শাম | মার্কিন ড্রোন হামলায় শাহাদাত বরণ করলেন আল-কায়েদার এক উমারাসহ প্রখ্যাত একজন দাঈয়ী।
আল-কায়েদা সিরিয়ান ভিত্তিক শাখা তানযিম হুররাস আদ-দ্বীনের উমারাদের গাড়ি লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী বাহিনী।
সিরিয়ান ভিত্তিক কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে যে, ইদলিব সিটির “আরিহা” পল্লি এলাকতে তানযিম হুররাস আদ-দ্বীনের উমারদের বহনকারী একটি গাড়ি লক্ষ্য ড্রোন হামলা চালিয়য়েছে ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী বাহিনী। এতে শাহাদাত বরণ করেছেন শাইখ “কাসসাম আল-উর্দুনী” ও প্রখ্যাত দাঈয়ী “বিলাল আস-সান’আনী” রহিমাহুমুল্লাহ।
শহিদ শাইখ কাসসাম আল-উর্দুনী হাফিজাহুল্লাহ্ ছিলেন তানযিম হুররাস আদ-দ্বীনের সামরিক বিভাগের ডিপুটি। এছাড়াও তিনি “জাইশুল বাদিয়া” এর প্রধান আমীরও ছিলেন। তাহরিরুশ শাম যখন আল-কায়েদা থেকে বায়াত ভঙ্গ করে এবং একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিতে থাকে, তখন তিনি তাহরিরুশ শাম ত্যাগ করেন এবং হকপন্থি মুজাহিদদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা করে ছিলেন “জাইশুল বাদিয়া” নামক নতুন সংগঠন।
এরপর আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় উমারাদের পরামর্শে তিনি তার দল জাইশুল বাদিয়া এবং ছোট বড় আরো ২১টি দলের প্রধান উমারাগণ নিজেদের সংগঠনীক নাম বিলুপ্ত করে গঠন করেন “তানযিম হুররাস আদ-দ্বীন”। যা বর্তমান আল-কায়েদা সিরিয়ান শাখা নামে পরিচিত।
শাহাদাতের পূর্বে আল-কায়েদা সমর্থিত গ্রুপগুলোর নতুন জোট (ফাসবুতু) এর বৈঠক শেষে গাড়ি দিয়ে নিজ অবস্থানে ফিরার পথেই তাদের উপর এই হামলার ঘটনা ঘটে।
জানা যায় যে, ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর ড্রোন হামলার পূর্বে উক্ত এলাকার আকাশ পথে ৩টি তুর্কি যুদ্ধবিমান টহল দিয়েছিলো, এর কিছুক্ষণ পরেই মুজাহিদদের উপর ড্রোন হামলাটি চালায় ক্রুসেডার আমেরিকা।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী শামে তাদের সকল বিমান ও ড্রোন হামলাগুলো তুরষ্কে অবস্থিত ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর ৫টি সামরিক ঘাঁটি হতেই পরিচালিত হয়ে আসছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/15/38642/
আল-কায়েদা সিরিয়ান ভিত্তিক শাখা তানযিম হুররাস আদ-দ্বীনের উমারাদের গাড়ি লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী বাহিনী।
সিরিয়ান ভিত্তিক কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে যে, ইদলিব সিটির “আরিহা” পল্লি এলাকতে তানযিম হুররাস আদ-দ্বীনের উমারদের বহনকারী একটি গাড়ি লক্ষ্য ড্রোন হামলা চালিয়য়েছে ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী বাহিনী। এতে শাহাদাত বরণ করেছেন শাইখ “কাসসাম আল-উর্দুনী” ও প্রখ্যাত দাঈয়ী “বিলাল আস-সান’আনী” রহিমাহুমুল্লাহ।
শহিদ শাইখ কাসসাম আল-উর্দুনী হাফিজাহুল্লাহ্ ছিলেন তানযিম হুররাস আদ-দ্বীনের সামরিক বিভাগের ডিপুটি। এছাড়াও তিনি “জাইশুল বাদিয়া” এর প্রধান আমীরও ছিলেন। তাহরিরুশ শাম যখন আল-কায়েদা থেকে বায়াত ভঙ্গ করে এবং একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিতে থাকে, তখন তিনি তাহরিরুশ শাম ত্যাগ করেন এবং হকপন্থি মুজাহিদদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা করে ছিলেন “জাইশুল বাদিয়া” নামক নতুন সংগঠন।
এরপর আল-কায়েদার শীর্ষস্থানীয় উমারাদের পরামর্শে তিনি তার দল জাইশুল বাদিয়া এবং ছোট বড় আরো ২১টি দলের প্রধান উমারাগণ নিজেদের সংগঠনীক নাম বিলুপ্ত করে গঠন করেন “তানযিম হুররাস আদ-দ্বীন”। যা বর্তমান আল-কায়েদা সিরিয়ান শাখা নামে পরিচিত।
শাহাদাতের পূর্বে আল-কায়েদা সমর্থিত গ্রুপগুলোর নতুন জোট (ফাসবুতু) এর বৈঠক শেষে গাড়ি দিয়ে নিজ অবস্থানে ফিরার পথেই তাদের উপর এই হামলার ঘটনা ঘটে।
জানা যায় যে, ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর ড্রোন হামলার পূর্বে উক্ত এলাকার আকাশ পথে ৩টি তুর্কি যুদ্ধবিমান টহল দিয়েছিলো, এর কিছুক্ষণ পরেই মুজাহিদদের উপর ড্রোন হামলাটি চালায় ক্রুসেডার আমেরিকা।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী শামে তাদের সকল বিমান ও ড্রোন হামলাগুলো তুরষ্কে অবস্থিত ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনীর ৫টি সামরিক ঘাঁটি হতেই পরিচালিত হয়ে আসছে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/15/38642/
Comment