Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ৩রা রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ২৭শে এপ্রিল, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ৩রা রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ২৭শে এপ্রিল, ২০২০ঈসায়ী।

    করোনা মহামারীতে যেমন আছে ফিলিস্তিনিরা : বাঙালি সাংবাদিকের মুখোমুখি ফিলিস্তিনি যুবক



    মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিপর্যস্ত পুরো বিশ্ব। লকডাউন করা হয়েছে বিশ্বের বড় বড় শহরগুলো। এসময় ঘরবন্দী থাকা সাধারণ মানুষের জীবনযাপন বিপন্ন। করোনায় সৃষ্ট পরিস্থিতিতেও ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের আগ্রাসনে আরো বহুগুণে দুর্ভোগ নেমে এসেছে ফিলিস্তিনের রাজধানী আল কুদসের মুসলমানদের জীবনে। অনাহার, খাবার ও চিকিৎসা সংকটে হাজারো ফিলিস্তিনি।

    ইনসাফের মুখোমুখি হোন ফিলিস্তিনের রাজধানী শহর আল কুদসের স্থানীয় বাসিন্দা আমর মুহাম্মাদ আমর। যিনি বিখ্যাত সাহাবী আমর ইবনুল আস রা. এর বংশধর।

    তার জন্ম, বেড়ে উঠা আল কুদসেই। দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে ঘুরেছেন দেশবিদেশে। সফর করেছেন ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার ও কম্বোডিয়াসহ বিশ্বের নানান দেশে। বাংলাদেশেও আসতে চেয়েছিলেন আল কুদসের দ্বীন-দরদী এই বাসিন্দা। কিন্তু একমাত্র ফিলিস্তিনি হওয়ায় তাকে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বর্তমানে ৬ সন্তান ও স্ত্রী নিয়ে আমর বসবাস করছেন পুণ্যভূমি আল কুদসে। সেখানকার সার্বিক অবস্থা জানতে তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইনসাফের বিশেষ প্রতিনিধি আরিফ মুসতাহসান।

    ইনসাফ: করোনা ভাইরাসের এই পরিস্থিতিতে আল কুদসের বর্তমান অবস্থা কি?

    আমর: করোনা ভাইরাসের কারণে ফিলিস্তিনের সকল মসজিদ বন্ধ করা হয়েছে। ফিলিস্তিন ও দখলদার ইহুদিবাদী ইসরাইল সরকার বাহিরে চলাচল নিষিদ্ধ করেছে। বাইতুল মুকাদ্দাসে মুসলমানদের জন্য নামাজ বন্ধ করা হয়েছে। এবং ইহুদিদের প্রার্থনাগার ও কান্নার দেয়ালে যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে।

    ইনসাফ: বর্তমানে সেখানকার মুসলমানদের কী অবস্থা?

    আমর: সবার কথা আর কী বলবো! আমি একজন সচ্ছল মানুষ হওয়া সত্ত্বেও বর্তমানে পরিবার নিয়ে সঙ্কটে আছি। আমার ঘরে খাবার নেই।সন্তানরা অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। আমার ছেলে আমার ওপর অভিমান করে আছে, কারণ তাকে খাবার দিতে পারছি না। আজ আমার কাছে শুকনো রুটি আছে। হয়তো পানিতে ভিজিয়ে জাইতুন দিয়ে খাবো। কিন্তু আগামীকাল কী খাবো তা জানিনা। হয়তো না খেয়ে মারাও যেতে পারি।

    ইনসাফ: এমন অবস্থায় ফিলিস্তিনের সরকার কোনো সহায়তা করছে কি?

    আমর: আল্লাহর অভিশাপ পড়ুক ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের সরকারের উপর! ফিলিস্তিনের সরকার ইসরাইলের হয়ে কাজ করে। তারা ফিলিস্তিনি মুসলমানদের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং আমাদের সম্পদ লুট করে খায়। তারা এতিমের সম্পদ লুট করে, কেউ তাদের বিরুদ্ধে বলতে পারেনা ‘এটা হারাম’! কেউ যদি মুখ খুলে, তাকে এমন শাস্তি দিবে হয়তো সে মারা যাবে। ফিলিস্তিন সরকারের কারাগার রয়েছে। কেউ হকের পক্ষে কথা বললে তাকে কঠিন শাস্তি দিবে। হয়তো সে মারা যাবে, না-হয় তার সমস্ত অঙ্গ প্যারালাইজড হয়ে যাবে।

    ইনসাফ: ফিলিস্তিনের সরকার এমন কাজ করে?

    আমর: ইসরাইলকে রক্ষা করতে ফিলিস্তিনের সরকার সৈন্য হিসেবে কাজ করে। তারা মুসলমানদের জিহাদী কর্মকাণ্ডে নিষেধ করে। পুরুষদের সামনে মহিলাদের নির্যাতন করে। কেউ কিছু বলতে পারেনা।

    ইনসাফ: তাহলে সরকার ফিলিস্তিনের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতার লক্ষ্যে কিছুই করেনা?

    আমর: ফিলিস্তিন নামে কোনো রাষ্ট্র নেই। সব মিথ্যা ও ধোঁকা। নামকাওয়াস্তে ফিলিস্তিনের সরকার রাখা হয়েছে, যাতে অন্য দেশ থেকে ত্রাণ আসতে পারে। ত্রাণ আসার পরে তারা তা চুরি করে খায়। ইসরাইল স্থল-জল সব যায়গার নিয়ন্ত্রণ করে। ফিলিস্তিন নামে আদতে কোনো রাষ্ট্র নেই। রাষ্ট্রপতি ও সরকার ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণাধীন।

    ইনসাফ: চাষাবাদ করলে খাদ্যের জোগান আসতে পারে। ফিলিস্তিনিরা কি তা করেনা?

    আমর: ফিলিস্তিনের সব কৃষিক্ষেত্র ইসরাইলের নিয়ন্ত্রণাধীন। এছাড়া কোনো ভূমি নেই। আছে শুধু পাহাড়ি অঞ্চল। বেশিরভাগই ইসরাইলী অভিবাসীরা অবৈধভাবে দখল করে আছে। গোস্ত, গম, ভুট্টা, তেল ইসরাইল থেকে আসে। ফিলিস্তিনের কোনো কারখানা নেই। পানি, বিদ্যুৎও ইসরাইল থেকে আসে।

    ইনসাফ: ফিলিস্তিনিরা কি কোনো কাজই করতে পারেনা? কাজের সুযোগ কেঁড়ে নিলে কিভাবে জীবিকা উপার্জন হয়?

    আমর: ফিলিস্তিনে কর্মক্ষেত্র না থাকায় অধিকাংশ ফিলিস্তিনি ইসরাইলে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করে প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ছেলে ও ঘনিষ্ঠভাজনরা।

    ইনসাফ: ফিলিস্তিনিরা কি ইসরাইলে কাজ করতে পারে?

    আমর: ইসরাইলের অনেক কোম্পানি, বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাদের নিকট মোবাইল নেটওয়ার্ক, পেট্রোল, গ্যাসসহ সবকিছু রয়েছে। ফিলিস্তিনিদের শুধু কাজের জন্য ইসরাইলের ভিসা দেওয়া হয়। অনেক মেধাবী ফিলিস্তিনিকে জোর করে ইসরাইলে কাজে পাঠানো হয়। কেউ যেতে না চাইলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয়। অনেককে মেরেও ফেলা হয়। “ইসরাইলের হয়ে কাজ করার চেয়ে আমি মৃত্যুবরণকে উত্তম মনে করি”।

    ইনসাফ: ইসরাইলে ফিলিস্তিনি কর্মী সংখ্যা কত?

    আমর: ইসরাইলে ফিলিস্তিনি কর্মী সংখ্যা অনেক বেশি। ইসরাইলের অধিকাংশ কাজই তারা করে। আর সেখান থেকে উপার্জন ও অনেক বেশি করতে পারে। ইসরাইলে যারা কাজ করে তারা সর্বনিম্ন দুই হাজার ডলার প্রতি মাসে পায়। আর একই কাজ ফিলিস্তিনে করে ৪০০ ডলারের বেশি পায়না। সব ফিলিস্তিনের সরকার লুন্ঠন করে নেয়।

    ইনসাফ: আল কুদসে কি বাজার নেই, যেখান থেকে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় করতে পারে?

    আমর: ৫ টা পর্যন্ত বাজার খোলা থাকে। আমার কাছে টাকা নেই। আমি বাজারে গিয়েই বা কী করবো!

    সুত্র : ইনসাফ টুয়েন্টিফোর ডটকম


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/27/37062/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ২৬টি মার্কিন রণতরীতে ছড়িয়েছে মহামারী করোনা



    মহাসাগরে মোতায়েন করা মার্কিন রণতরীতেও পৌঁছে গেছে করোনাভাইরাস। যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্টে এক সেনার করোনাভাইরাস হওয়ার পর আরও ২৬টি রণতরীতে করোনা ধরা পড়েছে।

    মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন তাদের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মার্কিন নৌবাহিনীর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মহাসাগরে মোতায়েন ২৬টি যুদ্ধজাহাজে বাহিনীর সদস্যরা করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তবে আক্রান্ত জাহাজগুলোর নাম প্রকাশ করেননি ওই কর্মকর্তা।

    নৌবাহিনীর ওই কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিএনএন আরও জানায়, আরও ১৪টি রণতরীতে করোনা ছড়িয়েছিল। তবে সেখানকার সদস্যরা সুস্থ হয়ে ওঠায় সংক্রমণ আর ছড়ায়নি।

    বর্তমানে আমেরিকার ২৯৭ রণতরী সমুদ্রে মোতায়েন রয়েছে, কমপক্ষে ৪০টি রণতরীতে করোনা ছড়িয়েছিল বলে তথ্য দেয় সিএনএন। গত বুধবার পর্যন্ত মার্কিন নৌবাহিনীতে কর্মরত তিন হাজার পাঁচশ ৭৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়েছে। তাদের মধ্যে আটশ জনই রণতরী ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্টের।

    যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ছড়িয়েছে। মৃত্যুর সংখ্যাও ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/27/37059/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      করোনাভাইরাস রোধে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের খবর রাখছে না কেউ



      রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ক্যাম্পগুলোতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে সেখানে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে শুরু থেকেই।

      এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যে, দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৫৮টি জেলাতেই কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছে।

      সরকারি তথ্য মতে বুধবার পর্যন্ত বাংলাদেশে কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩,৭৭২ জন। মারা গেছে ১২০ জন। খবর: বিবিসি বাংলা

      এর মধ্যে কক্সবাজারে শনাক্ত হয়েছেন পাঁচ জন। কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ক্যাম্পগুলোতে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে সেখানে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে শুরু থেকেইে। এখন কক্সবাজারে কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হওয়ায় ঐ আশঙ্কা আরো ঘনীভূত হচ্ছে।

      রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কী পরিস্থিতি?

      কক্সবাজারে শরণার্থী ক্যাম্পগুলোতে এই মূহুর্তে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাস করছে।
      সেখানে ক্যাম্পগুলোতে অপরিসর ঘরে রোহিঙ্গাদের গাদাগাদি করে থাকা এবং ভেতরকার অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিয়ে এর আগে বহু আন্তর্জাতিক সংস্থা উদ্বেগ জানিয়েছে।

      উখিয়া ক্যাম্পের একজন বাসিন্দা মরিয়ম বানু বলছিলেন, “কেবল ঘরই ছোট তা নয়, অনেকগুলো পরিবার মিলে একটা টয়লেটে যেতে হয়। তাছাড়া খাবার পানির জন্যও লাইন দিতে হয়। কারণ একটা টিউবওয়েলের পানি ব্যবহার করে ৫০টি ঘরের মানুষ।”

      কক্সবাজার জেলায় এ পর্যন্ত মোট পাঁচজন মানুষ কোভিড-১৯ রোগে আক্রান্ত হলেও, এখনো সেখানে রোহিঙ্গা কেউ আক্রান্ত হননি।

      কিন্তু মরিয়ম বানুর আশঙ্কা একজন কেউ আক্রান্ত হলে দ্রুতই সেটা ছড়িয়ে পড়বে।

      তাছাড়া এই ভাইরাস যেহেতু সাধারণ ফ্লু বা ঠাণ্ডা লাগার মতো করেই হাঁচি-কাশির মাধ্যমে ছড়ায়, সে কারণে কক্সবাজারে শরণার্থী ক্যাম্পগুলোর বাসিন্দাদের সুরক্ষা নিয়ে শংকা বাড়ছে।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/27/37056/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সন্ত্রাসী মালাউন বিএসএফের এলোপাথাড়ি গুলিতে বিজিবি সদস্যসহ আহত ৩



        লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী-চ্যাংড়াবান্ধা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের ছোড়া রাবার বুলেটে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক সদস্যসহ তিনজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

        আহত আবদুল আজিজ বলেন, হঠাৎ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ভারতীয় চ্যাংড়াবান্ধা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা একজন ভারতীয় নাগরিককে পুশইন করে।

        বৃহস্পতিবার (২৩ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে বুড়িমারী-চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের জিরো পয়েন্ট সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। রংপুর-৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের বুড়িমারী কোম্পানি কমান্ডার ওমর ফারুক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। খবর: ঢাকা ট্রিবিউন

        আহতরা হলেন-বুড়িমারী ইউনিয়নের তাঁতীপাড়া এলাকার আবদুল আজিজ পেট্টু (৫০) ও আইনুল হক (৪০)। আহত বিজিবির সদস্যের নাম খোকন হোসেন।

        আহতদের মধ্যে বিজিবি সদস্য খোকন ও আইনুল প্রাথমিক চিকিৎসা নিলেও আবদুল আজিজের ডান হাতে অস্ত্রোপচার করে রাবার বুলেট অপসারণ করা হয়েছে।

        এ বিষয়ে আহত আবদুল আজিজ বলেন, “হঠাৎ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ভারতীয় চ্যাংড়াবান্ধা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা একজন ভারতীয় নাগরিককে পুশইন করে। এই খবর মুহুর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় লোকজন জড়ো হয়ে প্রতিবাদ জানায়। আমরাও বিজিবির সঙ্গে উপস্থিত ছিলাম। কিন্তু সন্ত্রাসী মালাউন বিএসএফ কোনো কারণ ছাড়াই এলোপাথাড়ি রাবার বুলেট নিক্ষেপ করতে থাকে। এতে আমার ডান হাতেসহ শরীরে আঘাত লাগে।”

        আহত আইনুল হক বলেন, “এখন এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোনো মুহুর্তে আরও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।”

        জানতে চাইলে বুড়িমারী স্থলবন্দর বিজিবি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ওমর ফারুক বলেন, “এই ঘটনায় আমরা কড়া প্রতিবাদপত্র পাঠিয়ে বিএসএফকে পতাকা বৈঠকের আহ্বান করেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনাস্থলসহ বিভিন্ন পয়েন্টে বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।”

        তিনি আরও বলেন, “ভারতীয় বিএসএফ ছয় রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেড়েছি। এতে দুই নাগরিকসহ একজন বিজিবি সদস্য আহত হয়েছেন। ”


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/04/27/37053/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X