পুলিশ আমাদের সাথেই থাকবে: উগ্র হিন্দুত্ববাদী জ্যোতি নরসিংহানন্দ
সম্পতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। আর তাতেই, ভারতীয় আইনের প্রতি যাদের অতিরিক্ত ন্যূনতম শ্রদ্ধা ভক্তি ছিল তাদের চক্ষু চড়কগাছ।
ভিডিওটিতে দেখা গেছে উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বার শহরে গেল ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর মুসলিম গণহত্যার আহ্বানকারীরা এক কথিত সন্ন্যাসী ও আরেক উগ্র সাধ্বী পুলিশ অফিসারকে উল্টো মুসলিমদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলছে।
ঐ উগ্র হিন্দু সাধ্বী হাসতে হাসতে পুলিশ অফিসারকে লক্ষ্য করে বলে, আপনার একটি বার্তা পাঠানো উচিৎ যে, আপনি পক্ষপাতিত্ব করছেন না। আমরা আপনাকে আমাদের পাশেই পাব। এটা বলার পর পাশে থাকা জ্যোতি নরসিংহানন্দ বলে উঠে, লাড়কা হামারে তরফ হোগা। যার অর্থ হল- সে আমাদের পক্ষেই থাকবে।
গণহত্যা চালিয়ে মুসলিমমুক্ত অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার নেশায় উন্মাদ হিন্দুত্ববাদীরা – প্রকাশ্যে মুসলিম গণহত্যার আহ্বান জানানোর কারণে যাদের কারাগারে থাকা উচিত ছিল – তারাই আবার কোরআনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করছে থানায়। হিন্দুত্ববাদীদের প্রকাশ্যে মুসলিম নিধনের কথা বলতে পারার এটাও একটা কারণ যে, পুলিশ প্রশাসন তাদের পক্ষেই আছে।
এনডিটিভিকে হিন্দুরক্ষা সেনার প্রবোধানন্দ বলেছিল, আমি যা বলেছি, তাতে লজ্জার কিছু নেই। আমি পুলিশকে ভয় পাই না। নিজের বক্তব্যের পক্ষেই আমি অবস্থান নিয়েছি।
এরা প্রকাশ্যে মুসলমানদের গণহত্যার ডাক দিয়েও পুলিশের সঙ্গে খোঁশ মেজাজে গল্প করতে পাড়ছে। অপরদিকে, শুধু মুসলিম হওয়ায় শারজিল ইমাম, উমর খালিদরা কথিত অশান্তি ছড়ানোর মিথ্যা মামলায় বছরের পর বছর কারাগারে আছেন। যাদের ব্যাপরে কোন প্রমাণও নেই।
ভিডিওটিতে উপস্থিত কুখ্যাত হিন্দু সন্ত্রাসীদের মধ্যে ছিল-
১. হিন্দুসভার নেতা জ্যোতি নরসিংহানন্দ
সে ধর্ম সংসদে বলেছিল, মুসলিমদের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক বয়কট কাজ করছে না। হিন্দুগোষ্ঠীগুলোর উচিত নিজেদের আরও হালনাগাদ করা। তরবারি কেবল মঞ্চেই ভালো দেখায়। যাদের হাতে ভালো অস্ত্র আছে, এই যুদ্ধে তারাই জয়ী হবে।
২.হিন্দু রক্ষা সেনার সভাপতি স্বামী প্রাবোধানন্দ
সে বলেছিল মিয়ানমারের মতো আমাদের পুলিশ, রাজনীতিবিদ, সামরিক বাহিনী ও প্রতিটি হিন্দুকে অবশ্যই অস্ত্র হাতে তুলে নিতে হবে। এরপর নিধনযজ্ঞ চালাতে হবে। এর বাইরে আর কোনো বিকল্প অবশিষ্ট নেই।
৩. রাজনৈতিক দল হিন্দু মহাসভার মহাসচিব সাধ্বী অন্নপূর্ণাও
সে বলেছিল অস্ত্র ছাড়া কোনো কিছু সম্ভব না। আপনি যদি তাদের জনসংখ্যাকে উৎখাত করতে চান, তবে তাদের হত্যা করুন। আমাদের একশজন যদি তাদের (মুসলমান) ২০ লাখ লোককে হত্যায় প্রস্তুত থাকে, তবে আমরা বিজয়ী হব।
ওয়াসিম রেজভী ওরফে যতীন্দ্র নারায়ণসহ আরো অন্যান্য উগ্র হিন্দু নেতারা উপস্থিত ছিল।
তথ্যসূত্র
——-
Genocidal maniacs who should be in jail for openly calling for a genocide of Muslims are filing a complaint against the Qur’an & Maulvis.
সম্পতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। আর তাতেই, ভারতীয় আইনের প্রতি যাদের অতিরিক্ত ন্যূনতম শ্রদ্ধা ভক্তি ছিল তাদের চক্ষু চড়কগাছ।
ভিডিওটিতে দেখা গেছে উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বার শহরে গেল ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বর মুসলিম গণহত্যার আহ্বানকারীরা এক কথিত সন্ন্যাসী ও আরেক উগ্র সাধ্বী পুলিশ অফিসারকে উল্টো মুসলিমদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলছে।
ঐ উগ্র হিন্দু সাধ্বী হাসতে হাসতে পুলিশ অফিসারকে লক্ষ্য করে বলে, আপনার একটি বার্তা পাঠানো উচিৎ যে, আপনি পক্ষপাতিত্ব করছেন না। আমরা আপনাকে আমাদের পাশেই পাব। এটা বলার পর পাশে থাকা জ্যোতি নরসিংহানন্দ বলে উঠে, লাড়কা হামারে তরফ হোগা। যার অর্থ হল- সে আমাদের পক্ষেই থাকবে।
গণহত্যা চালিয়ে মুসলিমমুক্ত অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার নেশায় উন্মাদ হিন্দুত্ববাদীরা – প্রকাশ্যে মুসলিম গণহত্যার আহ্বান জানানোর কারণে যাদের কারাগারে থাকা উচিত ছিল – তারাই আবার কোরআনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করছে থানায়। হিন্দুত্ববাদীদের প্রকাশ্যে মুসলিম নিধনের কথা বলতে পারার এটাও একটা কারণ যে, পুলিশ প্রশাসন তাদের পক্ষেই আছে।
এনডিটিভিকে হিন্দুরক্ষা সেনার প্রবোধানন্দ বলেছিল, আমি যা বলেছি, তাতে লজ্জার কিছু নেই। আমি পুলিশকে ভয় পাই না। নিজের বক্তব্যের পক্ষেই আমি অবস্থান নিয়েছি।
এরা প্রকাশ্যে মুসলমানদের গণহত্যার ডাক দিয়েও পুলিশের সঙ্গে খোঁশ মেজাজে গল্প করতে পাড়ছে। অপরদিকে, শুধু মুসলিম হওয়ায় শারজিল ইমাম, উমর খালিদরা কথিত অশান্তি ছড়ানোর মিথ্যা মামলায় বছরের পর বছর কারাগারে আছেন। যাদের ব্যাপরে কোন প্রমাণও নেই।
ভিডিওটিতে উপস্থিত কুখ্যাত হিন্দু সন্ত্রাসীদের মধ্যে ছিল-
১. হিন্দুসভার নেতা জ্যোতি নরসিংহানন্দ
সে ধর্ম সংসদে বলেছিল, মুসলিমদের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক বয়কট কাজ করছে না। হিন্দুগোষ্ঠীগুলোর উচিত নিজেদের আরও হালনাগাদ করা। তরবারি কেবল মঞ্চেই ভালো দেখায়। যাদের হাতে ভালো অস্ত্র আছে, এই যুদ্ধে তারাই জয়ী হবে।
২.হিন্দু রক্ষা সেনার সভাপতি স্বামী প্রাবোধানন্দ
সে বলেছিল মিয়ানমারের মতো আমাদের পুলিশ, রাজনীতিবিদ, সামরিক বাহিনী ও প্রতিটি হিন্দুকে অবশ্যই অস্ত্র হাতে তুলে নিতে হবে। এরপর নিধনযজ্ঞ চালাতে হবে। এর বাইরে আর কোনো বিকল্প অবশিষ্ট নেই।
৩. রাজনৈতিক দল হিন্দু মহাসভার মহাসচিব সাধ্বী অন্নপূর্ণাও
সে বলেছিল অস্ত্র ছাড়া কোনো কিছু সম্ভব না। আপনি যদি তাদের জনসংখ্যাকে উৎখাত করতে চান, তবে তাদের হত্যা করুন। আমাদের একশজন যদি তাদের (মুসলমান) ২০ লাখ লোককে হত্যায় প্রস্তুত থাকে, তবে আমরা বিজয়ী হব।
ওয়াসিম রেজভী ওরফে যতীন্দ্র নারায়ণসহ আরো অন্যান্য উগ্র হিন্দু নেতারা উপস্থিত ছিল।
তথ্যসূত্র
——-
Genocidal maniacs who should be in jail for openly calling for a genocide of Muslims are filing a complaint against the Qur’an & Maulvis.
Comment