Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ্ নিউজ # ১৯শে শাওয়াল, ১৪৪১ হিজরী # ১২ই জুন, ২০২০ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ্ নিউজ # ১৯শে শাওয়াল, ১৪৪১ হিজরী # ১২ই জুন, ২০২০ঈসায়ী।

    করোনা মহামারীতেও থেমে নেই কাশ্মীরে ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের আগ্রাসন, ২ সপ্তাহে ২৬ জনকে গুলি করে হত্যা



    করোনা মহামারীতেও থেমে নেই কাশ্মীরে ভারতীয় আগ্রাসন। মহামারিতে ভারতজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে, এমন পরিস্থিতিতে দখলকৃত কাশ্মীরে গত কয়েক মাস ধরে ‘জঙ্গি’ দমনের নামে সেনা অভিযান চালিয়ে নীরবে মুক্তিকামী ও বিরোধীদের হত্যা করছে মালাউন মোদি সরকার।

    বুধবার সোপিয়ানে ফের ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসীদের গুলিতে আপেলবাগানে লুকিয়ে থাকা ৪ মুক্তিকামী নিহত হয়েছেন। এই নিয়ে গত ২ সপ্তাহে ২৬ জন বিদ্রোহী কাশ্মীরিকে গুলি করে হত্যা করা হলো।
    গত রোববার থেকে সোপিয়ান এলাকায় ‘জঙ্গি’ নিধনের নামে লাগাতার এনকাউন্টার চালানো শুরু করে ভারতীয় সন্ত্রাসীরা। রোববার সোপিয়ানের জৈইনপোরা এলাকায় সন্ত্রাসীবাহিনীর এনকাউন্টারে ৫ মুক্তিকামী নিহত হয়। এর ২৪ ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই সোপিয়ানের পিঞ্জোরা এলাকা আত্মগোপনে থাকা ৪ মুক্তিকামীকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। সেই ধারা অব্যাহত থাকলো বুধবারও। এই নিয়ে গত ৪ দিনে মোট ১১ মুক্তিকামীকে হত্যা করলো ভারতীয় সেনা।

    সোপিয়ান জেলার সুগো হেন্দমা এলাকায় বুধবার সকাল থেকেই এনকাউন্টার শুরু করে সুরক্ষা বাহিনীর। পুলিশের সঙ্গে সেনা যৌথভাবে এই অপারেশন চালায়। কাশ্মীর পুলিশের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, সুগু এলাকায় চারদিক থেকে ‘জঙ্গি’দের ঘিরে ফেলে অভিযান চালানো হয়।


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38491/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ভারতের যোগী রাজ্যে গরু জবাই করলে দশ বছরের কারাদণ্ড, ৫ লাখ রুপি জরিমানা



    গরু জবাই পুরোপুরি বন্ধ করতে আরো কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করল ভারতের উত্তর প্রদেশ উগ্র ব্রাহ্মণ্যবাদী যোগী সরকার৷ যোগী রাজ্যে এবার গরু জবাই করলে দশ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ লক্ষ রুপি পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে৷ এর জন্য ১৯৫৫ সালের গো হত্যা আইনেও সংশোধন করছে উত্তর প্রদেশ সরকার৷ মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের বাসভবনে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়৷

    সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করা হবে৷ যেহেতু বর্তমান পরিস্থিতিতে বিধানসভা অধিবেশন কবে বসবে তা অনিশ্চিত, সেই কারণেই অধ্যাদেশ এনে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হচ্ছে৷ ভবিষ্যতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনেই আইনে সংশোধন আনা হবে৷
    গরু জবাই আটকাতে বর্তমান আইন যথেষ্ট কঠোর এবং প্রভাবশালী নয় বলেই মনে করছিল উত্তর প্রদেশ সরকার৷ রাজ্যে গরু জবাই আটকাতে তাই আরো কড়া আইনের কথা ভাবা হচ্ছিলো৷ কোনো অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বার একই অভিযোগ পাওয়া গেলে তার দ্বিগুণ শাস্তি হবে৷

    বর্তমানে যে গো হত্যা প্রতিরোধে যে আইন রয়েছে, তাতে ন্যূনতম শাস্তির কোনো উল্লেখ নেই৷ কিন্তু নতুন যে অধ্যাদেশ আনা হয়েছে, তাতে সাত বছরের জেল এবং ১০ হাজার রুপিজরিমানা অথবা ১০ বছরের জেল এবং ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার সংস্থান রাখা হয়েছে৷ রাজ্যপাল এই অধ্যাদেশে অনুমোদন দিলেই তা কার্যকর হবে৷

    সূত্র : নিউজ ১৮ ও টাইমস অব ইন্ডিয়া


    সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38488/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      দিল্লিতে গেরুয়া সন্ত্রাসী মুসলিম গণহত্যা: চার্জশিটে বিজেপি নেতাদের রেহাই, অভিযুক্ত মুসলিম বিক্ষোভকারীরাই



      গত ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লিতে মুসলিম গণহত্যার ঘটনায় পুলিশ যে সবশেষ চার্জশিট পেশ করেছে তাতে সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত বিজেপির নেতা-মন্ত্রীদের নাম উল্লেখই করা হয়নি।

      বরং দিল্লি পুলিশের অভিযোগপত্রে ওই গণহত্যার জন্য প্রধানত দায়ী করা হয়েছে সেই সব প্রতিবাদকারীদের, যারা শহরের নানা প্রান্তে তখন দেশের মুসলিম বিরোধী বিতর্কিত নতুন নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে তীব্র বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন।

      ওই গণহত্যার ঘটনায় যেসব এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বা গ্রেপ্তার হয়েছে – তা থেকে পরিষ্কার, ওই বিক্ষোভে জড়িত মুসলিম নেতা বা ছাত্রছাত্রীদেরই এখন দোষী বলে চিহ্নিত করা হচ্ছে।

      গত ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে দিল্লির উত্তর-পূর্ব প্রান্তে গেরুয়া সন্ত্রাসী হামলায় ৫৩ জনের অধিক মুসলিমকে হত্যা করা হয়েছিলো।

      তার ঠিক আগে শহরে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদ চলছিল – এবং পাশাপাশি বিজেপির নেতা-মন্ত্রীরাও প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে নানা উসকানিমূলক বক্তৃতা দিয়ে যাচ্ছিলেন।

      দিল্লি বিজেপির বিতর্কিত নেতা কপিল মিশ্রা ২৩ ফেব্রুয়ারি শহরের মৌজপুর চকে পুলিশের পাশে দাঁড়িয়েই হুমকি দিয়েছিলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতে থাকা অবধি তারা চুপ থাকবেন – কিন্তু তারপরও বিক্ষোভকারীরা রাস্তা খালি না-করে দিলে তারা জোর করে তাদের তুলে দেবেন, পুলিশের কথাও শুনবেন না।

      এর কিছুদিন আগে বিজেপির কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর এই প্রতিবাদকারীদের উদ্দেশ্য করেই জনসভা থেকে স্লোগান দেন “দেশের সঙ্গে যারা বেইমানি করছে তাদের গুলি করে মারা হবে।”

      কিন্তু দিল্লি পুলিশের চার্জশিটে গণহত্যা কীভাবে হল, তা নিয়ে যে দীর্ঘ ঘটনাপরম্পরা বর্ণনা করা হয়েছে তাতে এসব বক্তৃতার কোনও উল্লেখই নেই।

      ‘তদন্ত হয়েছে সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে’

      দিল্লির গণহত্যায়পীড়িতদের হয়ে অনেকগুলো মামলা লড়ছে আইনজীবী কলিন গঞ্জালভেস।

      তিনি বলছিলেন, “গণহত্যার সময় পুলিশের বিরুদ্ধেই মারধর, অগ্নিসংযোগ বা ভয় দেখানোর অন্তত আশি-নব্বইটা অভিযোগ এসেছে, কিন্তু পুলিশ একটারও এফআইআর নিতে রাজি হয়নি।”

      “আর ভিক্টিমদের বয়ানের ভিত্তিতে নয়, পুলিশ তদন্তটা সাজিয়েছে তাদের বানানো গল্প আর সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে। অথচ আমরা সবাই জানি গণহত্যার মূলে ছিল বিজেপি নেতা-মন্ত্রীদের ঘৃণা ছড়ানো ভাষণ!”

      সাংবাদিক-অ্যাক্টিভিস্ট সারা নাকভিও বিবিসিকে বলছিলেন, “বেশির ভাগ টিভি চ্যানেলের ন্যারেটিভে যেভাবে নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীদের দেশদ্রোহী সাজানো হয়েছে – দিল্লি পুলিশও ঠিক সেই লাইনেই তদন্ত করেছে।”

      “মনে রাখতে হবে ওই প্রতিবাদ ছিলো নাগরিকদের সমানাধিকারের দাবিতে একটা সিভিল রাইটস মুভমেন্ট। আর দিল্লি পুলিশের চার্জশিট পড়লে মনে হচ্ছে মুসলিমরা এতই চালাক আর ক্ষমতাশালী যে তারা নিজেরাই নিজেদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে!

      দিল্লিতে শাহীনবাগ, জামিয়া মিলিয়া বা জাফরাবাদের মতো যারা নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন, দিল্লি পুলিশ গণহত্যায় তাদের ভূমিকা বিস্তারিত বর্ণনা করেছে – এবং এরা প্রায় সবাই মুসলিম। সূত্র: বিবিসি।


      সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38494/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতের দাবিকৃত ভূখণ্ড মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করে নেপালের সংসদে বিল পাশ



        ভারতের দাবি করা বিতর্কিত ভূখণ্ড মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধান সংশোধনের অনুমোদন দিয়েছে নেপাল সরকার। মঙ্গলবার রাতে নেপালের পার্লামেন্ট সর্বসম্মতিক্রমে দেশটির নতুন রাজনৈতিক মানচিত্র এবং নতুন জাতীয় প্রতীক নির্ধারণের জন্য সংবিধান সংশোধনের এ অনুমোদন দেয়।
        তবে এখনও তাতে অনুমোদন দেয়নি নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী বান্দারি। নেপালের প্রেসিডেন্ট অনুমোদন দেয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে সংবিধান সংশোধন কার্যকর হবে।

        বিসিসি জানায়, নেপালের সংশোধিত মানচিত্রে ও প্রতীকে লিপুলেখ, কালাপানি এবং লিম্পিয়াধাউরাকে দেশটির ভূখণ্ড হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে দেখানো হবে। ১৮১৬ সালের সুগাউলি চুক্তি অনুযায়ী নেপাল এই দাবি করে আসছিলো। ভারত সেই দাবি নাকচ করে দিয়ে আসছে।

        নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রদীপ গাওয়ালি দিল্লির অসহযোগিতা নিয়ে উদ্বেগ এবং হতাশা প্রকাশ করে সংসদে বলেছেন, নেপাল ওই ভূখণ্ডের দাবি নিয়ে কূটনীতিক আলোচনার প্রস্তাব দিলেও ভারত তাতে সাড়া দেয়নি।

        খবরে বলা হয়, মে মাসের মাঝামাঝিতে বিতর্কিত ভূখণ্ড কালাপানি আর লিপুলেখকে নিজেদের মানচিত্রে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নেপাল সরকার।


        সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38497/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          কলম্বাসের ভাস্কর্যের ‘শিরশ্ছেদ’ করলো বিক্ষোভকারীরা



          যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বোস্টনে আমেরিকার আবিষ্কারক ক্রিস্টোফার কলম্বাসের ভাস্কর্যের শিরশ্ছেদ করেছে বিক্ষোভকারীরা। দেশটিতে শুরু হওয়া বর্ণবাদ বিরোধী বিক্ষোভের জেরে গতকাল বুধবার এ ঘটনা ঘটে।

          জানা গেছে, বোস্টন শহরের আটলান্টিক এভিনিউয়ের ক্রিস্টোফার কলম্বাস পার্কের ওই মূর্তির মাথা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এদিন সকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ হিসেবে চিহ্নিত করে রাখে।

          ১৪৯২ সালের ১২ অক্টোবর আমেরিকা আবিষ্কার করেন ইতালীয় নাগরিক ক্রিস্টোফার কলম্বাস। স্পেনের তৎকালীন রানির অর্থানুকূল্যে এ ভূখণ্ডে অবতরণ করেন তিনি। তবে আমেরিকার আবিষ্কারক হিসেবে কলম্বাসের ভাবমূর্তি যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমেই ম্রিয়মান হয়ে পড়ছে।

          সমালোচকদের অনেকেই কলম্বাসকে আমেরিকায় ইউরোপীয় উপনিবেশবাদের হোতা এবং স্থানীয় আদিবাসীদের ওপর গণহত্যার অগ্রদূত হিসেবে আখ্যায়িত করে থাকেন। জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডের জেরে যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া বর্ণবাদ বিরোধী বিক্ষোভের সময়ে কলম্বাস বিরোধী মনোভাব জোরালো হয়েছে।

          এর আগে ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে তার একটি ভাস্কর্যে আগুন দেয় বিক্ষোভকারীরা। স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার রাতে ভার্জিনিয়ার রিচমন্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর ভাস্কর্যটি লেকের পানিতে ফেলে দেয় বিক্ষোভকারীরা। আমাদের সময়

          বোস্টন শহরে আক্রান্ত হওয়া কলম্বাসের মূর্তিটি এর আগেও আক্রান্ত হয়েছে। ২০০৬ সালেও একবার মূর্তিটির মাথা ভেঙে ফেলা হয়। ২০১৫ সালের জুন মাসে মূর্তিটির গোড়ায় লিখে দেওয়া হয় ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’।


          সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38500/
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ‘দ্বিতীয় দফা’ সংক্রমণে শীর্ষ তালিকায় এবার ভারত



            জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এখন প্রতিদিন দেশটিতে নতুন করে ১০ হাজারের বেশি লোক করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। এর মধ্যেই গত ৮ জুন ভারতজুড়ে লকডাউন শিথিল করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ বা সেকেন্ড ওয়েভে ভারতে বড় বিপর্যয় নেমে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। জাপানের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, সেকেন্ড ওয়েভে যেসব দেশের পরিস্থিতি মারাত্মক হবে এমন ১৫টি দেশের তালিকায় রয়েছে ভারত।

            এদিকে গতকাল পর্যন্ত ভারতে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৭৬ হাজার ৫৮৩ জনে। এর ওপরে রয়েছে স্পেন, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ৮৯ হাজার ৪৬। কিন্তু ভারতে যেখানে লাফিয়ে লাফিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে এতে খুব শিগগিরই স্পেনকে টপকে যাবে দেশটি। কেননা স্পেনে নতুন সংক্রমণের সংখ্যা খুবই কম।

            ভারতে সংক্রমণ বৃদ্ধির মধ্যেই গত সোমবার অফিস, আদালত, রেস্তোরাঁ, শপিংমলসহ উপাসনালয় খুলে দেওয়া হয়েছে। অর্থনীতির চাকায় গতি আনতেই এ পথ বেছে নিয়েছে দেশটির সরকার। তবে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন এতে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে পারে। এমন হলে ভারতে আবার লকডাউন জারি করা লাগতে পারে। খবর: আমাদের সময়

            জাপানের গবেষণা প্রতিষ্ঠান নমুরা (ঘড়সঁৎধ) জানিয়েছে, করোনা আক্রান্তের সূচকে ঝুঁকিপূর্ণ ১৫ দেশের মধ্যে রয়েছে ভারত। প্রতিষ্ঠানটি জরিপ করা হয়েছে বিশ্বের ৪৫টি বড় অর্থনীতির ওপর। এতে লকডাউন তোলার পর করোনা আক্রান্ত কতটা বাড়ছে তার হিসাব করা হয়।

            গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ বা সেকেন্ড ওয়েভের ঝুঁকি প্রবল, এমন দেশগুলোর তালিকায় প্রথম সারিতেই রয়েছে ভারত।

            এতে আরও বলা হয় ‘জরিপে একটি মিশ্র ফল পাওয়া গেছে। অর্থনীতির বড় অংশ খুলে গেছে এমন ১৭টি দেশে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আসার লক্ষণ নেই। ১৩টি দেশের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, দ্বিতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা নাকচ করা যাচ্ছে না। ১৫টি দেশের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, দ্বিতীয় ঢেউকের ঝুঁকি প্রবল। এ সর্বোচ্চ ঝুঁকির তালিকায় রয়েছে ভারত।

            জরিপে ৪৫টি দেশকে তিন ভাগে রাখা হয়েছে। প্রথম ভাগে হলো-অন ট্র্যাক অর্থাৎ সব কিছু স্বাভাবিক। দ্বিতীয় হচ্ছে, ওয়ার্নিং সাইনস বা সতর্কতামূলক লক্ষণ এবং তৃতীয় হলো ডেঞ্জার জোন বা দ্বিতীয় ঢেউয়ের ঝুঁকি প্রবল। ভারতের নাম রয়েছে সর্বশেষ তৃতীয় অর্থাৎ ডেঞ্জার জোনে।

            ভারতের সঙ্গে রয়েছে ইন্দোনেশিয়া, চিলি, পাকিস্তান, সুইডেন, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ আফ্রিকা ও কানাডা। দ্বিতীয় ঢেউয়ের ঝুঁকি নেই বললেই চলে এমন তালিকায় রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি ও দক্ষিণ কোরিয়া। এ ছাড়া জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য রয়েছে ঝুঁকিপ্রবণ দেশের তালিকা।


            সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38506/
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বর্তমান ভারত / ইন্ডিয়াকে সাইস করতে হলে চতুর্থদিক থেকে আক্রমণ করতে হবে। ইন্ডিয়ান মালুদের যেখানেই পাওয়া যাবে টার্গেট করা হবে। আমাদের দেশের উপর দিয়েও এই জালিম মালুয়ানরা যাতায়াত করে তাদেরকে টার্গেট করে হত্যা করা সময়ের দাবী।
              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

              Comment


              • #8
                চীনা সেনা ৮ কি.মি ভারতের ভেতরে থাকলেও অস্বীকারও করছে না দিল্লি!



                চীন লাদাখে ভারতীয় ভূখণ্ড দখল করে ফেলেছে বলে এবার সরাসরি অভিযোগ তুলল কংগ্রেস। রাহুল গান্ধীর এই অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেনি নরেন্দ্র মোদি সরকার। আবার স্বীকারও করেনি।

                কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ, লাদাখের বিজেপি সাংসদ জাময়াঙ্গ সেরিং নামগিয়াল রাহুলকে আজ পাল্টা আক্রমণ করে বলেছেন, কংগ্রেস জমানাতেই চীন লাদাখের অনেকটা অংশ দখল করে ফেলেছিলো।

                কিন্তু রাহুলের দাবি, “চীনারা হেঁটে হেঁটে ঢুকে লাদাখে আমাদের ভূখণ্ড দখল করে ফেলেছে।”

                তবে তা অসত্য বলে রবিশঙ্কর প্রসাদ বা বিজেপি সাংসদ উড়িয়ে দেননি। লাদাখে চীন ভারতীয় এলাকা দখল করে রাখেনি বলেও তারা দাবি করেননি।

                ভারতীয় সেনা সূত্র বলছে, প্যাংগং লেকের চার নম্বর ফিঙ্গার থেকে আট নম্বর ফিঙ্গার পর্যন্ত গোটা এলাকা চীন মে মাসের গোড়া থেকেই দখল করে রেখেছে এবং ওই এলাকায় ভারতীয় সেনার কোনো নজরদারিই হচ্ছে না।

                প্যাংগং লেকের মাঝে মাঝে পাহাড়ের কিছু অংশ আঙুলের মতো ঢুকে রয়েছে। এগুলিকে ‘ফিঙ্গার’ বলা হয়। প্রসঙ্গত, দুই সেনাবাহিনীর মধ্যে বুধবারও বৈঠক হয়েছে।

                ৫ মে লাদাখের প্যাংগং লেক এলাকায় ভারত ও চীনের সেনার সংঘাত শুরু হয়। তারপর থেকেই দুই বাহিনী লাদাখে পরস্পরের চোখে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে।

                তারপর থেকেই দুই বাহিনী লাদাখে পরস্পরের চোখে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে। শনিবার দুই সেনার কমান্ডার স্তরে বৈঠক হওয়ার পরে ভারত ও চীনের সেনা লাদাখের তিনটি জায়গা-গলওয়ান ভ্যালির ১৪ ও ১৫ নম্বর নজরদারি এলাকা, গোগরা-হট স্প্রিংস-এর ১৭ নম্বর নজরদারি এলাকায় মুখোমুখি অবস্থান থেকে পিছু হটেছে।

                চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রও আজ বেইজিংয়ে জানিয়েছেন, কূটনৈতিক ও সামরিক স্তরে আলোচনায় যে ঐকমত্য হয়েছে, সেই অনুযায়ী দু’পক্ষ কাজ করছে।

                কিন্তু ভারতীয় সেনাকর্তারা একান্তে মানছেন, সংঘাতের যে মূল এলাকা, সেই প্যাংগং লেকের উত্তর তীরে পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়নি। সেখানে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে চীনের সেনা প্রায় ৮ কিলোমিটার ভেতরে ঢুকে এসেছে। ভারত চাইছে, এপ্রিলে যে যে যেখানে ছিল, সেই স্থিতাবস্থা বজায় থাকুক। কিন্তু চীন এ নিয়ে আলোচনাতেই রাজি নয়।

                তাদের দাবি, এখন তারা যেখানে রয়েছে, সেই স্থিতাবস্থা বজায় রাখা হোক। ভারতীয় সেনার যুক্তি, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে ভারতের দিক থেকে কোনো অস্পষ্টতা নেই। তা সামরিক মানচিত্রে স্পষ্ট দেখানো রয়েছে। যদিও ২০০২-সালে দু’দেশের বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠীর বৈঠকে চীন তা ফিরিয়ে দেয়।

                নয়াদিল্লির দাবি, চীন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন এলাকা থেকে প্রায় হাজার দশেক সেনা, কামান ও ট্যাঙ্ক রেজিমেন্ট সরালে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরবে। অতীতে ডোকলামে ভারত-চীনের সেনা সংঘাতের অবস্থান থেকে পিছু হঠার পরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সরকারি বিবৃতি দিয়েছিল। কিন্তু পূর্ব লাদাখের তিনটি জায়গা থেকে দুই সেনা কিছুটা পিছু হটলেও খাতায়-কলমে মোদি সরকার এখনও কিছু বলতে নারাজ। এখানেই বিরোধীরা প্রশ্ন তুলেছেন।

                রাহুল গান্ধী বুধবার সকালে টুইট করেন, “চীনারা হেঁটে হেঁটে ঢুকে লাদাখে আমাদের ভূখণ্ড দখল করে ফেলেছে। প্রধানমন্ত্রী একেবারে নীরব। তিনি উধাও হয়ে গিয়েছেন। ”
                সূত্র: বিডি প্রতিদিন


                সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38509/
                আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  নীলফামারীতে হিন্দু অফিসার বিরুদ্ধে ৯৩ লাখ টাকার চাল ও বস্তা আত্মসাতের অভিযোগ

                  নীলফামারীর ডিমলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) হিন্দু হিমাংশু কুমার রায়ের বিরুদ্ধে প্রায় ১৯০ টন চাল ও সাড়ে ১৩ হাজার খালি বস্তা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।

                  নীলফামারী জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কাজী সাইফুদ্দিন অভি জানান, ওই কর্মকর্তা গত বছরের ১৪ জুন ডিমলা উপজেলার খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। এর পর তার বিরুদ্ধে বেশ কিছু অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ২৪ মার্চ খাদ্য বিভাগের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলে এ কমিটি ৮ জুন তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।

                  প্রতিবেদনে দেখা যায় তিনি দায়িত্বে থাকাকালে সরকারি গুদামের ১৮৯ দশমিক ২৭০ টন চাল ও ১৩ হাজার ৪২৫ খালি বস্তা আত্মসাৎ করেছেন। যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৯৩ লাখ টাকা। তিনি আরও বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর খাদ্য বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ও তদন্ত কমিটি গত সোমবার ওই খাদ্য গুদামে গেলে তিনি পালিয়ে যান। ফলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়।
                  সূত্র: আমাদের সময়


                  সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/12/38503/
                  আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ আপনি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।
                    ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

                    Comment


                    • #11
                      আল্লাহ তা‘আলা আল-ফিরদাউস নিউজ টিমকে কবুল করুন ও তাদের কাজে আরো বারাকাহ দান করুন। আমীন
                      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                      Comment

                      Working...
                      X