Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# | ২৫শে জামাদিউল আউয়াল, ১৪৪৩ হিজরি।। ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# | ২৫শে জামাদিউল আউয়াল, ১৪৪৩ হিজরি।। ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ ঈসায়ী।

    আওয়ামীলীগ নেতার উলামা বিদ্বেষ: মাদরাসার শিক্ষক ও ছাত্রদের নামে সন্ত্রাস দমন আইনে মামলা


    বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা নামে মুসলিম হলেও তাদের কার্যক্রম অমুসলিমদেরকেও হার মানায়। ইসলাম বিদ্বেষ তাদের দলীয় এজেন্ডা। হিন্দুত্ববাদীদের দালালী করতে গিয়ে তারা এদেশের আলেম উলামা ও তাওহীদবাদী মুসলিমদের উপর নির্মম নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। আলেমদের সত্য কথা বন্ধে নানাভাবে চক্রান্ত করে যাচ্ছে। ইসলামের বিধি বিধান ও বাস্তব সত্য কথা বলার জন্যেও আলেম উলামাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।
    ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন বাদী হয়ে একটি মাদ্রাসার শিক্ষক ছাত্রসহ ১০জনকে আসামী করে সন্ত্রাস দমন আইনে মামলা করেছিল বেশ কয়েক বছর আগে।
    গত ২৬ শে ডিসেম্বর ২১ই রোজ রোববার রাতে একটি মাদরাসা থেকে সেই মামলার অযুহােতে মোট ৪জনকে আটক করে সন্ত্রাসী র‍্যাব। পরে সোমবার বিকেলে তাদের ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে কোর্টে প্রেরণ করেছে গাদ্দার পুলিশ।

    উপজেলার সদর ইউনিয়নে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী জামিয়া গাফুরিয়া দারুসসুন্নাহ ইসলামপুর মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা মুফতি কাওসার হাসান (৪২) ঈশ্বরগঞ্জ পৌর বাজার চালমোহাল জামে মসজিদের খতিবের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এরই মাঝে গত ৫মার্চ শুক্রবার ওই মসজিদে জুম্মার নামাজের খুতবার পূর্বে বয়ানে তিনি বলেন “রাষ্ট্রপতি সেনাপ্রধানের ভাইয়ের মৃত্যুদন্ড মওকুফ করে দিয়েছে অথচ অভিজিৎ হত্যার আসামীদের ফাঁসি দেওয়ার চেষ্টা করছে। তাই আমরা এই জালিম শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করব আপনারা এতে রাজী আছেন তো?”
    তার এমন বক্তব্যের বিষয়ে পরদিন ওই মাদ্রাসার সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম বুলবুল ওই শিক্ষক কাওসার হাসানের কাছে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন “আমি যা বলেছি ঠিক বলেছি। এবিষয়ে তাকে জ্ঞান না দিতে বলেন।” এ কখা বলায় সভাপতি ঐ আলেমকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে।

    পরে ওই শিক্ষক বিষয়টি মাদ্রাসায় গিয়ে ছাত্র শিক্ষকদের কাছে জানান এবং মাদ্রাসা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির মোবাইল ফোনে ধারণ করা কথোপকথনের রেকর্ডটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে দেন। এনিয়ে ছাত্র ও শিক্ষক মিলে মাদ্রাসা থেকে প্রতিবাদে নামেন। এসময় তারা মাদ্রাসা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম বুলবুলের পদত্যাগ দাবি করেন।
    দূঃখজনক হলেও সত্য, আওয়ামী লীগের এই আলেম উলামা বিদ্বেষী ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম বুলবুলের পদত্যাগের পরিবর্তে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা প্রশাসন সমঝোতার নামে কমিটির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে দেয়।
    পরে বেশ কিছুদিন বন্ধ থাকার পর মাদরাসাটি পুনরায় খুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি মাদরাসার কার্যকরি পরিষদের মিটিংয়ে প্রতিবাদের ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও ছাত্রদের বহিষ্কার ও আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
    সেই সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঘটনার সাথে জড়িত শিক্ষক ও ছাত্রদের বহিষ্কার করা হয়। বহিষ্কৃত হওয়ার পরও আওয়ামী সন্ত্রাসীর রোষানল থেকে রেহাই পাননি তাঁরা। তাঁদের নামে মিথ্যে অভিযোগ এনে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করে উপজেলা আওয়ামী লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মতিন। তখন থেকেই ওই ছাত্র ও শিক্ষকদের জীবনে নেমে প্রসাশনিক হয়রানি। হয়রানি থেকে বাঁচতে বাড়িঘর ছেড়ে নিরুদ্দেশ জীবনযাপন করতে থাকেন।
    এরই মাঝে গত রোববার রাতে নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার জামিয়া দ্বীনিয়া দারুল উলুম মার্কাজ মাদরাসা থেকে র‍্যাব, শিক্ষক ছাত্র মিলিয়ে ৪জনকে আটক করে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করে। পরে পুলিশ সোমবার বিকেলে তাদের ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে কোর্টে প্রেরণ করা করে।

    ঈশ্বরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কাদের মিয়া বলে, তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস দমন আইনে মামলা হয়েছে। তারপর থেকেই তারা পলাতক ছিলো। গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

    এদেশে মুরাদের মত অপরাধীরা মামলা হওয়ার পর বিদেশে যেতে পারে, প্রিয়া সাহা রাষ্ট্রদোহীতা করেও কিছুই হয় না। সেনাপ্রধানের ভাই হওয়ায় মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামী হওয়ার পরও রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করে দেয়। অথচ, আলেমরা ইসলামের কথা বললেই মামলা করে হয়রানি করা হয়। এর কারণ হল এদেশে ইসলামি বিচার ব্যবস্থা নেই। তাই জালেমদের হাত থেকে ইসলাম,আলেম-তলাবাদেরদের রক্ষা করে, প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জন্য মুসলিমদের এক কালিমার পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোন বিকল্প নেই।
    তথ্যসূত্র:
    সন্ত্রাসী-আইনে-মাদরাসার-চার-শিক্ষক-ও-ছাত্র-গ্রেফতারঃ-৫দিনের-রিমান্ড-চেয়ে-কোর্টে-প্রেরণ

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতে ইনস্টাগ্রামে ভিডিও আপলোড করার অযুহাতে মুসলিম যুবককে পিটিয়ে হত্যা করেছে হিন্দুত্ববাদীরা

    ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লির উত্তম নগর এলাকায় একজন ১৭ বছর বয়সী মুসলিম যুবক মোহাম্মদ শওকতকে অন্তত ১৫-২০ জনের একটি হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল গণপিটুনি দিয়ে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে।
    পুলিশ জানিয়েছে, ইনস্টাগ্রামে গল্প আপলোড করা নিয়ে শওকত ও হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে ঝগড়া শুরু হলে শওকতকে খুন করে তারা।
    শওকতের বোন নার্গিস মাকতুব মিডিয়াকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, তার ভাইকে অন্তত ২০ জনের একটি দল হত্যা করেছে।

    “আমার ভাই একটি কারখানায় কাজ করত এবং রবিবারে তার ছুটি ছিল। রোববার সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হয়ে সে আর ফেরেনি। গভীর রাতে, আমরা একটি ফোন পেয়েছি যে শওকতকে উত্তম নগর এলাকার একটি স্কুলের কাছে অচেতন অবস্থায় পাওয়া গেছে। আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে শওকতকে জীবিত দেখতে পায়। সে শ্বাস নিচ্ছিল। আমরা আমার ভাইকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করলে ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ সদস্যরা আমাদের বকাঝকা করে। কয়েকবার অনুনয়-বিনয়ের পর তারা অনুমতি দিলে তাকে মহেন্দ্রু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপরে তাকে ডিডিইউ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়, সেখানে পৌঁছালে তাকে মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসকরা।

    নার্গিস বলেছিলেন যে তার ভাই ইনস্টাগ্রামে সোহান লাল কাশ্যপ নামে একটি স্থানীয় গুন্ডার সমালোচনা করে ভিডিও আপলোড করছিলেন। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে হত্যা করে।

    পুলিশের কাছে অভিযোগে নার্গিস সোহান লাল কাশ্যপসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করেছে।
    শওকতের শোকার্ত মা নূরজাহান মাকতুব মিডিয়াকে বলেছে, “আমি আমার ছেলেকে হারিয়েছি। আমরা এর বিচার চাই। দোষীদের ফাঁসি দেওয়া হোক,”।
    ছেলে হারা মা কি সত্যি বিচার পাবে! কারণ শওকততো মুসলিম ছিল। ভারতের হিন্দুত্ববাদীদের কাছে মুসলিমদের কোন দাম নেই। তাই যখন যাকে ইচ্ছা পিটিয়ে হত্যা করতেও তাদের চিন্তা করতে হয় না। বড়জোর জেলে গেলেও আইন আদালত সবই তাদের পক্ষে। তাই মুক্তি পেতেও বেগ পোহাতে হয়না।

    তথ্যসূত্র:
    ——

    ১.‘Sexually assaulted, lynched’: 17-year-old Shaukat’s family say ‘will fight for justice’


    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এবার মুসলিম গণহত্যার দিনক্ষণ নির্ধারণ : ভারতে মুসলিম বিদ্বেষের বাজার সরগরম


      ভারতে মুসলিম বিদ্বেষের বাজার যে ভালোই সরগরম তা পূর্ণ মাত্রায় স্পষ্ট হচ্ছে।
      হরিদ্বারে যেমন মুসলিমদের গণহারে হত্যা করার ডাক দেওয়া হয়েছে, তেমনি আরও তিনটি ধর্ম সংসদ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। একটি হরিয়ানার কুরুক্ষেত্রে এবং দুটি উত্তরপ্রদেশের আলিগড় ও গাজিয়াবাদে। হরিদ্বারের মতই এখানেও আলোচ্য বিষয় ‘শস্ত্রমেব জয়তে।’

      হরিয়ানার শিব শক্তিধামে আগামী বছরের ১ ও ২ জানুয়ারি দুদিনের গণহত্যার ডাক দেওয়া হয়েছে। গেরুয়াধারী নরসিংহানন্দই পরের সমাবেশগুলির আয়োজক। সে যে ফের মুসলিম নিধনের ডাক দেবে তা নিয়ে আর কারো মনে কোনও সংশয় নয়।

      গত ১৭ ডিসেম্বর দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল হিন্দু যুব বাহিনী এবং অপরটির আয়োজন করেছিল ইয়েতি নরসিংহানন্দ সরস্বতী হরিদ্বারে গত ১৯ ডিসেম্বর। এই দু’টি অনুষ্ঠানেই প্রকাশ্যে মুসলিমদের গণহত্যা, ঘৃণা ছড়ানো এবং হিংসার আহ্বান করা হয়েছে। কট্টর গেরুয়াধারী জ্যোতি বলেছে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নিতে হবে।যুদ্ধে তারাই যেতে যাদের হাতে থাকে ভালো অস্ত্র।

      হিন্দুমহাসভার সাধারণ সচিব এবং নিরঞ্জনী আখড়া পরিষদের অন্নপূর্ণা মা সমাবেশে হিন্দুদের উদ্দেশে বলেছে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করুন। যদি আপনারা ওদের শেষ করে দিতে চান, তাহলে এখনই ওদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরুন। আমরা ওদের হত্যা করে জেলে যেতে রাজি। আমরা কেবল ১০০ সেনা চাই। তাতেই আমরা ২০ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা করতে পারব। আমরাই জিতব। আমাদের ধর্মীয় গ্রন্থগুলি এখন পাশে সরিয়ে রেখে অস্ত্র তুলে নেন।

      মুসলিম হত্যার কথা শুনেও বিজেপির কোনও নেতা একটি শব্দও করেনি। অনেকে বলছে,বিজেপি নেতারা যে এই গেরুয়াধারী ‘বিদ্বেষীদের’ বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেবে না, সেটাই স্বাভাবিক। এখনও পর্যন্ত একজনকেও ধরেনি পুলিশ। এমন ক্ষেত্রে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীদের গডফাদার প্রধানমন্ত্রীকে নীরব থাকতে দেখা গিয়েছে। এই বিদ্বেষের প্রচারকরা মোদি ও অমিত শাহের নীরবতাকে তাদের কাজের প্রতি সম্মতি ধরে বিদ্বেষ ও ঘৃণা ছড়ানোর কাজ সমান গতিতে চালিয়ে যাবে।

      ফলে এই হিন্দুত্ববাদের নাম দিয়ে এই ধরণের বিদ্বেষ ভাষণ দিয়ে তারা হিন্দুদের মন বিষিয়ে দিতে চেষ্টা করছে, যার বিষক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। ভারতে মুসলিমদের জান মাল ইজ্জত আব্রু এখন অনেকটা হিন্দুদের করুণার উপর নির্ভর হয়ে গেছে। তারা চাইলে যেকোন মুসলিমকে হত্যা করছে, পিটিয়ে জখম করে দিচ্ছে, মেরে ফেলছে, ইচ্ছে হলেই নারীদের শ্লীলতাহানী করছে। মুসলিম মা বোনদের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমি খেলছে। যাকে চাইছে মিথ্যা মাললায় ফাসিয়ে জেলে পাঠিয়ে দিচ্ছে।

      গত ২৬ শে ডিসেম্বর, টুইটারে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, হিন্দুত্ববাদী গেরুয়া সন্ত্রাসীরা মুসলিম অধ্যুষিত মেওয়াতের প্রবেশ করে।

      হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ‘বজরং দল’-এর সশস্ত্র সদস্যদের বহনকারী ৫০০ টিরও বেশি গাড়ি ও অস্ত্র নিয়ে মিছিল করে মুসলিমদের ভয় দেখাতে থাকে। জয় শ্রীরামসহ বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে বলতে থাকে তোমরা হিন্দুদের যতটা দুর্বল ভাবো আমরা ততটা দুর্বল নই। তারা মুসলিম অঞ্চলটিকে “জাফরান” রং রাঙ্গিয়ে দিয়েছে।

      তথ্যসূত্র:
      ——-
      ১। Over 500 cars carrying armed members of the Hindutva organisation ‘Bajrang Dal’ entered a predominantly Muslim neighbourhood in Mewat to “saffronise” the area on Friday.


      ২। ভারতে মুসলিম বিদ্বেষের বাজার ভালোই সরগরম


      ৩। আরও তিনটি ধর্ম সংসদ অনুষ্ঠিত হতে চলেছে

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X