা হচ্ছে।

                  সরজমিন দেখা যায়, নিম্নমানের ইট এবং ইটের খোয়া দিয়ে রাস্তার মেকাডম এবং এজিংয়ের কাজ করা হচ্ছে।
                  দক্ষিণ চরপুক্ষিয়া গ্রামের মেন্দু মিয়া বলেন, ঠিকাদারের লোকেরা নিম্নমানের খোয়া দিয়ে দায়সারাভাবে রাস্তার কাজ করছে। আমরা প্রতিবাদ করতে গেলে আমাদের হুমকি-ধামকি দিয়ে চাঁদাবাজির ভয় দেখায়। একই গ্রামের বাসিন্দা রতন মিয়া ও সাবের মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে রাস্তার কাজ শুরু হলেও ব্যবহৃত ইট ও কংক্রিট একেবারে নিম্নমানের।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33409/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ১০-১৫ টাকার সবজি এখন ৩০-৪০ টাকা



                    শীতের প্রধান সবজি ফুলকপি-বাঁধাকপি আর শিম। শীতকালীন এই সবজিগুলো দিয়ে কাঁচাবাজার ভরপুর থাকে। দাম চলে আসে একেবারে হাতের নাগালে। দাম এতটাই কমে আসে যে মানুষ নিজেরা খাবার পাশাপাশি গরু-ছাগলকেও কেউ কেউ সেই খাবারগুলো খেতে দেয়। কারণ দাম থাকে একেবারে স্বাভাবিক। কিন্তু এ বছর দাম কমেনি এই শীতকালীন সবজিগুলোর। শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, তালতলা, কল্যাণপুর ও কারওয়ান বাজার ঘুরে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে যায়যায়দিন এর একটি রিপোর্টে। রাজধানীর কল্যাণপুর কাঁচাবাজারে প্রতি পিস ফুলকপি-বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। আর প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। অথচ প্রতিবছর এই সময় সিম বিক্রি ২০ থেকে ২৫ টাকায়। আর ফুলকপি-বাঁধাকপি পাওয়া যেত ১০ থেকে ১৫ টাকায়।

                    বাজারে কথা হচ্ছিল বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরিজীবী আবুল হাসানের সাথে। তিনি বলেন, শীত আসলেও এবার তেমন একটা কমেনি সব সবজির দাম। তিনি একটু দুঃখের সাথে গ্রামে থাকা তার মায়ের সাথে কথা বলার স্মৃতিচারণ করে বলেন, মাকে ফোন করে জিজ্ঞেস করলাম কি রান্না করেছ। মা বললেন, এ বছর আজকেই প্রথম বাঁধাকপি রান্না করলাম। তিনি উলেস্নখ করলেন, তার মা একটি ছোট সাইজের বাঁধাকপি গ্রামে ২৫ টাকা দিয়ে কিনেছেন। তার মা তাকে জানান, প্রতিবছর গ্রামে শীতকালীন সময়ে ফুলকপি-বাঁধাকপি দাম এতটাই কমে আসে যে ৫ থেকে ১০ টাকায় পাওয়া যায়। তাই কমদামে পাওয়ায় নিজেরা খাওয়ার পাশাপাশি বাঁধাকপি ও ফুলকপির কিছু অংশ গরু-ছাগলকেও কেউ খেতে দেওয়া হয়। কিন্তু এবার নিজেরাই খেতে পারছি না।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33412/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      করোনা শনাক্তের সক্ষমতা নেই ওসমানী বিমানবন্দরেরও



                      সরকার স্থল, বিমান ও সমুদ্রবন্দরে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছে। সরকারের দাবি, রোগ শনাক্ত করার সক্ষমতা বাড়িয়েছে তারা। কিন্তু খোদ তাদেরই একটি গোয়েন্দা সংস্থা বলছে, করোনা শনাক্তে সক্ষমতা নেই সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেরও। গত সপ্তাহে করা সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থার এক প্রতিবেদনে সিলেট ওসমানী বিমান বন্দরের করোনাভাইরাসের এ ঝুঁকির কথা ওঠে এসেছে।

                      গোয়েন্দা সংস্থার ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঢাকা ও শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চট্টগ্রাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উদ্যোগে শুধু থার্মাল স্ক্যানারের মাধ্যমে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তিকে শরীরে তাপমাত্রা পরিমাপের মাধ্যমে রোগ শনাক্তকরণের ব্যবস্থা চালু রয়েছে। কিন্তু সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থার্মাল স্ক্যানার সচল নেই। যার কারণে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যে কারণে যেকোনো মুহূর্তে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ‘কোভিড-১৯’ রোগী বাংলাদেশে ঢুকে পড়তে পারে ওই বিমানবন্দর দিয়ে।

                      গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের স্টেশন ম্যানেজার হাফিজ আহমেদ গতকাল যায়যায়দিনকে বলেন, বিমানবন্দরের স্ক্যানার মেশিনটি গত দেড় বছর ধরে নষ্ট। সেটা সচল করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তা এখনো ঠিক করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে করোনা ভাইরাস নির্ণয় করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

                      যায়যায়দিন থেকে জানা যায় করোনাভাইরাস চিহিুতকরণে এই মুহূর্তে থার্মাল স্ক্যানার না বসিয়ে নিরাপত্তার জন্য সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সম্প্রতি বসানো হয়েছে শরীর তলস্নাশি মেশিন বা বডি স্ক্যানার। জাপান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (জাইকা) দেওয়া বডি স্ক্যানার ইতোমধ্যে বিমানবন্দরে বসানো হয়েছে। যদিও মেশিনটির কার্যক্রম এখনো শুরু হয়নি।

                      সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম ও দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি।

                      উইকিপিডিয়ার তথ্যনুসারে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আবুধাবি, দোহা, দুবাই, লন্ডনের হিথ্রো ও জেদ্দা থেকে সিলেটে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে। এছাড়া অন্যান্য বেসরকারি বিমান সংস্থা অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা করে। বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ দ্বারা পরিচালিত ও বাংলাদেশের জাতীয় এয়ারলাইন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জন্যও ব্যবহৃত হয়। বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার, ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স এবং ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সিলেট থেকে ঢাকায় অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা করে। বিমানবন্দর ব্যবহার করা যাত্রীদের অধিকাংশই প্রবাসী বাংলাদেশি এবং যুক্তরাজ্যে বসবাস করা সিলেট বিভাগের লোকজনের বংশধর।

                      অন্যদিকে, সিঙ্গাপুরে আক্রান্ত পাঁচ বাংলাদেশির মধ্যে একজনের অবস্থার আরও অবনতি ঘটেছে। সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশের হাইকমিশন বলেছে, ওই ব্যক্তির ফুসফুসে গুরুতর সংক্রমণ দেখা দিয়েছে।

                      চীনে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সরকার ১ ফেব্রম্নয়ারি ৩১২ জন বাংলাদেশিকে চীনের উহান থেকে ফেরত আনলেও বাকি ১৭১ জনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। সম্প্রতি জাতীয় প্রেসক্লাবের এক অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত এদের ফেরত না আনার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আগের ৩১২ জনকে ফেরত আনা উড়োজাহাজের পাইলট ও ক্রুদের কিছু দেশে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। বাংলাদেশে প্রায় ১০ হাজার চীনা নাগরিক আছেন।

                      করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সরকারের কী প্রস্তুতি, তা জনগণকে অবহিত করার দাবি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির সাংসদ মুজিবুল হক। মঙ্গবার তিনি পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে বলেন, চীনে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশে এখনো এই ভাইরাসে আক্রান্ত কাউকে পাওয়া যায়নি। কিন্তু করোনাভাইরাস নিয়ে সারা দেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। কোনো কারণে দেশে এই ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কী উপায়ে মোকাবিলা করা হবে, সরকারের কী প্রস্তুতি, মানুষ জানে না। মানুষ বিভ্রান্তিতে আছে। তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়গুলো অবহিত করে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়ার দাবি জানান।

                      উলেস্নখ্য, গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে অজ্ঞাত জ্বরে মানুষ আক্রান্ত হতে থাকে। ৩১ ডিসেম্বর বিজ্ঞানীরা জানান, একেবারে নতুন একটি ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার কারণে এই জ্বর হচ্ছে। বুধবার বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়, কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে চীনে মৃত্যুর সংখ্যা এখন দুই হাজার ছুঁই ছুঁই। আর সংক্রমিত হয়েছেন ৭৪ হাজারের বেশি মানুষ। চীনের বাইরে ২৪টি দেশে আক্রান্ত হয়েছেন শতাধিক মানুষ। অন্য একটি সূত্রে অবশ্য মৃতের সংখ্যা আরো অনেক বেশি। প্রায় ২৫ হাজার মৃত্যুবরণ করেছেন বলে ঐ সূত্র জানায়।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33415/
                      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                      Comment


                      • #12
                        অনৈতিক কাজ করতে করতে ধরা খেলো সন্ত্রাসী যুব মহিলা লীগের নেত্রী

                        প্রতারণা, অবৈধ অর্থ পাচার, জাল টাকা সরবরাহ, মাদক ব্যবসা ও অনৈতিক কাজে জড়িত থাকা দুই নারীসহ চারজন ধরা খেয়েছে। তারা হলেন নরসিংদী জেলা সন্ত্রাসী যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক শামীমা নুর পাপিয়া (২৮), তার স্বামী মফিজুর রহমান (৩৮), মফিজুরের ব্যক্তিগত সহকারী সাব্বির খন্দকার (২৯) ও পাপিয়ার ব্যক্তিগত সহকারী শেখ তায়্যিবা (২২)।

                        জানা যায়, সমাজসেবার আড়ালে অসহায় সুন্দরী নারীদের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অনৈতিক ব্যবসা করে আসছিলেন শামীমা নূর পাপিয়া। ইতোমধ্যে অবৈধভাবে তিনি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। রাজধানীর অভিজাত একটি হোটেলে তিন মাসে তার খরচ ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

                        শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশত্যাগের সময় পাপিয়াসহ চারজনকে হাতেনাতে ধরা হয়। আমাদের সময় থেকে জানা যায় এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭টি পাসপোর্ট, নগদ ২ লাখ ১২ হাজার ২৭০ টাকা, ২৫ হাজার ৬০০ জাল টাকা, ১১ হাজার ৯১ ইউএস ডলারসহ বিভিন্ন দেশের মুদ্রা পাওয়া যায়।

                        বৈধ আয় অনুযায়ী পাপিয়ার বাৎসরিক আয় মাত্র ১৯ লাখ টাকা। অথচ রাজধানীর অভিজাত একটি হোটেলে শুধুমাত্র গত তিন মাসে তিনি বিল পরিশোধ করেছেন প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা। নারী সংক্রান্ত অপকর্ম ছাড়াও অস্ত্র-মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন তদবির বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত পাপিয়া।

                        শাফী উল্লাহ বুলবুল বলেন, আটক পপিয়ার তেজগাঁও এফডিসি গেট সংলগ্ন এলাকায় অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একটি গাড়ির শো রুম এবং নরসিংদীতে একটি গাড়ি সার্ভিসিং সেন্টার রয়েছে। এসব ব্যবসার আড়ালে তিনি অবৈধ অস্ত্র, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত।

                        তিনি আরো বলেন, পাপিয়া সমাজ সেবার নামে নরসিংদী এলাকায় অসহায় নারীদের আর্থিক দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাদেরকে অনৈতিক কাজে লিপ্ত করতেন। এজন্য অধিকাংশ সময় নরসিংদী ও রাজধানীর বিভিন্ন বিলাসবহুল হোটেলে অবস্থান করে অনৈতিক কাজে নারী সরবরাহ করে আসছিলেন।

                        পাপিয়া গত তিন মাসে রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা বিল পরিশোধ করেছেন জানিয়ে শাফী উল্লাহ বুলবুল বলেন, ওই হোটেলে প্রতিদিন শুধুমাত্র বারের খরচবাবদ প্রায় আড়াই লাখ টাকা পরিশোধ করতেন পাপিয়া। সেখানে তার নিয়ন্ত্রণে ৭টি মেয়ের কথা জানা গেছে, যাদেরকে তিনি প্রতি মাসে ৩০ হাজার করে মোট ২ লাখ ১০ হাজার টাকা পরিশোধ করতেন।

                        এছাড়া নরসিংদী এলাকায় চাঁদাবাজির জন্য তার একটি ক্যাডার বাহিনী রয়েছে। স্বামীর সহযোগিতায় অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যে তিনি নরসিংদী ও ঢাকায় একাধিক বিলাসবহুল বাড়ি-গাড়িসহ বিপুল পরিমাণ অর্থের মালিক হয়েছেন। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ধরনের তদবির বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত।


                        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33418/
                        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                        Comment


                        • #13
                          রোজার আগেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বাজার, ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ



                          রমজান আসতে এখনো প্রায় দুই মাস বাকি। এরই মধ্যে হু হু করে বাড়ছে অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। চাল, ডাল, তেল, চিনি, আটা, ময়দা, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, মাছ, মুরগি, দুধ, ডিম, খেজুরসহ সব কিছুরই দাম বাড়তি। দেশব্যাপী চলমান নীরব মন্দাবস্থায় এমনিতেই মানুষের হাতে টাকা নেই।

                          এমন পরিস্থিতিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির চাপে মধ্যবিত্তের এখন চিঁড়েচ্যাপ্টা হওয়ার অবস্থা।

                          বাজারদর পর্যবেক্ষণ এবং প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত সরকারি বাণিজ্য সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসেবেই গত এক সপ্তাহে অন্তত এক ডজন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। এক কেজি তিতা করলা বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়। নগরীর গ্রাহকদের একই দামে কিনতে হচ্ছে প্রতি কেজি ঢেঁড়স। প্রতি কেজি বরবটি, চিচিঙ্গা, ঝিঙা, কচুর লতি প্রভৃতির দামও ১০০ টাকার আশপাশে। প্রতি কেজি রসুনের দাম ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। প্রায় একই দামে বিক্রি হচ্ছে আদাও।

                          টিসিবির তথ্যানুযায়ী, গত সপ্তাহে ৭০ থেকে ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া দেশি পেঁয়াজ গতকাল শনিবার বিক্রি হয় ৯০ থেকে ১১০ টাকায়। ৭০ থেকে ১০০ টাকা দামের আমদানি করা পেঁয়াজ গতকাল বিক্রি হয় ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। গত সপ্তাহে ৮৬ থেকে ৯০ টাকা লিটার দরে বিক্রি হওয়া সয়াবিন তেল গতকাল বিক্রি হয় ৮৮ থেকে ৯০ টাকা। ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা কেজি দরের চিনি গতকাল বিক্রি হয় ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। ১০০ থেকে ১১০ টাকা লিটার দরের বোতলজাত সয়াবিন তেল এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১০০ থেকে ১১৫ টাকায় বিক্রি হয় বলে জানায় টিসিবি।

                          সংস্থাটির মতে, এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি সাধারণ চালের দাম বেড়েছে দুই দশমিক ৯৪ শতাংশ, মোটা চালের দাম তিন দশমিক ০৮ শতাংশ, পেঁয়াজের দাম ১৮ শতাংশ। এক মাসে ২০ শতাংশ এবং এক বছরের ব্যবধানে ৬৫ শতাংশ বেড়েছে শুকনো মরিচের দাম। তুরস্কের ডাল এক বছরের ব্যবধানে ১৮ শতাংশ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। দেশি মসুর ডালের দাম বেড়েছে এক বছরে ১৭ শতাংশ।

                          এ দিকে ভরা মওসুমেও সবজির দাম সহনীয় পর্যায়ে না আসায় ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ। খুচরা বাজারে গতকাল প্রতি কেজি শিম বিক্রি হয় ৩০ থেকে ৫০ টাকায়। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। একই দামে বিক্রি হচ্ছে গাজর এবং শসা। ফুলকপি ও বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। আর মুলা বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়। প্রতি কেজি পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি শালগম ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং একেকটি লাউ ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা যায়।

                          খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকায়। পাকিস্তানি কক মুরগি ২১০ থেকে ২৪০ টাকা, লেয়ার মুরগি ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, দেশী মুরগি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা যায়। এ ছাড়া গরুর গোশতের কেজি ৫৩০ থেকে ৫৫০ টাকা এবং খাসির গোশত ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়। দেশী হাসের ডিমের ডজন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, ফার্মের মুরগির ডিম ৯৫ থেকে ১০০ টাকা এবং দেশী মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।

                          মাছের বাজারে প্রতি কেজি রুই বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩২০ টাকা দরে। প্রতি কেজি কাচকি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা, মলা ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, ছোট পুঁটি ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকা, শিং ৩৫০ থেকে ৬৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, চিংড়ি ৫৫০ থেকে ৯০০ টাকা, দেশী চিংড়ি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, মৃগেল ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, পাঙ্গাশ ১২০ থেকে ২২০ টাকা, তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা, কৈ ২০০ থেকে ২২০ টাকা, কাতল ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি।

                          দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে জর্জরিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন গতকাল নয়া দিগন্তকে বলেন, দেশে অনেকটা নীরব মন্দাবস্থা বিরাজ করছে। নতুন বিনিয়োগ নেই, পুরনো বিনিয়োগও ঝুঁকিতে। একের পর এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। চলছে ব্যাপক ছাঁটাই। মানুষ বাধ্য হয়ে সঞ্চয় ভেঙে যাচ্ছে। এক দিকে মানুষের আয় কমছে। অন্য দিকে ব্যয় বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। বাড়ির মালিক বাসাভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন। দোকানি জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়েছেন আর সরকার বাড়িয়েছে নানান ধরনের ট্যাক্স। এভাবে চলতে থাকলে দেশে নীরব দুর্ভিক্ষ শুরু হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।


                          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33420/
                          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                          Comment


                          • #14
                            বাংলাদেশের ব্যাংক খাত গুটিকয়েক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি-সিপিডি

                            বাংলাদেশের ব্যাংক খাত গুটিকয়েক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি।

                            তিনি বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংক খাত নিয়ে আমরা অসহায় হয়ে পড়েছি। একটা আতঙ্ক, ভয়ংকর, ভঙ্গুর পরিস্থিতির দিকে তাকিয়ে আছি।

                            গত শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ব্যাংক কমিশন গঠন নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সিপিডি। সেখানেই দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন। রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক ইনে এ সংবাদ সম্মেলন হয়। (খবর অর্থসূচক)

                            দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, খেলাপি ঋণ অব্যাহতভাবে বাড়ছে। আর লুকিয়ে আছে মূলধন ঘাটতি, নিরাপত্তা সঞ্চিতির মতো আরও অনেক সূচক। আর এর ফলে মানুষের ব্যাংকে টাকা রাখার পরিমাণ কমে যাচ্ছে। সুদহার নিয়েও সমস্যা হচ্ছে। আর বাংলাদেশ ব্যাংক যে নীতিমালা দিচ্ছে তার বরখেলাপ হচ্ছে প্রতিনিয়ত।


                            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/23/33392/
                            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                            Comment


                            • #15
                              হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদের কে হেফাজত করুন,আমিন।
                              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                              Comment

                              Working...
                              X