Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৬ই রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ১০ই মে, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৬ই রমাদান, ১৪৪১ হিজরী # ১০ই মে, ২০২০ঈসায়ী।

    খোরাসান | দরিদ্ররা পাচ্ছেননা ত্রাণ কার্ড, প্রতিবাদ করায় ৬ জনকে হত্যা করেছে কাবুলের তাগুত প্রশাসন



    করোনা ভাইরাস বিস্তারের পর হতে খাবার সংকটে ভুগছেন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষজন, যার প্রভাব থেকে বাদ পড়েছেনা যুদ্ধকবলিত আফগানও।

    এমন পরিস্থিতিতে দায় এড়াতে গরিবের থেকে তুলা টেক্সের টাকা হতেই ত্রান বিতরণের ঘোষণাও দিয়েছিল মুরতাদ কাবুল সরকার। কিন্তু এখানেও তাদের জালিয়াতির শেষ নেই। গরিবদের মাঝে ত্রান বিতরণের কথা থাকলেও গরিবরা পাচ্ছেননা ত্রাণকার্ড। আর একারণে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেন আফগান জনসাধারণ।

    “আল ইমারাহ পোশ্ত” তালেবান মুখপাত্র ক্বারী মোহাম্মদ ইউসুফ আহমাদী হাফিজাহুল্লাহ্ এর বরাত দিয়ে এবিষয়ে একটি সংবাদ প্রচার করেছে। সংবাদটিতে বলা হয় যে, ৯ মে সকালে ঘোর প্রদেশের রাজধানী ফিরোজকোয়, দরিদ্র নাগরিকদের খাবার/ত্রাণ কার্ড না দেওয়ার কারণে কাবুলের পুতুল প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন দেশটির জনসাধারণ।

    কিন্তু মুরতাদ কাবুল প্রশাসন সমাধানের পথ ছেড়ে প্রতিবাদকারী আফগান জনসাধারণের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয় মুরতাদ বাহিনীকে। এসময় জনসাধারণের উপর গুলি চালায় মুরতাদ বাহিনী। যার ফলে একজন সাংবাদিকসহ ৬ জন নিরাপরাধ লোক নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরো ১২ জন।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/10/37577/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    করোনা ভাইরাসের মধ্যেও কাশ্মীরে ফোন ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ, বিপর্যস্ত চিকিৎসাব্যবস্থা



    করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে কাশ্মীর আবারও ফোন লাইন ও মোবাইল ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ৬ মে ভারতীয় মালাউন বাহিনী যখন স্বাধীনতাকামী হিজবুল মুজাহিদিন কমাণ্ডার রিয়াজ নাইকুকে ধরার জন্য অভিযানে নামে, তখন পুরো কাশ্মীরে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়। দিনের শেষ দিকে, বিএনএনএল ছাড়া সকল প্রি-পেইড ও পোস্ট-পেইড সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়।

    উপত্যকা যখন ৫ আগস্টের যোগাযোগ লকডাউন থেকে মাত্র বেরিয়ে আসতে শুরু করেছিল, তখন আবার এই বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো। গত ৫ আগস্ট কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করে এবং এ অঞ্চলকে দুটো কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করে। ওই পদক্ষেপের নয় মাস পরে এসেও প্রশাসন এখনও ৪জি মোবাইল সংযোগ পুনর্বহাল করেনি।
    ৭ মে’র হিসেবে জম্মু ও কাশ্মীরে মোট ৭৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছে এবং নয়জন মারা গেছে। কিছু দিন আগে, পুরো উপত্যকা এবং জম্মুর তিনটি জেলাকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করা হয়।

    বর্তমানে উপত্যকার হাতেগোনা কিছু অধিবাসী – যাদের ল্যান্ডফোন, পোস্টপেইড বিএসএনএল সংযোগ ও ব্রডব্যান্ড সংযোগ রয়েছে, তারাই কেবল ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন। তাদের অনেকেই – বিশেষ করে যাদের শারীরিক অসুস্থতা রয়েছে – তারা সোশাল মিডিয়ায় নিজেদের ক্ষোভ এবং হতাশা জানিয়েছেন।

    মেডিকেল জরুরি পরিস্থিতি

    এক ডাক্তার টুইট করে বলেছেন যে, যারা জরুরি সার্জারির জন্য আসছেন, তাদের সবাইকে ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। ফোনলাইন না থাকার কারণে তারা অপারেশান থিয়েটারের স্টাফদের সাথে যোগাযোগ করতে পারছেন না। তিনি জোর দাবি জানান, যাতে এ রকম একটা সঙ্কটে জরুরি সেবার সাথে সংশ্লিষ্টদের বিকল্প যোগাযোগের ব্যবস্থা করা হয়।

    পেশায় সাংবাদিক আরেক ব্যক্তি তার বাবাকে নিয়ে চরম দুশ্চিন্তার মধ্যে আছেন। তার বাবার হৃদযন্ত্রের ভালভে সমস্যা রয়েছে এবং সেটাতে সমস্যা হলে রক্ত দুই দিকে প্রবাহিত হয়। ওই সাংবাদিক জানান, তার বাবা অস্বস্তির কথা জানিয়েছেন এবং তিনি বেশ কয়েকজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞকে ফোন করেছেন কিন্তু কারো সাথে যোগাযোগ করতে পারেননি, কারণ তাদের কারোরই বিএসএনএল সংযোগ নেই।

    পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন

    উপত্যকার বাইরে যারা বাস করছেন, তারা তাদের পরিবারের সাথে যোগাযোগের ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন লিখেছেন মহামারীর কারণে মানুষ এমনিতেই ‘উধাও হয়ে যাচ্ছে’। এখন পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলতে না পেরে মনে হচ্ছে তারা একেবারে উধাও হয়ে গেছে।

    কিছু মানুষ উল্লেখ করেছেন যে, যাদের মানসিক সমস্যা রয়েছে, লকডাউন এরই মধ্যে তাদের অবস্থার অবনতি করেছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করার কারণে এখন সেই পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে।

    সূত্র: স্ক্রল.ইন


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/10/37580/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরকে সংযুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা করতে ইহুদিবাদী ইসরাইল যাচ্ছেন পম্পেও



      বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও আগামী ১৩ মে ইহুদিদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল সফরে যাচ্ছেন। ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সংযুক্ত করার ব্যাপারে সন্ত্রাসী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকার যে প্রস্তাব তুলেছে এ সফরে মাইক পম্পেও তা নিয়ে আলোচনা করবেন।

      প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের মহামারী উপেক্ষা করে আমেরিকা যখন লকডাউন তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার প্রথম দিনেই ইসরাইল সফরে যাবেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই দিন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী বেনি গান্তজের ঐক্য সরকারের শপথ নেওয়ার কথা। এ মুহূর্তে ইসরাইলে বিদেশি নাগরিকদের সফর নিষিদ্ধ; যদি কেউ বাইরে থেকে ইসরাইলে পৌঁছায় তাহলে তাকে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে থাকতে হবে। তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য এ আইন প্রযোজ্য হবে না। তিনি মাত্র কয়েক ঘণ্টা ইসরাইলে অবস্থান করবেন।

      ইহুদিবাদী ইসরাইল সফরের সময় মাইক পম্পেও বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ক্ষমতার অংশীদার বেনি গান্তজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। পশ্চিম তীরকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সংযুক্ত করার ব্যাপারে সন্ত্রাসী ইসরাইলের সংসদ নেসেটে ঘৃণিত প্রস্তাব তোলা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন এ প্রস্তাবকে সমর্থন করছে এবং সম্ভবত ওয়াশিংটনের সমর্থন জানানোর জন্যই পম্পেও ইসরাইল সফরে যাচ্ছেন।

      সূত্র: ইনসাফ টুয়েন্টিফোর ডটকম।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/11/37597/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        করোনাকালীন দুর্যোগে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করতে ফিলিস্তিনের গ্রাম অবরোধ করলো ইহুদিবাদী ইসরাইল



        করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক দুর্যোগ চলাকালীন দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করতে ফিলিস্তিনের এক গ্রামের প্রবেশমুখে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করল ইহুদীবাদী ইসরাইলের সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী।

        ইহুদীবাদী ইসরাইলী সেনাবাহিনী কর্তৃক প্রতিবন্ধক দিয়ে রাস্তা অবরোধের ফলে দখলকৃত জেরুজালেমের উত্তর-পশ্চিমের একটি গ্রামে কয়েক সপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনি বাসিন্দাদের চলাচল ও খাদ্য সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটছে।

        শনিবার (৯ই মে) বাইতে আকসা গ্রামের স্থানীয় কাউন্সিলের প্রধান ‘সাদেহ খতিব’ ডব্লিউএএফএকে বলেছেন যে, পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়ার পর থেকে ইহুদীবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের সেনাবাহিনী তার গ্রামের প্রবেশপথে একটি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছিলো যাতে বাইরের কেউ গ্রামে প্রবেশ করতে এবং গ্রামের ভিতরের লোকজন বাইরে যেতে না পারে। এই প্রতিবন্ধকতার ফলে চরম বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন গ্রামের বাসিন্দারা। এই অনৈতিক রাস্তা প্রতিবন্ধকের ফলে চলাচলে বিড়ম্বনার পাশাপাশি সেই গ্রামের বাসিন্দাদের জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ।

        তিনি আরো বলেন, গ্রামে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রয়োজনীয় খাদ্য সরবরাহ যাতে না হয় সে লক্ষ্যে নেওয়া ইহুদীবাদী হানাদার বাহিনীর পদক্ষেপগুলো সাম্প্রতিককালে তীব্র থেকে তীব্রতর করা হচ্ছে। তারা এই করোনা মহামারির সময়েও নামমাত্র সামান্য পরিমাণ খাদ্য উক্ত গ্রামে সরবরাহ করার অনুমতি দেয়।

        ‘বাইতে আকসা’ অবৈধ ইসরাইলী জনবসতি দ্বারা বেষ্টিত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন একটি গ্রাম। এর বেশিরভাগ ফসলি জমি অবৈধ ভাবে দখল করে নিয়ে তাতে উগ্র ইহুদীবাদীদেরকে বসতি গড়ে দিয়ে আশ্রয় করে দিয়েছে ইহুদীবাদী অবৈধ রাষ্ট্রের ইসরাইলী সরকার। এবং ইহুদীবাদী ইসরাইল কর্তৃক ২০০৪ সালে নির্মিত সীমানা প্রাচীর এই গ্রামকে জেরুসালেম থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। এতো অন্যায় অত্যাচারের পরেও যেনো তারা পরিতৃপ্ত হয়নি যে, এখন আবার গ্রামটির প্রবেশ মুখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে দুর্ভোগকে আরো বাড়িয়ে তুলছে।

        গ্রামের বাইরে যাওয়া জন্য সেটিই ছিল একমাত্র রাস্তা কিন্তু এখন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রনাধীন করা হয়েছে রাস্তাটিকে। বর্তমানে উগ্র ইহুদীবাদী হানাদার বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এই রাস্তাটি দিয়েই সেখানকার অসহায় ফিলিস্তিনিদেরকে উক্ত গ্রামে প্রবেশ করতে এবং বাইরে যেতে হচ্ছে।

        সাদেহ খতিব আরো উল্লেখ করেন যে, ইহুদীবাদী ইসরাইল গ্রামবাসীদেরকে একটি ছোট্ট অঞ্চলে আবদ্ধ করার চেষ্টা করছে এবং তাদের অবাধ বিচরণ রোধ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে।

        সূত্র : ইনসাফ টুয়েন্টিফোর ডটকম।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/11/37600/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বাংলাদেশের ‘কারা দ্বীপে’ পাঠানো হলো আরো রোহিঙ্গাদের



          শুক্রবার ২৮০ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচর নামক বঙ্গোপসাগরের একটি জনমানবহীন বিচ্ছিন্ন দ্বীপে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ৷ তারা বেশ কয়েক সপ্তাহ সাগরে ভাসছিলো। পরে সমুদ্রে ভাসমান নৌকা থেকে নৌবাহিনী তাদেরকে আটক করে।

          জানা গেছে, নৌবাহিনী ২৮০ জন রোহিঙ্গাকে বহনকারী নৌকাটি আটক করে৷ নারী, শিশুসহ তাদের সবাইকেই ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে৷
          এখন তাদেরকে ১৪ দিন হোম কোয়ারান্টিনে রাখার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে৷ পরবর্তী সিদ্ধান্ত সরকার নিবে বলে জানিয়েছেন তিনি৷

          এর আগে গত দুই এপ্রিল ২৯ জন রোহিঙ্গাকে কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর তীরবর্তী নুনিয়াছড়া প্যারাবন থেকে উদ্ধার করে পুলিশ৷ তাদের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সাগর পথে ট্রলারে করে মালয়েশিয়া নেওয়ার কথা বলে কক্সবাজার নুনিয়াছড়া এলাকায় নামিয়ে দেয় দালাল চক্র৷ উদ্ধারের পর তাদেরকেও নৌবাহিনীর কোস্টগার্ডের সহায়তায় ভাসানচরে পাঠানো হয়৷

          সেই সময় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বলেছিলেন, সরকারের নির্দেশনা হলো ক্যাম্পের বাইরে যাদেরই ডিটেক্ট করা হবে তাদেরই ভাসানচরে পাঠানো হবে৷ সেখানে তারা সরকারি ব্যবস্থাপনায়ই থাকবে৷ সংখ্যা বাড়লে তখন আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে কথা বলবো৷

          তবে শুরু থেকেই রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পাঠানোর ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো বিরোধিতা করে আসছিলো৷ এক পর্যায়ে রোহিঙ্গাদের সেখানে পাঠানোর পরিকল্পনা বাদ দেয় সরকার৷ তবে সাগর থেকে উদ্ধারকৃতদের এখন সেখানে পাঠানো শুরু করেছে সরকার৷

          সূত্র: দি গার্ডিয়ান ও নিউজ এজেন্সি


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/10/37581/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X