আমারা মরে গেলেও পর্দার বিধান রাক্ষা করবো : আফগান জনগণের প্রতিজ্ঞা
হিজাব পোড়ানোর প্রতিবাদে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে আজ ২৩ জানুয়ারিও বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ আফগানরা। এসময় তাঁরা পশ্চিমাদের পোষা নারীদের তীব্র নিন্দা করেন, যারা নিজের দ্বীন ও মান-মরিয়াদা কিছুদিন আগেই হিজাব ও বোরকা পুড়িয়েছিল। পশ্চিমা দালাল ঐ ইসলামবিদ্বেষী নারীবাদীরা কিন্তু পশ্চিমা আগ্রাসনের সময় আফগান নারীদের ইজ্জত-আব্রুর হেফাজতের দাবিতে ভুলেও কোনদিন রাস্তায় নামেনি।
স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, আজ ২৩ জানুয়ারিতেও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হিজবা ও বোরকা পুড়ানোর প্রতিবাধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন আফগান জনগণ। গত কয়েক দিন ধরেই রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই এসবের নিন্দা করে আসছেন আফগান জনগণ।
দেশটির সাধারণ জনতা বিক্ষোভ থেকে এই স্লোগান দিচ্ছেন যে, “আমরা মরে গেলেও পর্দার ও মাথার স্কার্ফ রক্ষা করবো।” এসময় তারা এও জানান যে, আমরা আফগানিস্তানে একটি ইসলামী প্রশাসনকে সমর্থন করি। এটি একটি ইসলামি রাষ্ট্র, তাই এখানে ইসলামই হবে সমুন্নত।
এবিষয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ্ মুজাহিদ এএফপিকে বলেন, “কারো জন্যই দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং সিস্টেমকে বিঘ্নিত করা উচিত নয়।”
মুজাহিদ (হাফি) আরও বলেন, ইসলামের অবমাননা বা কোন বিধান নিয়ে যারা কটাক্ষ করবে এবং যারা দেশের আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের আটক ও বন্দী করার অধিকার সরকারের রয়েছে।
হিজাব পোড়ানোর প্রতিবাদে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে আজ ২৩ জানুয়ারিও বিক্ষোভ করেছেন সাধারণ আফগানরা। এসময় তাঁরা পশ্চিমাদের পোষা নারীদের তীব্র নিন্দা করেন, যারা নিজের দ্বীন ও মান-মরিয়াদা কিছুদিন আগেই হিজাব ও বোরকা পুড়িয়েছিল। পশ্চিমা দালাল ঐ ইসলামবিদ্বেষী নারীবাদীরা কিন্তু পশ্চিমা আগ্রাসনের সময় আফগান নারীদের ইজ্জত-আব্রুর হেফাজতের দাবিতে ভুলেও কোনদিন রাস্তায় নামেনি।
স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, আজ ২৩ জানুয়ারিতেও আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হিজবা ও বোরকা পুড়ানোর প্রতিবাধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন আফগান জনগণ। গত কয়েক দিন ধরেই রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই এসবের নিন্দা করে আসছেন আফগান জনগণ।
দেশটির সাধারণ জনতা বিক্ষোভ থেকে এই স্লোগান দিচ্ছেন যে, “আমরা মরে গেলেও পর্দার ও মাথার স্কার্ফ রক্ষা করবো।” এসময় তারা এও জানান যে, আমরা আফগানিস্তানে একটি ইসলামী প্রশাসনকে সমর্থন করি। এটি একটি ইসলামি রাষ্ট্র, তাই এখানে ইসলামই হবে সমুন্নত।
এবিষয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ্ মুজাহিদ এএফপিকে বলেন, “কারো জন্যই দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং সিস্টেমকে বিঘ্নিত করা উচিত নয়।”
মুজাহিদ (হাফি) আরও বলেন, ইসলামের অবমাননা বা কোন বিধান নিয়ে যারা কটাক্ষ করবে এবং যারা দেশের আইন লঙ্ঘন করবে, তাদের আটক ও বন্দী করার অধিকার সরকারের রয়েছে।
Comment