Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ০৫ই মে, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১১ই রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ০৫ই মে, ২০২০ঈসায়ী।

    ‘*দেহরক্ষী’* নাকি ‘*গুপ্তচর’*?* তীব্র বিতর্কে মালাউন মোদি সরকারের ‘*আরোগ্য সেতু’ অ্যাপ



    করোনার তাণ্ডবে নাজেহাল বিশ্ব। আর সেই করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় নামে কেন্দ্র সরকার ‘*আরোগ্য সেতু’ অ্যাপটি সবাইকে নিজের নিজের মোবাইলে ডাউনলোড করতে বলেছে। সরকারের বক্তব্য, এই অ্যাপের সাহায্যে করোনা সংক্রমণের ওপর নজরদারি চালানো হচ্ছে। কিন্তু আরোগ্য সেতু অ্যাপটি আমজনতার ‘*দেহরক্ষী’* নাকি ‘*গুপ্তচর’*?* এই নিয়ে জাতীয় রাজনীতিতে বিতর্ক চলছে। যদিও সরকারের দাবি, রোগীর মোবাইলের তথ্যের ওপর নয়, করোনা সংক্রমণের ওপর নজরদারি চালানো হচ্ছে। মোবাইলে ব্লুটুথ ও জিপিএস চালু থাকায় কোনও সংক্রমিত ব্যক্তির কাছাকাছি এলেই তা জানান দিচ্ছে এই অ্যাপটি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকায় রেড জোন ও কন্টেনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত এলাকার বাসিন্দাদের মোবাইলে এই অ্যাপটির ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সরকারি দপ্তরের সমস্ত কর্মীকে এই অ্যাপ ডাউনলোড করে সচল রাখতে হবে। যদি কোনও কর্মীর মোবাইলে ওই অ্যাপ না থাকে, তা হলে তার দায় নিতে হবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্তাকে। যেখানে সরকারি ও বেসরকারি দপ্তর খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, সেখানেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, এই অ্যাপের মাধ্যমে আমজনতার গোপনীয় তথ্য ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে সন্দেহ করছেন বিরোধীরা।
    অ্যাপটির উদ্ভোদনের পর ভারতে ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশনসহ একাধিক সংস্থা এর সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এ ছাড়া কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী টুইট অ্যাপ নিয়ে বলেন- একটি ‘সফিস্টিকেটেড সার্ভেইলেন্স সিস্টেম’, যা বেসরকারি সংস্থার কাছে আউটসোর্স করে দেওয়া হয়েছে। মহামারির ভয় দেখিয়ে নাগরিকদের সম্মতি ছাড়াই তাদের ওপর এখানে নজরদারি চালানো হচ্ছে, ট্র্যাক করা হচ্ছে।

    রাহুলের অভিযোগ, ‘*এই অ্যাপের বরাত দেওয়া হয়েছে একটি বেসরকারি সংস্থাকে। এতে কোনও সরকারি নজরদারি নেই। ফলে ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা কতটা সুরক্ষিত থাকবে, তা নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।’* একই অভিযোগ তুলেছেন মিম দলের প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েসীসহ বহু বিরোধী নেতা। যদিও মোদি সরকার সে সবে কর্ণপাত করতে নারাজ।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37421/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    শাপলা চত্বরের রক্তের দাগ ইতিহাস থেকে মোছা যাবে না : আল্লামা কাসেমী



    জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ’র মহাসচিব, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর ও ঢাকা মহানগর সভাপতি আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেছেন, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে যৌথবাহিনী নিরীহ-অভুক্ত লাখ লাখ আলেম-উলামা ও তৌহিদী জনতার উপর নির্বিচার গণহত্যা চালিয়ে ইতিহাসে এক নতুন কারবালা সৃষ্টি করেছিল। ৫ মে’র এই রক্তপাত ও গণহত্যা গত কয়েক বছর ধরে ক্রমাগত অস্বীকার করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু শত চেষ্টা হলেও শাপলা চত্বরের শহীদদের রক্তের দাগ ইতিহাস থেকে মোছা যাবে না।

    তিনি বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে বাংলাদেশের আগামীর সুন্দর ইতিহাস বিনির্মাণ হবে না। শাপলা চত্বরের খুনের গভীর এই ক্ষত সঠিক বিচারের মাধ্যমে নিরাময় করেই জাতিকে অগ্রসর হতে হবে।

    আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে আল্লামা কাসেমী আরো বলেন, ২০১৩ সালের শুরুর দিকে কতিপয় নাস্তিক ব্লগার মাসের পর মাস শাহবাগে অবস্থান নিয়ে ব্যাপক হারে আল্লাহ, রাসূল (সা.), পবিত্র ইসলাম ধর্ম, ইসলামী শিক্ষা এবং দাড়ি-টুপি-হিজাবসহ ইসলামী নিদর্শনসমূহের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অবমাননা শুরু করেছিলো। তখন হেফাজতে ইসলামের আমীর ও দারুল উলূম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফীর নেতৃত্বে সর্বস্তরের আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতা দেশের সামাজিক স্থিতিশীলতা ও শান্তির স্বার্থে ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন ও বিচারসহ ১৩ দফা দাবি নিয়ে দেশব্যাপী শান্তিপূর্ণ আন্দোলন শুরু করে। হেফাজত নিজে বিচার করতে যায়নি, বরং রাষ্ট্রকেই দায়িত্ব নিয়ে এসব অন্যায় কর্মকান্ডের বিচার করতে বলেছিলো। কিন্তু এই ন্যায়সঙ্গত দাবি পূরণ না হওয়ায় হেফাজতের নেতাকর্মীরা পূর্বঘোষিত কর্মসূচি পালনের উদ্দেশ্যে ৫ মে শান্তিপূর্ণভাবে রাজধানী অবরোধ করে ও শাপলা চত্বরে অবস্থান নেয়।

    তিনি বলেন, শাপলা চত্বরের ৫ মে’র সমাবেশ হেফাজত আমীরের বক্তব্যদান ও দোয়ার মাধ্যমে শেষ করার কথা ছিলো। কিন্তু সেদিন সমাবেশে আসতে থাকা তৌহিদী জনতার জনস্রোতের উপর ঢাকা শহরের জায়গায় জায়গায় বিনা উস্কানীতে, বিনা কারণে বর্বর হামলা এবং সড়কের গাছ কেটে ও অগ্নিসংযোগ করে পরিকল্পিত এক অরাজকতা শুরু করে ষড়যন্ত্রকারীরা। এতে সমাবেশ চলাকালীন সময়েই বহু সংখ্যক হেফাজত নেতা-কর্মী হতাহত হয়ে পড়েন এবং সমাবেশস্থলেই অসংখ্য আহত ব্যক্তি ছাড়াও চারটি লাশ চলে আসে। এর মধ্যে লালবাগ মাদরাসা থেকে হেফাজত আমীর সমাবেশে আসতে রওনা দিয়ে পথিমধ্যে বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মুখে পড়ে ফিরে যেতে বাধ্য হন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শাপলা চত্বরের বিশাল জমায়েতে ক্ষোভ ও ভীতি ছড়িয়ে পড়ে।

    তিনি বলেন, হেফাজতের পক্ষ থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বার বার ঘোষণা করা হয় যে, এমন ভীতিকর পরিস্থিতিতে ঢাকা শহরের রাস্তাঘাট সম্পর্কে অচেনা গ্রাম-গঞ্জের সরলপ্রাণ লাখ লাখ মানুষ কোথায় যাবেন? ফজরের পরই হেফাজত আমীর এসে মুনাজাত করে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করবেন। কিন্তু হেফাজতের বার বার আকুতি সেদিন শোনা হয়নি। মধ্যরাতে শাপলা চত্বরে বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে লাখ লাখ অভুক্ত ও ভীতসন্ত্রস্ত হেফাজতকর্মীর উপর রাষ্ট্রীয় বাহিনী ইতিহাসের ঘৃণ্য ও নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ড চালায়।

    আল্লামা কাসেমী বলেন, নিজের দেশের জনগণের উপর রাষ্ট্রের এমন নৃশংসতা দেখে সেদিন বিশ্ববাসী স্তম্ভিত হয়ে পড়েছিল। ইতিহাস থেকে এই কালো অধ্যায় কখনো মোছা যাবে না। ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে যারা রক্ত দিয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, তারা কেবল মহান আল্লাহ ও প্রিয় নবী (সা.)-এর ভালোবাসা নিয়ে ইসলামের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। শাপলা চত্বরের শহীদদের ন্যায়সঙ্গত বিচার এই দেশে একদিন হবে।

    হেফাজত নেতা কাসেমী বলেন, ৫ ও ৬ মে শাপলা চত্বরের ঘটনায় এদেশের আলেমসমাজ ও তৌহিদী জনতার পরাজয়ের কিছু নেই, উত্তম প্রতিদান আল্লাহ অবশ্যই পরকালে দান করবেন। আর ইহকালেও তাদের রক্তদান বৃথা যায়নি। হেফাজত নেতাকর্মীদের এই আত্মত্যাগের ফলে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক্যবাদী গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রসমূহ এখন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। গণতন্ত্র, মানবাধিকার, নারী স্বাধীনতা, আধুনিকতা ও বাকস্বাধীনতার মোড়কে তারা আর মুসলমানদেরকে ধোঁকা দিতে পারছে না। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং বিভিন্ন ধর্মমতের মানুষের সামাজিক সহাবস্থান এবং ইসলামী চেতনার বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল, তার মুখোশ হেফাজতের আন্দোলনের ফলে খসে পড়েছে। তৌহিদী জনতা ঈমান-আক্বীদার সুরক্ষায় এখন অনেক বেশি সচেতন।

    তিনি বলেন, নিরীহ তৌহিদী জনতার উপর যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের জানা থাকা দরকার, হেফাজতের কাফেলায় শরীক থাকা সকলেরই মাতৃভূমি এই বাংলাদেশ। আইন বিরোধী ও সহিংস কোনো কর্মকাণ্ডে তারা জড়িত ছিলেন না। তারা কোনো দাগী আসামি ছিল না। সুতরাং এই নিরপরাধ, শান্তিপ্রিয় ও নিরীহ আলেম-ওলামা ও মুসলল্লীদের সাথে যে জুলুম ও নিষ্ঠুরতা চালিয়েছে, তার দায় যেমন তারা এড়াতে পারবে না, তেমনি আল্লাহর পাকড়াও থেকেও বাঁচতে পারবে না।

    বিবৃতিতে নূর হোসাইন কাসেমী দেশবাসীর প্রতি শাপলা চত্বরের শহীদানদের রূহের মাগফিরাত কামনা, জান্নাতের উঁচু মাক্বাম লাভ এবং আহত ও ক্ষতিপ্রস্তদের পরিবার-পরিজনের দুঃখ নিবারণ ও বরকতের জন্য বিশেষ দোয়ার আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37445/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      রংপুরে ওসি করোনা পজিটিভ, থানা লকডাউন



      রংপুরে মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) করোনাভাইরাস সংক্রমিত কোভিড-১৯ রোগ শনাক্ত হয়েছে। বিষয়টি জানার পর পরই থানা লকডাউন করা হয়েছে।

      গতকাল রোববার ওসির করোনা শনাক্তের বিষয়টি জানা যায়। তবে ওসির করোনা শনাক্তের পর থানার কার্যক্রম পাশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার ভবনে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। খবর: আমাদের সময়

      বিষয়টি নিশ্চিত করে রংপুরের সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় বলেন, ‘রংপুর কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসির করোনা পজেটিভ এসেছে। কোতয়ালী থানাটি আপাতত লকডাউন থাকবে। থানার কাজকর্ম আপাতত পাশে দুটি ভবনে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’

      রোববার ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে ১১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে কোতোয়ালি থানার ওসিও রয়েছেন। তবে ওসির সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে কোয়ারেন্টিনে রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37413/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বেতন ভাতার দাবিতে বনানীতে পোশাক শ্রমিকদের অবরোধ



        রাজধানীর বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় প্রধান সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক শ্রমিকরা।

        বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধ ও কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে আজ সোমবার (৪ মে) সকাল ১১টার দিকে রাস্তায় নামেন ওই এলাকায় অবস্থিত আফকো আবেদীন নামের একটি পোশাক কারখানার কর্মীরা। অবরোধের কারণে বন্ধ রয়েছে জরুরি সেবার যান চলাচল।

        বনানী থানার পরিদর্শক আব্দুল মতিন বলেন, সকাল ১১টার দিকে বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় সড়ক অবরোধ করে পোশাক শ্রমিকরা। বকেয়া বেতন-ভাতার দাবিতে তারা এই অবরোধ করে। সূত্র: কালের কন্ঠ

        আব্দুল মতিন জানান, করোনায় সাধারণ ছুটি ঘোষণার পর অন্যান্য কারখানার মতো এই প্রতিষ্ঠানটিও বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অন্য কারখানা খুলতে শুরু করলেও আফকো আবেদীন নামের কারখানাটি এখনো খোলেনি। গতকালও এসব নিয়ে বিজিএমইএ, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শক অধিদপ্তর এবং কারখানার মালিকপক্ষ বৈঠক করে। কিন্তু সমাধান হয়নি।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37412/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          করোনা আক্রান্ত ইসলামবিদ্বেষী মুনতাসীর মামুন



          মুগদা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইসলামবিদ্বেষী অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে রিপোর্ট দিয়েছে। আজ সোমবার তার নমুনা পরীক্ষায় করোনার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

          মুগদা জেনারেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক (সার্জারি) মাহবুবর রহমান কচি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

          তিনি বলেন, ‘সোমবার অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন। তাকে আজ কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।’

          এর আগে সোমবার দুপুরের দিকে মুগদা হাসপাতালের কোভিড-১৯ চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি ডা. মনিলাল আইচ লিটু দৈনিক আমাদের সময় অনলাইনকে জানান, অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। আজ তার আরও কিছু পরীক্ষা করা হবে।

          অধ্যাপকের করোনার উপসর্গ কিছুটা ছিল জানিয়ে ডা. মনিলাল আইচ লিটু আরও বলেন, ‘তার মা করোনায় আক্রান্ত হয়ে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। একবার তার করোনা টেস্টে নেগেটিভ রেজাল্ট এসেছে। তবুও তাকে আমরা আলাদাই রেখেছিলাম। এখন তিনি আইসিইউতে আছেন।’
          খবর: আমাদের সময়

          উল্লেখ্য, রোববার বিকেলে শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন বলে নিজেই জানান অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন। কিছু খেতে পারছেন না এবং দুর্বল অনুভব করছেন, তাই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37414/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            চার বছর ধরে চাল উঠানো হলেও জানেন না কার্ডধারীরা



            নাটোর সদর উপজেলার হালসা ইউনিয়নের সুলতানপুর গ্রামের বাসিন্দা সফরুদ্দিন । তিনি পেশায় একজন ক্ষুদ্র চাষী। গত চার বছর ধরে তার নামে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ওএমএসের বরাদ্দকৃত চাল উঠছে। অথচ তিনিই জানেন না তার নামে কার্ড আছে।

            হঠাৎ করে তিনি খবর পেয়ে ডিলারের ঘরে হাজির হয়ে দেখেন সাড়ে চার বছর ধরে তার নামে চাল উঠানো হয়েছে। পরে তার কাছ থেকে ৩০০ টাকা নিয়ে ৩০ কেজি চাল দেন ডিলার। কিন্তু জোর করে একসাথে কার্ডে ১৫ থেকে ২০টা টিপসই নেন ডিলার।

            বিষয়টি অন্যকে জানাতে নিষেধ করেন ডিলার জুলেখা বেগম।

            শুধু সফরুদ্দিন নয় সুফিয়া বেগম, সামছুন্নাহার, জহুরা বেগমসহ এলাকার অনেকের অভিযোগ চার বছর ধরে চাল উঠলেও তারা কিছুই জানেন না। সূত্র:বিডি প্রতিদিন

            অনুসন্ধানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত চার বছরে ধরে অনেক গরীব ও অসহায় মানুষের নামে এভাবে ফেয়ার প্রাইসের ১০ কেজি চাল উত্তোলন করা হলেও কেউ কিছুই জানেন না। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় নাটোরের হালসা ইউনিয়ন পরিষদের ৯টি ওয়ার্ডে চাল বিক্রিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

            চার বছর ধরে চলছে এই অনিয়ম।

            এতোদিন অনেক উপকারভোগীরা জানতেনই না তাদের নামে কার্ড হয়েছিলো। সম্প্রতি উপকারভোগীদের কার্ড যাচাই বাছাই করতে গেলে অনিয়মের বিষয়টি টের পান স্থানীয়রা। জেলা খাদ্য অফিস থেকে পাওয়া তালিকা ঘেটে এমন সতত্য মিলেছে।

            এরপর থেকেই ঘটনা ধামাচাপা দিতে তৎপরতা চালাচ্ছেন অভিযুক্ত এক ডিলার। আর মামলা হবার পর গা ঢাকা দিয়েছে অপর একডিলার।

            সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ২০১৬ সালে হালসা ইউনিয়ন পরিষদের আওতাধীন পাঁচটি ওয়ার্ডে ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির ডিলার হিসাবে মনোনিত হন ২নং ওয়ার্ড মেম্বার ওহাব আলীর স্ত্রী জুলেখা বেগম। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৭৫৪ জন উপকারভোগীদের মাঝে বছরে পাঁচবার জনপ্রতি ১০টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি চাল দেবার কথা।

            অপর চারটি ওয়ার্ডে একই কর্মসূচির আওতায় ৭৫৩ জন উপকারভোগীর মাঝে চাল বিতরণের দায়িত্ব পান ডিলার ইয়াকুব আলী।

            কিন্তু দীর্ঘ চার বছরেও অনেক উপকারভোগীই জানতেন না তাদের নামে কার্ড হয়েছে। কার্ড নিজেদের কাছেই রেখে চাল তুলে আত্মসাৎ করেন ডিলাররা। বিষয়টি গোপন থাকায় এতোদিন কেউ টের পাননি।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37441/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বিপণিবিতান খোলা হলেও উন্মুক্ত করা হয়নি মসজিদ



              সীমিত পরিসরে বিপণিবিতানগুলো খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে । তবে মসজিদ সাধারণ মুসল্লিদের জন্য এখনো উন্মুক্ত দেয়া হয়নি ।
              সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আলাদা আদেশ জারি করে এ নির্দেশনা দিয়েছে। রিপোর্ট: বিডি প্রতিদিন

              প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কেনাবেচার সময় পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ অন্য স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন করতে হবে।

              বড় বড় শপিংমলের প্রবেশমুখে হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করতে হবে। তবে বন্ধ করতে হবে বিকাল ৫টার মধ্যে।

              শর্তসাপেক্ষে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে দিলেও মাসজিদ না খুলে দেওয়ার বাংলার মুসলমানদের মধ্যে এক প্রকার চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পোস্ট ও মন্তব্যে তার প্রমাণ স্পষ্ট। হিন্দু ঘেষা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদক্ষেপে করোনা কেবল মাসজিদেই থাকে এমন ধারণা তৈরির জন্য আওয়ামী সরকার চেষ্টা করছে বলে ভাবছেন দেশের আপামর জনসাধারণ।


              সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/05/37444/
              আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

              Comment

              Working...
              X