Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৩ই শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ০৮ই এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৩ই শাবান, ১৪৪১ হিজরী # ০৮ই এপ্রিল, ২০২০ ঈসায়ী।

    কাশ্মিরে স্বাধীনতাকামীদের সাথে বন্দুক যুদ্ধে ভারতীয় মালাউন কমান্ডো দলের সব সন্ত্রাসী নিহত



    ভারত দখলকৃত কাশ্মিরে গেরিলা বিরোধী অভিযান চালাতে গিয়ে ভারতীয় কমান্ডো মালাউন বাহিনীর স্পেশাল ফোর্সের একটি দলের পাঁচ সদস্যের সবাই খতম হয়েছে। চলতি এপ্রিল মাসের ৫ তারিখে এই ঘটনা ঘটেছে।

    ২০১৬ সালে কথিত সার্জিক্যাল স্ট্রাইকে অংশ নিয়েছিল এ পাঁচ কমান্ডোর সবাই। ভারতীয় কোনও কোনও সংবাদ মাধ্যমে গতকাল(মঙ্গলবার) এ সংক্রান্ত ফিচারধর্মী খবর প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চলতি মাসের ১ তারিখ থেকে রানডোরি বিহাক নামের এই গেরিলা বিরোধী অভিযান শুরু হয় এবং এতে স্পেশাল ফোর্সের অন্তত দু’টি দল (স্কোয়াড) অংশ নেয়।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা যায়, ভারত জবরদখলকৃত কাশ্মিরের কুপওয়ারার গভীর তুষারাবৃত পার্বত্য এলাকায় যুদ্ধে ‘অভিজ্ঞ’ এ কমান্ডো দলকে হেলিকপ্টারে করে নামিয়ে দেয়া হয় ৪ এপ্রিল স্থানীয় সময় পৌনে ১টায়। এর মাত্র একদিন পরই এ মালাউন দলের সবাইকে খতম করা হয়।

    উড়ন্ত হেলিকপ্টার থেকে ‘৪ প্যারা’ দলটির লাফিয়ে নামার ছবিও প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম। জানা মতে একেই দলটির শেষ ছবি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কুপওয়ারার এ বন্দুক যুদ্ধকে ভারত দখলকৃত কাশ্মিরের সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে মারাত্মক লড়াই বলে অভিহিত করা হয়। নিহত গেরিলাদের কাছাকাছি, কয়েক ফুটের মধ্যেই পাওয়া গেছে ভারতীয় মালাউন কমান্ডোদের লাশ। ধারণা করা হয়, কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী গেরিলা বাহিনীর সঙ্গে মালাউনদের হাতাহাতি সংঘর্ষও হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35812/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    নিউইয়র্কে জায়গা সংকটে পার্কে কবর! দিশেহারা ক্রুসেডার আমেরিকা



    বিশ্বব্যাপী মহাবিপর্যয় নামিয়ে এনেছে করোনাভাইরাস। এরই মধ্যে ভাইরাসটি বিশ্বের ২০৯টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে ১৩ লাখ ৪৭ হাজার মানুষ। মৃত্যু হয়েছে সাড়ে ৭৪ হাজার মানুষের।

    প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে দিশেহারা বিশ্বের কথিত সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকাও। এরই মধ্যে দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ৩ লাখ ৭০ হাজার মানুষ। মৃত্যু হয়েছে প্রায় ১১ হাজার মানুষের।

    আমেরিকার ৫০ অঙ্গরাজ্যের মধ্যে করোনা পরিস্থিতি সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে নিউইয়র্ক রাজ্যে। ইতোমধ্যে শুধু নিউইয়র্কেই করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৭৫৮ জনের।

    ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নিউইয়র্কের অবস্থা এতটাই ভয়াবহ যে সেখানে মানুষকে কবর দেওয়ার জায়গার সংকট দেখা দিয়েছে। তাই নিউইয়র্ক শহরের মেয়র স্থানীয় পার্কে অস্থায়ী কবরে মৃতদের দাফনের পরিকল্পনা নিয়েছে।

    প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নিউইয়র্ক সিটির স্বাস্থ্য পরিষদের চেয়ার*ম্যান মার্ক লেভিন বলেছেন, এরই মধ্যে হাসপাতালের মর্গগুলো মরদেহে পূর্ণ হয়ে গেছে।

    অস্থায়ী কবরের জন্য নিউইয়র্ক পার্ককে বিবেচনা করা হচ্ছে। সেখানে প্রতিটি সারিতে ১০ কফিন রাখা যায় এমনভাবে পরিখা খনন করে মরদেহগুলো অস্থায়ী ভিত্তিতে দাফন করা হতে পারে।

    সূত্র: বিডি প্রতিদিন


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35763/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ওষুধ না পেয়ে ভারতকে ট্রাম্পের ‘হুমকি’



      যুক্তরাষ্ট্রে করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ সংকটজনক হচ্ছে।করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে কাঁপছে যুক্তরাষ্ট্র।পরিস্থিতি মোকাবিলায় হালে পানি পাচ্ছেন না বিশ্বের সবচেয়ে কথিত শক্তিশালী দেশের ‘বেপরোয়া’ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। এই পরিস্থিতিতে কোভিড-১৯ মহামারীর প্রকোপ রুখতে ওষুধ চেয়ে ভারতকে কার্যত হুমকি দিয়েছেন তিনি।

      সোমবার কূটনীতির দফারফা করে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সাফ বলছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রকে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ওষুধ না দিলে যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবো ।

      হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, তিনি (নরেন্দ্র মোদি) এই ওষুধ সরবরাহ না করলে আমি আশ্চর্য হবো। আপনারা জানেন আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খুবই ভালো। এ নিয়ে রবিবার মোদির সঙ্গে ফোনে আমার কথাও হয়েছে। আমি তাঁর কাছে ওষুধ রপ্তানি করার আর্জি্ও জানিয়েছি।তবে মোদি যদি ওষুধ না দেন তাহলে আমরাও পাল্টা পদক্ষেপ নেবো। যুক্তরাষ্ট্রে এখনও পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৬৭ হাজার ৮৫ জন মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ১০ হাজার ৮৭৬ জনের।চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১৯ হাজার ৬৭১ জন।

      সূত্রঃ কালের কন্ঠ


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35769/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        করোনা ইস্যুতে মালাউন প্রশাসনের অব্যবস্থাপনার প্রশ্ন তোলায় অসমের মুসলিম বিধায়ক গ্রেফতার



        করোনাভাইরাস ইস্যুতে ভারতীয় মালাউন প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা নিয়ে মন্তব্য করায় অসমের এআইইউডিএফ বিধায়ক আমিনুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ (মঙ্গলবার) মালাউন পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে।

        অসমে করোনা আক্রান্তদের জন্য কোয়ারেন্টাইন পরিকাঠামো ও হাসপাতালের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলার অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয় বলে এনডিটিভি জানিয়েছে।

        তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এক অডিও ক্লিপে দাবি করেছেন, অসমের কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্রগুলো বেআইনি অনুপ্রবেশকারীদের রাখার জন্য তৈরি হওয়া ডিটেনশন ক্যাম্পের থেকেও ভয়াবহ ও খারাপ।

        কোয়ারেন্টাইন কেন্দ্রগুলোতে চিকিৎসকরা দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলিগ জামাতের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পরে রাজ্যে ফেরা মুসলিমদের প্রতি খারাপ আচরণ করছেন বলেও বিধায়ক আমিনুলের অভিযোগ।

        গতকাল (সোমবার) অসমের ধিং কেন্দ্রের বিধায়ক আমিনুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের নামে হয়রানির জন্য মালাউন পুলিশ আটক করেছিল। পরে আজ (মঙ্গলবার) সকালে নগাঁও মালাউন পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতার হওয়ায় পর তাঁর দলের কাউকে এখনও পর্যন্ত পাশে দাঁড়াতে দেখা যায়নি।

        সূত্র: পার্সটুডে


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35803/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতে ইসলাম বিরোধী প্রচারণা বন্ধের আহ্বান



          নয়াদিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি ইসলামি সভাকে অজুহাত করে ভারতের পুরো মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেছে জমিয়তে ওলামায়ে হিন্দ সংগঠন।

          এছাড়া, ভারতে ইসলাম বিরোধী প্রচারণা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে তারা।

          মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) ওই সংগঠন হাইকোর্টে এ আহ্বান জানায়।

          হাইকোর্টকে তারা জানিয়েছে, নয়াদিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় একটি ইসলামি সভাকে অজুহাত করে ভারতের পুরো মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে।

          তাদের দাবি, মুসলমানদের স্বরূপ বিকৃত করায় ভারতে মুসলমানদের জানমাল এবং স্বাধীনতা বর্তমানে হুমকির মুখে পড়েছে। এর ফলে তাদের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে।

          ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে যেসব মিডিয়া এখন মিথ্যা ও বানোয়াট খবর দিচ্ছে, হাইকোর্টের কাছে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারকে আদেশ দেয়ারও আবেদন জানিয়েছে এ সংগঠন।

          সম্প্রতি ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির নিজামুদ্দিন এলাকায় তাবলিগ জামাতের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ওই সম্মেলনে ন হাজারের মতো মানুষ অংশ নেয়। করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে ওই সম্মেলনকে দায়ী করে কোনো কোনো মিডিয়া মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছে। আর ওই অজুহাতকে পুঁজি করে ইসলাম বিদ্বেষী মহল সারা ভারতে ইসলামভীতি এবং বিরোধী ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

          সূত্র: রাইজিং বিডি


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35798/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ‘সরকারের অনেকেই নিশ্চিত ছিলো বাংলাদেশে করোনার বিস্তার ঘটবে না’



            করোনা ভাইরাসের ব্যাপক বিস্তার নিয়ে অনেকেই কথা বলছেন। আওয়ামী সরকারের বেপরোয়া মনোভাবের কারণে আজ বাংলাদেশের এমন অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি নিউজ পোর্টালের সাংবাদিক এমন কথাই জানিয়েছেন। তার বক্তব্য আল *ফিরদাউস পাঠকদের জন্য বিডি প্রতিদিন সূত্রে নিচে হুবহু তুলে ধরা হল-

            “করোনাভাইরাস নিয়ে ৫০০ সদস্যের কমিটি গঠনের কথা শুনেই প্রশ্ন তুলেছিলাম- এই কমিটির কার্যকারিতা কি? এখন দেখছি খোদ কমিটির প্রধানই বলছেন, তিনি কোনো কিছুই জানেন না, তাকে জানিয়ে কোনো কিছু করা হয় না। এ থেকেই কি প্রমাণ হয় না- করোনাভাইরাসকে সরকার আসলে গুরুত্বের সাথে নেয়নি। না হলে ৫০০ সদস্যের কমিটিই গঠন করবে কেন- কমিটির প্রধানকে এমন হতাশা প্রকাশ করতে হবে কেন!

            সরকারের অনেকেই নিশ্চিত ছিলেন- বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার ঘটবে না। কিভাবে নিশ্চিত ছিলেন- সেটি পরিষ্কার নয়।

            করোনাভাইরাস নিয়ে সতর্কতার কথা বললে, সরকারকে কোনো পরামর্শ দিলে সরকার সমর্থক কিছু লোক তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে সেখানে এজেন্ডা, ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজতো। সরকার প্রধানকে যেকোনো নাগরিক পরামর্শ দিতে পারে, সরকার প্রধানের কাছে দাবি জানাতে পারে- এটি পর্যন্ত তারা মানতে চাইতো না। ’ সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে আছে’- এই জিগির তুলে তারা পরিস্থিতি আড়াল করে রাখতে পছন্দ করতো।

            এরা যে সরকারের জন্য কতোটা ঝুঁকিপূর্ণ- তা আস্তে আস্তে প্রমাণ হচ্ছে।
            পরীক্ষার আওতা যতো বাড়বে আক্রান্তের সংখ্যা ততবেশি পাওয়া যাবে- এটি হচ্ছে এখন বাংলাদেশের জন্য বাস্তবতা। ‘সঠিক সময়ে পদক্ষেপ নেয়ায় সবকিছু নিয়ন্ত্রণে আছে’- এই জিকির থেকে বের হয়ে খোলা চোখে পরিস্থিতি দেখার সময় শেষ হয়ে আসছে।”


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35760/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ছবি তোলার পরই ত্রাণ কেড়ে নিলেন চেয়ারম্যান



              ত্রাণ দেওয়ার ছবি তোলার পর ২৬টি পরিবারের কাছ থেকে তা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রামের হাটহাজারীর এক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে চেয়ারম্যান ও তার লোকজনের হাতে মারধরের শিকার হয়েছেন অসহায় পরিবারগুলো। গতকাল দুপুরে হাটহাজারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। মারধরের শিকার পরিবারগুলো এ ঘটনার জন্য দায়ী করেছেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছারকে।

              অভিযুক্ত নুরুল আবছার হাটহাজারী উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ এবং নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

              হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুহুল আমিন জানান, মির্জাপুরের চেয়ারম্যান ত্রাণের কথা বলে লোকজনকে পরিষদে নিয়ে যান।

              তাদের ত্রাণ দেওয়ার পর তা আবার কেড়ে নেন। অসহায় ২৬টি পরিবারের লোকজন উপজেলা পরিষদে এসে কান্নাকাটি করতে থাকেন। পরে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের ত্রাণ দেওয়া হয়।

              মারধরের শিকার কয়েকজন জানান, গতকাল সকালে ত্রাণ দেওয়ার কথা বলে শতাধিক ব্যক্তিকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যান চেয়ারম্যান। এ সময় চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ও তার লোকজন ত্রাণ দেওয়ার কথা বলে ছবি তোলেন।

              ছবি তোলার পর চেয়ারম্যানের ছোট ভাই মিজানুর রহমান টিপু ও তার লোকজন প্রদান করা ত্রাণগুলো কেড়ে নেয়। এর প্রতিবাদ তারা সবার ওপর হামলা করে। পরে তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ে গিয়ে বিক্ষোভ করেন তারা। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ২৬টি পরিবারকে ত্রাণ দেন।

              সূত্র: বিডি প্রতিদিন


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35766/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                ভিক্ষুকদের করোনার চালও চেয়ারম্যান-মেম্বারের পছন্দের ঘরে!



                রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে তালিকাভুক্ত ভিক্ষুক ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দকৃত ত্রাণের চাল অন্যদের মাঝে বিতরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের যোগসাজসে কতিপয় মেম্বার তালিকাভুক্ত দুস্থদের না দিয়ে অনৈতিকভাবে তারা তাদের নিজ নিজ পছন্দের লোকজনের মাঝে ওই চাল বিতরণ করেন। পরে বিতরণকালে তালিকার সঙ্গে ত্রাণ গ্রহিতাদের নামের মিল না পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে চাল বিতরণ বন্ধ করে দেয়া হয়। ঘটনাটি ঘটেছে গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ইউনিয়নে।

                গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ইউপি কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, করোনা পরিস্থিতিতে খাদ্য সহায়তা দিতে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন এলাকার ভিক্ষুক ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারীদের একটি নামের তালিকা গত ২ এপ্রিল চূড়ান্ত করা হয়। আড়াই শ জনের ওই তালিকার মধ্যে ভিক্ষুক ৭৯ ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারী ১৭১ জন। সরকারি খাদ্য সহায়তা গ্রহণের জন্য তাদের সকলের নামে দৌলতদিয়া ইউপি কার্যালয় থেকে ‘স্লিপ’ তৈরি করে তা বিতরণের জন্য সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড মেম্বারদের কাছে দেওয়া হয়। এদিকে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী গত রবিবার সন্ধ্যায় দৌলতদিয়া ইউনিয়নের ‘হেলিপ্যাড’ এলাকায় তালিকাভুক্ত ২৫০ ভিক্ষুক ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারীদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ত্রাণের চাল বিতরণ চলছিল।

                গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে ত্রাণ গ্রহিতাদের কাছ থেকে ‘স্লিপ’ নিয়ে প্রতিজনকে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করছিলেন দৌলতদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানসহ কয়েকজন ওয়ার্ড মেম্বার। তখন তালিকাভুক্ত ভিক্ষুক ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারীদের আশানুরূপ উপস্থিতি দেখতে না পেয়ে স্থানীয় অনেকের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঙ্গে সঙ্গে খতিয়ে দেখতে পান ভিক্ষুক ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারীদের নামের তালিকার সঙ্গে অনেক ত্রাণ গ্রহিতার নামের কোনো মিল নেই। বিষয়টি টের পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে তিনি সেখানে বাকি চাল বিতরণকাজ বন্ধ করেন।

                দৌলতদিয়া ইউপির একজন মেম্বার নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যানের যোগসাজসে কতিপয় মেম্বার তালিকাভুক্ত দুস্থদের না দিয়ে অনৈতিক কৌশলে তারা তাদের নিজ নিজ পছন্দের লোকজনের মাঝে সরকারি ওই চাউল বিতরণ করেন। এতে তালিকাভুক্ত অনেক ভিক্ষুক ও রেস্টুরেন্ট কর্মচারী সরকারি ওই ত্রাণ সহায়তা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।

                এদিকে দৌলতদিয়া ইউপির সচিব পরিমল দাশ বলেন, ‘রবিবার সন্ধ্যায় আড়াই শ জনের মধ্যে ১৮১ জনকে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করার পর ওই অনিয়ম ধরা পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে ইউএনও স্যার বিতরণ বন্ধ করে দিয়ে বাকি চাল (৬৯০ কেজি) তিনি প্রত্যাহার করে নিয়ে গেছেন।’

                সূত্র: কালের কণ্ঠ


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35768/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  হাসিনার প্রণোদনা বাস্তবায়নে ব্যাংকের ঋণ প্রদানের সক্ষমতা নেই



                  দীর্ঘ দিন ধরেই বাংলাদেশের অর্থ লুটপাট করছে মুরতাদ শাসকগোষ্ঠী। ফলে ঋণ আদায় ও আমানত প্রবাহ কমে যাওয়ায় ব্যাংকের ঋণ প্রদানের সক্ষমতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। কাগুজে কলমে ব্যাংকের উদ্বৃত্ত তারল্য এক লাখ কোটি টাকা দেখানো হচ্ছে; কিন্তু বাস্তব অবস্থায় কতটুকু আছে, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

                  এমনি অবস্থায় করোনাভাইরাসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহায়তা দিতে প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার অর্থের বেশির ভাগ ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণের সিদ্ধান্ত বাস্তব সম্মত নয় বলে অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা করেন।

                  তাদের মতে, ব্যাংকগুলোর নিজস্ব উৎস থেকে ৭৩ হাজার কোটি টাকার অর্থ বিতরণ করা সম্ভব হবে না। বিকল্প উপায়ে অর্থের সংস্থান না করলে ব্যাংকগুলোর পক্ষে প্রণোদনার অর্থ ছাড় করা কঠিন হবে।

                  সংবাদ মাধ্যম নয়া দিগন্তের সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংকাররা জানিয়েছেন, গত কয়েক বছর ধরেই ব্যাংক খাত থেকে ঋণ নিয়ে বেশির ভাগই পরিশোধ করছেন না বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থাও নেয়া হয়নি। উপরন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে এসব ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের ছাড় দেয়ার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামে নীতি সহায়তা দেয়া হয়েছে।

                  যেমন ২০১৫ সালে ঋণ পুনর্গঠনের নামে মাত্র ১ ও ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট নিয়ে ৫০০ কোটি টাকা ও এক হাজার কোটি টাকার উপরের ঋণ খেলাপিদের দীর্ঘ মেয়াদে ছাড় দেয়া হয়। এরপর খেলাপি ঋণ কমানোর নামে বিভিন্ন সময় ডাউন পেমেন্ট শিথিল করা হয়। সর্বশেষ মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট নিয়ে দীর্ঘ ১০ বছরের জন্য ঋণ নবায়ন করা হয়। এতে সুদহারেও বড় ধরনের ছাড় দেয়া হয়।

                  এর ফলে ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের কারণে সঙ্কট কাটেনি। বরং দিন দিন বেড়ে গেছে। ডিসেম্বর শেষে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ পুনঃতফসিল করার পরও খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ৯৭ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। এরপরও করোনার কারণে জানুয়ারি-জুন পর্যন্ত সময় খেলাপি ঋণ স্থগিত করা হয়েছে। অর্থাৎ এ সময়ের মধ্যে ঋণ পরিশোধ না করলেও তাদেরকে খেলাপি বলা যাবে না।

                  এসব কারণে ব্যাংক সাধারণের আমানতের অর্থ দিয়ে উদ্যোক্তাদের যে ঋণ দিয়েছিল তা আদায় একেবারেই কমে গেছে। কিন্তু আমানতকারীদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষে সুদসহ আসল পরিশোধ করতে হচ্ছে প্রতিনিয়তই।

                  এ দিকে দীর্ঘ দিন ধরে আমানতের সুদহার কমিয়ে আনছে ব্যাংকগুলো। আমানতের সুদহার কমানোর ফলে ব্যাংকিং খাতে আমানত প্রবাহ কমে গেছে। এক দিকে নগদ আদায় কমে যাওয়া ও এর পাশাপাশি আমানত প্রবাহ নিম্নমুখী হওয়ায় ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা কমে গেছে। আর যে এক লাখ কোটি টাকার ওপরে উদ্বৃত্ত তারল্য দেখানো হচ্ছে এর বেশির ভাগই সরকারের কোষাগারে ঋণ আকারে আটকে আছে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলোর হাতে ট্রেজারি বিল ও বন্ড রয়েছে। সবমিলেই ব্যাংকগুলোর নগদ অর্থের টানাটানির মধ্যে রয়েছে।

                  এমনি পরিস্থিতিতে ৭৩ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার অর্থ ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ করা মোটেও সম্ভব নয় বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

                  এ বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মীর্জ্জা আজিজুল ইসলাম গতকাল নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, ঋণ আদায় কমে যাওয়া ও আমানত প্রবাহে নিম্নমুখী থাকায় ব্যাংকগুলোর হাতে নগদ টাকা নেই। এর ফলে ব্যাংকগুলোর পক্ষে ঋণ দেয়া মোটেও সম্ভব নয়।

                  দ্বিতীয়ত, সরকার এমনিতেই অর্থ সঙ্কটে রয়েছে। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম আদায় হয়েছে।

                  এ বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্স ইন্সটিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর গতকাল বার্তা সংস্থা নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, ৭৩ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার অর্থ ব্যাংকগুলোর নিজস্ব উৎস থেকে বিতরণ করা মোটেও সম্ভব হবে না। কারণ, ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত নগদ অর্থ নেই। এ প্যাকেজ বাস্তবায়ন করতে হলে সরকারকেই বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে সাপোর্ট দিতে হবে। ব্যাংকগুলোর হাতে এক লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকার ট্রেজারি বিল ও বন্ড রয়েছে। সরকার প্রয়োজনে এ ট্রেজারি বিল ও বন্ডের অর্ধেক কিনে নিয়ে ব্যাংকগুলোর টাকার জোগান দিতে পারে।


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35793/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    এবার ফরিদপুরে সন্ত্রাসী আ’লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে আহত ২৭



                    ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় আধিপত্য নিয়ে সন্ত্রাসী আওয়ামী লীগের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ২৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

                    যুগান্তর সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে উপজেলার মাঝারদিয়া ইউনিয়নের মাঝারদিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

                    আহতদের নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

                    স্থানীয়রা জানান, সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও মাঝারদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হামিদ মোল্লার সঙ্গে মাঝারদিয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাহিদুজ্জামান সাহিদের এলাকার আধিপত্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।

                    এরই জের ধরে দুপক্ষের সমর্থকরা মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টায় দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে ২৭ জন আহত হয়েছেন।


                    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35797/
                    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by Al-Firdaws News View Post
                      কাশ্মিরে স্বাধীনতাকামীদের সাথে বন্দুক যুদ্ধে ভারতীয় মালাউন কমান্ডো দলের সব সন্ত্রাসী নিহত



                      ভারত দখলকৃত কাশ্মিরে গেরিলা বিরোধী অভিযান চালাতে গিয়ে ভারতীয় কমান্ডো মালাউন বাহিনীর স্পেশাল ফোর্সের একটি দলের পাঁচ সদস্যের সবাই খতম হয়েছে। চলতি এপ্রিল মাসের ৫ তারিখে এই ঘটনা ঘটেছে।

                      ২০১৬ সালে কথিত সার্জিক্যাল স্ট্রাইকে অংশ নিয়েছিল এ পাঁচ কমান্ডোর সবাই। ভারতীয় কোনও কোনও সংবাদ মাধ্যমে গতকাল(মঙ্গলবার) এ সংক্রান্ত ফিচারধর্মী খবর প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চলতি মাসের ১ তারিখ থেকে রানডোরি বিহাক নামের এই গেরিলা বিরোধী অভিযান শুরু হয় এবং এতে স্পেশাল ফোর্সের অন্তত দু’টি দল (স্কোয়াড) অংশ নেয়।

                      ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা যায়, ভারত জবরদখলকৃত কাশ্মিরের কুপওয়ারার গভীর তুষারাবৃত পার্বত্য এলাকায় যুদ্ধে ‘অভিজ্ঞ’ এ কমান্ডো দলকে হেলিকপ্টারে করে নামিয়ে দেয়া হয় ৪ এপ্রিল স্থানীয় সময় পৌনে ১টায়। এর মাত্র একদিন পরই এ মালাউন দলের সবাইকে খতম করা হয়।

                      উড়ন্ত হেলিকপ্টার থেকে ‘৪ প্যারা’ দলটির লাফিয়ে নামার ছবিও প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম। জানা মতে একেই দলটির শেষ ছবি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

                      কুপওয়ারার এ বন্দুক যুদ্ধকে ভারত দখলকৃত কাশ্মিরের সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে মারাত্মক লড়াই বলে অভিহিত করা হয়। নিহত গেরিলাদের কাছাকাছি, কয়েক ফুটের মধ্যেই পাওয়া গেছে ভারতীয় মালাউন কমান্ডোদের লাশ। ধারণা করা হয়, কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী গেরিলা বাহিনীর সঙ্গে মালাউনদের হাতাহাতি সংঘর্ষও হয়।


                      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/08/35812/

                      আল্লাহু আকবার!! ওয়া লিল্লাহিল হামদ! হৃদয় শীতলকারী সংবাদ। মাত্র তো শুরু.....

                      Comment


                      • #12
                        আমরা দিন্ দিন অরাজকতা পূর্ণ অবস্থার দিকে যাচ্ছি।

                        Comment

                        Working...
                        X