চলছে পাক-তালিবানের লাগাতার হামলা : নাস্তানাবুদ গাদ্দার বাহিনীর ১১২ এর অধিক হতাহত
পাকিস্তান ভিত্তিক ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র সশস্ত্র বীর যোদ্ধারা সম্প্রতি দেশটিতে সামরিক বাহিনীর উপর হামলার মাত্রা বৃদ্ধি করেছেন। বিশেষ করে গাদ্দার সেনাবাহিনী কর্তৃক যুদ্ধবিরতি ও চুক্তি লঙ্ঘনের পর থেকে এই হামলার তীব্রতা পূর্বের যেকোন মাসের চাইতে কয়েকগুণ বেড়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, দেশটির জনপ্রিয় সশস্ত্র ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিনস্তানের সাথে এক মাসের যুদ্ধবিরতি চেয়ে কিছু শর্তে একটি চুক্তি করেছিল পাকিস্তান প্রশাসন। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও সেসব শর্ত কিংবা যুদ্ধবিরতি – কোনটিই মানেনি দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী। ফলে এক মাসের যুদ্ধবিরতি শেষেই নতুন করে সামরিক বাহিনীর উপর হামলার ঘোষণা দেন প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ ও টিটিপি’র আমীর মুফতী নূর ওয়ালী মেহসূদ হাফিজাহুমুল্লাহ।
এই ঘোষণার পর, চলতি মাসের ১০ তারিখ থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত টিটিপির যোদ্ধারা গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর কয়েক ডজন হামলা পরিচালনা করেন। যাতে প্রায় ১০১ এরও বেশি সৈন্য নিহত ও আহত হয়।
এরপর ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত টিটিপির বীর মুজাহিদরা গাদ্দার সামরিক বাহিনীর বীরুদ্ধে আরও ৮টি সফল হামলা চালান। যার ৬ টিতেই গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ১১ সৈন্য নিহত ও আহত হয়, বাকি দুটি হামলাতেও আরও বেশ কিছু সৈন্য হতাহত হয়। মুজাহিদিনের বীরত্বপূর্ণ হামলায় ধ্বংস হয় বিদেশিদের দালাল সামরিক বাহিনীর একটি গাড়িও।
পাকিস্তান ভিত্তিক ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র সশস্ত্র বীর যোদ্ধারা সম্প্রতি দেশটিতে সামরিক বাহিনীর উপর হামলার মাত্রা বৃদ্ধি করেছেন। বিশেষ করে গাদ্দার সেনাবাহিনী কর্তৃক যুদ্ধবিরতি ও চুক্তি লঙ্ঘনের পর থেকে এই হামলার তীব্রতা পূর্বের যেকোন মাসের চাইতে কয়েকগুণ বেড়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, দেশটির জনপ্রিয় সশস্ত্র ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিনস্তানের সাথে এক মাসের যুদ্ধবিরতি চেয়ে কিছু শর্তে একটি চুক্তি করেছিল পাকিস্তান প্রশাসন। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও সেসব শর্ত কিংবা যুদ্ধবিরতি – কোনটিই মানেনি দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী। ফলে এক মাসের যুদ্ধবিরতি শেষেই নতুন করে সামরিক বাহিনীর উপর হামলার ঘোষণা দেন প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ ও টিটিপি’র আমীর মুফতী নূর ওয়ালী মেহসূদ হাফিজাহুমুল্লাহ।
এই ঘোষণার পর, চলতি মাসের ১০ তারিখ থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত টিটিপির যোদ্ধারা গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর কয়েক ডজন হামলা পরিচালনা করেন। যাতে প্রায় ১০১ এরও বেশি সৈন্য নিহত ও আহত হয়।
এরপর ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত টিটিপির বীর মুজাহিদরা গাদ্দার সামরিক বাহিনীর বীরুদ্ধে আরও ৮টি সফল হামলা চালান। যার ৬ টিতেই গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ১১ সৈন্য নিহত ও আহত হয়, বাকি দুটি হামলাতেও আরও বেশ কিছু সৈন্য হতাহত হয়। মুজাহিদিনের বীরত্বপূর্ণ হামলায় ধ্বংস হয় বিদেশিদের দালাল সামরিক বাহিনীর একটি গাড়িও।
Comment