ভারতে মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের করোনা টেস্ট নেগেটিভ আসার পরও কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে বন্দী রাখার অভিযোগ উঠেছে। প্রায় তিন হাজার ১৩ জনের মুসলিম দলকে ৪০ দিন যাবত কোয়ারেন্টাইন সুবিধায় এভাবে আটকে রাখা হয়েছে।
এছাড়াও সেন্টারে তাবলীগ জামাতের সদস্যদের করোনাভাইরাস টেস্টের রেজাল্ট নেগেটিভ আসা সত্ত্বেও তাদের মুক্তি মিলছে না কোয়ারেন্টাইন নামক বন্দী দশা থেকে। দিল্লীর স্বাস্থ্য বিভাগের ডা. মোহাম্মদ সোয়াইব তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলুকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, তারা সকলেই করোনাভাইরাস মুক্ত ও ছাড়া পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন। তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে বাধা নেই। তবে এ ব্যাপারে আমরা কয়েকবার সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। তারা উত্তর দিয়েছে কাগজপত্র তৈরির কাজ চলছে।
এদিকে দিল্লীর অন্য হাসপাতালগুলো থেকেও অনেক মুসলিম কোয়ারেন্টাইন দশা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি।
স্বাস্থ্য বিভাগ আরো জানিয়েছে, তাদের শুধু টেস্টই নেগেটিভ আসেনি, তারা ২৮ দিনের কোয়ারেন্টাইন সময়সীমাও শেষ করেছে।
কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ওই তিন হাজার ১৩ জন মুসলিমের মধ্যে ৫৬৭ জন বিদেশি নাগরিক ও দুই হাজার ১৪৪ জন ভারতীয়। যার মধ্যে এক হাজার ৯১১ জন দিল্লীর বাসিন্দা।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে দিল্লীর স্বাস্থ্য মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনা ও প্রটোকল মেনে তাদের ছাড়তে হবে। ৩ মে লকডাউনের আগে তাদের ছাড়া সম্ভব হয়নি। তবে নেগেটিভ টেস্টের পর তাদের মুক্তি দেয়া উচিত।
গত মার্চের শেষের দিকে তাবলীগ সম্মেলনে উপস্তিতি মুসল্লীদের মধ্যে এক হাজার ৮০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়। তারপর থেকেই ওই তাবলীগ সদস্যরা কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে আছেন।
উল্লেখ, ভারত এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৬ হাজার ৫০০ জন ও মৃতের সংখ্যা এক হাজার ৯০০ জন।
সুত্র - নয়া দিগন্ত
এছাড়াও সেন্টারে তাবলীগ জামাতের সদস্যদের করোনাভাইরাস টেস্টের রেজাল্ট নেগেটিভ আসা সত্ত্বেও তাদের মুক্তি মিলছে না কোয়ারেন্টাইন নামক বন্দী দশা থেকে। দিল্লীর স্বাস্থ্য বিভাগের ডা. মোহাম্মদ সোয়াইব তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলুকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, তারা সকলেই করোনাভাইরাস মুক্ত ও ছাড়া পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন। তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে বাধা নেই। তবে এ ব্যাপারে আমরা কয়েকবার সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। তারা উত্তর দিয়েছে কাগজপত্র তৈরির কাজ চলছে।
এদিকে দিল্লীর অন্য হাসপাতালগুলো থেকেও অনেক মুসলিম কোয়ারেন্টাইন দশা থেকে এখনো মুক্তি পায়নি।
স্বাস্থ্য বিভাগ আরো জানিয়েছে, তাদের শুধু টেস্টই নেগেটিভ আসেনি, তারা ২৮ দিনের কোয়ারেন্টাইন সময়সীমাও শেষ করেছে।
কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ওই তিন হাজার ১৩ জন মুসলিমের মধ্যে ৫৬৭ জন বিদেশি নাগরিক ও দুই হাজার ১৪৪ জন ভারতীয়। যার মধ্যে এক হাজার ৯১১ জন দিল্লীর বাসিন্দা।
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে দিল্লীর স্বাস্থ্য মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, মন্ত্রণালয়ের দিকনির্দেশনা ও প্রটোকল মেনে তাদের ছাড়তে হবে। ৩ মে লকডাউনের আগে তাদের ছাড়া সম্ভব হয়নি। তবে নেগেটিভ টেস্টের পর তাদের মুক্তি দেয়া উচিত।
গত মার্চের শেষের দিকে তাবলীগ সম্মেলনে উপস্তিতি মুসল্লীদের মধ্যে এক হাজার ৮০ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়। তারপর থেকেই ওই তাবলীগ সদস্যরা কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে আছেন।
উল্লেখ, ভারত এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৬ হাজার ৫০০ জন ও মৃতের সংখ্যা এক হাজার ৯০০ জন।
সুত্র - নয়া দিগন্ত
Comment