কাশ্মীর । শ্রীনগরে অর্ধশত মুসলিম পরিবারকে উচ্ছেদ করছে ভারতীয় প্রশাসন
কাশ্মীরের শ্রীনগরের অন্তর্গত ইয়ারকান্দ সারাই এলাকায় বসবাসরত অর্ধশত মুসলিম পরিবারকে জোরপূর্বক বাসস্থান ছাড়তে বাধ্য করছে উগ্রহিন্দুত্ববাদী ভারতীয় প্রশাসন।
এ ব্যাপারে নির্দেশনামা জারি করে বলা হয়েছে যে, আগামী ৭ দিনের মধ্যে মুসলিমরা তাদের বাসস্থান ত্যাগ না করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন বলছে, ইয়ারকান্দ সারাই এর দালানগুলোতে মুসলিম পরিবারগুলো “বেআইনিভাবে” বসবাস করছে। অথচ আব্দুল রশিদ নামে সেখানে বসবাসরত এক বৃদ্ধ বলছেন, দীর্ঘ ৬৬ বছর অর্থাৎ ৫ যুগের অধিক সময় ধরে দালানগুলোতে তারা থাকছেন। তিনি বলেন, “যদি আমাদের ঘর ছাড়তে বাধ্য করা হয়, তাহলে এখানে বসবাসরত ৫০টি পরিবার উদ্বাস্তু হয়ে যাবে। সরকারের যদি দালানগুলোকে কোনো কাজে ব্যবহারের জন্য বিশেষ দরকার হয়, তাহলে অন্তত আমাদের আবাসনের বিকল্প ব্যবস্থা করা উচিত!”
কাশ্মীরের মুসলিমদের জন্য জমিনকেও সংকীর্ণ করে ফেলছে হিন্দুত্ববাদী ভারত। গ্রেফতার, যুলুম এর পর এখন মাথা গোঁজার স্থান ভিটেমাটিও কেড়ে নিচ্ছে এই উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।
তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, কাশ্মীরজুড়ে চলমান প্রতিরোধ যুদ্ধের বদলা নিতেই এখন মুসলিমদের উচ্ছেদ করতে চায় হিন্দুত্ববাদী দখলদাররা। আর কাশ্মীরের ডেমোগ্রাফি বদল করার ঘোষণা ত তারা আগেই দিয়ে রেখেছে।
কাশ্মীরের শ্রীনগরের অন্তর্গত ইয়ারকান্দ সারাই এলাকায় বসবাসরত অর্ধশত মুসলিম পরিবারকে জোরপূর্বক বাসস্থান ছাড়তে বাধ্য করছে উগ্রহিন্দুত্ববাদী ভারতীয় প্রশাসন।
এ ব্যাপারে নির্দেশনামা জারি করে বলা হয়েছে যে, আগামী ৭ দিনের মধ্যে মুসলিমরা তাদের বাসস্থান ত্যাগ না করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন বলছে, ইয়ারকান্দ সারাই এর দালানগুলোতে মুসলিম পরিবারগুলো “বেআইনিভাবে” বসবাস করছে। অথচ আব্দুল রশিদ নামে সেখানে বসবাসরত এক বৃদ্ধ বলছেন, দীর্ঘ ৬৬ বছর অর্থাৎ ৫ যুগের অধিক সময় ধরে দালানগুলোতে তারা থাকছেন। তিনি বলেন, “যদি আমাদের ঘর ছাড়তে বাধ্য করা হয়, তাহলে এখানে বসবাসরত ৫০টি পরিবার উদ্বাস্তু হয়ে যাবে। সরকারের যদি দালানগুলোকে কোনো কাজে ব্যবহারের জন্য বিশেষ দরকার হয়, তাহলে অন্তত আমাদের আবাসনের বিকল্প ব্যবস্থা করা উচিত!”
কাশ্মীরের মুসলিমদের জন্য জমিনকেও সংকীর্ণ করে ফেলছে হিন্দুত্ববাদী ভারত। গ্রেফতার, যুলুম এর পর এখন মাথা গোঁজার স্থান ভিটেমাটিও কেড়ে নিচ্ছে এই উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।
তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, কাশ্মীরজুড়ে চলমান প্রতিরোধ যুদ্ধের বদলা নিতেই এখন মুসলিমদের উচ্ছেদ করতে চায় হিন্দুত্ববাদী দখলদাররা। আর কাশ্মীরের ডেমোগ্রাফি বদল করার ঘোষণা ত তারা আগেই দিয়ে রেখেছে।
Comment