সারা বিশ্বে কোভিড-১৯, সিরিয়ায় কোভিভ-১৮!
নোবেল করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ এ পুরো বিশ্বে চলছে মহাআতংক। প্রতিদিন মারা যাচ্ছেন হাজার-হাজারো মানুষ। প্রতিটি রাষ্ট্রই বাধ্য হচ্ছে লকডাউন জারি করতে। ভাইরাসের কারণে বাধ্য হয়ে বন্ধ করতে হয়েছে স্কুল-কলেজ,অফিস-আদালত, কল-কারখানা,ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি। স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভেঙে পড়ছে প্রতিটি ধনী রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক কাঠামো। ভাইরাসের থেকে বাঁচতে মানুষ আতঙ্কিত ও পঙ্গপালের মত দিশেহারা। অন্যভাবে বললে ঠিক যেন সিরিয়া ও ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মুসলিমদের মত অবস্তা। গোটা বিশ্ব যেমন আজ বাধ্য হয়ে লকডাউন অবস্তা , টিক সেভাবেই বছরের পর বছর সিরিয়ায় ছিল ক্রুসেডার সৃষ্ট লকডাউন অবস্থা। কারন,দেশটিতে ক্রুসেডার ইরান-রাশিয়া জোট ও কসাই বাশার আল-আসাদ সরকারের উপর্যুপরি বোমা হামলায় সারা বছরই হাজার হাজার মানুষ নিহত ও আহত হয়েছেন।পিতা-মাতা হারিয়ে অনাথ ও এতিম হয়েছেন হাজার হাজার শিশু।গৃহহীন হয়ে পালিয়ে বাঁচতে হয়েছে লক্ষ লক্ষ সিরিয়ান মুসলিমদের। প্রতিটি দেশের ধারে ধারে ঘুরতে হয়েছে শরনার্থী হিসেবে। দীর্ঘ ৯বছর ধরে বাড়ি-ঘর, স্কুল-কলেজ, রাস্তা-ঘাট,ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোতে বিমান হামলার ঘটনাগুলো ঠিক যেন কোভিড-১৮।
এদিকে সারাবিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত এবং এ থেকে বাঁচতে মরিয়া এ অবস্থায়ও ক্রুসেডার জোট সিরিয়ায় হামলা বন্ধ করেনি।
“হোয়াইট হেলমেট সিভিল ডিফেন্স” খবর অনুযায়ী,গত শুক্রবার সন্ত্রাসী বাহিনী সন্ধায় উত্তর আলেপ্পোর আযায শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে, ফলে ২জন নিহত ও ১৭ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
এক দিকে করোনা ভাইরাস অন্য দিকে ক্রুসেডার জোটের বোমা হামলা।উপর্যুপরি একটার পর একটা হামলায় লক্ষ লক্ষ মাজলুম মুসলিম গৃহহীন হয়ে আশ্রয় নিয়েছে আশ্রয় শিবিরগুলোয়। কিন্তু একসাথে এত মানুষ একত্রে থাকার কারনে ভাইরাসের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা সত্ত্বেও নিরুপায় হয়ে থাকতে হচ্ছে একত্রে।এমনকি ভাইরাসের প্রকোপ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হাত ধৌত করার মত সাবান ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রীও নেই।শীতপ্রধান দেশে এই ভাইরাসের সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব বেশি হওয়ায় মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে এইসব মানুষ।
এদিকে সন্ত্রাসী বাশার আল-আসাদ সরকারের জেলে বন্দী রয়েছে কমপক্ষে ২,০০,০০০লক্ষ সিরিয়ান মুসলিম। জেলে বন্দী এইসব মানুষের মুক্তির কোন ব্যবস্থা না থাকায় ভাইরাসে সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে তারা।* বরাবরের মতো এবারও নিরব ও মুখে কুলুপ এঁটেছে বিশ্ব মিডিয়া।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/23/34912/
নোবেল করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ এ পুরো বিশ্বে চলছে মহাআতংক। প্রতিদিন মারা যাচ্ছেন হাজার-হাজারো মানুষ। প্রতিটি রাষ্ট্রই বাধ্য হচ্ছে লকডাউন জারি করতে। ভাইরাসের কারণে বাধ্য হয়ে বন্ধ করতে হয়েছে স্কুল-কলেজ,অফিস-আদালত, কল-কারখানা,ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি। স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভেঙে পড়ছে প্রতিটি ধনী রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক কাঠামো। ভাইরাসের থেকে বাঁচতে মানুষ আতঙ্কিত ও পঙ্গপালের মত দিশেহারা। অন্যভাবে বললে ঠিক যেন সিরিয়া ও ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মুসলিমদের মত অবস্তা। গোটা বিশ্ব যেমন আজ বাধ্য হয়ে লকডাউন অবস্তা , টিক সেভাবেই বছরের পর বছর সিরিয়ায় ছিল ক্রুসেডার সৃষ্ট লকডাউন অবস্থা। কারন,দেশটিতে ক্রুসেডার ইরান-রাশিয়া জোট ও কসাই বাশার আল-আসাদ সরকারের উপর্যুপরি বোমা হামলায় সারা বছরই হাজার হাজার মানুষ নিহত ও আহত হয়েছেন।পিতা-মাতা হারিয়ে অনাথ ও এতিম হয়েছেন হাজার হাজার শিশু।গৃহহীন হয়ে পালিয়ে বাঁচতে হয়েছে লক্ষ লক্ষ সিরিয়ান মুসলিমদের। প্রতিটি দেশের ধারে ধারে ঘুরতে হয়েছে শরনার্থী হিসেবে। দীর্ঘ ৯বছর ধরে বাড়ি-ঘর, স্কুল-কলেজ, রাস্তা-ঘাট,ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোতে বিমান হামলার ঘটনাগুলো ঠিক যেন কোভিড-১৮।
এদিকে সারাবিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত এবং এ থেকে বাঁচতে মরিয়া এ অবস্থায়ও ক্রুসেডার জোট সিরিয়ায় হামলা বন্ধ করেনি।
“হোয়াইট হেলমেট সিভিল ডিফেন্স” খবর অনুযায়ী,গত শুক্রবার সন্ত্রাসী বাহিনী সন্ধায় উত্তর আলেপ্পোর আযায শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে, ফলে ২জন নিহত ও ১৭ জন মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
এক দিকে করোনা ভাইরাস অন্য দিকে ক্রুসেডার জোটের বোমা হামলা।উপর্যুপরি একটার পর একটা হামলায় লক্ষ লক্ষ মাজলুম মুসলিম গৃহহীন হয়ে আশ্রয় নিয়েছে আশ্রয় শিবিরগুলোয়। কিন্তু একসাথে এত মানুষ একত্রে থাকার কারনে ভাইরাসের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা সত্ত্বেও নিরুপায় হয়ে থাকতে হচ্ছে একত্রে।এমনকি ভাইরাসের প্রকোপ থেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হাত ধৌত করার মত সাবান ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সামগ্রীও নেই।শীতপ্রধান দেশে এই ভাইরাসের সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব বেশি হওয়ায় মারাত্মক ঝুঁকিতে রয়েছে এইসব মানুষ।
এদিকে সন্ত্রাসী বাশার আল-আসাদ সরকারের জেলে বন্দী রয়েছে কমপক্ষে ২,০০,০০০লক্ষ সিরিয়ান মুসলিম। জেলে বন্দী এইসব মানুষের মুক্তির কোন ব্যবস্থা না থাকায় ভাইরাসে সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে তারা।* বরাবরের মতো এবারও নিরব ও মুখে কুলুপ এঁটেছে বিশ্ব মিডিয়া।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/23/34912/
Comment