Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ০৭ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ০৭ই রজব, ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    দিল্লিতে উদ্ধার করা হল আরো ৪ জনের মরদেহ!



    দিল্লিতে সহিংসতার ঘটনায় আরো চার জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। উত্তর-পূর্ব দিল্লির গোকুলপুরীর দু’টি নালা থেকে তিনটি দেহ ও শিব বিহারের এক নালা থেকে একটি দেহ উদ্ধার হয়েছে। তাতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬।

    যেখানে-সেখানে পড়ে আছে আগুনে পোড়া যানবাহন, জনশুন্য সড়কের দু-পাশে দগ্ধ বাড়িঘর-দোকান। দিল্লির উত্তর-পূর্ব এলাকার শিব বিহার এখন ভুতুড়ে এলাকা। প্রাণ বাঁচাতে যে যেভাবে পেরেছে পালিয়েছে। আশ্রয় নিয়েছে অন্য এলাকায়। কিন্তু এখনও সেই ভয়াবহতার কথা ভুলতে পারছেন না তারা।

    সহিংসতার বর্ণনা দিতে গিয়ে পালিয়ে আসা আরেকজন বলেন, ‘রড, তলোয়ার, লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করেছে ওরা। আগুন থেকে কোনমতে বেঁচে গিয়েছিল আমার ভাই। তবে পরে ধরা পড়ে যায়। তাকে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছে।’

    চার দিন ধরে চলা এই সংঘাতে দিল্লি পুলিশের কাছে সাহায্য চেয়ে ফোন আসে ১৩ হাজার ২০০টি। আসছিল কোথাও গুলি, কোথাও গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার খবর। তারপরও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।

    সহিংসতা বন্ধ হলেও প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি ও পুলিশের নিষ্ক্রিয় ভূমিকায় আস্থা রাখতে পারছে না দিল্লিবাসী। নতুন ভয় জেঁকে বসেছে তাদের মনে। চারিদিকে গুজব ভাসছে। সবার মধ্যে এখনও ভীতি কাজ করছে। ভয়ের পাশাপাশি প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে অনেকের মধ্যেই রয়েছে চরম ক্ষোভ। ৩৬ ঘণ্টা ধরে সহিংসতা চলতে দেয়ার তাদের এই ক্ষোভ।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33913/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ‘প্রতিবেশী দেশে ঢুকে হামলা চালানোর ক্ষমতা এখন ভারতেরও রয়েছে’ বলে মন্তব্য করল মালাউন অমিত



    সামরিক দক্ষতায় ভারত এখন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের সমান বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও সন্ত্রাসী দল বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিবেশী দেশে ঢুকে হামলা চালানোর ক্ষমতা এখন ভারতেরও রয়েছে।’

    রোববার কলকাতায় এনএসজি ভবনের উদ্বোধনে এসে ভারতের সামরিক শক্তির বিষয়ে জানান এসব কথা বলেন অমিত শাহ। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

    অমিত শাহ বলেন, ‘অতীতে প্রতিবেশী দেশে ঢুকে হামলা চালানোর ক্ষমতা কেবল আমেরিকা, ইসরাইলেরই ছিল। এখন সেই ক্ষমতা আমাদেরও হয়েছে। পাকিস্তানের বালাকোটে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের পর ভারতের সামরিক খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে বিজেপি সরকার। সামরিক শক্তিতে বিশ্বের অন্যতম দুই শক্তিধর দেশের সঙ্গে এবার থেকে ভারতের নাম উচ্চারিত হবে।’

    রোববার সকাল ১১ টায় কলকাতার রাজারহাটে এনএসজির স্পেশাল কম্পোজিট গ্রুপ কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করেন অমিত শাহ।

    এই সরকারের সময়কালে এনএসজির পক্ষ থেকেই সব আবেদন পূরণ করা হবে বলে ঘোষণা দেন তিনি।

    তিনি বলেন, ‘এনএসজিকে একটা সম্পূর্ণ কমান্ডো ফোর্সে রূপান্তরিত করা হবে। বিশ্বের অন্যান্য যে কোনো ফোর্সের থেকে দু কদম এগিয়ে থাকবে এই এনএসজি। তাদের শক্তিশালী করতে মোদি সরকার বেশ তৎপর।

    এদিকে কলকাতায় অমিত শাহের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে বিমানবন্দরে বিক্ষোভ শুরু করে সিএএ-বিরোধীরা। ‘গো ব্যাক’ স্লোগান তুলে কালো পতাকা দেখানো হয় তাকে। যাদবপুরসহ পুরো পথজুড়েই অমিত শাহ বিরোধী স্লোগান দিতে দেখা গেছে সিএএ-বিরোধীদের। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে এদিন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33912/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতীয় মিডিয়া নিউজ চ্যানেলগুলোই আসল ‘টুকরে টুকরে’ গ্যাঙ!



      দিল্লির সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় ৪০ জনের বেশি নিহত হচ্ছিল, বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি ধ্বংস ও লুণ্ঠিত হচ্ছিল, তখন ভারতের টিভি নিউজ চ্যানেলগুলো যে বিষ ছড়ানোর ভূমিকা পালন করেছিল, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনাযোগ্য।

      ভারত সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ভারতে টিভি নিউজ চ্যানেলের সংখ্যা ৪০৩টি। সার্বক্ষণিক চলমান এসব চ্যানেলের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয় হচ্ছে স্পর্শকাতর ‘ব্রেকিং ও এক্সক্লুসিভ নিউজ’ দিয়ে তাদের পর্দাকে উত্তেজনাকর রাখা।

      বিজেপি-নেতৃত্বাধীন সরকারের গণবিরোধী এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রটওয়েলার জাতের কুকুরে পরিণত হওয়া ভারতীয় টিভি নিউজ মিডিয়া সহিংসতায় ইন্ধন দেয়া, মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের ক্ষেপিয়ে তোলা, মুসলিমদের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভও সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জনসাধারণ ও ভারতের অখণ্ডতার প্রতি হুমকি হিসেবে প্রদর্শন করার নতুন ভূমিকায় দায়িত্ব পালনকে নিজের কাঁধে গ্রহণ করে নিয়েছে। এরা মুসলিম ও তাদের সহানুভূতিশীলদেরকে ‘টুকরে টুকরে গ্যাঙ’ হিসেবে অভিহিত করছে।

      ‘টুকরে টুকরে গ্যাঙ’ হলো ক্ষমতাসীন বিজেপি ও তাদের সহানুভূতিশীলদের অতি ব্যবহৃত অবমাননাকর রাজনৈতিক পরিভাষা। তারা তাদের সমালোচকদেরকে ভারতকে খণ্ড বিখণ্ড করার প্রয়াসে লিপ্ত বলে প্রচার করতে চায়।

      গত মাসে পুলিশ যখন দিল্লির জামিয়া মিল্লিয়া ইসলামিয়ার লাইব্রেরিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে ছাত্রদের ওপর লাঠি কিংবা ব্যাটন চার্জ করছিল, তখন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন না তুলে টিভি নিউজ চ্যানেলগুলো পুলিশের নৃশংসতাকে বৈধ করতে প্রাণান্তকর চেষ্টা চালায়।

      যে সিসিটিভি ফুটেজে লাইব্রেরিতে পুলিশের তাণ্ডব প্রকাশ করে দিচ্ছিল, তাতে দেখা যায় যে এক কোণে একটি ছাত্র তার মুখ রুমালে ঢেকে বসে আছে। ফুটেজে দেখা যায়, পুলিশ কিভাবে ছাত্রদের ওপর ব্যাটন হাতে নির্মমভাবে আক্রমণ করেছিল। ফুটেজটি যখন টিভি নিউজ চ্যানেলগুলোতে পৌঁছাল, তখন তারা পুরো বিষয়টিই উল্টে দেয়ার চেষ্টা করল।

      বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরির ঘটনার জন্য পুলিশকে দায়ী করার বদলে টিভি সাংবাদিকেরা মুখে ঢেকে রাখা ছাত্রটির দিকে আঙুল তুলল।

      জি নিউজের অ্যাঙ্কর সুধীর চৌধুরী বলেন, নিকাব পরে কে লাইব্রেরিতে বসে আছে? পুলিশ খারাপ কী করেছে? ক্যাম্পাসে শিক্ষা নয়, অন্য কিছু আমদানি করা হয়েছে। এখানে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র পাকানো হচ্ছে।

      মোদিপন্থী ও মুসলিমদের প্রতি বিদ্বেষমূলক রিপাবলিক টিভি ও টাইমস নাও মিডিয়া হাউসগুলোও একই ধরনের বক্তব্য প্রচার করে।

      অবশেষে পুরো কাহিনীর কেন্দ্রে থাকা ছাত্রটিকে শনাক্ত করে জানা যায় যে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করার সময় ক্যাম্পাসে তীব্র টিয়ার গ্যাস ছড়ানো হয়েছিল, তা থেকে রক্ষা পেতে অনেক ছাত্র তাদের মুখ ঢেকেছিল।

      এর এক দিন পর আরেকটি টিভি নিউজ চ্যানেল ইন্ডিয়া টুডে লাইব্রেরির ঘটনা নিয়ে ৭১ সেকেন্ডের একটি ভিডিও প্রকাশ করে। তাতে দাবি করা হয় যে তারা পুরো ঘটনার সম্পাদনাহীন ভিডিও দেখাচ্ছে। চ্যানেলটি এমনকি লাইব্রেরির ভেতরে এক ছাত্রের হাতে পাথর পর্যন্ত দেখানো হয়। পরে দেখা যায়, ছাত্রটি তার ওয়ালেট ধরে ছিল এবং ফুটেজটি ছিল দ্বিতীয় ফ্লোরের, অথচ পুলিশের তাণ্ডব ঘটছিল প্রথম ফ্লোরে।

      রিপাবলিক টিভির প্রধান অর্নব গোস্বামী একতরফা রিপোর্টিংয়ের জন্য পরিচিত। তিনি শাহিন বাগের বিক্ষোভের বিরুদ্ধে লোকজনকে ক্ষেপিয়ে তুলতে সবকিছুই করেছেন। উল্লেখ্য, গত দুই মাস ধরে শাহিন বাগে শান্তিপূর্ণভাবে সিএএবিরোধী বিক্ষোভ চলছে।

      তিনি প্রতিবাদকে চিহ্নিত করেন এভাবে: পুরো শাহিন বাগের ঘটনা আসলে টাকার খেলা। আর তা করা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী ভারতকে কলুষিত করার জন্য। শাহিন বাগ হলো ভারতবিরোধী, হিন্দুবিরোধী, টাকা লিপ্সু, সুযোগসন্ধানী ও পুরোপুরি রাজনৈতিক আন্দোলন। শাহিন বাগের সহিংস বিক্ষোভ দিল্লিতে লোকজনকে সন্ত্রস্ত্র করে ফেলছে, আর আমরা পুরোপুরি নীরব থাকব? শাহিন বাগ থেকেই সবচেয়ে সাম্প্রদায়িকতাপূর্ণ বিবৃতি প্রকাশিত হয়।

      প্রাইম টাইমে টিভি নিউজ অ্যাঙ্করেরা এমন ভূমিকা পালন করার পর গেরুয়া সন্ত্রাসীরা যা করার কথা, তাই করেছে। ২৭ জানুয়ারি বিজেপি নেতা ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর এক নির্বাচনী সমাবেশে সিএএবিরোধী বিক্ষোভের বিরুদ্ধে প্ররোচনা সৃষ্টিকারী স্লোগান দেন ‘গোলি মারো সা…কো’ (গুলি মারো বিশ্বাসঘাতকদেরকে)। কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রীও একই ধরনের স্লোগান দেন।

      পরের দিন, ২৮ জানুয়ারি বিজেপি এমপি পরবেশ ভার্মা বলেন, কাশ্মিরে কাশ্মিরি পণ্ডিতদের প্রতি যা হয়েছে, দিল্লিতে তাই ঘটছে। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, শাহিন বাগের লাখ লাখ সিএএবিরোধী বিক্ষোভকারী বাড়ি বাড়ি ঘুরে নারীদের হত্যা ও ধর্ষণ করতে পারে।

      অবশেষে ২৩ ফেব্রুয়ারি ভারতের রাজধানীতে গেরুয়া সন্ত্রাসীদের মুসলিমদের গণহত্যায় নেমে আসে।এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৪৬ জনের উপরে, আহত হয়েছে ৪০০-এর বেশি। হাজার হাজার লোক চাকরিহীন হয়ে পড়েছে, আশ্রয় পর্যন্ত নেই।

      দিল্লি মাইনরিটি কমিশনের প্রধান ড. জাফরুল ইসলাম খান বলেন, অনুরাগ ঠাকুর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও পরবেশ ভার্মা সাম্প্রতিক রাজ্য বিধান সভার নির্বাচনের সময় শান্ত ও শান্তিপূর্ণ দিল্লিতে বিষবাস্প ছড়িয়ে দেন। কপিল মিশ্রের হুমকি ও আলটিমেটাম সহিংসতা ছড়িয়ে দেয়, আর তাতে নিরীহ কয়েক ডজন লোকের প্রাণ যায়, শত শত লোক আহত হয়েছে, নিরীহ লোকদের কোটি কোটি রুপির সম্পত্তি ধ্বংস হয়েছে। আবার এসব অপরাধী অবাধে ঘুরে বেড়ালেও তাঁদের কোন বিচার হচ্ছে না।

      আর যখন পরিস্থিতি শান্ত হবে, তখন টিভি নিউজ চ্যানেলগুলো কি অনৈক্যের বীজ বপণ আর বিভেদ রেখা সৃষ্টির পথেই ধরবে? টিভি অ্যাঙ্করদের (যেমনটা করেছেন ইন্ডিয়া টুডের সাংবাদিকেরা) প্রিয় বিষয় যতক্ষণ নির্মম মুসলিমবিরোধী বাগাড়ম্বড়তা থাকবে, তত দিন মুসলিমদের মাথার ওপর খগড় ঝুলতেই থাকবে, এবং তা নানাভাবে দেশের জন্য বিপর্যয়করই প্রমাণিত হবে। একদিন হয়তো দেশের জনগণ ভাবতে বসবে আসল ‘টুকরে টুকরে গ্যাঙ’ কারা?


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33916/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দিল্লিতে গেরুয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় ৪৭ নিহত, পুড়েছে ১২২ বাড়ি, ৩২২ দোকান



        ভারতের রাজধানী দিল্লিতে এখন পর্যন্ত মালাউন সন্ত্রাসীদের দেওয়া আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ১২২টি বাড়ি, ৩২২টি দোকান এবং ৩০১টি গাড়ি। উত্তর পূর্ব দিল্লির জেলা প্রশাসনের তৈরি করা অর্ন্তবর্তী রিপোর্টে এমন ক্ষয়ক্ষতির চিত্র উঠে এসেছে। চূড়ান্ত রিপোর্টে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও জানানো হয়েছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি হবে।

        গতকাল সোমবার প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা জানান, সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটদের অধীনে তৈরি ১৮টি দলের পেশ করা তথ্যের ভিত্তিতেই এই অর্ন্তবর্তী রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।

        উত্তর পূর্ব দিল্লির সহিংসতা বিধ্বস্ত এলাকাগুলোতে ‘ড্যামেজ অ্যাসেসমেন্ট সার্ভে’ এই সমীক্ষা চালিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সহিংসতার বলি হয়েছেন ৪৭ জন। আহত হয়েছেন ৩৫০ জনের বেশি।

        বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) নিয়ে বিক্ষোভ বন্ধে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতা কপিল মিশ্রার আল্টিমেটামের কয়েক ঘণ্টা পর গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানী দিল্লিতে মুসলিম গণহত্যা ছড়িয়ে পড়ে।

        সিএএ-বিরোধী মুসলিমদের ওপর সশস্ত্র হামলা শুরু করে আইনটির সমর্থক গেরুয়া সন্ত্রাসীরা। কয়েক দশকের মধ্যে দিল্লির নজিরবিহীন এই হামলায় কমপক্ষে ৪৭ জন নিহত হন। আহত হয়েছেন সাড়ে তিন শতাধিক। আহতদের মধ্যে প্রায় ৭০ জন গুলিবিদ্ধ।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33925/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মোদি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী: আল্লামা বাবুনগরী



          আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী। মুজিববর্ষে তাকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া যায় না।’

          গত শনিবার সকালে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘মুসলমানদের রক্তে হাত রঞ্জিত ব্যক্তিকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানালে এর প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভ করবে মুসলিম জনতা। ৯০ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের জনগণ রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসাবে মোদিকে দেখতে চায় না। আশা করি এ ব্যাপারে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে।’

          তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি ভারতে মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইন সিএএ-এর প্রতিবাদ করায় দেশটির রাজধানী দিল্লিতে মুসলমানদেরকে শহীদ করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালার ঘর মসজিদকে ভেঙে তাতে গেরুয়া পতাকা উড়িয়েছে। এসব ঘটনার নিন্দা ও ধিক্কার জানানোর ভাষা আমাদের নেই। আমরা লক্ষ্য করছি, গুজরাটের কসাইখ্যাত মোদি সরকার আবারো মুসলিম হত্যার হোলি খেলায় মেতে উঠেছে।’ খবর যুগান্তর

          ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে উগ্রবাদী ও কট্টর ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্য করে বিবৃতিতে জুনায়েদ বাবুনগরী আরো বলেন, ‘ভারতের মুসলমানদের ওপর রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাস চালাচ্ছে বিজেপি সরকার। গো-হত্যার মিথ্যা অভিযোগ তুলে বিভিন্ন সময়ে মুসলমানদের ওপর যেসব নির্যাতন চালানো হচ্ছে সেখানে তা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। কাশ্মীরে ইতিহাসের নিকৃষ্টতম বর্বরতা চালাচ্ছে এই জালেম মোদি সরকার। এবার তারা মুসলমানদেরকে দেশছাড়া করার হীন উদ্দেশ্যে মুসলিমবিরোধী নাগরিকত্ব বিল পাশ করেছে।’

          নরেন্দ্র মোদিকে আর্ন্তজাতিক সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘গত কয়েকদিনে দিল্লিতে মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইন সিএএ-এর প্রতিবাদ করায় হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা মুসলমানদের ওপর বর্বরোচিত হামলা, নৃশংস হত্যা, মসজিদে ভাঙচুর ও পবিত্র কোরআন শরীফে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। অনতিবিলম্বে এসব বন্ধ না হলে ঐক্যবদ্ধভাবে দূর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33920/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কোনো শক্তি মোদিসহ ভারতের অতিথিদের আসা রুখতে পারবে না: নাসিম



            আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম বলেন, মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি, কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তারা অবশ্যই মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানে আসবেন। কোনো শক্তি তাদের আসা রুখতে পারবে না।

            গত রোববার বিকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিখা চিরন্তনের সামনে আয়োজিত সমাবেশে তিনি একথা বলেন। খবর- যুগান্তর

            এদিকে, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেলে ভয়াবহ যুদ্ধ লেগে যেতে পারে। মোদিকে বাংলাদেশে আসতে দিলে ঢাকাসহ সারা দেশের বিমানবন্দর অচল করে দেয়া হবে।




            তিনি বলেন, মোদির আগমনের কারণে দেশে অচল অবস্থার সৃষ্টি হলে এর দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে। দেশের তৌহিদি জনতা গুজরাটের কসাইখ্যাত দিল্লি গণহত্যার সন্ত্রাসী মোদিকে বাংলাদেশের মাটিতে কোনোক্রমেই সহ্য করবে না ।

            এছাড়া, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে প্রতিহত করতে অনড় বলে জানিয়েছে সমমনা ইসলামী দলগুলো। গতকাল এক বিবৃতিতে তাকে গুজরাট,কাশ্মির ও দিল্লির গণহত্যার মূল খলনায়ক আখ্যায়িত করে বলা হয়, ভারত সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে দিল্লিতে মুসলিম গণহত্য, মুসলমানদের ঘরবাড়ি ও মসজিদে অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে বাংলাদেশের নাগরিকরা দলমত নির্বিশেষে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের জনগণের আন্দোলনে ভ্রুক্ষেপ না করে মোদির বাংলাদেশ সফর চূড়ান্ত করা বাংলাদেশ সরকারের একটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত ছাড়া বৈ কিছু নয়। দেশের জনগণ মনে করেছিল, আন্দোলনের কারণে বাংলাদেশ সরকার মোদির সফর বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করবে। কিন্তু গতকাল পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমিনের মোদির ঢাকা সফর চূড়ান্ত মর্মে প্রদত্ত বক্তব্যে আমরা বিস্মিত হয়েছি, জাতি হতবাক হয়েছে। ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে মুসলমানদের হত্যাকারী মোদির পা ফেলা কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না। আমরা আবার ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফর বাতিলের জোর দাবি জানাচ্ছি। সরকার যদি মোদির ঢাকা সফর বাতিল না করে তাহলে যেকোনো মূল্যে আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে মোদির ঢাকা আগমনকে প্রতিহত করব।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33917/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              চট্টগ্রামে অস্তিত্বহীন স্কুলের প্রাচীর নির্মাণের জন্য অর্থ উত্তোলন



              চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ৩ নাম্বার মির্জাপুর ইউনিয়নে প্রায় দুই বছর আগে অস্তিত্বহীন একটি বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল চার লাখ টাকা।

              এর মধ্যে উক্ত প্যাকেজের সঙ্গে আরও নয়টি প্রকল্পের কাজের চূড়ান্ত বিল দাখিল করে ২০১৭ সালের জুলাই মাসের মাঝামাঝিতে উত্তোলনও করা হয়েছে।

              তবে যে বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের কাজ করা হয়েছে ওই নামে কোনো বিদ্যালয়ের অস্তিত্ব নেই। খবর-যুগান্তর

              এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুহুল আমিন বলেন, আমার কার্যালয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের মালিক তার জামানত উত্তোলনের জন্য দাখিল করেন। উক্ত আবেদনটি পর্যালোচনা করতে গিয়ে দেখি বিগত ইউএনও থাকা অবস্থায় উক্ত কাজটি হয়ে গেছে। কিন্তু সরেজমিন পরিদর্শন করতে গিয়ে মির্জাপুর মডেল স্কুলের বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ কাজের সত্যতা পাওয়া যায়নি।

              তিনি আরও বলেন, এমনকি ওই নামে মির্জাপুর এলাকায় কোনো বিদ্যালয়ের অস্তিত্ব খোঁজে পাওয়া যায়নি।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33932/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                বাংলাদেশ | গত এক মাসে ত্বাগুত সরকারের অব্যবস্থাপনায় সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহত হয়েছেন ১,৮০৩ জন!



                চলতি বছরের গত ফেব্রুয়ারি মাসে ত্বাগুত সরকারের অব্যবস্থাপনার ফলে ৫০৪টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে, এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৫৩৪ জন নিরাপরাধ বাংলার সাধারণ জনগণ। এছাড়াও এসকল দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ১ হাজার ২৬৯ জন।

                অন্যদিকে রেলপথে ৫৬টি দুর্ঘটনায় ৪৮ জন নিহত ও ১৩ জন আহত হন।এবং নৌ-পথে নয়টি দুর্ঘটনায় ৪০ জন নিহত, ৫৬ জন আহত ও ৬৪ জন নিখোজ হয়েছেন।

                গত সোমবার বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি থেকে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সংগঠনটির দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

                প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোট দুর্ঘটনার ১৫ দশমিক ৭৫ শতাংশ বাস, ২৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান, ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস, ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ২০ দশমিক ৯৫ শতাংশ মোটরসাইকেল, ১০ দশমিক ৫৪ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ১২ দশমিক ৩৩ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে।

                এত প্রচুরপরিমাণ দুর্ঘটনায় শত শত নিরাপরাধ সাধারণ জনগণ নিহত হওয়ার পরেও এই ত্বাগুত সরকার কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। অথচ মুজিব বর্ষের নামে নতুন এক পুঁজার আয়োজন করতে এসকল সাধারণ জনগণেরই কষ্টে অর্জিত কোটি কোটি টাকা অপচয় করছে এই ত্বাগত সরকার।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33936/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বাংলাদেশিরা ইসলামে বিশ্বাসী, গরুর গোস্ত খায়, তাই তারা আমাদের শত্রু!

                  প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বলে বাংলাদেশ সরকার দাবি করলেও সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) অব্যাহতভাবে বাংলাদেশী নাগরিকদের হত্যা করে চলেছে।

                  ভারতের এই ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘন, হত্যাকাণ্ড বন্ধের জন্য সংগ্রাম ও ভবিষ্যতের ব্যাপারে শঙ্কা নিয়ে সাউথ এশিয়ান মনিটর-এর সঙ্গে কথা বলেছেন ভারতীয় মানবাধিকার কর্মী ও মানবাধিকার সংগঠন মাসুম (মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ)-এর জাতীয় কনভেনার কিরীটী রায়।

                  তিনি বলেন, সীমান্তে বাংলাদেশীদের হত্যার ব্যাপারে ভারত সরকারের মনোভাব নিয়ে তাদের মধ্যে কোন প্রীতি নেই।

                  রায় বলেন, সরকার মনে করে বাংলাদেশীরা হলো মুসলমান, তারা লুঙ্গি পরে, ইসলামে বিশ্বাসী, গরুর গোস্ত খায়, তাই তারা আমাদের শত্রু।

                  এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নির্লজ্জ উক্তিগুলোর প্রতি ইংগিত করেন রায়। অমিত শাহ মুসলমানদের বিরুদ্ধে মোদি সরকারের কঠোর মনোভাবের কথা বলেন, তাদেরকে বাংলাদেশী অভিবাসী হিসেবে অভিহিত করেন। শাহ এদেরকে প্রায়ই ‘উইপোকা’ হিসেবে উল্লেখ করেন।

                  সীমান্ত হত্যার ঘোর বিরোধী কিরীটী রায় বলেন যে, সবদিক দিয়েই হত্যাকাণ্ড বেড়ে গেছে। ২০১০ সালে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন অধিকার ও মাসুম যৌথভাবে ২০০১ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে সীমান্ত হত্যা নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, সংশ্লিষ্ট মেয়াদে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ১,০০০ মানুষ নিহত হয়েছে।

                  মোদি সরকারের আমলে এই হত্যাকাণ্ড বাড়লেও প্রকৃত সংখ্যা জানা ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠছে বলে রায় উল্লেখ করেন।

                  তিনি বলেন, আগে হত্যাকাণ্ড ঘটলে, লাশ পাওয়া যেতো। এখন লাশ পাওয়া যায় না। তারা [বিএসএফ] লাশগুলো পদ্মা, ইছামতি বা অন্যকোন নদীতে ফেলে দেয়। অথবা পুঁতে ফেলে। কোন প্রমাণ রাখে না। শুধু মুর্শিদাবাদে এ ধরনের ৩১২টি ঘটনার কথা জেনেছি।

                  তার ও তার সংগঠনের তৎপরতা সম্পর্কে এই মানবাধিকার কর্মী বলেন: আমরা উত্তর ২৪ পরগনা ও কুচবিহার জেলা থেকে ঘটনাগুলো সংগ্রহ করেছি। প্রত্যেকবার আমরা বিএসএফ, রাজ্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়েছি কি ঘটেছে, কিন্তু কোন টনক নড়েনি। এ পর্যন্ত কেউ কোন ক্ষতিপূরণ পায়নি।

                  রায় জোর দিয়ে বলেন, আজ পর্যন্ত আমরা নিম্ন আদালত থেকে কোন ন্যায্য রায় পাইনি। আদালত হলো প্রশাসন ও পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। এগুলো স্বাধীন নয়।

                  উচ্চ আদালতের কি অবস্থা?

                  তিনি বলেন, পুলিশ ও প্রশাসন হাইকোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টকে প্রভাবিত করতে পারে না। কিন্তু এগুলোর ব্যাপারেও তিনি আশাবাদী নন। কারণ হিসেবে তিনি অযোধ্যা রায়ের কথা বলেন।

                  ফেলানী মামলা প্রসঙ্গ তোলেন কিরীটী রায়। বিএসএফ ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি এই বাংলাদেশী কিশোরীকে গুলি করে হত্যা করে।

                  রায় মনে করার চেষ্টা করেন: পরদিনই তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু তাকে হত্যা করা হয়। হত্যার বিচারে বিএসএফ কিছুই করেনি। তাদেরই লোকজন দিয়ে ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়। ফলে ফলাফল শূন্য।

                  তিনি বলেন, দু:খজনক হলো বাংলাদেশ বা ভারত কোন সরকারের মধ্যেই সীমান্তের দু’পাশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটছে না। বাংলাদেশের জনগণ চায় বিএসএফের এই হত্যাযজ্ঞ বন্ধ হোক। কিন্তু এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে শক্ত কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/03/33944/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by Al-Firdaws News View Post
                      ‘প্রতিবেশী দেশে ঢুকে হামলা চালানোর ক্ষমতা এখন ভারতেরও রয়েছে’ বলে মন্তব্য করল মালাউন অমিত



                      সামরিক দক্ষতায় ভারত এখন যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের সমান বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও সন্ত্রাসী দল বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিবেশী দেশে ঢুকে হামলা চালানোর ক্ষমতা এখন ভারতেরও রয়েছে।’
                      তবে লক্ষ্য কি এবার প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ?
                      “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

                      Comment

                      Working...
                      X