দিল্লিতে গেরুয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত বেড়ে ৪২, পরিস্থিতি এখনও থমথমে
বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী (সিএএ) আইনকে কেন্দ্র করে দাঙ্গা-সহিংসতায় ভারতের রাজধানী দিল্লিতে এখন পর্যন্ত ৪২ জন প্রাণ হারিয়েছে। অপরদিকে আহত হয়েছে আরও চার শতাধিক মানুষ। তবে প্রকৃত হতাহতের সংখ্যা আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানেন।
প্রতিদিনই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। বৃহস্পতিবারও অন্তত সাতজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এখনও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে উত্তর-পূর্ব দিল্লির মৌজপুর, বাবরপুর, জাফরাবাদের মতো বেশ কয়েকটি এলাকায়।
গেরুয়া সন্ত্রাসীরা বেছে বেছে মুসলিমদের ঘর-বাড়ি এবং দোকানপাটে হামলা চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।
উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে কমপক্ষে তিনটি মসজিদে আগুন দেয়া হয়েছে। কিছু স্থানে পুলিশকে সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করতেও দেখা গেছে। এছাড়া অশোক নগরের স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, একটি মসজিদে হামলা চালিয়ে ইমাম এবং মসজিদের এক রক্ষীকে মারধর করেছে পুলিশ। পরে সেখানে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি ও আল জাজিরার রিপোর্টে বলা হয়েছে, সাংবাদিকরা দেখতে পেয়েছেন মসজিদ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
সেখানে ইতস্তত ছড়িয়ে আছে ধর্মীয় গ্রন্থের কিছু পৃষ্ঠা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব ছবি, ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তাতে ওই শহরটির একটি হিম শীতল রূপ ধরা পড়েছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/28/33711/
বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী (সিএএ) আইনকে কেন্দ্র করে দাঙ্গা-সহিংসতায় ভারতের রাজধানী দিল্লিতে এখন পর্যন্ত ৪২ জন প্রাণ হারিয়েছে। অপরদিকে আহত হয়েছে আরও চার শতাধিক মানুষ। তবে প্রকৃত হতাহতের সংখ্যা আল্লাহ তায়ালাই ভাল জানেন।
প্রতিদিনই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। বৃহস্পতিবারও অন্তত সাতজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এখনও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে উত্তর-পূর্ব দিল্লির মৌজপুর, বাবরপুর, জাফরাবাদের মতো বেশ কয়েকটি এলাকায়।
গেরুয়া সন্ত্রাসীরা বেছে বেছে মুসলিমদের ঘর-বাড়ি এবং দোকানপাটে হামলা চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।
উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে কমপক্ষে তিনটি মসজিদে আগুন দেয়া হয়েছে। কিছু স্থানে পুলিশকে সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করতেও দেখা গেছে। এছাড়া অশোক নগরের স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, একটি মসজিদে হামলা চালিয়ে ইমাম এবং মসজিদের এক রক্ষীকে মারধর করেছে পুলিশ। পরে সেখানে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়েছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি ও আল জাজিরার রিপোর্টে বলা হয়েছে, সাংবাদিকরা দেখতে পেয়েছেন মসজিদ পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
সেখানে ইতস্তত ছড়িয়ে আছে ধর্মীয় গ্রন্থের কিছু পৃষ্ঠা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেসব ছবি, ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে তাতে ওই শহরটির একটি হিম শীতল রূপ ধরা পড়েছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/28/33711/
Comment