Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৯ই শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৯ই শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ০৩রা এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

    ফিলিস্তিনের ৮৫ শতাংশ এলাকা দখল করে নিয়েছে সন্ত্রাসী ইসরায়েল



    ফিলিস্তিনের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরো(পিসিবিএস) নিশ্চিত করেছে যে,ঐতিহাসিক ফিলিস্তিনের মোট ভূমির প্রায় ৮০-শতাংশ জায়গা বিশ্ব সন্ত্রাসী ইসরাইল দখলকরে নিয়েছে। অবৈধ রাষ্ট্রের কঠোর বিধিনিষেধের মাঝে ফিলিস্তিনিরা মাত্র ১৫-শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে।

    ৩০ মার্চ ফিলিস্তিনের ভূমি দিবস উপলক্ষে পিসিবিএস একটি প্রতিবেদনে এই বিবরণী প্রকাশ করেছেন। এতে উল্লেখ করেছে যে,বিদেশ থেকে আগত ইহুদি অভিবাসীরা এখন অবৈধ রাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ।
    সূত্র – মিডলইস্ট মনিটর।

    প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ সেখানে ১ কোটি ৩০ লাখ ফিলিস্তিনি ছিল। এর মধ্যে ৫০ লাখ অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে বাস করছে। ১৯৪৮ সালের পর থেকে দখলকৃত অঞ্চলগুলিতে ১৫ লাখ ৫৭ হাজার ফিলিস্তিনি ইসরায়েলের নাগরিক হিসেবে বসবাস করছে। আর সমগ্র আরব ও বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলিতে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে প্রায় ৭ লাখ ২৭ হাজার ফিলিস্তিনি।

    প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে ইসরায়েলি দখলদার কর্তৃপক্ষ অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করার জন্য ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের অসলো বিভাগকে এ, বি এবং সি অঞ্চলে ব্যবহার করেছে। দখলকৃত জমির ৭৬ শতাংশ আয়তনের সি অঞ্চলটি ইসরায়েল প্রতিরক্ষা ও প্রশাসনিক কাজে ব্যবহার করছে।

    পিসিবিএস উল্লেখ করে যে সন্ত্রাসী ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ২৫১টি আবাসিক ভবন সহ দখলকৃত পশ্চিম তীরে ৬৭৮টি সুযোগ-সুবিধা ধ্বংস করেছে। ইসরায়েল ফিলিস্তিনের শহর ও গ্রামগুলির প্রবেশপথে ৬০০ সামরিক চৌকি এবং ব্যারিকেড স্থাপন করেছে ফলে শহর ও গ্রামগুলি দখলকৃত পশ্চিম তীরের মতো হয়ে যাচ্ছে।

    ফিলিস্তিনিদের দখলকৃত পশ্চিম তীরে নির্দিষ্ট কিছু রাস্তা ছাড়া অন্যান্য রাস্তা ব্যবহার করতে বাধা দিচ্ছে যাতে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের বিনামূল্যে রাস্তা ব্যবহার করতে পারে যা আন্তর্জাতিক আইনে অবৈধ। হেব্রনের সাতটি রাস্তা কেবল ইহুদিদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ অথচ এই রাস্তাগুলো শুধুমাত্র ফিলিস্তিনিদের ছিল।


    সূত্র; https://alfirdaws.org/2020/04/03/35531/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    মহামারী করোনাভাইরাসে চাকরি হারিয়েছে ১ কোটি আমেরিকান



    চীনের উহান থেকে উৎপত্তি করোনাভাইরাস ইতোমধ্যে ২ শতাধিক দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী ১০ লাখের বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে এই ভাইরাসে। মৃত্যু হয়েছে ৫২ হাজারের বেশি মানুষের।

    এদিকে, করোনাভাইরাসের কারণে এখন সবচেয়ে বিপর্যস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ প্রতিদিন

    করোনাভাইরাস আঘাত হানার পর দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে দেশটিতে। যুক্তরাষ্ট্রে ২ লাখেরও বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৫ হাজারেরও বেশি।

    তবে, করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি। ব্যাপকহারে করোনা ছড়িয়ে পড়ার ফলে পুরো দেশ এখন লকডাউন। এর ফলে দেশটিতে চাকরিহীন কিংবা কর্মহীন হয়ে পড়েছেন ১ কোটিরও বেশি মানুষ।

    বৃটিশ দৈনিক দ্য ডেইলি মেইলের অনলাইন ভার্সনে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে জানানো হচ্ছে, দলে দলে মানুষ চাকরি হারাচ্ছেন কিংবা কর্মহীন হয়ে পড়ছেন।

    সবচেয়ে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে, চাকরিহীন কিংবা কর্মহীন হওয়ার হার গত সপ্তাহের তুলনায় এই সপ্তাহে দ্বিগুন বৃদ্ধি পেয়েছে।

    ২১ মার্চ পর্যন্ত শেষ হওয়া সপ্তাহের হিসাব প্রকাশ করে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব লেবার। সেখানে দেখা যাচ্ছে ৩.৩ মিলিয়ন (৩৩ লাখ) মানুষ চাকরিহীন অবস্থায় সহযোগিতার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জমা দিয়েছে।

    কিন্তু পরের সপ্তাহেই সেই আবেদনের পরিমাণ বেড়েছে দ্বিগুন। অর্থাৎ ২৮ মার্চ শেষ হওয়া সপ্তাহের হিসেবে দেখা যাচ্ছে- মাত্র সাতদিনের ব্যবধানে এই আবেদনকারীর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬.৬ মিলিয়ন তথা ৬৬ লাখ মানুষ। সব মিলিয়ে দুই সপ্তাহেই চাকরিহীন কিংবা কর্মহীন হয়েছেন প্রায় ১ কোটি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35522/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজারের অধিক, মৃত ৫৩



      ভারতে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৩৫ জন। এ নিয়ে দেশটিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ২০৬৯ জনে। আর মৃতের সংখ্যা ৫৩।

      ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

      এ ছাড়া ১৫১ জন রোগটি থেকে সেরে উঠেছেন বলে খবরে বলা হয়েছে। এর আগে ভারতে বুধবার একদিনেই ৪৩৭ ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছেন তামিলনাড়ুতে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35519/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ত্রাণ লুটপাটের সংবাদ প্রচার করায় সাংবাদিককে ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে আহত করল চেয়ারম্যান!



        হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে সরকারী ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও লুটপাটের সংবাদ প্রচার করায় সন্ত্রাসী নিয়ে সাংবাদিক শাহ সুলতান আহমেদকে ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে পেটালেন ইউপি চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান হারুন ও তার লোকজন। এসময় তাকে বাঁচাতে গিয়ে হামলার শিকার হন সাংবাদিক এম মুজিবুর রহমান ও বুলবুল আহমেদ।

        বুধবার বিকেলে আউশকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আউশকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান হারুনের নেতৃত্বে অস্ত্র-শস্ত্র সহকারে একদল সন্ত্রাসী দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদের প্রতিনিধি ও নবীগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের সাবেক সভাপতি শাহ সুলতান আহমেদ উপর এ হামলা চালায়। এসময় ইউপি চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান হারুনও ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে সাংবাদিককে পিটিয়ে রক্তাক্ত করেন।

        এসময় তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে সাংবাদিক মুজিবুর রহমান, সাংবাদিক বুলবুল আহমেদসহ আরো ৫ জন আহত হন।

        স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি সরকারী ত্রাণ বিতরন করেন ইউপি চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান হারুন। কিন্তু ১০ কেজি চাল দেয়ার কথা থাকলেও তিনি দেন ৫ কেজি করে। এনিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ‘আসুন অসহায় দিনমজুরদের মনের কথা শুনি’ শিরোনামে এক লাইভে সাধারণ মানুষের বক্তব্যসহ অনিয়মের বিষয়টি তুলে ধরেন সাংবাদিক সুলতান। এরপর ২০/২৫ জন সন্ত্রাসী নিয়ে অস্ত্র সহকারে আউশকান্দি বাজারে শাহ সুলতান আহমেদের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালায়।

        এসময় ইউপি চেয়ারম্যান মুহিবুর রহমান হারুনও ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে পিটিয়ে আহত করেন সুলতানকে। এ খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করতে গেয়ে দৈনিক আমার সংবাদের প্রতিনিধি মুজিবুর রহমান, চ্যানলে এস এর প্রতনিধি বুলবুল আহমেদসহ অরো ৫ জন আহত হয়েছেন।

        স্থানীয় লোকজন শাহ সুলতানকে উদ্ধার করে আশংকাজনক অবস্থায় নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

        সূত্র: প্যাসেন্জার নিউজ


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35508/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          হাসপাতালগুলো ভর্তি না নিলে মানুষ যাবে কোথায়?



          খুলনা মহানগরীর খালিশপুরের স্কুলছাত্র রিফাত লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত। গত ৩১ মার্চ দুপুরে তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় খুলনা মেডিক্যাল কলেজসহ একে একে চারটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে নেওয়া হয়।কিন্তু চার প্রতিষ্ঠানের কোথাও ভর্তি হতে পেরে রিফাত সন্ধ্যায় মারা যায়। রিফাতের নানা কলিমুদ্দীন জানিয়েছেন, রিফাতকে মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক নেই বলে ভর্তি নেওয়া হয়নি, এরপর খালিশপুর ক্লিনিকে গেলে সেখানেও চিকিৎসক না থাকায় ভর্তি নেওয়া হয়নি। এরপর সার্জিক্যাল হাসপাতাল এবং পরে ময়লাপোতা হাসপাতালে রিফাতকে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু কিশোর রিফাতকে কোথাও ভর্তি নেওয়া হয়নি। বাধ্য হয়ে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়, সন্ধ্যায় চিকিৎসার অভাবে সে মারা যায়।

          চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার ১৬ বছরের সানজিদা ইসলাম সুমাইয়া সর্দি, কাশি ও জ্বরে ভুগছিল গত এক সপ্তাহ ধরে। ২৬ মার্চ তার শ্বাসকষ্ট হওয়াতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে চিকিৎসক ওষুধ দিয়ে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার কথা বলেন। সেদিন সন্ধ্যাতেই অবস্থা গুরুতর হলে প্রথমে চট্টগ্রামের এক বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। সেখান থেকে সুমাইয়াকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য বলা হয়। কিন্তু, পরে তাকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহ করে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলা হয়। তবে রাতে সে হাসপাতালের সেবা বন্ধ থাকার কারণে শুক্রবার সকালে সুমাইয়াকে চট্টগ্রাম সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের রেফারেন্স ছাড়া করোনাভাইরাসের টেস্ট করতে অস্বীকৃতি জানান। এত জটিলতার পর তার যে পরীক্ষা করা হয় তাতে দেখা গেছে, সুমাইয়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নয়।

          গণমাধ্যমে প্রতিদিন এভাবেই উঠে সংবাদ আসছে জ্বর-হাঁচি-কাশি- শ্বাসকষ্টের রোগীদের নিয়ে নানা বেদনাদায়ক খবর। এমন রোগীদের সহজেই ভর্তি নিচ্ছে না সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। চিকিৎসা দেওয়ার চেয়ে আতঙ্কেই এসব রোগীকে ভর্তি নিতে চাইছে না হাসপাতালগুলো। প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, একজন মুক্তিযোদ্ধা কে নিয়ে ১৬ ঘণ্টা ধরে ছয় হাসপাতালে ঘুরেছে এক অ্যাম্বুলেনন্স। কিন্তু, কোনও হাসপাতালে ঠাঁই না হওয়ায় শেষ অবধি ওই অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরেই বিনা চিকিৎসায় মারা যান সেই মুক্তিযোদ্ধা।

          এসবের পরিপ্রেক্ষিতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে কীনা সে প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, হাসপাতাল, ডাক্তার সব থাকা সত্ত্বেও মানুষ চিকিৎসা না পেয়ে মারা যাবে, এটা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। বাংলাদেশের মতো একটি দেশে সরকারি হাসপাতাল থেকে মানুষ ভর্তি হতে না পেরে মারা যাচ্ছে―এটা অবশ্যই একটি অ্যালার্মিং বিষয়।

          সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগী ভর্তি না নেওয়া বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কোনও হাসপাতাল যদি কাউকে সন্দেহজনক মনে করে তখন সে হাসপাতাল থেকেই নমুনা সংগ্রহ করবে। যদি রোগী পজিটিভ হন তাহলে তাকে “করোনা হাসপাতালে” পাঠানো হবে, আর যদি না হয় তাহলে সেখানেই তাকে চিকিৎসা সেবা দিতে হবে।

          কিন্তু সর্দি, কাশি দেখলেই হাসপাতালগুলো রোগী ফেরত দিচ্ছে, চিকিৎসা না পেয়ে রোগীরা মারা যাচ্ছেন এমন অভিযোগ জানালে তিনি বলেন, এখন থেকে নেবে- সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

          বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে রোগী ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে এ বিষয়ে আপনাদের পক্ষ থেকে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেউ কিছু সাসপেক্ট করলে স্বাস্থ্য অধিদফতর, আইইডিসিআরসহ অন্যান্য হটলাইনগুলোতে কল করবে, আমরা প্রতিকার করবো। কিন্তু একটি বিষয় গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে, তা হচ্ছে, এই মুহূর্তে চিকিৎসকদের শাস্তি দিয়ে যদি তাকে কাজ থেকে বিরত করা হয় তাহলে ডাক্তারের সংখ্যা কমে যাবে। কাজেই তাদের মোটিভেট করাটাই প্রধান অস্ত্র, তবে একদিনে এটা পরিবর্তন হবে তা নয়, সবাইকে সচেতন হতে হবে।

          এদিকে, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী কমিটির সদস্য ডা. মুশতাক হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, চিকিৎসক-নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা যারা দিচ্ছেন তাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারলেই কেবল এ সমস্যার সমাধান হবে। একইসঙ্গে যারা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ রয়েছে তাদের উচিত হবে প্রতিটি সেকশনের সবার কাজ সুনির্দিষ্টভাবে ভাগ করে দেওয়া। দরকার হলে যেসব হাসপাতালে টেস্ট হচ্ছে সেখানে পাঠাবে অথবা সেসব সেন্টার থেকে এসে স্যাম্পল নিয়ে যেতে হবে। এভাবে করলে চিকিৎসা নিয়ে যে অনিশ্চয়তা হচ্ছে সেটা কেটে যাবে। কিন্তু এ অবস্থার শেষ হতে হবে―এর কোনও বিকল্প নেই।

          সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35509/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            করোনার ত্রাণের চালও চুরি সন্ত্রাসী আ.লীগ নেতার!



            নওগাঁর রাণীনগরে আয়াত আলী (৬০) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতার বাড়ি থেকে সরকারি ত্রাণের ১৩৮ বস্তা চাল এবং ২০০ পিস খালি বস্তা উদ্ধার করা হয়েছে। বস্তাগুলোতে প্রায় সাড়ে পাঁচ মেট্রিক টন চাল রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) রাতে তার গ্রামের বাড়ি থেকে এসব চাল উদ্ধার করা হয়।

            আয়াত আলী কালিগ্রাম ইউনিয়নের রাতোয়াল গ্রামের শৈলগাড়িয়া পাড়ার আয়েন উদ্দিনের ছেলে এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।

            রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল মামুন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে আয়াত আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে প্রায় সাড়ে পাঁচ মেট্রিক টন সরকারি ত্রাণের চাল এবং সরকারি ত্রাণের চালের ২০০ পিস খালি বস্তা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে আয়াত আলী বাড়িতে না থাকায় তাকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

            সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন


            সূত্র; https://alfirdaws.org/2020/04/03/35516/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              দুর্দিনে শ্রমজীবী পরিবার; ঘরে ক্ষুধা বাইরে করোনা



              ঝালকাঠি শহরের দরিদ্রপ্রবণ চরাঞ্চলে করোনা পরিস্থিতিতে কর্মহীন হয়েছে পড়েছে অসংখ্য শ্রমজীবী পরিবার। বিভিন্ন স্থানে মাস্ক কিংবা সাবান-পানি বিতরণের কর্মসূচি চললেও এসব পরিবারের জন্য জোটেনি নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী। ফলে দরিদ্রতা নেমে এসেছে এসব পরিবারে। হতাশায় এখন তাদের দিন কাটছে।

              জেলা শহরের সুগন্ধা নদীপাড়ের নতুনচর, কলাবাগান ও কাঠপট্টিতে অসংখ্য শ্রমজীবী পরিবারের বসবাস। তারা প্রায় সবাই দিন আনেন দিন খান। কিন্তু করোনার এ সংকট সময়ে গত ২৫ মার্চ থেকে বেকার হয়ে পড়েছেন তারা। কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেকের ঘরেই নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী শেষ হয়ে গেছে।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35528/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                ‘প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার সাথে আইইডিসিআরের তথ্যের মিল নেই’



                দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের প্রকৃত হিসাব প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন দেশের ৮৫ জন বিশিষ্ট নাগরিক। তারা বলেছেন, আইইডিসিআরের দেওয়া তথ্যর সঙ্গে মানুষের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার মিল নেই।

                আজ বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে সরকারের প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়।

                বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৮ মার্চ সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) ঘোষণা দিয়ে দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কথা নিশ্চিত করে। এরপর প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া তথ্যে মানুষের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন ও সন্দেহ জাগতে শুরু করেছে। এর কারণ আইইডিসিআরের দেওয়া তথ্যে সঙ্গে মানুষের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার মিল নেই। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোর সঙ্গে ব্রিফিংয়ে প্রদত্ত তথ্যের পার্থক্য চোখে পড়ার মতো উদ্বেগজনক। ব্রিফ্রিংটিতে তথ্য যাচাই ও ব্যাখ্যা চাওয়ার কোনো সুযোগ নেই; যা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিকে ক্ষুণ্ন করছে।

                বিবৃতি বলা হয়, দেশে দুর্যোগে মানুষের মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে সরকারি এবং সরকারবহির্ভূত মহলের হিসাবের মধ্যে ব্যাপক গরমিল পাওয়া যায়। বর্তমানে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সময়ও এমন সম্ভাব্য গরমিল, ব্যাখ্যার ভিন্নতা এবং রোগের উপসর্গকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে উপস্থাপন করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এমনকি একাধিক ক্ষেত্রে হাসপাতালগুলোতে রোগীকে ফিরিয়ে দেওয়ার গুরুতর ঘটনায় উদ্বিগ্ন ও নিরাপত্তাহীন পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

                দেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের দেওয়া ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, করোনাভাইরাস থেকে সংক্রমণ এবং মৃত্যুর যে হিসাব দেওয়া হচ্ছে, প্রকৃত হিসাব তার থেকে অধিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। একই সঙ্গে আক্রান্ত মানুষের চিকিৎসা প্রদানে দুর্বলতায় মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

                অবিলম্বে সব মৃত্যুর কারণ ও প্রকৃত সংখ্যা স্বচ্ছভাবে জনগণের কাছে প্রকাশ করারও দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।

                সূত্র: আমাদের সময়।


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35532/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  দুই লাখ কওমি শিক্ষকদের নিয়ে ভাববার কেউ আছে কী?



                  করোনাভাইরাসের কারণে বর্তমানে আমরা খুবই নাজুক সময় পার করছি। চোখে না দেখা করোনাভাইরাসের সামনে গোটা পৃথিবী আজ অসহায়। এক দিকে মানুষ গণহারে মৃত্যু বরণ করছে। অপর দিকে ঘনীভূত হচ্ছে অর্থনৈতিক সংকট। অন্য সব সেক্টরের মত কওমি মাদরাসাগুলোও এই সংকট থেকে মুক্ত নয়।
                  লকডাউনের সময়কাল এখনো শেষ হয়নি। অথচ, এরই মধ্যে বিভিন্ন মাদরাসা থেকে অর্থ সংকটের কথা সামনে আসছে। শিক্ষকদের বেতন হচ্ছে না, মাদরাসায় বাড়ি ভাড়া দেয়া যাচ্ছে না। মাদরাসা শিক্ষকদের বেতন এমনিতেই কম, তাও যদি না পায় তাহলে কীভাবে চলবে তাঁদের?
                  এখন সারাবিশ্বে একটা ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে, সঙ্গত কারণেই বাংলাদেশের কওমি মাদরাসাগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এমনিতেই মাদরাসাগুলো শাবানের ১৫ তারিখের পর বন্ধ ঘোষণা করা হতো। কিন্তু এবার করোনার কারণে কোনো পরীক্ষা নেওয়া হয়নি। অনেকটা তড়িঘড়ি করে মাদরাসাগুলো বন্ধ করতে সরকারের পক্ষ থেকে বাধ্য করা হয়েছে। পরে আবার বন্ধের মেয়াদ বাড়িয়েছে। সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। আপাতত রমজানের আগে আর খোলার কোনো সম্ভাবনা নেই। এখন দুই লাখ মাদরাসা শিক্ষকের কী হবে? দুই লাখ মাদরাসা শিক্ষদের খোঁজ খবর নেওয়ার মত কেউ আছে কি?
                  দেশের মাদরাসাগুলোর একাডেমিক বছর শুরু হয় শাওয়াল থেকে, শেষ হয় শাবান মাসে। তারপর রমজানের জন্য একমাস বন্ধ হয়। এই সময়ে পুরো বছরের বকেয়া বেতন পরিশোধ করার একটা ব্যাপার থাকে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান বেতন পরিশোধ করে দেয়। যারা পারে না, তারা কিছু দেয় কিছু বাকি থাকে। এখন যে দুইমাস আগে মাদরাসা বন্ধ হয়ে গেল, এই অবস্থায় বাংলাদেশের দুই লক্ষাধিক কওমি উস্তাদের কী হবে? এই অবস্থায় যে প্রশ্নগুলো স্বাভাবিকভাবে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠানো হয়েছে, তা হলো-
                  ১. তাঁরা কি রজব এবং শাবান মাসের বেতন পাবেন?
                  ২. যাদের কয়েক মাসের বেতন বাকি, তাঁদের কী অবস্থা?
                  ৩. এ বিষয়ে মাদরাসা কর্তৃপক্ষের কি কোনো চিন্তা-ভাবনা আছে?
                  ৪. মাদরাসাগুলোরও কি সেই সামর্থ্য আছে? যদি না থাকে, তাহলে তাদের কী করা উচিত?
                  ৫. এ ব্যাপারে আমাদের বোর্ডগুলোর কি কোনো মাথাব্যথা আছে, কিংবা কোনো দিক-নির্দেশনা?
                  ৬. এমন ঘোরতর দুর্দিনে এই দুই লক্ষাধিক উস্তাদ যদি তাদের বেতন না পান, তাহলে তাদের পরিবার চলবে কী দিয়ে?
                  ৭. কওমি মাদরাসা শিক্ষার যেহেতু এখন সরকারী স্বীকৃতি হয়েছে, তাই এক্ষেত্রে সরকারী প্রতিষ্ঠানের মতো বন্ধ থাকাকালীন সময়েও বেতন পাবেন কিনা? সরকার তো কারণে-অকারণে কত জায়গায় লক্ষ কোটি টাকা ব্যয় করছে, মাদরাসার শিক্ষকদের ক্ষেত্রে কোন ভূমিকা রাখবে কি না?


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/03/35536/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    আ-----হ কবেযে নিউজ পেপার গুলোতে সুসংবাদের চাঁদ উঠবে?! হে আল্লাহ এ দুর্দিন গুলোতে আপনিই গরীব দুখি ও সকল মুসলিমদের পরিচালক যেমন সুখের দীনগুলুতেও আপনি পরিচালক ছিলেন! আপনি আপনার বান্দাদেরকে তাদের উপর ছেড়ে দিয়ে না ইয়া রাব্বুল আলামিন! আপনি তাদের কে সকল বিপদআপদে ধৈর্যের সাথে আপনার উপর ভরসা করে চলার তাওফিক দিন! আপনি তাদের সকল সমস্যায় সহায় হয়ে যান আমিন! আমিন!
                    হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                    Comment


                    • #11
                      হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন, আমিন।
                      ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                      Comment

                      Working...
                      X