Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ২৮শে রজব, ১৪৪১ হিজরী # ২৪শে মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ২৮শে রজব, ১৪৪১ হিজরী # ২৪শে মার্চ, ২০২০ ঈসায়ী।

    পবিত্র কুরআনকে করোনা ভাইরাসের সঙ্গে তুলনা করে পোস্ট দিয়েছে বিজেপি সন্ত্রাসী



    করোনা ভাইরাস নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কিত পোস্ট দিয়েছে ভারতের আলিপুরদুয়ারের বিজেপির সন্ত্রাসী রতন তরফদার। রতন তরফদার আলিপুরদুয়ার জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক।

    পুলিশ জানায়, আলিপুরদুয়ার শহরের বাবুপাড়ার বাসিন্দা রতন তরফদার গত সোমবার সকালে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন।

    ‘করোনা ভাইরাস‘ ও ‘কোরান’ এ দুটি শব্দকে সম্পর্কিত করে তার এ পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক বিতর্ক তৈরি করে।

    আটকের দিন বিকেলে সন্ধ্যায় ঘটনাটি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন জেলার পুলিশ সুপার অমিতাভ মাইতি। তিনি বলেন, করোনা ও কোরানকে এক জায়গায় এনে ভয়ংকর পোস্ট করেন রতন তরফদার। ধর্ম নিয়ে সে কটূক্তি করেছে।

    এই ঘটনায় জেলাজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। তাই পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তাকে আটক করা হয়েছে।

    বঙ্গ রিপোর্টে জানা গেছে, মালাউন রতন তরফদার সন্ত্রাসী দল আরএসএসের নেতা। সে আলিপুরদুয়ার জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক। এ মালাউনের আটকের ঘটনায় সন্ত্রাসীদের বিভিন্ন মহলে শোরগোল পড়ে গেছে। আলিপুরদুয়ার জেলা বিজেপির সভাপতি মালাউন গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা তাকে শুধু আটকের ঘটনারকেও পুলিশের অতি সক্রিয় ভূমিকা হিসেবে তুলে ধরেছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34931/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    লক ডাউনে দিন মজুরদের খুঁজে খুঁজে দান করার আহ্বান জানিয়েছেন আল্লামা তাকি উসমানি

    লক ডাউনে দিন মজুরদের খুঁজে খুঁজে দান করার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ আল্লামা তাকি উসমানি। গতকাল এক টুইটে তিনি লক ডাউনে বেকার হয়ে পড়া লোকদের সহায়তায় স্থানীয় বিত্তশালীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

    আল্লামা তাকি উসামানি লেখেন, দয়া করে আপনার আশপাশের সে সব লোকদেরকে খুঁজে বের করুন যারা দিন আনে দিনে খায়। যারা দিন মজুর। তাদের উপর দয়া করুন। তাদের নগদ টাকা দান করুন। এটি সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা পূরণ করবে। এটি উত্তম সদাকাও হবে, যা এই মহামারি দূর করার জন্যে অনেক বড় মাধ্যম।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34941/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কোন লক্ষণ লাগে না করোনায় : চীনের গোপন নথি ফাঁস



      কোনো লক্ষণ ছাড়াই করোনাভাইরাসের নীরব বাহকের সংখ্যা মোট আক্রান্তের তিন ভাগের এক বলে খবর প্রকাশ হয়েছে। চীন সরকারের গোপন নথির বরাত দিয়ে এই এ খবর জানিয়েছে সাউথ চায়না মানিং পোস্ট।

      পত্রিকাটির খবরে বলা হয়েছে, চীনে যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের প্রতি তিনজনের একজনের শরীরে করোনায় আক্রান্তের লক্ষণ ছিল না কিংবা অনেক দেরিতে প্রকাশ পেয়েছিল।

      এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে দুই লাখ ৮০ হাজার মানুষ, মারা গেছে ১৩ হাজারের বেশি।

      ফেব্রুয়ারির শেষভাবে চীনে ৪৩ হাজার মানুষ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়। তাদের কারও মধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের কোনো লক্ষণ শুরুতে ছিল না। ডাটা বলছে, এ পরিস্থিতিকে বলা হচ্ছে অ্যাসিম্পটোমেটিক। তাদের কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছিল, তাদের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছিল। কিন্তু নিশ্চিত আক্রান্ত বলে তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়নি। ওই সময়ে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮০ হাজার।

      লক্ষণ ছাড়া করোনা ভাইরাস কতটা সংক্রামক তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা একমত হতে পারেননি। একজন রোগীর শরীরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় সাধারণত পাঁচ দিনের মাথায়। যদিও এই লক্ষণ তিন সপ্তাহ পর্যন্ত সুপ্ত থাকে।

      সবচেয়ে বড় বাধাটা হলো, একেক দেশ একেকভাবে করোনায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যার হিসাব করে।

      বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পরীক্ষা করে দেখার পর যাদের ফল পজিটিভ আসছে তাদেরই আক্রান্ত বলে ধরে নিচ্ছে। তাদের শরীরে করোনার লক্ষণ প্রকাশ পাক বা না পাক। দক্ষিণ কোরিয়াও তাই করেছে। কিন্তু চীনা সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ করোনাভাইরাস নিয়ে দেশটির যে নির্দেশনা তাতে কিছু পরিবর্তন এনেছে। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইতালিও যাদের শরীরে কোনো লক্ষণ নেই তাদের পরীক্ষা করছে না। তবে যারা দীর্ঘ সময় রোগীদের চিকিৎসা সেবায় যুক্ত ছিলেন তাদের ক্ষেত্রে লক্ষণ না থাকলেও পরীক্ষা করা হয়েছে।

      চীনে গত ফেব্রুয়ারিতে ৪৩ হাজার জনের মধ্যে কতজন নীরব বাহক ছিলেন এবং তাদের কতজনের মধ্যে পরে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় তা এখনো পরিষ্কার নয়। সরকার গত শনিবার পর্যন্ত যে ৮১ হাজার ৫৪ জনের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছিল, এই ৪৩ হাজার তাদের বাইরে। কিন্তু মার্চের প্রথম সপ্তাহে রোগীর সংখ্যা কমে যায় অনেক। এর অর্থ ওই ৪৩ হাজারের শরীরে আর রোগ লক্ষণ প্রকাশই পায়নি। অর্থাৎ তারা ভাইরাসটি বহন করলেও অসুস্থতার কোনো লক্ষণ ছিল না।

      চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া যারাই আক্রান্তের সংস্পর্শে এসেছে তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার যে পদ্ধতি অনুসরণ করেছিল, তাই তাদের ভাইরাসটির সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেছে। হংকং এমনকি বিমানবন্দরেও পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করে, যাত্রীদের শরীরে রোগের লক্ষণ থাকুক বা নাই থাকুক। এদিকে ইউরোপের বেশির ভাগ দেশ এবং যুক্তরাষ্ট্র শুধুমাত্র যাদের শরীরে লক্ষণ দেখা দিয়েছে তাদের পরীক্ষা করেছে। এই দেশগুলোয় রোগ বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

      ‘কোরিয়ায় এই মুহূর্তে লক্ষণ ছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি । হয়তো ব্যাপকভিত্তিক পরীক্ষা নিরীক্ষার কারণেই এমনটা ঘটেছে,’ দক্ষিণ কোরিয়ার সিডিসির পরিচালক জিয়ং ইউন কাইওং এক সংবাদ সম্মেলনে এ গত ১৬ মার্চ এ কথা জানান।
      ডায়মন্ড প্রিন্সেস জাহাজ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হতে পারে। ইয়োকোহামা জাপানে এই জাহাজটি কয়েক সপ্তাহ কোয়ারেন্টিনে ছিল এটি। এই জাহাজের সব আরোহী এবং ক্রুদের পরীক্ষা করা হয়। ওই জাহাজের ৭১২ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়, যদিও ৩৩৪ জনের কোনো লক্ষণ ছিল না। এই তথ্য জাপান আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে।

      ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিবেদন বলছে, ইতালিতে লক্ষণ প্রকাশ পায়নি এমন রোগীর সংখ্যা মোট আক্রান্তের ৪৪ শতাংশ।

      চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও হংকং নিউমোনিয়ার যে কেসগুলো এসেছিল জানুয়ারি ২৩ এ উহান লকডাউন হওয়ার আগে এই কেসগুলোই ছিল সংক্রমণের উৎস। এর হার ছিল ৭৯ শতাংশ। এই রোগীদের মধ্যে করোনাভাইরাসের খুবই মৃদু বা কোনো লক্ষণই ছিল না।

      অস্টিনে ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের গবেষণা বলছে, ‘যাদের শরীরে কখনো কোনো লক্ষণই দেখা যায়নি তারা চীনের ৯৩ টি শহরের সাড়ে ৪শ কেসের ১০ শতাংশের জন্য দায়ী। ইমার্জিং ইনফেকশাস ডিজিজেস নামে জার্নালে এই গবেষণা প্রতিবেদনটি ছাপা হওয়ার অপেক্ষায় আছে। লক্ষণ নেই এমন রোগীদের মধ্যে বড়দের চেয়ে শিশুদের সংখ্যাই বেশি,’ গবেষক নিশিউরা লিখেছেন ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ইনফেকশাস ডিজিজ প্রকাশনায়।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34925/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        করোনা প্রতিরোধে লকডাউন নিয়ে আলোচনা-প্রস্তুতি-পরিকল্পনা কিছুই নেই



        ‘লকডাউন’ যে সংস্থাগুলো প্রয়োগ করবে, তাদের মধ্যে না আছে আলোচনা, না কোনো প্রস্তুতি, না পরিকল্পনা। তারা তাকিয়ে আছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনার দিকে। অধিদপ্তর যেভাবে বলবে, সেভাবে কাজ করবে, এমনই ইচ্ছা তাদের। গতকাল সোমবার সকালে সংস্থাগুলোর কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানিয়েছে প্রথম আলো।

        করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে রোগটির উৎপত্তিস্থল চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে প্রথম কঠোরভাবে ‘লকডাউন’ ব্যবস্থা জারি করে কর্তৃপক্ষ। সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে উহানে লকডাউন ঘোষণার পর শহর ঢোকা ও বেরোনো বন্ধ হয়ে যায়, অনুমতি ছাড়া ব্যক্তিগত গাড়ি রাস্তায় বের করাও নিষিদ্ধ হয়ে যায়। খোলা রাখা হয় শুধু খাবার ও ওষুধের দোকান। শুরুর দিকে বাড়ি থেকে বের হওয়ার ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা না হলেও পরে এক পরিবারের একজনকে বের হওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আগেই ছুটিতে ছিল, সেই ছুটি বাড়িয়ে দেয় কর্তৃপক্ষ। এরপর স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শুরু করে। দিন চারেক আগে, যুক্তরাজ্যের ঐতিহ্যবাহী দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে লিখেছে, লকডাউনের প্রভাব কতটা কী হবে, তা নিয়ে সংশয় থাকলেও এর সুফল পায় চীন। একই পদ্ধতি অনুসরণ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখেছে তাইওয়ান ও সিঙ্গাপুর।

        বাংলাদেশ কী করছে? রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও এপিডেমিওলোজিস্ট মুশতাক হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, নির্দেশনা জারি করবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

        আজ সোমবার ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, লকডাউন–সম্পর্কিত কোনো নির্দেশনা এখনো পাননি। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল হাই প্রথম আলোকে বলেন, কোথাও লকডাউন করা হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত আসবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে। অধিদপ্তর এখনো কিছু জানায়নি। সিদ্ধান্ত এলে সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইনে যেভাবে বলা আছে, সেভাবে কাজ করবেন তাঁরা। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ মোহাম্মদ ইমদাদুল হক বলেন, এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

        লকডাউন বাস্তবায়নের কাজে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সিটি করপোরেশনকে প্রশাসনের সহযোগিতা করার কথা। লকডাউন হলে এর আওতায় থাকা মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণের কাজগগুলো কীভাবে হবে, তা জানতে চাইলে গতকাল দুপুরের দিকে প্রথম আলোকে বলেন, এখন পর্যন্ত লকডাউনের নির্দেশনা এলে কী করতে হবে, সে ব্যাপারে কোনো চিঠিপত্র আসেনি। কোনো সমন্বয় সভা হয়েছে কি না, তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁর জানা নেই। তাঁর টেবিলে কোনো চিঠিপত্র আসেনি। ঢাকার জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খানও বলেছেন, একই কথা। নির্দেশনা পেলে তবেই ব্যবস্থা।


        সূত্র; https://alfirdaws.org/2020/03/24/34924/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ক্রুসেডার যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি ভয়ানক, লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যু



          বিশ্বজুড়ে চলছে করোনা তাণ্ডব। প্রতিদিনই লাফিয়ে বাড়ছে করোনায় মৃতের সংখ্যা। এরই মধ্যে গেল ২৪ ঘন্টায় যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন ১৩১ জনের মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে। প্রাণঘাতী করোনায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ১১ হাজার মানুষ। রিপোর্টঃ কালের কন্ঠের

          ধীরে ধীরে ভীতিকর হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি। ইতালি ও যুক্তরাজ্যের পর যুক্তরাষ্ট্রও সেই ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একদিনে যুক্তরাষ্ট্রে ১৩১ জন মানুষ মারা গেছে যা সোমাবারে বিশ্বে চতুর্থ সর্বোচ্চ। একই সাথে নতুন করে ১১ হাজার মানুষের করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সোমবারে পৃথিবীর সর্বোচ্চ যা ইতালির দ্বিগুণ।

          আন্তজার্তিক গণমাধ্যম সিএনএন ও ওয়াল্ড ও মিটারের দেওয়া তথ্য মতে, করোনায় মৃতের সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে শুধুমাত্র নিউ ইয়র্কে মৃতের সংখ্যা ১৫৭।

          ওয়াল্ড ও মিটারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী রোববার পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩২ হাজার ৩৫৬ জন। মৃতের সংখ্যা ৪১৪ জন। ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে সোমবার মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৪৫ জন, আর করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৪৩ হাজার ৪৪৯।

          এদিকে করোনার ওষুধ ক্লোরোকুইন খেয়ে মৃত্যু হয়েছে অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের এক ব্যক্তির। তবে একই ওষুধ খেয়ে বেঁচে আছেন তার স্ত্রী।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34940/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            সরকারের উদাসীনতায় সাগর-রুনি হত্যা মামলা প্রতিবেদন দাখিলের সময় ৭২ বার পেছাল



            সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ ফের পিছিয়েছে। সোমবার এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল।

            তবে নির্ধারিত দিনে প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা র*্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার শফিকুল আলম। তাই ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর রহমান আগামী ৩০ এপ্রিল প্রতিবেদন দাখিলের নতুন দিন ধার্য করেন। এ নিয়ে প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ৭২ বারের মতো পেছাল।

            সর্বশেষ গত ৩ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাইকোর্টে দাখিল করা অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলেন, সাগর-রুনি হত্যাকান্ডের ঘটনায় দুইজন অপরিচিত ব্যক্তি জড়িত ছিল। সাগরের হাতে বাঁধা চাদর ও রুনির টি-শার্টে ওই দুই ব্যক্তির ডিএনএ’র প্রমাণ মিলেছে।

            ২০১২ সালের ১১ ফেব্রম্নয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। খবরঃ যায়যায়দিন

            ওই বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন। প্রথমে মামলাটির তদন্ত করেন শেরেবাংলা নগর থানার একজন কর্মকর্তা। ১৬ ফেব্রম্নয়ারি মামলার তদন্তভার পড়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরের পুলিশ পরিদর্শক মো. রবিউল আলমের ওপর।

            দুই মাস পর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় র*্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র*্যাব)। সেই থেকে সাত বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি সংস্থাটি।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34948/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              দেশের কঠিন মুহূর্তেও সন্ত্রাসী আ’লীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ২৫



              মাদারীপুর সদর উপজেলার পেয়ারপুর ইউনিয়নে এলাকার বরাইলবাড়ী গ্রামে এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সদর উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পেয়ারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান খানের সঙ্গে সদর উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক লাভলু তালুকদার গ্রম্নপের মধ্যে সোমবার সকালে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ৫ পুলিশসহ আহত হয়েছে অন্তত ২৫ জন। গুরুতর আহতরা মাদারীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

              যায়যায়দিন সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে এলাকার আধিপত্য নিয়ে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও পেয়ারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমানের সঙ্গে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক লাভলু তালুকদারের বিরোধ চলে আসছিল। এরই সূত্রে ধরে ও গরুতে ধান খাওয়াকে কেন্দ্র করে সোমবার সকালে দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বাধে। এ সময় বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ সময় ৫ পুলিশ সদস্য এবং দুই গ্রুপের আরও ২০ জন আহত হয়।সংঘর্ষে আহতরা মাদারীপুর সদর হাসপাতালসহ আশপাশের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

              সদর উপজেলা সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পেয়ারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান খানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগে চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।

              সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক লাভলু তালুকদার বলেন, মজিবর খান ও তার ভাইরা এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রমে লিপ্ত থাকে। সামান্য বিষয় নিয়ে এ সংঘর্ষে লিপ্ত হয় সে এবং তার লোকজন। সংঘর্ষে প্রায় ১০ জন আহত হয়েছে।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34954/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                দেশের বিভিন্ন জায়গার মতো ঘাটাইলেও বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ



                ঘাটাইলের বুক চিড়ে বয়ে যাওয়া প্রধান সড়কটির নির্মাণ কাজের ধীরগতির কারণে দুর্ভোগে উপজেলাবাসী। শহরজুড়ে স্থায়ী জলাবদ্ধতা, রাস্তার (বিটুমিন) ইট, বালু, সিমেন্ট ও পিচের ঢালাই তুলে ফেলায় ব্যাপক ধুলোর ঝড় এবং নিয়মিত সড়ক দুর্ঘটনাসহ ত্রিভুজ সংকটের মধ্যে দিনাতিপাত করছেন ঘাটাইলবাসী। লোক সংখ্যা ও আয়তনের দিক থেকে অত্র উপজেলাটি ঘনবসতি হওয়ার কারণে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান ও জীবিকার সন্ধানে শহরে আসতে হয়। ধুলোর ঝড় মাথায় নিয়ে শহরে প্রবেশ করলে পড়তে হয় নতুন এক বিড়ম্বনায়। শহরের রাস্তাটা বর্তমানে এতই নাজেহাল যে, হাঁটু পর্যন্ত পানি মাড়িয়ে রাস্তা পারাপার হতে হচ্ছে। রাস্তার দুই ধারে জলাবদ্ধতার কারণে দোকান পাট বন্ধ রয়েছে। বিশেষ করে ফুটপাতের দোকানিরা ও টং দোকানের স্বল্প আয়ের মানুষরা না খেয়ে মরার উপক্রম হয়েছে। এতে একদিকে যেমন ঠাণ্ডা কাশি ও শ্বাস কষ্ট রোগ দেখা দিচ্ছে অপরদিকে করোনা সন্দেহে হাসপাতাল ও ওষুধের দোকানে গিয়েও চিকিৎসা নিতে পারছে না।

                মানবজমিন বরাতে জানা যায় এখানে তার উপর নিত্যদিনের সড়ক দুর্ঘটনা লেগেই আছে। আর এ সবের জন্য বহুল প্রত্যাশিত এলেঙ্গা-জামালপুর মহাসড়ক নির্মাণ কাজের ধীরগতিকেই দায়ি করছেন ভুক্তভোগী এসব মানুষ। নির্মাণ কাজের ধীরগতির কারণে ঘাটাইল হয়ে বৃহত্তর ময়মনসিংহের চার জেলায় সড়কপথে যাতায়াত ও পণ্য পরিবহনে চরম ভোগান্তি হচ্ছে। জানা যায়, টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে ঘাটাইল মধুপুর হয়ে জামালপুর পর্যন্ত ৭৭ কি.মি. সড়ক উন্নয়নে কাজ চলছে। এজন্য বরাদ্দ প্রায় ৫শ’ কোটি টাকা। ৫টি প্যাকেজে আগামী ২০২০ সালের জুনে কাজ শেষ হওয়ার কথা। সড়কের ১ থেকে ৩নং প্যাকেজে কাজ করছেন ঢাকার ওয়াহিদ কনস্ট্রাকশন। আর ৪ ও ৫নং প্যাকেজে কাজ পেয়েছেন জামিল অ্যান্ড কোম্পানি। কাজের গতি খুবই হতাশাজনক। বিশেষ করে ঘাটাইল পৌর শহরে ১ কিলোমিটার এবং মধুপুর পৌরশহরের মালাউড়ি থেকে মধুপুর বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত ১ কিলোমিটার সড়কে দেড় ফিট উঁচু রিজিট পেভমেন্ট ঢালাই হওয়ার কথা। এক বছরে ঠিকাদার এসব স্থানে সড়কের দুইপাশ খোঁড়াখুঁড়ির পর মাত্র ১৫০ গজ ঢালাইয়ের কাজ শেষ করেছে। পেভমেন্টে নিয়মিত পানি না দেয়ার কারণে তা ফেটে চৌচির হচ্ছে। সরজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক পাশ যানবাহন চালু রেখে অপরপাশে পেভমেন্ট ঢালাইয়ের কাজ করায় ভাঙ্গাচোরা সরু অংশ দিয়ে টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, জামালপুর ও শেরপুর জেলার হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে। ব্যাপক যানবাহনের চাপে সড়কের অনেক অংশ দেবে গেছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি জমে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কখনো কখনো যানবাহন কাদায় আটকে ফেঁসে যায়। তখন দুদিকে দীর্ঘ যানজট দেখা দেয়। প্রশস্তকরণের জন্য আবার সড়কের কোথাও কোথাও দুপাশের মাটি খুঁড়ে ৫/৬ ফুট গর্ত করে রাখা হয়েছে। খোঁড়াখুঁড়িতে সরু সড়কে দুটি বড় যানবাহন ক্রস করতে পারে না। এ কারণে ঘাটাইল পৌরবাসী রোদে, ধুলা, বৃষ্টিতে কাদা ও প্রাত্যহিক যানজটে নাকাল হতে হচ্ছে। এর ফলে শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগণকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। অথচ এ ব্যাপারে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় প্রশাসনের কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই। সড়কের উন্নয়নকাজের মধ্যে ঘাটাইল উপজেলা সদরের পৌর এলাকার হাসপাতাল মোড় থেকে বীরঘাটাইল পর্যন্ত অংশের এক কিলোমিটার সড়কের নির্মাণকাজ চলছে ঢালাইয়ের মাধ্যমে। এ কাজের ধীরগতির কারণে প্রতিদিন যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে মাত্র এক কিলোমিটার রাস্তা পার হতে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা সময় লাগছে। পাশাপাশি রোদে ও ধুলার কারণে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে যাত্রী, পথচারী, স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের। অন্যদিকে সামান্য বৃষ্টিতে কাদার সৃষ্টি হয়ে যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে সড়কটি। সড়কের এক পাশ যান চলাচলের উপযোগী না করে অপরিকল্পিতভাবে অন্য অংশের কাজ শুরু করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। সড়ক প্রশস্তকরণ কাজে খোঁড়াখুঁড়ির কারণে পৌর এলাকায় বন্ধ হয়ে গেছে পানি নিষ্কাশনের প্রায় সব ড্রেনের মুখ। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই দেখা দিচ্ছে স্থায়ী জলাবদ্ধতা। এ ছাড়া পানি জমে থাকায় সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এসব গর্তে যানবাহন আটকে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। হাঁটু পানি ভেঙে সড়ক পারাপার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। যানবাহনের চাকার মাধ্যমে পথচারীদের গায়ে লাগছে ময়লা পানি। বিষয়টি নিয়ে একের পর এক গণমাধ্যমে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও কর্তৃপক্ষের কোন দায়িত্ব বা টনক নড়েনি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঘাটাইল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বলেন, সড়কের কাজের ধীরগতির কারণে ব্যবসায়ীরা চরম বেকায়দায় রয়েছে। ধুলা-কাদার মধ্যে ঠিকমতো তারা ব্যবসা করতে পারছে না, অধিকাংশ দোকান বন্ধ রাখতে হয়েছে।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34955/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  করোনা বিষয়ে সচেতন করতে নির্বোধ ওসির অদ্ভুত কান্ড



                  প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে সব ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অদ্ভুত এক কাণ্ড ঘটিয়েছেন রাজশাহীর চারঘাট মডেল থানার ওসি সমিত কুমার কুণ্ডু।

                  দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সোমবার বিকেলে উপজেলা সদরে চারঘাট বণিক সমিতির সদস্যদের নিয়ে সমাবেশ করেছেন ওসি। পরে ওই সমাবেশের ছবি ওসি তার ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন। ছবিতে ওই সমাবেশে প্রায় অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে দেখা যাচ্ছে।

                  জাগোনিউজ২৪ থেকে জানা যায়, জনসমাগম নিষিদ্ধ সত্ত্বেও ওসির এমন কাণ্ডে অনেকেই বিরূপ মন্তব্য করেছেন। অনেকেই একে ‘অসচেতন কাণ্ড’ বলেও মন্তব্য করেছেন।

                  এ বিষয়ে কথা বলতে ওসি সমিত কুমার কুণ্ডুর সরকারি মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/24/34960/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                    Comment

                    Working...
                    X