Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৪ঠা রমাদান, ১৪৪৩ হিজরি।।০৬ই এপ্রিল, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৪ঠা রমাদান, ১৪৪৩ হিজরি।।০৬ই এপ্রিল, ২০২২ ঈসায়ী।

    আবারো সাধু সম্মেলনে কুখ্যাত নরসিংহানন্দের উস্কানিমূলক মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্য : এবার দিল্লিতে

    গোটা ভারতে এখন মুসলিম বিদ্বেষের আগুন জ্বলছে, চলছে মুসলিম গণহত্যার চূড়ান্ত প্রস্তুতি। আর সেই আগুনে নিয়মিত ঘি ঢেলে যাচ্ছে নামধারী উগ্র হিন্দু সাধু সন্নাসীরা।

    এবার দিল্লিতে হিন্দুদের সাধু সম্মেলনে আবারও উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়েছে কুখ্যাত সাধু নরসিংহানন্দ। পূর্বের ন্যায় আবারও মুসলিদের প্রতি ঘৃণা ছড়ানাের উদ্দেশ্যে প্রতিহিংসামূলক ভাষণ দিয়েছে সে। আর সেই হিংসা ছড়ানাের কাজ সে অন্য কোনাে স্থান থেকে নয়, বরং খােদ রাজধানী দিল্লিতে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসনের নাকের ডগায় বসেই করেছে।

    গত(০৩/০৪/২২)রবিবার রাজধানী দিল্লীর বুরারি নামে এলাকায় আয়ােজিত একটি সাধু সম্মেলনে উপস্থিত হয় নরসিনহানন্দ। এবং সেখানে দেশের নানা প্রান্ত থেকে প্রায় শ’দুয়েক সাধু হাজির হয়েছে এই খবর পেয়ে কয়েকজন মুসলিম সাংবাদিক সেখানে পৌঁছে যান। কিন্তু সেখানে যাওয়ার কারণে সাধুরা তাঁদের মুসলিম জিহাদী রিপোটার্স আখ্যা দিয়ে মারধর করে। এই সন্ত্রাসী সাধুদের গডফাদার ছিল সেই জ্যোতি নরসিংহানন্দ সরস্বতী।

    এই ধর্ম সম্মেলন থেকে মুসলিমদের প্রতি চরম ঘৃণা বর্ষণের পাশাপাশি হিংসায় উস্কানি দেওয়া হয়। বিশ্লেষকগণের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হচ্ছে দিল্লি পুলিশের নাকের ডগায় বসে কীভাবে এই ধরনের ধর্মীয় উস্কানি মূলক অনুষ্ঠান করা হল। ইতিপূর্বেও মুসলিম গণত্যার ডাক দেওয়ার পর পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার সাথে হাসি মজাক করার ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল।

    কিন্তু এসব নিয়ে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসনের কোন মাথা ব্যাথা নেই। তারা শুধু মুসলিমদের কিভাবে দমিয়ে রাখা যায়- সে ব্যবস্থা করতেই মশগুল। বিশ্লেষকদের মতে, মুসলিম গণহত্যা চালাতে পথ সহজ করে দিচ্ছে তারা। আর এতে করে সাধারণ বেসামরিক মুসলিমদের মধ্যে আতঙ্ক বহুগুণে বেড়ে গেছে। কারণ রাজধানী দিল্লিতে হিন্দুত্ববাদীরা উস্কানিমূলক মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্য দিতে পারলে, অন্য জায়গায় গণহত্যা চালাতেও দ্বিধা করবে না।

    উল্লেখ্য, গত বছর ডিসেম্বরে উত্তরাখণ্ডেও এই ধরনের এক সাধু সম্মেলনে জ্যোতি নরসিংহ উস্কানিমূলক বক্তব্য দেয়। সেই সম্মেলনের ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই দেশ জুড়ে শুরু হয় প্রবল মুসলিম বিদ্বেষ।

    সচেতন মহল তাই প্রশ্ন তুলেছেন, জ্যোতি নরসিংহানন্দ সরস্বতী এত বড় বড় ক্রাইম করার পরও কীভাবে ছাড়া পায়। আবারও একই ধরনের বিদ্বেষী ভাষণ দেওয়ার সাহসই বা কীভাবে হল তার। আর অন্যদিকে, মুসলিমরা কোন অপরাধ না করের বছরের পর বছর হিন্দুত্ববাদীদের মিথে মামলায় কারাগারে থাকতে হচ্ছে। হিন্দু হলেই কি সাত খুন মাফ এমন প্রশ্ন এখন মুসলিমদের জনমনে ঘুরপাক খাচ্ছে।

    তথ্যসূত্র:
    ——–
    1.Journalists attacked at Hindutva event in Delhi as mob calls Muslim reporters ‘jihadi’

    -https://tinyurl.com/2rnwxw85

    2.Journalists ‘Attacked’ During Burari Hindu Mahapanchayat, Where Anti-Muslim Speeches Were Made

    https://tinyurl.com/22jp737r

    3.এবার দিল্লিতে হিন্দুদের সাধু সম্মেলনে আবারও উস্কানি মূলক বক্তব্য দিয়েছে কুখ্যাত সাধু নরসিংহানন্দ

    https://tinyurl.com/rdb96vuf

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    সিরিয়া | স্কুলগামী শিশুদের উপর রুশ-সমর্থিত সরকারি বাহিনীর হামলা : নিহত ৪ শিশু




    পবিত্র এই রমজান মাসেও উত্তর সিরিয়ার ইদলিব সিটিতে হামলা চালাচ্ছে রুশ-ইরান সমর্থিত আসাদ সরকারের কুখ্যাত নুসাইরি বাহিনী। এতে প্রতিদনই প্রাণ হারাচ্ছেন অনেক নিরপরাধ মুসলিম। এসব হামলার মাধ্যমে সিরিয়ায় এখনো বেসামরিক গণহত্যা অব্যাহত রেখেছে আসাদ সরকার।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ এপ্রিল সকালে ইদলিবের একটি গ্রামাঞ্চলে হামলা চালিয়েছে আসাদ সরকারের কুখ্যাত নুসাইরি আর্টিলারি বাহিনী। জানা যায় যে, স্কুলে যাওয়া পথে শিশুদের লক্ষ্য করে গুলি ও বোমা হামলা চালায় নুসাইরি শিয়ারা। ফলে বর্বরোচিত এই হামলায় স্কুলগামী ৪ শিশু প্রাণ হারায়। হামলটি ইদলিবের মারাত নাসান বসতির কাছে চালানো হয়েছিল বলে জানা গেছে।সম্প্রতি, রাশিয়ান এবং ইরান-সমর্থিত নুসাইরি শিয়া শাসকের বাহিনী ইদলিবে বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে তাদের বোমাবর্ষণ অব্যাহত রেখেছে। শিয়াদের এসব হামলায় অসংখ্য বেসামরিক নাগরিক, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু, প্রাণ হারাচ্ছেন।নীরব বিশ্ব বিবেককে তাই জাগিয়ে তুলতে, মুসলিম উম্মাহকে সিরিয়ার মুসলিমদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন হক্কপন্থী উলামায়ে কেরাম। তারা এও বলেছেন, উম্মাহ যেন তাদেরকে ভুলে না যায়।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3

      কাশ্মীর | স্বাধীনতাকামী মুসলিমদের হামলায় ১ হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় সেনা নিহত, আহত অপর ১ দখলদার



      হিন্দুত্ববাদী ভারত-অধিকৃত কাশ্মিরের প্রধান শহরে স্বাধীনতাকামী মুসলিমদের হামলায় এক ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য নিহত এবং অপর এক দখলদার আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।দখলদার পুলিশ আরও জানায়, সোমবার শ্রীনগরের প্রধান ব্যবসায়িক কেন্দ্রে টহলরত হিন্দুত্ববাদীদের আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে মোটরসাইকেলে করে আসা দুইজন স্বাধীনতাকামী। পরে আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।ঘটনার পর পুলিশ এবং সন্ত্রাসী জওয়ানরা সেই এলাকা ঘিরে ফেলে এবং স্বাধীনতাকামীদের খোঁজে তল্লাশি চালায় বলে দাবি করে তারা। তবে তাদের দাবীকৃত নহতের সংখ্যার চেয়ে নিহত সিত্রুর প্রকৃত সংখ্যা যে বেশি, সে ব্যপারে বিশ্লেষকমহল একমত। কারণ নিজেদেরকে জাহির করতে গিয়ে তারা সবসময়ই নিজেদের নিহতের সংখ্যা কম করে দেখায়।উল্লেখ্য, হিন্দুত্ববাদী ভারত শাসিত কাশ্মীর উপমহাদেশের স্বাধীনতার সূচনালগ্ন থেকেই বিরোধপূর্ণ একটি এলাকা। ১৯৮৯ সালে কাশ্মীরি মুসলিমরা উগ্র ভারতীয়দের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করার জন্য লড়াই করে আসছে। আর এই লড়াইয়ে প্রাণ হারিয়েছে প্রায় ৯৬,০০০ হাজার কাশ্মীরি মুসলিম। এছাড়াও ধর্ষণের শিকার হয়েছে প্রায় ১১ হাজার মুসলিম নারী।
      তথ্যসূত্রঃ
      ——–
      1. India soldier killed, labourers wounded in Kashmir attacks
      https://tinyurl.com/yz9n3ppc

      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        কট্টরপন্থী হিন্দু মিলিশিয়াদের লাগানো আগুনে ভস্মীভূত অন্তত ৪০টি মুসলিম বাড়ি

        ভারতের রাজস্থানের কারাউলি জেলায় উগ্র হিন্দুত্ববাদী যুবকদের দেয়া আগুনে পুড়ে গেছে ৪০ এর অধিক মুসলিম পরিবারের ঘর।

        আঞ্চলিক সূত্র হতে জানা যায়, গত ০২ এপ্রিল শনিবার সন্ধ্যা থেকে ‘হিন্দু নববর্ষ’ উদযাপন করার নাম করে ইসলাম বিদ্বেষী স্লোগান দিয়ে র‍্যালি শুরু করে উগ্র হিন্দুত্ববাদী গ্রুপ ‘হিন্দু সেনা’।

        মোটরবাইকে করে এই র‍্যালি করার সময় তারা লাউডস্পিকারে “টোপি ওয়ালা সার ঝুকাকে জায় শ্রীরাম বোলেগা” (অর্থাৎ টুপিওয়ালা মুসলিম মাথা নুইয়ে জয় শ্রীরাম বলবে) – এরূপ অবমাননাকর স্লোগান দেয় এবং ইচ্ছাকৃতভাবে মুসলিমদের উত্তেজিত করে সংঘাতে জড়িয়ে পড়তে বাধ্য করে।

        উক্ত সংঘাতে অন্তত ৩৫ জন আহত হয়। মালাউন পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে কারফিউ জারি করে, তবে তা নামসর্বস্ব। কারফিউটি ছিল মূলত মুসলিমদের জন্য, কারফিউ চলাকালীন মুসলিমরা লাঠিসোটা নিয়ে বাইরে বেরোতে না পেরে ঘরে অবস্থান করে। আর এই সুযোগে উগ্র হিন্দুত্ববাদী যুবকেরা মুসলিমদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।

        এদিকে সোশাল মিডিয়ায় উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের প্রোপাগান্ডাও থেমে নেই। মুসলিমদের বাড়ি পুড়িয়ে তারা সোশাল মিডিয়ায় ভিডিওর খন্ড অংশ প্রচার করে দাবি করছে, মুসলিমরা ছাদ থেকে হিন্দুদের উপর পাথর নিক্ষেপ করেছে। উগ্রবাদী স্লোগান দেবার অংশটি সুকৌশলে বাদ দিয়ে দিয়েছে তারা।

        আর এক হিন্দু পুলিশ এক মুসলিম শিশুকে জ্বলন্ত বাসা থেকে দৌড়িয়ে উদ্ধার করছে – এই ছবিও প্রচার করা হচ্ছে ব্যাপকভাবে।
        প্রশ্ন হলো, মুসলিম শিশুর প্র‍তি এত দয়াবান পুলিশ আগুন দেবার আগে কোথায় ছিল?

        হিন্দুত্ববাদী প্রশাসনের স্থানীয় SHO থেকে এই উগ্রবাদী র‍্যালি ও সহিংসতায় ব্যাপারে সন্তোষজনক কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

        সিয়াম-সাধনা ও পবিত্রতার মাস রামাদানেও জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্নতার মধ্যে দিনাতিপাত করছেন ভারতের মাজলুম মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশুরা। উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের নোংরা থাবা তাদের সব স্বস্তি কেড়ে নিয়েছ।

        মুসলিমদের তাই নিজেদের জান-মাল ও ইজ্জত-আব্রুর হেফাজতে হিন্দুত্ববাদীদের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নববী মানহাজ অনুসারে রুখে দাঁড়ানোর কোন বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বিজ্ঞ হক্কানী উলামায়ে কেরাম।

        তথ্যসূত্র :
        ——–
        ১। Karauli, Rajasthan: During Shobha Yatra on hindu new year, heavy stone pelting lead injuries to many. Houses and Shops were burnt.
        https://tinyurl.com/yckknp2k

        ২। হামলার ভিডিও
        https://tinyurl.com/4kk75ayw
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মাইক না সরালে মসজিদের সামনে হনুমান চাল্লিশা বাজানোর হুমকি হিন্দু সন্ত্রাসী রাজ ঠাকরের


          ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা এখন মসজিদ নিয়ে জঘন্য খেলায় মেতে উঠেছে। বিভিন্ন অযুহাত দাঁড় করিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা মসজিদে হামলা চালাচ্ছে। মসজিদ ভেঙ্গে দিচ্ছে।অথচ মসজিদ দুনিয়ার মাঝে পবিত্ রস্থান। মুসলিমদের বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যাবলীর প্রাণকেন্দ্র। এখানে নামায আদায় করা ছাড়াও শিক্ষা প্রদান, তথ্য বিতর়ণ এবং বিরোধ নিষ্পত্তি করা হয়। মসজিদে দৈনিক পাঁচবার আল্লাহর বড়ত্বের ঘোষণা দিয়ে আযান দেওয়া হয়।কিন্তু ভারতের মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার প্রধান রাজ ঠাকরে মসজিদ থেকে লাউডস্পিকার সরিয়ে ফেলতে বলেছে। না সরালে মুসলিমদের পবিত্র স্থানের সামনে হনুমান চালিশা পড়ার হুমকি দিয়েছে সে।মুম্বইয়ের শিবাজী পার্কের একটা সভায় রাজ ঠাকরে বলেছে, “কেন মসজিদে জোরে লাউডস্পিকার বাজবে? যদি এটা বন্ধ না হয়, তবে এবার মসজিদের বাইরেও একটা লাউডস্পিকার বসবে এবং সেখানে জোরে জোরে হনুমান চলিশা বাজবে।”উগ্র এই হিন্দু সন্ত্রাসী রাজ ঠাকরে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, অবিলম্বে মহারাষ্ট্রের সমস্ত মসজিদ থেকে লাউডস্পিকার খুলে ফেলতে হবে। না হলে তাঁর দলের কর্মীরা মসজিদের সামনে গিয়ে হনুমান চলিশা পড়বে। এই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতে বিভিন্ন স্থানে লাউডস্পিকারে হনুমান চলিশা বাজানো হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পরা একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা মসজিদে ঢুকে হিন্দুত্ববাদী স্লোগান দিয়ে নাচানাচি করছে। মসজিদের মাইক খোলে হিন্দুত্ববাদীদের হলুদ গেরুয়া পতাকা লাগিয়ে দিচ্ছে।হিন্দুত্ববাদী রাজ অহেতুক যুক্তি দেয়, “মসজিদের বাইরে শোনানোর জন্য লাউড স্পিকারের কী প্রয়োজন ! ধর্মের যখন সূচনা হয়েছিল, তখন কি লাউডস্পিকার ছিল? সরকার যদি অবিলম্বে এই লাউড স্পিকার গুলি না খোলে, তাহলে হিন্দুত্ববাদী কর্মীরা সেখানে গিয়ে হনুমান চলিশা পড়বে।”মুম্বইয়ের মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় অবস্থিত মাদ্রাসা গুলিতে তল্লাশি অভিযান চালানোর পক্ষেও কর্মীদের উসকে দিয়েছে।উল্লেখ্য, মসজিদ মুসলিম সমাজের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই হিন্দুত্ববাদীরা বহুকাল থেকেই মসজিদ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। মুসলিমদের ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদকে তারা ষড়যন্ত্র করে ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দের ৬ ডিসেম্বর, প্রায় ২,০০,০০০ উগ্র হিন্দু, মসজিদটি আক্রমণ করে ভেঙ্গে ফেলে।একইভাবে ভারতের বহু মসজিদকে ভেঙ্গে দেওয়ার চক্রান্ত করে যাচ্ছে সন্ত্রাসী হিন্দুত্ববাদীরা। এটাকে এমনকি মুসলিম গণহত্যা শুরুর একটা অজুহাত হিসবে দার করানোরও চেষ্টা করছে তারা।এমন পরিস্থিতে নিজেদের জান মাল ও মসজিদ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাাঁড়ানোর আহ্ববান জানিয়েছেন চিন্তাবিদ উলামায়ে কেরাম।
          তথ্যসূত্র:
          ——-
          ১. ‘লাউডস্পিকার খুলুন, না হলে মসজিদের সামনেই হনুমান চালিশা পড়ব’, হুঁশিয়ারি রাজ ঠাকরের
          https://tinyurl.com/2p96hk83
          ২. মসজিদে নাচানাচি ও পতাকা লাগানোর ভিডিও
          https://tinyurl.com/r49679tn
          ৩. মসজিদে মাইক বাজলে , পাল্টা হনুমান চল্লিশা বাজবে ! হুঁশিয়ারি MNS প্রধান রাজ ঠাকরের
          https://tinyurl.com/2p83nmku







          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X