Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# | ০১লা রজব , ১৪৪৩ হিজরি।। ০৩রা ফেব্রুয়ারী, ২০২২

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# | ০১লা রজব , ১৪৪৩ হিজরি।। ০৩রা ফেব্রুয়ারী, ২০২২

    ভারতে হুমকির মুখে স্বাধীন সাংবাদিকতা : হিন্দুত্ববাদীদের হামলায় এক বছরে নিহত ৬ সাংবাদিক

    হিন্দুত্ববাদীরা ভারতকে কথিত গণতন্ত্রের বৃহৎ দেশ দাবি করে। মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে ইসলাম ও মুসলিমদের নিয়ে কটূক্তি ও বিদ্বেষ ছড়াতে থাকে। হিন্দুত্ববাদীদের অপরাধ গণমাধ্যমে তুলে ধরায় তাদের আক্রোশ নিরপেক্ষ গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের উপর। তবে যারা হিন্দুত্ববাদের পা চাটা দালাল হয়ে হলুদ সাংবাদিকতা করে তাদের কদর অনেক বেশি।তাদের কাজই হল মিথ্যাকে সত্য আর তিলকে তাল বানিয়ে প্রভুদের খুশি রাখা।

    রাইটস অ্যান্ড রিস্কস অ্যানালাইসিস গ্রুপ (আরআরএজি)ইন্ডিয়া প্রেস ফ্রিডম রিপোর্ট ২০২১ অনুসারে, বিগত এক বছরে হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা কমপক্ষে ৬ সাংবাদিককে হত্যা করেছে। ১০৮ জন সাংবাদিকের উপর আক্রমণ চালানো হয়েছে। এবং ১৩টি মিডিয়া হাউসকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

    সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সাংবাদিক/মিডিয়া প্রতিষ্ঠানকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা চালানো হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরে (২৫)টি।, তারপরে উত্তর প্রদেশ,মধ্যপ্রদেশ ত্রিপুরা, দিল্লি, বিহার, আসাম, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, গোয়া ও মণিপুর, কর্ণাটকসহ বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ১০০টি হামলা চালানো হয়েছে।

    নিহত ছয় সাংবাদিকের মধ্যে উত্তরপ্রদেশ ও বিহারে দুজনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্ধ্রপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রে একজন করে সাংবাদিকের মৃত্যু হয়েছে। আটজন মহিলা সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

    গত ২০১৯ সালে মুসলিম অধ্যুষিত কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসনের অধিকার বাতিল করার পর থেকেই সাংবাদিকদের উপর হিন্দুত্ববাদী ভারতের নিপীড়ন বেড়েছে। মুসলিম দমনের উদ্দেশ্যে রচিত তথাকথিত সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তদন্তের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। অসংখ্য সাংবাদিককে গ্রেফতার ও মারধরের ঘটনাও ঘটেছে।

    ভারতীয় গণমাধ্যমের একজন সাংবাদিক আল-জাজিরাকে জানায়, ভারতীয় গোয়েন্দা, পুলিশ এবং সেনাবাহিনী কর্তৃক সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অভিযান, হয়রানি এবং জিজ্ঞাসাবাদ কাশ্মীরে একটি নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজেপি সরকার কাশ্মীরে সাংবাদিকতাকে প্রায় অসম্ভব করে তুলেছে।
    তিনি আরও জানায়, এখানে সাংবাদিকতা পুরোপুরি অপরাধমূলক। সাংবাদিকরা শুধু নিজেদের জীবন নিয়ে নয়, পরিবারের জন্যও ভীত, কারণ তারাও এখন হয়রানির শিকার হচ্ছে। আমাদের সবকিছুই এখন ঝুঁকিতে রয়েছে।’
    এসব কারণে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস-এর ২০২১ সালের বিশ্ব প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্স ভারতকে ১৮০টি দেশের মধ্যে ১৪২-এ স্থান দিয়েছে। এটিকে “সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশগুলির মধ্যে একটি” বলে অভিহিত করেছিল।
    কারণ “মিডিয়ার উপর হিন্দু জাতীয়তাবাদী সরকার প্রচুর চাপ বাড়িয়েছে।”
    অপশাসনের প্রশ্ন বা সমালোচনাকারী সাংবাদিকদের উপর ক্রমাগত আক্রমণ হয়েছে। চাকরির নিরাপত্তাহীনতা সহ সাংবাদিকদের নিয়মিতভাবে হুমকি দেওয়া হয়, ভয় দেখানো হয়, গ্রেপ্তার করা হয়, মামলা করা হয়—এবং রাষ্ট্র কর্তৃক অভিযোগের মাধ্যমে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়।
    সাংবাদিকদের মধ্যে যারাই বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে, তাদের বিরুদ্ধেই রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করা হয় বা UAPA-এর মতো কঠোর আইনের অধীনে গ্রেপ্তার হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে, যাতে প্রমাণ সরবরাহ করার প্রয়োজন ছাড়াই একতরফাভাবে ব্যক্তিদের সন্ত্রাসী হিসাবে আখ্যায়িত করে। ফলে সাংবাদিকতার জন্য ভারত সত্যিই একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক জায়গা হয়ে উঠেছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    রেলস্টেশন নির্মাণে সন্ত্রাসী বিএসএফের বাধা : আওয়ামী মন্ত্রীর চেষ্টাও ব্যর্থ

    ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বাধায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে ডাবল লাইন, দুটি স্টেশন ও সেতুর নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে। শূন্যরেখার ১৫০ গজের ভেতর নির্মাণ কাজ হচ্ছে- এমন বানোয়াট অভিযোগে বিএসএফের বাধার মুখে গত বছরের ৪ এপ্রিল থেকে এই নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে। এতে মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জানিয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বলছে, এর ফলে নির্দিষ্ট সময়ে তারা কাজ শেষ করতে পারবে না।

    ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলজংশন থেকে লাকসাম রেলজংশন পর্যন্ত ডাবল লাইনের কাজ চলছে। আখাউড়া থেকে শশীদল পর্যন্ত প্রায় ৩২ কিলোমিটার লাইন নির্মাণ, ৬টি রেলওয়ে স্টেশন, ব্রিজ, কালভার্ট তৈরির কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা কনস্ট্রাকশন। রেললাইন নির্মাণকাজের প্রায় শেষ পর্যায়ে চলছে রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণের কাজ। কসবা রেলওয়ে স্টেশন ও সালদানদী রেলওয়ে স্টেশন নির্মাণকাজ শুরু করে প্রায় অর্ধেক কাজ শেষ হওয়ার পর কাজে বাধা দেয় বিএসএফ।

    অথচ কসবা রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সমর দে নিশ্চিত করে বলেন যে, কসবা রেলওয়ে স্টেশনটি ভারতীয় সীমান্তের ১৫০ গজের বাইরে। এ স্টেশনটি ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয়।
    ঐ ব্যক্তি আরও বলেন, ভারতীয় বিএসএফের বাধার কারণে স্টেশনের নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে।

    বিষয়টি সমাধানের জন্য সম্প্রতি স্থানীয় সাংসদ আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এরপর দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ে জটিলতা নিরসনে আলোচনা হলে গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে পুনরায় বাংলাদেশ রেল কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শুরু হয় কসবার রেলস্টেশন, সালদানদী ব্রিজ ও সালদানদী রেলস্টেশনের কাজ। কাজ শুরু হওয়ার তিন দিনের মাথায় পুনরায় বিএসএফ কসবা রেলস্টেশন ও সালদানদী রেলস্টেশন নির্মাণের কাজে বাধা দিলে কাজ বন্ধ রাখেন তমা কন্সট্রাকশনের লোকজন।

    বাংলাদেশ রেলওয়ের সিভিল ডিপার্টমেন্টের প্রকৌশলী সোহেল রানা মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ থাকার পর গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে কাজ শুরু হলেও বিএসএফের বাধায় এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ২৭ ডিসেম্বর বিকেল থেকে আবারও কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে।

    বিশ্লেষকরা এখন তাই প্রশ্ন তলছেন যে, বাংলাদেশের একজন মন্ত্রী ও ভারতীয় হাইকমিশনার মিলে সমস্যা সমাধানের পরেও বিএসএফ আবার কাজে বাধা দেওয়া এটাই প্রমাণ করে যে, তাদের কাছে এদেশের কোন মন্ত্রীর কোন মূল্যই নেই। এই ঘটনা আরও প্রমাণ করে যে, ভারতীয় হাইকমিশনার সহ অন্যান্যরা বাংলাদেশের মানুষের সাথে কেবল বন্ধুত্বের ফাঁপা বুলেই দেয়, বাস্তবে তারা বাংলাদেশের ইসলামপ্রিয় মুসলিমদের প্রতি চরম বিদ্বেষ পোষণ করে থাকে। আর তাদের এসব ফাঁপা বুলির বাস্তবে কোন মূল্যই নেই।

    এ বিষয়ে বিজিবি কর্তৃপক্ষ বেশি কিছু জানাতে রাজি হয়নি। গতকাল ৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে ৬০ বিজিবির অধীন কসবা কোম্পানি কমান্ডার মো. আবদুস ছোবান বলেন, বিষয়টি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।

    বিজিবি’র এমন নির্লিপ্ততাও সচেতন মহলে প্রশ্নের জন্ম দেয় যে, বিজিবি কি এখন সীমান্তে তাদের মূল দায়িত্ব আগ্রাসী সত্রুর মকাবিলা ছেড়ে এদেশের মুসলিমদের বুকে গুলি ছোরার হিন্দুত্ববাদী এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করে চলেছে?

    ইসলামি চিন্তাবিদগণ তাই মনে করেন যে, এদেশের মুসলিদের এখন সময় এসেছে ঘরের ও বাইরের শত্রুকে ভালো করে চিনে নেওয়ার, এবং তাদের ভবিষ্যৎ আসন্ন বিপদ মোকাবিলার চিন্তা-ফিকির করার। তা না হলে অচিরেই হয়তো হিন্দুত্ববাদী শক্তি ও তাদের এদেশীয় দোসরেরা মিলে বাংলার মুসলিমদের ভাগ্যে এক মহাবিপর্যয়ের অবতারনা করবে।

    তথ্যসূত্র
    বিএসএফের বাধায় দুটি রেলস্টেশন ও একটি সেতুর নির্মাণকাজ ১০ মাস ধরে বন্ধ
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আফগানিস্তানে তালিবান প্রশাসন খুলে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় : পর্দা করে ক্লাসে ফিরছে মেয়েরাও


      সমগ্র বিশ্ব জুড়ে করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে বন্ধ রাখা হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন ও ব্যক্তিজীবনে নানান সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। কিন্তু হলুদ মিডিয়াগুলো বরাবরের মতই এবিষয়টিকে ভাল হিসেবে তুলে ধরছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার জন্য বাহবা দিচ্ছে কারো কোন খতির তোয়াক্কা না করেই।

      তবে আফগানিস্তানের বেলায় পশ্চিমা দালাল হলুদ মিডিয়াগুলোর সুর ভিন্ন রকমের। নানা রকম ভুলভাল রিপোর্ট করে বিশ্বের সামনে তালেবানদের প্রশ্রবিদ্ধ করছে। তালিবান নারী শিক্ষা বন্ধ করে দিচ্ছে, স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দিচ্ছে – এমন নানান মিথ্যা সংবাদ বার বার প্রচার করে যাচ্ছে তারা।

      যদিও গত বছরের আগস্টে তালেবান ক্ষমতায় আসার সাথে সাথেই আফগানিস্তানে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে তালেবানরা ঘোষণা দিয়েছিলেন, নিরাপত্তার ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করে সবকিছু আগের মতই আবার চালু করে দেওয়া হবে। তবুও এই মিথ্যা প্রচারকারিদের মিথ্যা প্রচারণা থেমে থাকেনি।

      তবে তালিবান প্রশাসন ঠিকই ধারাবাহিকভাবে তাদের কথা রেখে যাচ্ছে, একে একে খুলে দিচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। গত বুধবার (০২-০২-২২) থেকে খুলে যাওয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যথাযথ পর্দার ব্যবস্থার সাথে ছাত্রদের সঙ্গে ক্লাসে ফিরেছেন ছাত্রীরাও।

      দেশটির শিক্ষা কর্মকর্তারা রয়টার্সকে বলেছেন, ছেলে শিক্ষার্থীদের থেকে শারীরিকভাবে দূরত্ব পালনের শর্তে মেয়েদের ক্লাসে ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যা তেমন অসম্ভব কোন শর্ত নয়। বরং আল্লাহ তায়ালার শরয়ী বিধান।

      দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর জালালাবাদের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, চলতি সপ্তাহে খুলে যাওয়া আফগানিস্তানের অন্যতম বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয় নানগরহার বিশ্ববিদ্যালয়ে পৃথক দরজা দিয়ে মেয়ে শিক্ষার্থীদের প্রবেশ করতে দেখেছেন তিনি।

      দেশটির সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির প্রশংসা করেছে জাতিসংঘ। দেশটিতে নারী শিক্ষার্থীরা যে ফিরতে যাচ্ছেন তার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।

      মঙ্গলবার এক টুইট বার্তায় আফগানিস্তানে নিযুক্ত জাতিসংঘ মিশন বলছে, ছেলে এবং মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় খুলে দেওয়ার ঘোষণাকে স্বাগত জানায় জাতিসংঘ। এটি এত গুরুত্বপূর্ণ যে, প্রত্যেক তরুণ মানুষেরই শিক্ষার সমান অধিকার রয়েছে।

      আফগানিস্তানের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, নারী শিক্ষার্থীদের আলাদা রাখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিভিন্ন ধরনের বিকল্প ব্যবস্থার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, শ্রেণিকক্ষে আলাদা বসা অথবা ছেলে এবং মেয়ে শিক্ষার্থীদের ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ক্লাসের ব্যবস্থা করা।

      নানগরহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান খলিল আহমাদ বিহসুদওয়াল বলেন, প্রতিষ্ঠানের ছেলে এবং মেয়ে শিক্ষার্থীরা আলাদা ক্লাসে অংশ নেবে; এই চর্চা ইতোমধ্যে অনেক প্রদেশে চালু রয়েছে।

      বুধবার কেবলমাত্র দেশটির উষ্ণতম প্রদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজধানী কাবুলসহ শীতপ্রবণ অঞ্চলের সব বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় চালুর কথা রয়েছে।

      কথিত প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবিরা আফগানিস্তানের ব্যাপারে নাক গলালেও, অন্যান্য দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধের ব্যাপারে উল্টো প্রশংসা করে। কথিত নারীবাদীরা আফগানিস্তানের মুসলিম নারীদের জন্য মায়াকান্না করলেও সহশিক্ষার কুফলে অগণিত নারী ধর্ষিত হচ্ছে, ইফটিজিংয়ের শিকার হচ্ছে, অনেক নারী বিবাহ ব্যতিত ঝুকিপূর্ণ গর্ভধারণ করছে, নবজাতকের লাশ ডাস্টবিনে নিক্ষেপ হচ্ছে – এই বিষয়গুলো তারা সম্পূর্ণ এড়িয়ে যায়।

      এদের প্রতিটা অভিযোগের জবাব তাই একে একে দিয়ে যাচ্ছেন ইসলামি ইমারত আফগানিস্তানের তালিবান প্রশাসন।

      তথ্যসূত্র :

      ১. আফগানিস্তানে খুলে গেল বিশ্ববিদ্যালয়, ক্লাসে ফিরল মেয়েরাও
      https://tinyurl.com/2p8bwx96২. নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে স্কুল খোলা রাখায় সিলেটে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X